মহিলা আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স

	২০১৬ আসরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
মৌসুম
	১৯৯১; ১৯৯৫; ১৯৯৮; ২০০০; ২০০২; ২০০৪; ২০০৬; ২০০৮; ২০১০; ২০১২; ২০১৪; ২০১৬; ২০১৮; ২০২০; ২০২২; ২০২৪;

মহিলা আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স
আয়োজক	আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন
প্রতিষ্ঠিত	১৯৯১; ৩৩ বছর আগে
অঞ্চল	আফ্রিকা
দলের সংখ্যা	১২ (মূল পর্ব)
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন	দক্ষিণ আফ্রিকা (১ম শিরোপা)
সবচেয়ে সফল দল	নাইজেরিয়া (১১টি শিরোপা)
ওয়েবসাইট	cafonline.com/womenscupnations
	২০২৪ মহিলা আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স

মহিলা আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স (ইংরেজি: Women's Africa Cup of Nations; পৃষ্ঠপোষকজনিত কারণে টোটালএনার্জিস ওমেন্স আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স বা সংক্ষেপে ডব্লিউএএফসিওএন নামে পরিচিত) হল আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন পরিচালিত প্রতি দুবছর অন্তর অনুষ্ঠিত মহিলাদের আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা। ১৯৯১ সালে প্রথমবারের জন্য এই প্রতিযোগিতার আসর বসেছিল ও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল নাইজেরিয়া। তারাই এখনও পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতার সর্বশ্রেষ্ঠ দল (১১ বার বিজয়ীর শিরোপা জয়লাভ)। বাকি তিনটি আসরে বিষুবীয় গিনি ২ বার ও দক্ষিণ আফ্রিকা ১ বার বিজয়ী হয়েছে।

এই প্রতিযোগিতা মূলত ফিফা মহিলা বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার যোগ্যতা অর্জন পর্ব হিসেবে খেলা হয়।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

নামকরণ[সম্পাদনা]

৬ আগস্ট ২০১৫, CAF কার্যনির্বাহী কমিটি টুর্নামেন্টের নাম আফ্রিকান মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে মহিলা আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স করার সিদ্ধান্ত নেয়, পুরুষদের সংস্করণ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স এর মতই।^[১]

বিতর্ক[সম্পাদনা]

২০০০ সালে, ফাইনাল খেলায় স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা তিনবারের চ্যাম্পিয়ন নাইজেরিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল। নাইজেরিয়া প্রথমার্ধ ১-০ এগিয়ে শেষ করার পর, নাইজেরিয়ার স্টেলা এমবাচু ৭২ তম মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন এবং দর্শক বুঝতে পেরেছিল যে দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচে আর ফিরে আসা অসম্ভব। সমর্থকরা কর্মকর্তা ও নাইজেরিয়ার খেলোয়াড়দের দিকে বোতল ও অন্যান্য জিনিস ছুড়তে শুরু করে। পুনঃসূচনা করার তিনটি প্রচেষ্টার পর ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। গোলের অনুমতি পাওয়ার প্রায় ৪০ মিনিট পরে দাঙ্গা লাগে ও পুলিশ বোতল নিক্ষেপকারী সমর্থকদের সাথে লড়াই শুরু করে, গোলযোগ কাটানোর জন্য ভিড়ের মধ্যে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। খেলা এবং টুর্নামেন্ট নাইজেরিয়াকে পুরস্কৃত করা হয়।

কোভিড-১৯[সম্পাদনা]

কোভিড-১৯ মহামারীর জন্য ২০২০ আসর বাতিল করা হয়েছিল।^[২]

পৃষ্ঠপোষক[সম্পাদনা]

জুলাই ২০১৬-এ, টোটাল কনফেডারেশন অফ আফ্রিকান ফুটবল (CAF) এর ১০টি প্রধান প্রতিযোগিতাকে সমর্থন করার জন্য একটি আট বছরের স্পনসরশিপ প্যাকেজ পেয়েছে।^[৩]

২০২১ সালে, টোটালকে টোটালএনার্জিস পুনঃব্র্যান্ড করা হয়েছিল, তবুও এটি CAF প্রতিযোগিতার জন্য তার স্পনসরশিপ ধরে রেখেছে। এই স্পন্সরশিপের কারণে প্রতিযোগিতার নামকরণ করা হয়েছে "টোটালএনার্জিস আফ্রিকা ওমেন্স কাপ অব নেশনস"।

ফরম্যাট[সম্পাদনা]

১৯৯৮ সালের সংস্করণ থেকে, এই প্রতিযোগিতাটি দুটি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে: একটি যোগ্যতা অর্জন পর্ব (বা বিদায় পর্ব বলা হয়) এবং একটি চূড়ান্ত টুর্নামেন্ট। চূড়ান্ত টুর্নামেন্টের আয়োজক দেশ স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ্যতা অর্জন করে এবং প্রথম সংস্করণে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নও নিম্নলিখিত টুর্নামেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে।

যোগ্যতা অর্জন[সম্পাদনা]

আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন (CAF) এর সাথে অধিভুক্ত দেশগুলির ক্রমবর্ধমান সংখ্যা অনুসারে সময়ের সাথে সাথে যোগ্যতার পর্বটি বিকশিত হয়েছে।

অন্তিম পর্ব[সম্পাদনা]

শুধুমাত্র আয়োজকরা যোগ্যতার জায়গা পেয়েছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে, অন্য ১১টি দল যোগ্যতার টুর্নামেন্টের মাধ্যমে যোগ্যতা অর্জন করেছে। মূল পর্বে, ১২টি দলকে চারটি দলের তিনটি করে গ্রুপে ড্র করা হয়েছিল। প্রতিটি গ্রুপের দল একটি করে রাউন্ড রবিন খেলেছে।

গ্রুপ পর্বের পর, শীর্ষ দুটি দল এবং দুটি সেরা তৃতীয় স্থান অধিকারী দল কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে। কোয়ার্টার ফাইনালের বিজয়ীরা সেমিফাইনালে উঠেছে। সেমিফাইনালের পরাজিতরা তৃতীয় স্থানের প্লে-অফে খেলেছে, আর সেমিফাইনালের বিজয়ীরা ফাইনালে খেলেছে।

শিরোপা ও পদক[সম্পাদনা]

বিজয়ী দলকে ট্রফি প্রদান করা হয় ও প্রথম তিন স্থানাধিকারী দলগুলিকে পদক প্রদান করা হয়।

ফলাফল[সম্পাদনা]

আসর	বছর	আয়োজক দেশ	ফাইনাল			সেমি-ফাইনালে পরাজিত
আসর	বছর	আয়োজক দেশ	বিজয়ী	ফলাফল	রানার-আপ	সেমি-ফাইনালে পরাজিত
১	১৯৯১	দেশ অনুযায়ী ঘরের মাঠ	নাইজেরিয়া	২–০	ক্যামেরুন	গিনি	ও	জাম্বিয়া (প্রত্যাহার)
১	১৯৯১	দেশ অনুযায়ী ঘরের মাঠ	নাইজেরিয়া	৪–০	ক্যামেরুন	গিনি	ও	জাম্বিয়া (প্রত্যাহার)
২	১৯৯৫	দেশ অনুযায়ী ঘরের মাঠ	নাইজেরিয়া	৪–১	দক্ষিণ আফ্রিকা	অ্যাঙ্গোলা	ও	ঘানা
২	১৯৯৫	দেশ অনুযায়ী ঘরের মাঠ	নাইজেরিয়া	৭–১	দক্ষিণ আফ্রিকা	অ্যাঙ্গোলা	ও	ঘানা
আসর	বছর	আয়োজক দেশ	ফাইনাল			তৃতীয় স্থান নির্ধারক
আসর	বছর	আয়োজক দেশ	বিজয়ী	ফলাফল	রানার-আপ	তৃতীয় স্থান	ফলাফল	চতুর্থ স্থান
৩	১৯৯৮	নাইজেরিয়া	নাইজেরিয়া	২–০	ঘানা	গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র	৩–৩ (অ.স.প.) (৩–১ পে.)	ক্যামেরুন
৪	২০০০	দক্ষিণ আফ্রিকা	নাইজেরিয়া	২–০ (পরি.)	দক্ষিণ আফ্রিকা	ঘানা	৬–৩	জিম্বাবুয়ে
৫	২০০২	নাইজেরিয়া	নাইজেরিয়া	২–০	ঘানা	ক্যামেরুন	৩–০	দক্ষিণ আফ্রিকা
৬	২০০৪	দক্ষিণ আফ্রিকা	নাইজেরিয়া	৫–০	ক্যামেরুন	ঘানা	০–০ (অ.স.প.) (৬–৫ পে.)	ইথিওপিয়া
৭	২০০৬	নাইজেরিয়া	নাইজেরিয়া	১–০	ঘানা	দক্ষিণ আফ্রিকা	২–২ (৫–৪ পে.)	ক্যামেরুন
৮	২০০৮	বিষুবীয় গিনি	বিষুবীয় গিনি	২–১	দক্ষিণ আফ্রিকা	নাইজেরিয়া	১–১ (৫–৪ পে.)	ক্যামেরুন
৯	২০১০	দক্ষিণ আফ্রিকা	নাইজেরিয়া	৪–২	বিষুবীয় গিনি	দক্ষিণ আফ্রিকা	২–০	ক্যামেরুন
১০	২০১২	বিষুবীয় গিনি	বিষুবীয় গিনি	৪–০	দক্ষিণ আফ্রিকা	ক্যামেরুন	১–০	নাইজেরিয়া
১১	২০১৪	নামিবিয়া	নাইজেরিয়া	২–০	ক্যামেরুন	কোত দিভোয়ার	১–০	দক্ষিণ আফ্রিকা
১২	২০১৬	ক্যামেরুন^[৪]	নাইজেরিয়া	১–০	ক্যামেরুন	ঘানা	১–০	দক্ষিণ আফ্রিকা
১৩	২০১৮	ঘানা	নাইজেরিয়া	০–০ (অ.স.প.) (৪–৩ পে.)	দক্ষিণ আফ্রিকা	ক্যামেরুন	৪–২	মালি
–	২০২০		(কোভিড-১৯মহামারীর জন্য বাতিল)^[২]
১৪	২০২২	মরক্কো^[৫]	দক্ষিণ আফ্রিকা	২–১	মরক্কো	জাম্বিয়া	১–০	নাইজেরিয়া
১৫	২০২৪	মরক্কো^[৬]	অনির্ধারিত			অনির্ধারিত

পরি. = ম্যাচ ৭৩তম মিনিটে পরিত্যক্ত

দলসমূহের পারফরম্যান্স[সম্পাদনা]

নির্দেশিকা

১ম – চ্যাম্পিয়ন
২য় – রানার্স-আপ
৩য় – তৃতীয় স্থান
৪র্থ – চতুর্থ স্থান
সেমি – সেমি-ফাইনাল
কোফা – কোয়ার্টার-ফাইনাল
গ্রুপ – গ্রুপ পর্ব

Q – উত্তীর্ণ
• – যোগ্যতা অর্জনে অক্ষম
× – অংশ নেয়নি
× – উত্তীর্ণ হবার আগেই নাম প্রত্যাহার
— উত্তীর্ণ হবার পর নাম প্রত্যাহার/বাতিল
– আয়োজক দেশ

দল	১৯৯১	১৯৯৫	১৯৯৮	২০০০	২০০২	২০০৪	২০০৬	২০০৮	২০১০	২০১২	২০১৪	২০১৬	২০১৮	২০২২	২০২৪	অংশগ্রহণ
আলজেরিয়া	×	×	×	•	×	গ্রুপ	গ্রুপ	•	গ্রুপ	×	গ্রুপ	•	গ্রুপ	•		৫
অ্যাঙ্গোলা	×	সেমি	×	×	গ্রুপ	×	•		×	•	×	×	×	•		২
বতসোয়ানা	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	কোফা		১
বুর্কিনা ফাসো	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	গ্রুপ		১
বুরুন্ডি	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	গ্রুপ		১
ক্যামেরুন	২য়	×	৪র্থ	গ্রুপ	৩য়	২য়	৪র্থ	৪র্থ	৪র্থ	৩য়	২য়	২য়	৩য়	কোফা		১৩
কঙ্গো		×	×	×	×	•	•	গ্রুপ	×	×	×	×	•	•		1
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র	×	×	৩য়	×	•	×	গ্রুপ	•	•	গ্রুপ	×	×	×	×		৩
মিশর	×	×	গ্রুপ	•	×	×	•	×	×	•	•	গ্রুপ		•		২
বিষুবীয় গিনি	×	×	×	×	•	•	গ্রুপ	১ম	২য়	১ম	•	•	গ্রুপ	•		৫
ইথিওপিয়া	×	×	×	×	গ্রুপ	৪র্থ	×	×	•	গ্রুপ	•	•	•	•		৩
ঘানা	কোফা	সেমি	২য়	৩য়	২য়	৩য়	২য়	গ্রুপ	গ্রুপ	•	গ্রুপ	৩য়	গ্রুপ	•		১২
গিনি	সেমি	×	•	×	×	•	•	•	•	•	×	•	×	•		১
কোত দিভোয়ার	×	×	×	×	•	×	•	•	•	গ্রুপ	৩য়	•	•	•		২
কেনিয়া	×	×	×	×	×	×	•	×	×	×	•	গ্রুপ	•	•		১
মালি	×	×	×	×	গ্রুপ	গ্রুপ	গ্রুপ	গ্রুপ	গ্রুপ	•	•	গ্রুপ	৪র্থ	•		৭
মরক্কো	×	×	গ্রুপ	গ্রুপ	•	×	•	•	•	•	•	•	•	২য়	Q	৩
মোজাম্বিক	×	×		×	×	×	•	×	×	•	×	×	×	•		০
নামিবিয়া	×	×	×	×	×	×	•	•	•	•	গ্রুপ	•	•	•		১
নাইজেরিয়া	১ম	১ম	১ম	১ম	১ম	১ম	১ম	৩য়	১ম	৪র্থ	১ম	১ম	১ম	৪র্থ		১৪
রেউনিওঁ	×	×	×	গ্রুপ	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×		১
সেনেগাল		×	×	×	•	•	•	•	•	গ্রুপ	•	•	•	কোফা		২
সিয়েরা লিওন	×	কোফা	×	×	×	×	×	×	•	×	×	×	×	•		১
দক্ষিণ আফ্রিকা	×	২য়	গ্রুপ	২য়	৪র্থ	গ্রুপ	৩য়	২য়	৩য়	২য়	৪র্থ	৪র্থ	২য়	১ম		১৩
তানজানিয়া	×	×	×	×	•	•	•	•	গ্রুপ	•	•	•	•	•		১
টোগো	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	×	গ্রুপ		১
তিউনিসিয়া	×	×	×	×	×	×	×	গ্রুপ	•	•	•	•		কোফা		২
উগান্ডা	×	×	•	গ্রুপ	•	×	×	×	×	•	×	×	•	গ্রুপ		২
জাম্বিয়া		কোফা	×	×	•	×	•	•	×	•	গ্রুপ	•	গ্রুপ	৩য়		৪
জিম্বাবুয়ে		×	×	৪র্থ	গ্রুপ	গ্রুপ	×	•	×	•	•	গ্রুপ	•	•		৪
মোট (৩০টি দল)	৪	৬	৭	৮	৮	৮	৮	৮	৮	৮	৮	৮	৮	১২

পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

সোনার বুট[সম্পাদনা]

বছর	খেলোয়াড়	গোল
১৯৯৮	নকিরু ওকোসিয়েমে	৩
২০০০	মার্সি আকিদে	৭
২০০২	পার্পেটুয়া নকোচা	৪^[৭]
২০০৪		৯
২০০৬		৭
২০০৮	জেনোবেভা আনোনমা	৬^[৮]
২০১০	পার্পেটুয়া নকোচা	১১
২০১২	জেনোবেভা আনোনমা	৬
২০১৪	ডিজায়ার ওপারানোজিয়ে	৫
২০১৬	আশিশাত ওশোয়ালা	৬
২০১৮	থেম্বি গাটলানা	৫
২০২২	রশিদাত আজিবাদে	৩
	গিজলানে চেব্বাক
	হিলদাহ মাগাইয়া
২০২৪

সোনার বল[সম্পাদনা]

বছর	খেলোয়াড়
১৯৯৮
২০০০
২০০২
২০০৪	পার্পেটুয়া নকোচা
২০০৬	পোর্টিয়া মোদিসে
২০০৮	জেনোবেভা আনোনমা
২০১০	স্টেলা এমবাচু
২০১২
২০১৪	আশিশাত অশোয়ালা
২০১৬	গ্যাব্রিয়েল অঙ্গুইন
২০১৮	থেম্বি গাটলানা
২০২২	গিজলানে চেব্বাক
২০২৪

হ্যাট-ট্রিক[সম্পাদনা]

সর্বাধিক প্রতিযোগিতা আয়োজন[সম্পাদনা]

সংখ্যা	দেশ	বছর
৩ বার	নাইজেরিয়া	১৯৯৮, ২০০২, ২০০৬
৩ বার	দক্ষিণ আফ্রিকা	২০০০, ২০০৪, ২০১০
২ বার	বিষুবীয় গিনি	২০০৮, ২০১২
২ বার	মরক্কো	২০২২, ২০২৪
১ বার	নামিবিয়া	২০১৪
	ক্যামেরুন	২০১৬
	ঘানা	২০১৮

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

ক্যাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নস লিগ

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ "Decisions of CAF Executive Committee on 6 August 2015"। CAF। ৯ আগস্ট ২০১৫।
↑ ^ক ^খ "2020 Africa women's cup of nations cancelled"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০২০।
↑ AfricaNews (২০১৭-০৪-১৮)। "Total to sponsor CAF competitions for the next eight years"। Africanews। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-১৮।
↑ "Archived copy"। ২০১৪-১০-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-২২।
↑ "Decisions of CAF Executive Committee – 15 January 2021"। CAF। ১৫ জানুয়ারি ২০২১।
↑ "Again, CAF approves Morocco as WAFCON host In 2024"। blueprint.ng। ১০ আগস্ট ২০২২।
↑ "2002 AWC"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৪।
↑ "Banyana striker crowned Woman Footballer of the Year"। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৪।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)
আরএসএসএসএফে আফ্রিকা – মহিলাদের চ্যাম্পিয়নশিপ (ইংরেজি)

[1] "Decisions of CAF Executive Committee on 6 August 2015"। CAF। ৯ আগস্ট ২০১৫।

[CAF-2] ক ^খ "2020 Africa women's cup of nations cancelled"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুন ২০২০।

[3] AfricaNews (২০১৭-০৪-১৮)। "Total to sponsor CAF competitions for the next eight years"। Africanews। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-১৮।

[4] "Archived copy"। ২০১৪-১০-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-১০-২২।

[5] "Decisions of CAF Executive Committee – 15 January 2021"। CAF। ১৫ জানুয়ারি ২০২১।

[6] "Again, CAF approves Morocco as WAFCON host In 2024"। blueprint.ng। ১০ আগস্ট ২০২২।

[7] "2002 AWC"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৪।

[8] "Banyana striker crowned Woman Footballer of the Year"। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টোবর ২০১৪।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]