জুলি ওয়াল্টার্স
জুলি ওয়াল্টার্স | |
---|---|
Julie Walters | |
![]() ২০১৪ সালে ওয়াল্টার্স | |
জন্ম | জুলিয়া ম্যারি ওয়াল্টার্স ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০ এজবাস্টন, বার্মিংহাম, ইংল্যান্ড |
মাতৃশিক্ষায়তন | ম্যানচেস্টার পলিটেকনিক |
পেশা | অভিনেত্রী, লেখিকা |
কর্মজীবন | ১৯৭২-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | গ্র্যান্ট রোফি (বি. ১৯৯৭) |
সঙ্গী | পিট পস্টলেটওয়াইট (আনু. ১৯৭৪-১৯৭৯) |
সন্তান | ১ |
ডেম জুলিয়া ম্যারি ওয়াল্টার্স, ডিবিই[১] (ইংরেজি: Julia Mary Walters; ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫০)[২] হলেন একজন ইংরেজ অভিনেত্রী ও লেখিকা। তিনি চারটি বাফটা টিভি পুরস্কার, দুটি বাফটা চলচ্চিত্র পুরস্কার, একটি বাফটা ফেলোশিপ ও একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেছেন। তিনি দুইবার একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেছেন, প্রথমটি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে এবং দ্বিতীয়টি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে।
ওয়াল্টার্স ১৯৮৩ সালে এডুকেটিং রিটা চলচ্চিত্র নাম ভূমিকায় অভিনয় করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি এই চরিত্রে ওয়েস্ট এন্ডের মঞ্চনাটকে প্রথম অভিনয় করেছিলেন এবং চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার ও সেরা সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি বিলি ইলিয়ট (২০০০) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন।
টেলিভিশনে তিনি ভিক্টোরিয়া উডের সাথে যৌথভাবে কয়েকটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানে কাজ করেন, তন্মধ্যে রয়েছে উড অ্যান্ড ওয়াল্টার্স (১৯৮১), ভিক্টোরিয়া উড অ্যাজ সিন অন টিভি (১৯৮৫-৮৭), প্যাট অ্যান্ড মার্গারেট (১৯৯৪), এবং ডিনারলেডিজ (১৯৯৮-২০০০)। তিনি মাই বিউটিফুল সন (২০০১), মার্ডার (২০০২), দ্য ক্যান্টারবারি টেলস্ (২০০৩), এবং মো (২০১০)-এ অভিনয় করে চারবার বাফটা টিভি পুরস্কার অর্জন করেছেন। তিনি ২০০৯ সালে আ শর্ট স্টে ইন সুইজারল্যান্ড টিভি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একটি আন্তর্জাতিক এমি অর্জন করেন। মঞ্চে তিনি ২০০১ সালে অল মাই সন্স নাটকে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে লরন্স অলিভিয়ে পুরস্কার অর্জন করেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ হার্ডিং, লরা (১৭ জুলাই ২০১৮)। "Julie Walters burst into tears during Mamma Mia damehood celebration"। দি ইন্ডিপেন্ডেন্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "Julie Walters Biography (1950-)"। ফিল্ম রেফারেন্স। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- ১৯৫০-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর ইংরেজ অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর ইংরেজ অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর ইংরেজ লেখিকা
- আইরিশ বংশোদ্ভূত ইংরেজ ব্যক্তি
- ইংরেজ কণ্ঠাভিনেত্রী
- ইংরেজ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- ইংরেজ টেলিভিশন অভিনেত্রী
- ইংরেজ মঞ্চ অভিনেত্রী
- ইংরেজ শেকসপিয়ারীয় অভিনেত্রী
- বার্মিংহামের অভিনেত্রী
- রয়্যাল শেকসপিয়ার কোম্পানির সদস্য
- ডেম কমান্ডার অব দি অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার
- ব্রিটিশ ডেমহুড প্রাপ্ত অভিনেত্রী
- আন্তর্জাতিক এমি পুরস্কার বিজয়ী
- এম্পায়ার পুরস্কার বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা টিভি পুরস্কার বিজয়ী
- বাফটা ফেলো
- লরন্স অলিভিয়ে পুরস্কার বিজয়ী
- আইরিশ বংশোদ্ভূত অভিনেত্রী
- এজবাস্টনের ব্যক্তি
- অডিওবই পাঠক
- ব্রিটিশ মঞ্চ অভিনেত্রী
- ব্রিটিশ টেলিভিশন অভিনেত্রী
- স্মেথউইকের ব্যক্তি