ইব্রাহিম
ইব্রাহিম | |
---|---|
إِبْرَاهِيْمُ | |
![]() "ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম" লেখা আরবি ক্যালিগ্রাফি | |
জন্ম | আনু. হিজরত-পূর্ব ২৫১০ সাল (খ্রিস্টপূর্ব ১৮১৩ অব্দ) |
মৃত্যু | আনু. হিজরত-পূর্ব ২৩৩৫ সাল (খ্রিস্টপূর্ব ১৬৪৪ অব্দ) (আনু. ১৬৯ বছর বয়সে) |
সমাধি | ইব্রাহিমী মসজিদ, হেবরন |
অন্যান্য নাম | খলিলুল্লাহ (আরবি: خَلِيْلُ ٱللهِ, "আল্লাহর বন্ধু") আব্রাহাম (হিব্রু ভাষায়: אַבְרָהָם) |
উত্তরসূরী | লূত (সম্ভবত) |
দাম্পত্য সঙ্গী | হাজেরা, সারাহ |
সন্তান | ইসমাইল, ইসহাক |
পিতা-মাতা | আজর |
আত্মীয় | লূত (ভাতিজা) |
![]() ইসলামের একটি সিরিজের অংশ ইসলামের নবিগণ |
---|
![]() |
ইসলামী নাম, বাইবেলের নাম এবং আরবি অনুযায়ী তালিকাভুক্ত। ছয়টি নামের পাশে * চিহ্নিত যা প্রধান নবি হিসেবে বিবেচিত করে।
|
![]() |
ইব্রাহিম বা ইব্রাহীম, সম্মানার্থে হযরত ইব্রাহিম (আ.) (আরবি: ابراهيم, হিব্রু ভাষায়: אַבְרָהָם) তোরাহ অনুসারে ইব্রাহিম (ইংরেজি: Abraham) (আনুমানিক জন্ম: ১৯০০ খৃষ্ট পূর্বাব্দ থেকে ১৮৬১ খৃষ্ট পূর্বাব্দে হযরত ইবরাহীম পশ্চিম ইরাকের বছরার নিকটবর্তী ‘বাবেল’ শহরে জন্মগ্রহণ করেন৷ – মৃত্যু: ১৮১৪ খৃষ্ট পূর্বাব্দ থেকে ১৭১৬ খৃষ্ট পূর্বাব্দ), ইসলাম ধর্মের একজন গুরুত্বপূর্ণ নবী ও রাসূল।[১][২] পবিত্র কুরআনে তার নামে একটি সূরাও রয়েছে। পুরো কুরআনে অনেকবার তার নাম উল্লেখিত হয়েছে। ইসলাম ধর্মমতে, তিনি মুসলিম জাতির পিতা। ইসলাম ছাড়াও, ইহুদি ও খ্রিস্টধর্মেও ইব্রাহিম শ্রদ্ধাস্পদ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন। এজন্য ইবরাহিমকে সেমেটিক ধর্মগুলোর জনকও বলা হয়ে থাকে।[৩]। সৃষ্টিকর্তার প্রতি তার দৃঢ় বিশ্বাসের ছিলো [৪] ইসলামে তার কার্যক্রম কে স্মরণ করে ঈদুল আযহা পালিত হয়। ইব্রাহিম ও তার শিশুপুত্র ইসমাইল ইসলামে কুরবানি[৫] ও হজ্জের বিধান চালু করেন যা বর্তমানের মুসলিমদের দ্বারাও পালিত হয়।
জন্ম ও বংশ পরিচয়[সম্পাদনা]
তার পিতার নাম তারাহ। তার স্ত্রীর নাম সারাহ ও হাজেরা। তার চার পুত্র ছিলেন: ইসমাইল (ইংরেজি: Ishmael), ইসহাক (ইংরেজি: Isaac)। মতান্তরে, তার ৬-১২জন পুত্র ছিলেন।[৬] তবে, পুত্র হিসেবে কেবল ইসমাইল ও ইসহাকের বর্ণনাটিই ইতিহাসে প্রসিদ্ধ। অন্যদের ব্যাপারে ঐতিহাসিক উল্লেখের তেমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না।
আসমানী কিতাব[সম্পাদনা]
ইসলাম ধর্মমতে, ইব্রাহিমের [আ.] উপর সহীফা অবতীর্ণ হয়েছে।[৬]
খৎনা করণ[সম্পাদনা]
কোন কোন ইসলামি পণ্ডিতে মতে, তিনিই প্রথম মিসওয়াক করেন, প্রস্রাব সেরে পানি দ্বারা পরিষ্কার হোন, খৎনা করেন[৬]।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ কুরআন ৮৭:১৯
- ↑ Siddiqui, Mona। "Ibrahim – the Muslim view of Abraham"। Religions। BBC। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৩।
- ↑ ফক্বীহ আবুল লাইস সমরকন্দী। "নবী রাসুল প্রসঙ্গ"। বুস্তানুল আ'রেফীন (প্রিন্ট) । মাওলানা লিয়াকত আলী কর্তৃক অনূদিত (১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দ সংস্করণ)। চকবাজার, ঢাকা: হামিদিয়া লাইব্রেরী লি:।
- ↑ কুরআন। পৃষ্ঠা ২:১২৪।
- ↑ কুরআন। পৃষ্ঠা ২:১২৮।
- ↑ ক খ গ উদ্ধৃতি ত্রুটি: অবৈধ
<ref>
ট্যাগ;BA
নামের সূত্রের জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
![]() |
ইসলাম বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |