ইশ্মায়েল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SuryaNarayanMishra (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Infobox saint
{{Infobox saint
|name = ইশ্মায়েল
|name = ইসমাইল
|image = Navez Agar et Ismaël.jpg
|image = Navez Agar et Ismaël.jpg
|imagesize = 250px
|imagesize = 250px

০৯:০৯, ১১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইসমাইল
ফ্রঁসোয়া-যোসেফ নাভেজ কর্তৃক আরব্য মরুভূমিতে মিস্রীয়া দাসী হাগার ও তাঁর পুত্র ইশ্মায়েলের একটি চিত্রায়ণ
ভাববাদী, পিতৃকুলপতি, আরবের প্রেরিত, আরব জাতির পিতা
শ্রদ্ধাজ্ঞাপনইহুদিধর্ম
খ্রিষ্টধর্ম
ইসলাম
বাহাই ধর্ম
যার দ্বারা প্রভাবিতঅব্রাহাম
যাদের প্রভাবিত করেনইশ্মায়েলীয় জাতিমুসলমান জাতি

ইশ্মায়েল (হিব্রু ভাষায়: יִשְׁמָעֵאלYīšmāʿēʿl; গ্রিক: Ἰσμαήλ Ismaḗl; আরবি: إِسْمَاعِيْل, প্রতিবর্ণীকৃত: ʾIsmāʿīl; লাতিন: Ismael) হলেন তানাখকোরআনে উল্লিখিত একজন ব্যক্তিত্ব এবং ইহুদিধর্ম, খ্রিষ্টধর্মইসলাম অনুসারে অব্রাহামের প্রথম পুত্র। তিনি অব্রাহাম ও সারার মিস্রীয়া দাসী হাগারের গর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন (আদিপুস্তক)। আদিপুস্তক অনুসারে, তিনি ১৩৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন (আদিপুস্তক)।

খ্রীষ্টীয়ইসলামি ঐতিহ্য ইশ্মায়েলকে ইশ্মায়েলীয়আরব জাতির পূর্বপুরুষ এবং কায়দারের পিতৃকুলপতি হিসেবে বিবেচনা করে। মুসলিম ঐতিহ্য অনুসারে নবী ইসমাইল ও তাঁর মাতা হাজেরা মক্কার কাবার নিকটে অর্ধবৃত্তাকার হিজর ইসমাইল দেয়াল দ্বারা সীমানির্দেশিত অঞ্চলে সমাহিত রয়েছেন।[১]

বাইবেলে উল্লেখ

বাইবেলে তাঁর উল্লেখ ইশমায়েল নামে, সেখানে তাঁর পিতার নাম উচ্চারিত হয় 'আব্রাহাম' হিসেবে।

ইসলাম ধর্মে উল্লেখ

ইসমাঈলের পিতা ইব্রাহীমকে [আ.] ঈশ্বর (আল্লাহ) বলেছিলেন, "তোমার সবচাইতে প্রিয় বস্তু আল্লাহর রাস্তায় কুরবাণী করো"; তখন তিনি একে একে দুম্বা, উট ইত্যাদি কুরবাণী করার পরও যখন দেখলেন আল্লাহর পক্ষ থেকে সেই একই বাণী আসছে, তখন তিনি তাঁর স্বীয় পুত্র ইসমাইলকে কুরবাণী দেওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করলেন, ঠিক তখনই আল্লাহর পক্ষ থেকে দেবদূতের (ফেরেশতার) মাধ্যমে ইব্রাহীমকে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ঘোষণা করলেন এবং পুত্র ইসমাইলের স্থলে দুম্বা শুইয়ে দিলেন, আর তখন থেকেই মুসলমানদের ওপর নির্দিষ্ট নিসাব অনুযায়ী বৎসরে একবার উট, দুম্বা, গরু ইত্যাদি কুরবাণী করা ওয়াজিব হয়ে যায়।

তথ্যসূত্র

  1. Gibb, Hamilton A.R. and Kramers, J.H. (1965). Shorter Encyclopaedia of Islam. Ithaca: Cornell University Press. pp. 191–98.

বহিঃসংযোগ