শের
শের | |
---|---|
Cher | |
![]() শেরের প্রচারণামূলক ছবি, ১৯৭০-এর দশক | |
জন্ম | শেরিলিন সার্কিসিয়ান মে ২০, ১৯৪৬ |
অন্যান্য নাম |
|
পেশা |
|
কর্মজীবন | ১৯৬৩-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান | |
পিতা-মাতা |
|
পুরস্কার | পূর্ণ তালিকা |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্রসমূহ | ভোকাল |
লেবেল | |
সহযোগী শিল্পী |
|
শের (ইংরেজি: Cher; জন্ম: শেরিলিন সার্কিসিয়ান, ২০ মে ১৯৪৬) হলেন একজন মার্কিন গায়িকা ও অভিনেত্রী। তাকে প্রায়শই পপ দেবী বলে অভিহিত করা হয়, তাকে পুরুষ শাসিত এই শিল্পে নারী সায়ত্বশাসনের প্রতিনিধি বলে উল্লেখ করা হয়। তিনি তার ভিন্নধর্মী কন্ট্রাল্টো কণ্ঠের জন্য প্রসিদ্ধ। তিনি বিনোদনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করেছেন এবং তার ছয় দশকের দীর্ঘ কর্মজীবনে বিভিন্ন রীতি ও উপস্থিতি গ্রহণ করেছেন।
১৯৬৫ সালে "আই গট ইউ বেব" গানটি মার্কিন ও ব্রিটিশ চার্টের শীর্ষে পৌঁছালে লোক-রকধর্মী সনি ও শের স্বামী-স্ত্রী যুগলের একজন হিসেবে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। ১৯৬৭ সালের শেষের দিকে বিশ্বব্যাপী তাদের ৪০ মিলিয়ন রেকর্ড বিক্রি হয়।[১] যুগল অ্যালবামের পাশাপাশি তিনি একক অ্যালবামও প্রকাশ করতে থাকেন। ১৯৬৬ সালে তার প্রথম মিলিয়নের অধিক বিক্রিত গান "ব্যাং ব্যাং (মাই বেবি শট মি ডাউন)"।
১৯৮২ সালে কাম ব্যাক টু দ্য ফাইভ অ্যান্ড ডাইম, জিমি ডিন, জিমি ডিন নাটক দিয়ে তার ব্রডওয়েতে অভিষেক হয় এবং পরে তিনি এর চলচ্চিত্রায়নেও অভিনয় করেন। তিনি পরবর্তীতে সিল্কউড (১৯৮৩), মাস্ক (১৯৮৫) ও মুনস্ট্রাক (১৯৮৭) চলচ্চিত্রে তার অভিনয় দিয়ে সমাদৃত হন এবং শেষোক্ত চলচ্চিত্রের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি আবার তার সঙ্গীত কর্মজীবনে ফিরে যান এবং তার প্রকাশিত শের (১৯৮৭), হার্ট অব স্টোন (১৯৮৯) ও লাভ হার্টস (১৯৯১) অ্যালবামগুলো সফল হয়।
শের একটি গ্র্যামি পুরস্কার, একটি এমি পুরস্কার, একটি একাডেমি পুরস্কার, তিনটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, একটি কান চলচ্চিত্র উৎসব পুরস্কার, একটি বিশেষ সিএফডিএ ফ্যাশন পুরস্কার এবং আরও বেশ কিছু সম্মাননা অর্জন করেছেন। তার ১০০ মিলিয়ন রেকর্ড বিক্রি হয়েছে, যার ফলে তিনি সর্বাধিক বিক্রিত সঙ্গীতশিল্পীদের মধ্যে অন্যতম। তিনি একমাত্র শিল্পী যার ১৯৬০-এর দশক থেকে ২০১০-এর দশক পর্যন্ত প্রতি দশকে একটি করে বিলবোর্ড তালিকার শীর্ষ একক অ্যালবাম রয়েছে। সঙ্গীত ও অভিনয়ের বাইরে তিনি তার রাজনৈতিক মতাদর্শ, মানবহিতৌষী কর্মকাণ্ড, ও সামাজিক কর্মকাণ্ড, যেমন এলজিবিটি অধিকার ও এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধের জন্য প্রসিদ্ধ।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Bellafante, Ginia (জানুয়ারি ১৯, ১৯৯৮)। "Appreciation: The Sonny Side of Life"। Time। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১৬, ২০১৬।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
- এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকায় শের
- অলমুভিতে শের
- অলমিউজিকে Cher
- হলিউড ওয়াক অব ফেম ডিরেক্টরিতে শের (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে শের
(ইংরেজি)
- টার্নার ক্লাসিক মুভিজ ডেটাবেজে শের
(ইংরেজি)
- ১৯৪৬-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন গায়িকা
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন গায়িকা
- আইরিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- ইংরেজ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- ক্যালিফোর্নিয়ার অভিনেত্রী
- ক্যালিফোর্নিয়ার গায়িকা
- ক্যালিফোর্নিয়ার ডেমোক্র্যাট
- জার্মান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- ফরাসি বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- মার্কিন গায়িকা-গীতিকার
- মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- মার্কিন টেলিভিশন অভিনেত্রী
- মার্কিন পপ গায়িকা
- মার্কিন রক গায়িকা
- মার্কিন রেকর্ড প্রযোজক
- সনি ও শের
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক টিভি ধারাবাহিক) বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী - চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী
- প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
- এমসিএ রেকর্ডসের শিল্পী