গিনি জাতীয় ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | সিলি নাসিওনাল | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | গিনিয় ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | দিদিয়ের সিক্স | ||
অধিনায়ক | নাবি কেইতা | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | পাস্কাল ফেইন্দুনো (৮৫) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ইব্রাহিমা কান্দিয়া দিয়ালো (৩৩) | ||
মাঠ | ২৮শে সেপ্টেম্বর স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | GUI | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৮১ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ২২ (আগস্ট ২০০৬, জানুয়ারি ২০০৭) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৩ (মে ২০০৩) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১০৫ ![]() | ||
সর্বোচ্চ | ২৩ (১৯৭৭) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৫ (জুন ১৯৯৬) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (টোগো; ৯ মে ১৯৬২) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (গিনি; ২০ মে ১৯৭২) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (জাইর; ২ জুলাই ১৯৭২) | |||
আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ১২ (১৯৭০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (১৯৭৬ |
গিনি জাতীয় ফুটবল দল (ফরাসি: Équipe nationale de football du Guinée, ইংরেজি: Guinea national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে গিনির প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম গিনির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা গিনিয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং একই সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৬২ সালের ৯ই মে তারিখে, গিনি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; টোগোতে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে গিনি টোগোর কাছে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
২৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট ২৮শে সেপ্টেম্বর স্টেডিয়ামে সিলি নাসিওনাল নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় গিনির রাজধানী কোনাক্রিতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন দিদিয়ের সিক্স এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন লিভারপুলের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় নাবি কেইতা।
গিনি এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে গিনি এপর্যন্ত ১২ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭৬ আফ্রিকান কাপ অফ নেশন্সের ফাইনালে পৌঁছানো।
মুহম্মদ কামারা, পাস্কাল ফেইন্দুনো, নাবি মুসা-ইয়াত্তারা, সেম্বেগু বাঙ্গুরা এবং ইব্রাহিমা কান্দিয়া দিয়ালোর মতো খেলোয়াড়গণ গিনির জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে গিনি তাদের ইতিহাসে সর্বপ্রথম সর্বোচ্চ অবস্থান (২২তম) অর্জন করে এবং ২০০৩ সালের মে মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১২৩তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে গিনির সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ২৩তম (যা তারা ১৯৭৭ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৫। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৭৯ | ![]() |
![]() |
১৩০৯.২৩ |
৮০ | ![]() |
![]() |
১৩০৪.৭৮ |
৮১ | ![]() |
![]() |
১২৯৬.৭৫ |
৮২ | ![]() |
![]() |
১২৯৬.২৬ |
৮৩ | ![]() |
![]() |
১২৯৫.০৯ |
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
১০৩ | ![]() |
![]() |
১৩৮৭ |
১০৪ | ![]() |
![]() |
১৩৮৬ |
১০৫ | ![]() |
![]() |
১৩৮৪ |
১০৬ | ![]() |
![]() |
১৩৮৩ |
১০৭ | ![]() |
![]() |
১৩৮২ |
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() | |||||||||||||||
![]() |
প্রত্যাহার | প্রত্যাহার | |||||||||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | প্রত্যাখ্যান | |||||||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৬ | ৫ | ||||||||
![]() |
৭ | ৫ | ০ | ২ | ১১ | ৭ | |||||||||
![]() |
৬ | ২ | ৩ | ১ | ৬ | ৪ | |||||||||
![]() |
২ | ১ | ০ | ১ | ১ | ২ | |||||||||
![]() |
২ | ১ | ০ | ১ | ৩ | ৫ | |||||||||
![]() |
৬ | ২ | ০ | ৪ | ৮ | ৭ | |||||||||
![]() |
৮ | ৫ | ০ | ৩ | ১৫ | ৯ | |||||||||
![]() ![]() |
অযোগ্য | ২ | ১ | ১ | ০ | ৭ | ৪ | ||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | ১২ | ৭ | ২ | ৩ | ২০ | ১৩ | ||||||||
![]() |
১২ | ৪ | ২ | ৬ | ১৬ | ১৯ | |||||||||
![]() |
৬ | ৩ | ১ | ২ | ১২ | ৮ | |||||||||
![]() |
৮ | ৩ | ০ | ৫ | ৯ | ১৪ | |||||||||
![]() |
অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | |||||||||||||
মোট | ০/২১ | ৭৫ | ৩৫ | ১০ | ৩০ | ১১৪ | ৯৭ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২০ জুলাই ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ৩০ এপ্রিল ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০২২।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
(ইংরেজি)
- ফিফা-এ গিনি জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)
- ক্যাফ-এ গিনি জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি)