মহালছড়ি উপজেলা
মহালছড়ি | |
---|---|
উপজেলা | |
বাংলাদেশে মহালছড়ি উপজেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৫′১২.০০০″ উত্তর ৯২°১′৩০.০০০″ পূর্ব / ২২.৯২০০০০০০° উত্তর ৯২.০২৫০০০০০° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২২°৫৫′১২.০০০″ উত্তর ৯২°১′৩০.০০০″ পূর্ব / ২২.৯২০০০০০০° উত্তর ৯২.০২৫০০০০০° পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | খাগড়াছড়ি জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ২৫১ বর্গকিমি (৯৭ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৫৪,৩৯০ |
• জনঘনত্ব | ২২০/বর্গকিমি (৫৬০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪৪৩০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ৪৬ ৬৫ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
মহালছড়ি বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান ও সীমানা[সম্পাদনা]
মহালছড়ি উপজেলার উত্তরে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা, পশ্চিমে মাটিরাঙ্গা উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা, দক্ষিণে লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা ও রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলা এবং পূর্বে রাঙ্গামাটি জেলার লংগদু উপজেলা অবস্থিত।
প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]
মহালছড়ি উপজেলায় বর্তমানে ৪টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম মহালছড়ি থানার আওতাধীন।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
খাগড়ছড়ি পার্বত্য জেলার প্রাচীন থানা মহালছড়ি।১৯০৬ খ্রিঃ থানা হিসাবে মহালছড়ির কার্যক্রম শুরু।মহালছড়ি থানার নামকরন সম্পর্কে স্থানীয়ভাবে দুটি অভিমত রয়েছে।
প্রথমটি হলো:অতীতে ত্রিপুরা রাজন্যবর্গের রাজত্বকালে এ অঞ্চলের রাজস্ব আদায়ের জন্য একটি মহাল স্থাপিত হয়েছিল।ত্রিপুরা ভাষায় রাজস্ব আদায়ের অফিসকে মহাল বলা হয়। এ মহাল থেকে মহালছড়ি নামের উৎপত্তি।
দ্বিতীয়টি হলোঃ এ অঞ্চলের ছড়া ও ঝর্ণাগুলোতে এক সময় প্রচুর "মাল" মাছ পাওয়া যেতো।এ মাল মাছের প্রাচুর্য থেকে মহালছড়ি নামের উৎপত্তি।৫টি ইউনিয়ন,১৩টি মৌজা এবং ১১০টি গ্রাম(প্রায়)নিয়ে বর্তমানে মহালছড়ি একটি উপজেলা।মহালছড়ি বাজার এ উপজেলার প্রধান বানিজ্যিক কেন্দ্র।
২২°৫২' ও ২৩°০৩' উত্তর অক্ষাংশে এবং ৯১°৫৬' ও ৯২°০০' পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে মহালছড়ি উপজেলার অবস্থান ।উত্তরে খাগড়াছড়ি সদর,দক্ষিণে লক্ষিছড়ি ও নানিয়ারচর থানা,পূর্বে লংগদু থানা,পশ্চিমে রামগড় ও মাটিরাঙ্গা থানা।
জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]
২০০১ সনের আদমশুমারী অনুযায়ী
- ৫৪৩৯০ জন(প্রায়)
- (বাঙ্গালি-২৩২১৩ জন,
- চাকমা-২০২৪৩ জন,
- মার্মা-৮৩৭১ জন,
- ত্রিপুরা-২৫৬৩ জন,
শতকরা হার-বাঙ্গালি-৪২.৬৩%, চাকমা-৩৭.১৮%, মার্মা-২৫.৩৭%, ত্রিপুরা-৪.৭০%
পুরুষ | ২৯৪৪৯ জন(প্রায়) | |||
মহিলা | ২৪৯৪১ জন(প্রায়) |
বাৎসরিক জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার | ২.৫ % |
মোট ভোটার সংখ্যা | ৩১,৮৮৮ জন | |
পুরুষ ভোটার সংখ্যা | ১৬,৬৫০ জন | |
মহিলা ভোটার সংখ্যা | ১৫,২৩৮ জন |
শিক্ষা[সম্পাদনা]
- মহালছড়ি সরকারী কলেজ
- মহালছড়ি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়
- সিঙ্গিনালা উচ্চ বিদ্যালয়
- মহালছড়ি আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
অর্থনীতি[সম্পাদনা]
- কৃষি চাষ, ফলজ বাগান, মৎস্য, কাঠ, ব্যাবসায়ীক দোকান
কৃতি ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
- শোভারাণী ত্রিপুরা - অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও বেগম রোকেয়া পদকপ্রাপ্ত
- ডাঃ স্বপন চক্রবর্তী - চিকিৎসক
- মোঃ হোসেন বাবু - বিএনপি নেতা ও সমাজসেবক
- রতন কুমার শীল - ইউপি চেয়ারম্যান
- বিমল কান্তি চাকমা - উপজেলা চেয়ারম্যান
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[২] | সংসদ সদস্য[৩][৪][৫][৬][৭] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৯৯ পার্বত্য খাগড়াছড়ি | খাগড়াছড়ি জেলা | কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে মহালছড়ি"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৫।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- {{বাংলাপিডিয়া}} টেমপ্লেটে আইডি অনুপস্থিত ও উইকিউপাত্তেও তা উপস্থিত নেই।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |