ইংরিদ বারিমান
 |
ইংরিদ বারিমান | |
|---|---|
Ingrid Bergman | |
 ইংরিদ বারিমান, ১৯৪৪ গ্যাসলাইট | |
| জন্ম | ২৯ আগস্ট ১৯১৫ |
| মৃত্যু | ২৯ আগস্ট ১৯৮২ (বয়স ৬৭) লন্ডন, ইংল্যান্ড |
| মৃত্যুর কারণ | স্তন ক্যান্সার |
| পেশা | অভিনেত্রী |
| কর্মজীবন | ১৯৩২–৮২ |
| দাম্পত্য সঙ্গী |
|
| সন্তান | পিয়া লিন্ডস্ট্রোম ও ইসাবেলা রোজেলিনিসহ ৪ জন |
ইংরিদ বারিমান (সুয়েডিয় উচ্চারণ: [ˈɪŋrɪd bˈærjman] (ⓘ); ২৯ আগস্ট ১৯১৫ – ২৯ আগস্ট ১৯৮২) একজন সুয়েডীয় অভিনেত্রী ছিলেন। পাঁচ দশক ব্যাপী কর্মজীবনে,[১] With a career spanning five decades,[২] বারিমান চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী পর্দা ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য হন।[৩] তিনি তিনটি একাডেমি পুরস্কার, দুটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার, একটি টনি পুরস্কার, চারটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও একটি ভোল্পি কাপ অর্জন করেন। তিনি মাত্র চারজন অভিনেত্রীর মধ্যে একজন যিনি অভিনয়ের জন্য কমপক্ষে তিনটি একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন (শুধু ক্যাথরিন হেপবার্ন চারটি পেয়েছেন)। ১৯৯৯ সালে আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট বারিমানকে ধ্রুপদী হলিউড চলচ্চিত্রের চতুর্থ সেরা নারী পর্দা কিংবদন্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।[৪]
স্টকহোমে সুয়েডীয় পিতা ও জার্মান মাতার ঘরে জন্মগ্রহণকারী বারিমান সুয়েডীয় ও জার্মান চলচ্চিত্র দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। মার্কিন দর্শকদের কাছে তার পরিচয় ঘটে ইন্টারমেৎজো (১৯৩৯) চলচ্চিত্রের ইংরেজি ভাষার পুনর্নিমাণ দিয়ে। সহজাত সৌন্দর্যের জন্য প্রসিদ্ধ বারিমান কাসাব্লাঙ্কা (১৯৪২) চলচ্চিত্রে ইলসা লুন্ড চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৪০-এর দশকে তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল নাট্যধর্মী ফর হোম দ্য বেল টোলস (১৯৪৩), গ্যাসলাইট (১৯৪৪), দ্য বেলস অব সেন্ট ম্যারি'স (১৯৪৫) ও জোন অব আর্ক (১৯৪৮); এই সবকয়টি চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং গ্যাসলাইট চলচ্চিত্রের জন্য অস্কার লাভ করেন। এছাড়া এই সময়ে তিনি আলফ্রেড হিচককের পরিচালিত তিনটি অচলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, সেগুলো হল স্পেলবাউন্ড (১৯৪৫), নটরিয়াস (১৯৪৬) ও আন্ডার ক্যাপ্রিকর্ন (১৯৪৯)।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ অবিচুয়ারি ভ্যারাইটি, ১ সেপ্টেম্বর ১৯৮২।
- ↑ "Biography – The Official Licensing Website of Ingrid Bergman"। ইংরিদ বারিমান। ৩০ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ হারলান, জাস্টিন (১২ এপ্রিল ২০১৮)। "Criterion Honors the Great "Betterlater" with Eclipse Series 46: Ingrid Bergman's Swedish Years"। মিডিয়াম। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২৪।
- ↑ "AFI's 100 Years ... 100 Stars"। আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট। ২০ অক্টোবর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ এপ্রিল ২০২৪।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ইংরিদ বারিমান (ইংরেজি)
| সাধারণ | |
|---|---|
| জাতীয় গ্রন্থাগার | |
| শিল্প গবেষণা প্রতিষ্ঠান | |
| জীবনীমূলক অভিধান | |
| বৈজ্ঞানিক ডাটাবেজ | |
| অন্যান্য | |
- ১৯১৫-এ জন্ম
- ১৯৮২-এ মৃত্যু
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ২০শ শতাব্দীর সুয়েডীয় অভিনেত্রী
- জার্মান বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী
- জার্মান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- সুয়েডীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- মার্কিন আত্মজীবনীকার
- মার্কিন গায়িকা
- মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- মার্কিন নাগরিকত্ব প্রাপ্ত ব্যক্তি
- মার্কিন নারী মডেল
- সুয়েডীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- সুয়েডীয় টেলিভিশন অভিনেত্রী
- সুয়েডীয় লুথারান
- ইংল্যান্ডে ক্যান্সারে মৃত্যু
- স্তনের ক্যান্সারে মৃত্যু
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- টনি পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ বিদেশি অভিনেত্রী বিভাগে দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে নাস্ত্রো দারজেন্তো বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ন্যাশনাল বোর্ড অব রিভিউ পুরস্কার বিজয়ী
- সীমিত ধারাবাহিক বা চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ভোল্পি কাপ বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - মিনি ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- দাভিদ দি দোনাতেল্লো বিজয়ী
- ডোনাল্ডসন পুরস্কার বিজয়ী
- নাস্ত্রো দারজেন্তো বিজয়ী