স্বর্গ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
গুস্তাভ ডোরের "ডিভাইন কমেডি"-র চিত্রাঙ্কন থেকেঃ দান্তে ও বিয়াত্রিস সর্বোচ্চ স্বর্গের দিকে তাকিয়ে

স্বর্গ একটি ধর্মীয়, বিশ্বতাত্ত্বিক, বা আধ্যাত্বিক স্থান যেখানে বিশ্বাসীদের মতে দেবতা, দেব-দূত, আত্মা জাতীয় সত্তা, সন্ত অথবা পূজিত পিতৃপুরুষগণ রাজাসনে অধিষ্ঠিত হয়ে বাস করেন। কিছু ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী স্বর্গীয় জীবাত্মা পৃথিবীতে অবতরণ বা জন্মগ্রহণ করতে পারে, এবং পরকালে পৃথিবীবাসী জীবেরা তাদের পূণ্যকর্মের ফলে স্বর্গে আরোহণ করতে পারেন।বিশেষ পরিস্থিতিতে কেউ কেউ জীবিত অবস্থায়তেই স্বর্গলোকে উন্নীত হতে পারেন।

স্বর্গ প্রায়ই "উচ্চতর স্থান" (ঊর্ধ্বলোক), পবিত্রতম স্থান, নন্দনকানন হিসেবে বর্ণিত হয়ে থাকে, "নিম্নস্থান" হিসেবে নরক বা পাতাল রয়েছে। বিবিধ মানের দেবত্ব, সদাশয়তা, পুণ্য, বিশ্বাস, কিংবা অন্যান্য সদ্গুণ বা সনাতন পন্থা বা কেবল ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুসারে স্বর্গ সার্বজনীন কিংবা শর্তসাপেক্ষে পৃথিবীবাসীদের জন্যে অভিগম্য। কেউ কেউ "আগামী যুগে" পৃথিবীতেই স্বর্গ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনায় বিশ্বাস করে।

ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]

প্রাচীন নিকট প্রাচ্য[সম্পাদনা]

মেসোপটেমিয়া[সম্পাদনা]

কনানীয় ও ফিনিশীয় জাতি[সম্পাদনা]

হিত্তীয় জাতি[সম্পাদনা]

ইব্রাহিমীয় ধর্ম[সম্পাদনা]

হিব্রু বাইবেল[সম্পাদনা]

দ্বিতীয় মন্দির ইহুদীবাদ[সম্পাদনা]

বাইবেলের নূতন নিয়ম ও পূর্বকালীন খ্রিস্ট ধর্ম[সম্পাদনা]

রাব্বীয় ইহুদীবাদ[সম্পাদনা]

কাব্বালা (ইহুদি অতীন্দ্রবাদ)[সম্পাদনা]

ইসলাম[সম্পাদনা]

ইসলাম ধর্মে স্বর্গকে জান্নাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যারা মুসলিম বা আল্লাহকে স্রষ্টা হিসেবে বিশ্বাস করে এবং মুহাম্মাদ (স) কে আল্লাহর প্রেরিত রসুল হিসেবে মেনে নেয় এবং শেষ বিচারের দিন তাদের নেকির পাল্লা গুনাহর পাল্লা থেকে ভারি হয় তবে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। সেখানে মুসলিমরা অনন্তকাল বসবাস করবে। জান্নাতে মুমিনরা আল্লাহর সাক্ষাত পাবে।

বাহাই ধর্ম[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

বহিঃসঙযোগ[সম্পাদনা]