ফেরাউনের কন্যা (এক্সোডাস)
ফেরাউন কন্যা | |
---|---|
![]() দুরা-ইউরোপোস সিনাগগে মোশিকে নদী থেকে উদ্ধার (খ্রিস্টীয় ২৪৪) | |
ছদ্মনাম | থারমৌথিস (জন্মনাম, ইহুদিধর্ম) বিতিয়া (দত্তক নাম, ইহুদিধর্ম) মেরিস (খ্রিস্টধর্ম) মারিস (খ্রিস্টধর্ম) মেরহো (খ্রিস্টধর্ম) |
দাম্পত্য সঙ্গী | মেরেদ |
সন্তান | মোশি (দত্তক) |
ধর্ম | প্রাচীন মিশরীয় ধর্ম (পূর্বে) ইহুদিধর্ম (ধর্মান্তরিত) |
জাতীয়তা | মিশরীয় |
ফেরাউনের কন্যা (হিব্রু ভাষায়: בַּת־פַּרְעֹה) হলেন বাইবেলের নিঃসৃত গ্রন্থে বর্ণিত মোশিকে খুঁজে পাওয়ার কাহিনির এক গুরুত্বপূর্ণ, যদিও গৌণ, চরিত্র। তাঁর কাহিনির বিভিন্ন সংস্করণ থাকলেও ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলিমদের মধ্যে সাধারণভাবে এই বিশ্বাস প্রচলিত যে, তিনি ছিলেন নবী মোশির দত্তক মা। ইসলামে, তাঁকে ফেরাউনের আসিয়া নামে পরিচিত মহারানী বলে চিহ্নিত করা হয়।
এই দুই রূপেই, তিনি মোশিকে নীল নদী ও ফেরাউনের নিধন আদেশ থেকে রক্ষা করেন। মোশির শৈশব জুড়ে তাঁর যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে, তিনি ইসরায়েলীয় দাসদের মিশরের দাসত্ব থেকে মুক্তির, প্রতিশ্রুত ভূখণ্ডে যাত্রার এবং দশ আদেশের প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
নাম
[সম্পাদনা]নিঃসৃত ২:৫ পদে ফেরাউনের কন্যা বা তাঁর পিতার নাম উল্লেখ করা হয়নি; হিব্রু ভাষায় তাঁকে বাত্-পর্ও (হিব্রু ভাষায়: בת־פרעה) অর্থাৎ "ফেরাউনের কন্যা" হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।[১]
জুবিলিস ৪৭:৫ এবং জোসেফাস তাঁকে থারমৌথিস (গ্রিক: Θερμουθις) নামে উল্লেখ করেছেন, যা কখনো কখনো থারমুথ বা থারমুটিস রূপে লিখিত হয়। এই নামটি গ্রিক ভাষায় উর্বরতার দেবী রেনেনুটেট-এর, যিনি এক ধরণের মিশরীয় কোবরা রূপে চিত্রিত হতেন।[২][৩][৪][৫]
আর্টাপনাস তাঁকে মেরিস নামে এবং মাইকেল দ্য সিরিয়ান মারিস নামে উল্লেখ করেছেন।[৬][৭]
ইহুদি ঐতিহ্যে কিছু সূত্র অনুযায়ী তাঁকে ১ ইতিহাস ৪:১৭-এ উল্লিখিত "ফেরাউনের কন্যা বিতিয়া" হিসেবে শনাক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে।[৮] এর একটি উদাহরণ দেখা যায় লেবিতিকাস রাব্বাহ ১:৩-তে,[৯] যেখানে তাঁকে বাত-ইয়াহ (হিব্রু ভাষায়: בתיה) নামে অভিহিত করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, মোশিকে দত্তক নেওয়ার ফলে তাঁকে এই নাম দেওয়া হয়েছিল। তিনি যেহেতু মোশিকে তাঁর পুত্র বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন, তাই ঈশ্বরও তাঁকে তাঁর কন্যা হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ ইতিহাস ৪:১৮-এ তাঁকে হা-ইহুদিয়া (হিব্রু ভাষায়: הַיְהֻדִיָּ֗ה) বলা হয়েছে, যা কিং জেমস ভার্সন-এর মতো কিছু ইংরেজি অনুবাদে একটি নাম হিসেবে, ইহুদিয়াহ (হিব্রু ভাষায়: יהודיה) রূপে উপস্থাপিত হয়েছে। তবে প্রকৃতপক্ষে এটি একটি উপাধি, যা বোঝায় যে ফেরাউনের কন্যা আর মূর্তিপূজক নন।[১০][১১][১২] তবে অনেকেই সমালোচনা করেছেন যে, ১ ইতিহাস গ্রন্থে উল্লিখিত বিতিয়া ও মোশির দত্তক মা একই ব্যক্তি, এমনটি ধরে নেওয়ার ভিত্তি বস্তুনিষ্ঠ নয়, কারণ ঐ পাঠ্যে এর সুস্পষ্ট ইঙ্গিত নেই এবং ঐতিহাসিক কালানুক্রমও এটি সমর্থন করে না।[৮]
ইহুদিধর্মে
[সম্পাদনা]এবং ফেরাউনের কন্যা নদীতে স্নান করতে নামলেন, আর তাঁর দাসীরা নদীর ধারে হাঁটছিল। তখন তিনি পাপিরাসের ঝোপে একটি ঝুঁড়ি দেখতে পেলেন এবং একজন দাসীকে সেটি আনতে পাঠালেন। তিনি ঝুঁড়িটি খুলে দেখলেন শিশুটিকে, এবং দেখুন, শিশুটি কাঁদছিল। তিনি তার প্রতি দয়া অনুভব করলেন এবং বললেন, "এটি ইহুদিদের একটি শিশু।" তারপর তার বোন ফেরাউনের কন্যাকে বললেন, "আমি কি আপনার জন্য ইহুদি নারীদের মধ্যে থেকে একজন ধাত্রী ডেকে আনবো, যিনি শিশুটিকে দুধ পান করাতে পারবেন?" ফেরাউনের কন্যা বললেন, "যাও।" তাই সেই কিশোরী গিয়ে শিশুটির মাকে ডাকলেন। ফেরাউনের কন্যা তাঁকে বললেন, "এই শিশুটিকে নিয়ে যাও এবং আমার জন্য তাকে দুধ পান করাও। আমি তোমাকে পারিশ্রমিক দেব।" তখন সেই নারী শিশুটিকে নিয়ে গেলেন এবং তাকে দুধ পান করালেন। শিশুটি বড় হলো, এবং তিনি তাকে ফেরাউনের কন্যার কাছে নিয়ে এলেন। সে তাঁহার পুত্র হয়ে উঠলো, এবং তিনি তার নাম রাখলেন মোশে, কারণ তিনি বললেন, "আমি তাকে জল থেকে তুলে এনেছি।"
— RSV, নিঃসৃত ২:৫–১০
ইহুদি বর্ণনায়, ফেরাউনের কন্যা প্রথম আবির্ভূত হন নিঃসৃত গ্রন্থের ২:৫–১০ পদে। সেখানে বলা হয়েছে যে তিনি নীল নদীর ঝোপের মধ্যে একটি হিব্রু শিশুকে (মোশে) আবিষ্কার করেন এবং তাঁর পিতার আদেশ অমান্য করে, যেটি সমস্ত হিব্রু পুত্র সন্তানদের "ইয়োর" (হিব্রু ভাষায়: יְאוֹר) অর্থাৎ নীল নদে নিক্ষেপ করে হত্যা করার নির্দেশ ছিল, শিশুটিকে গ্রহণ করেন এবং নিজের সন্তান হিসেবে লালন-পালন করেন।
তালমুদ ও মিদ্রাশ ভাইয়োশা-এ উল্লেখ আছে যে, সেদিন তিনি স্নান করতে যাননি কেবল পরিচ্ছন্নতার জন্য, বরং মিকভে-র মতো পবিত্র জলের স্পর্শ পেতে, কারণ তিনি চারপাশের লোকেদের মূর্তিপূজা দেখে বিরক্ত ছিলেন। এতে আরও বলা হয়েছে যে তিনি প্রথমে নিজেই শিশুটিকে স্তন্যপান করানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু শিশুটি তাঁর দুধ গ্রহণ করেনি। তাই তিনি এক ইহুদি ধাত্রীর খোঁজ করেন, যিনি কাকতালীয়ভাবে শিশুটির জন্মদাত্রী মা যোখেবেদ ছিলেন।[১][২][৩][৪]
রব্বীনিক সাহিত্যে ফেরাউনের কন্যাকে এক ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, তিনি এক ধরনের চর্মরোগে (সম্ভবত কুষ্ঠরোগ) আক্রান্ত ছিলেন,[৫] যার যন্ত্রণা কেবল নীল নদীর শীতল জলে উপশম পেত। মোশেকে পাওয়ার সময় তাঁর সেই ক্ষত সেরে যায়। ঐ সাহিত্যে আরও বলা হয়েছে, জিবরাঈল ফেরেশতা তাঁর দুই দাসীকে হত্যা করেন, কারণ তারা তাঁকে মোশেকে রক্ষা করতে নিষেধ করেছিল।[৫]
যখন শিশুটি বড় হয়, তখন ফেরাউনের কন্যা তাঁর নাম দেন মোশে (হিব্রু ভাষায়: מֹשֶה), যা হিব্রু শব্দ মাশা (হিব্রু ভাষায়: מָשָׁה) থেকে এসেছে বলে ব্যাখ্যা করা হয়। তবে আধুনিক কিছু পণ্ডিত বিশ্বাস করেন যে, এই নামটির উৎস হিব্রু নয় বরং মিশরীয়, যেখানে “m-s” ধাতুর অর্থ "পুত্র" বা "জন্মানো", যেমন রামেসেস বা থুটমোস নামগুলোতে দেখা যায়।[১৩][১৪]
ইহুদি ঐতিহ্য অনুযায়ী, পরবর্তী জীবনে ফেরাউনের কন্যা মোশে এবং ইয়াহওয়ের প্রতি নিজেকে উৎসর্গ করেন। তিনি মোশের সাথে দাসদের কোয়ার্টারে প্রথম পাসওভার সেডার উদযাপন করেন। এই কারণে, ইসরায়েলে দশম দুর্যোগে যেখানে সব মিশরীয়ের প্রথম সন্তান মারা যায়, সেখানে তাঁর প্রথম সন্তান বেঁচে যায় এবং তিনি মোশের সাথে মিশর ত্যাগ করেন।
১ ইতিহাস ৪:১৭–১৮ অনুসারে, অনেকে মনে করেন তিনি ইহুদা গোত্রের একজন সদস্য মেরেদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং তাঁদের সন্তানও হয়। ঐখানে তাঁকে “ইহুদিনী” বলা হয়েছে, যা নির্দেশ করে যে তিনি ইয়াহওয়েকে নিজের ঈশ্বর হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।[১][২]
আরও বলা হয়, হিতোপদেশ (৩১:১৫)-এ যাঁকে গুণবতী নারী হিসেবে প্রশংসা করা হয়েছে, তিনি এই ফেরাউনের কন্যাই। মিদ্রাশ আরও শিক্ষা দেয় যে, ইয়াহওয়ের প্রতি তাঁর নিষ্ঠা এবং মোশেকে দত্তক নেওয়ার কারণে তিনি সেই কয়েকজনের একজন যিনি জীবিত অবস্থায় স্বর্গে গমন করেন।
ইসলাম ধর্মে
[সম্পাদনা]
কুরআনে ফেরাউনের কন্যার নাম উল্লেখ নেই। তবে হাদিসসহ অন্যান্য ইসলামি সূত্রে তাঁর প্রসঙ্গ এসেছে।
ইবন ‘আব্বাসের বর্ণিত একটি হাদিসে নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন: “ইসরা (রাত্রি ভ্রমণ)-র রাতে আমি এক মনোরম গন্ধ অনুভব করলাম। আমি বললাম, ‘হে জিবরাঈল, এই সুবাস কিসের?’ তিনি বললেন, ‘এটি ফেরাউনের কন্যার একজন দাসী এবং তাঁর সন্তানদের ঘ্রাণ।’ আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘তাদের কাহিনী কী?’ তিনি বললেন, ‘একদিন ফেরাউনের কন্যার চুল আঁচড়ানোর সময় সেই দাসীর হাত থেকে চিরুনি পড়ে যায় এবং তিনি বলেন, “আল্লাহর নামে।” ফেরাউনের কন্যা জিজ্ঞেস করেন, “আমার বাবার নামে?” তিনি বলেন, “না, বরং আমার এবং তোমার পিতারও প্রভু হলেন আল্লাহ।” তখন সে বলেন, “আমি কি আমার পিতাকে এ কথা বলবো?” দাসী বলেন, “হ্যাঁ।” পরে ফেরাউন তাঁকে ডেকে বলেন, “হে অমুক, আমার ছাড়া কি তোমার আর কোন প্রভু আছে?” তিনি বলেন, “হ্যাঁ, আমার ও আপনার প্রভু হলেন আল্লাহ।” তখন ফেরাউন আদেশ দেন পিতলের একটি গরু উত্তপ্ত করতে, এবং সেই দাসী ও তাঁর সন্তানদের তাতে নিক্ষেপ করতে। দাসী বলেন, “আমার একটি অনুরোধ আছে।” ফেরাউন বলেন, “তোমার কী প্রয়োজন?” তিনি বলেন, “আমার ও আমার সন্তানদের হাড় একত্র করে একটি কাপড়ে মুড়িয়ে কবর দিও।” ফেরাউন বলেন, “এটা তোমার প্রাপ্য।” তারপর তাঁর সন্তানদের একে একে তাঁর চোখের সামনে ফেলে দেওয়া হয়। যখন তাঁর দুধপানরত শিশুর পালা আসে, তিনি একটু দ্বিধাগ্রস্ত হন। তখন শিশুটি বলে ওঠে, ‘হে মা, এগিয়ে যাও, কারণ এ দুনিয়ার শাস্তি আখিরাতের শাস্তির চেয়ে কম।’ এরপর তিনি এগিয়ে যান।”
এই হাদিসটি ইমাম আহমদের মুসনাদ (১/৩০৯) এবং তাবারানিতে (১২২৮০) সংকলিত হয়েছে।
কুরআনের বর্ণনা অনুযায়ী, ফেরাউনের স্ত্রী (আসিয়া) নিজ হাতে মোশেকে নদী থেকে তোলেন না, বরং তাঁর দাসীরা শিশুটিকে খুঁজে পায়। ফেরাউন যখন শিশুটির কথা জানতে পারেন, তখন তিনি তাকে হত্যা করতে চান, কিন্তু তাঁর স্ত্রী প্রতিবাদ করেন এবং শিশুটিকে বাঁচিয়ে তোলা হয়। ইহুদি-খ্রিস্টান বর্ণনার মতো এখানে মোশির মাকে দুধপান করানোর জন্য ডেকে আনা হয়। আবার এক বর্ণনায় বলা হয়, মোশির প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকারী ফেরাউনের স্ত্রীর নাম ছিল আসিয়া, যিনি আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছিলেন।[১৫]
শিল্প ও সংস্কৃতিতে
[সম্পাদনা]ফেরাউনের কন্যা প্রায়শই নিঃসৃত কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত শিল্পকর্ম ও সাহিত্যে চিত্রিত হন। অনেক শিল্পকর্মে মোশির সন্ধান দৃশ্য উপস্থাপন করা হয়েছে।
মধ্যযুগীয় আইরিশ কিংবদন্তিতে, ফেরাউনের কন্যাকে স্কোটা নামে চিহ্নিত করা হয়, যিনি গেলদের পূর্বসূরি বলে বিবেচিত।[১৬]
জর্জ গার্শউইন-এর ১৯৩৫ সালের অপেরা পর্গি অ্যান্ড বেস-এর “It Ain’t Necessarily So” গানেও ফেরাউনের কন্যা ও শিশু মোশির উদ্ধারের কথা উল্লেখ রয়েছে।[১৭]
এইচ. বি. মুরের The Moses Chronicles (২০১৫–) উপন্যাস-ত্রয়ীতে ফেরাউনের কন্যাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে। কিছু অংশ তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লেখা হয়েছে।[১৮]
আমেরিকান কবি এলেনর উইলনার তাঁর কবিতা ‘Epitaph’-এ ফেরাউনের কন্যাকে এমন এক নারী হিসেবে চিত্রিত করেছেন, যিনি মোশিকে রাজপ্রাসাদেই এক বিদ্রোহী হিসেবে গড়ে তোলেন। এই কবিতা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে Chapters into Verse গ্রন্থে (সম্পাদনা: রবার্ট অ্যাটওয়ান ও লরেন্স উইডার, ২০০০, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস, পৃষ্ঠা ৬৬–৬৭)।[১৯]
তাঁর উপর ভিত্তি করে নির্মিত উল্লেখযোগ্য নাটক ও চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে দ্য টেন কম্যান্ডমেন্টস (১৯৫৬),[২০] অ্যানিমেটেড সংগীতনাট্য দ্য প্রিন্স অফ ইজিপ্ট (১৯৯৮)[২১] এবং এক্সোডাস: গডস অ্যান্ড কিংস (২০১৪)।[২২] টেলিভিশন ধারাবাহিকের মধ্যে রয়েছে মোশে (১৯৯৫)।[২৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ "The Story of Batyah (Bithiah) – A Transformed Identity"। www.chabad.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৪।
- ↑ ক খ গ Flusser, David; Amorai-Stark, Shua (১৯৯৩)। "The Goddess Thermuthis, Moses, and Artapanus"। Jewish Studies Quarterly। 1 (3): 217–33। জেস্টোর 40753100।
- ↑ ক খ Josephus, Antiquities of the Jews 9,5
- ↑ ক খ "Thermuthis – History's Women" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১১।
- ↑ ক খ গ "Renenutet | Ancient Egypt Online" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১১।
- ↑ https://www.tertullian.org/rpearse/eusebius_chron/resources/michael_the_syrian1.pdf, p.40
- ↑ https://www.encyclopedia.com/religion/encyclopedias-almanacs-transcripts-and-maps/artapanus
- ↑ ক খ Scolnic, Benjamin Edidin. 2005. If the Egyptians Drowned in the Red Sea where are Pharaoh's Chariots?: Exploring the Historical Dimension of the Bible. University Press of America. p. 82.
- ↑ "Vayikra Rabbah 1:3"। www.sefaria.org।
“These are the sons of Bitya daughter of Pharaoh” (I Chronicles 4:18) – Rabbi Yehoshua of Sikhnin said in the name of Rabbi Levi: The Holy One blessed be He said to Bitya daughter of Pharaoh: ‘Moses was not your son, but you called him your son; you, too, are not My daughter, but I call you My daughter,’ as it is stated: “These are the sons of Bitya,” the daughter of God [bat Yah].
- ↑ "BITHIAH"। Jewish Encyclopedia। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৫।
- ↑ "Jehudijah Definition and Meaning – Bible Dictionary"। Bible Study Tools। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১১।
- ↑ Kadari, Tamar. (1999) The Daughter of Pharaoh Is Bithiah. Jewish Women's Archive
- ↑ "Was Moses' Name Egyptian?"। www.bibleodyssey.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-০১।
- ↑ "Strong's Hebrew: 4871. מָשָׁה (mashah) – to draw"। biblehub.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১১।
- ↑ Shahada Sharelle Abdul Haqq (২০১২)। Noble Women of Faith: Asiya, Mary, Khadija, Fatima (illustrated সংস্করণ)। Tughra Books। আইএসবিএন 978-1597842686।
- ↑ Lennon, Joseph (২০০৮)। Irish Orientalism: A Literary and Intellectual History (ইংরেজি ভাষায়)। Syracuse University Press। পৃষ্ঠা 11–12, 36। আইএসবিএন 9780815631644। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ Seven Against Thebes (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। ১৯৯১। পৃষ্ঠা 111। আইএসবিএন 9780195070071।
- ↑ "Book review: 'Bondage' is an engaging first book in Moses Chronicles series"। Deseret News। আগস্ট ১, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ Chapters into Verse, edited by Robert Atwan and Laurance Wieder (2000), New York:Oxford University Press, pp. 66-67.
- ↑ Orrison, Katherine (৩০ মার্চ ১৯৯৯)। Written in Stone: Making Cecil B. DeMille's Epic The Ten Commandments (ইংরেজি ভাষায়)। Vestal Press। পৃষ্ঠা 51। আইএসবিএন 978-1-4617-3481-9।
- ↑ Reinhartz, Adele (২০১৩)। Bible and Cinema: Fifty Key Films (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। পৃষ্ঠা 207। আইএসবিএন 978-0-415-67720-2।
- ↑ Macnab, Geoffrey (১ ডিসেম্বর ২০১৪)। "Exodus: Gods And Kings - film review: Blood and big sets fail to make"। The Independent (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০২২।
- ↑ Malena, Sarah; Miano, David (২০০৭)। Milk and Honey: Essays on Ancient Israel and the Bible in Appreciation of the Judaic Studies Program at the University of California, San Diego (ইংরেজি ভাষায়)। Eisenbrauns। পৃষ্ঠা 105–106। আইএসবিএন 978-1-57506-127-6।