জুডি ডেভিস
জুডি ডেভিস | |
---|---|
Judy Davis | |
![]() ২০১২ সালের জানুয়ারিতে সিডনিতে এএসিটিএ পুরস্কারে ডেভিস | |
জন্ম | জুডিথ ডেভিস ২৩ এপ্রিল ১৯৫৫ |
জাতীয়তা | অস্ট্রেলীয় |
মাতৃশিক্ষায়তন | ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ড্রামাটিক আর্ট |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৭৭-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | কলিন ফ্রিয়েলস (বি. ১৯৮৪) |
সন্তান | ২ |
জুডিথ ডেভিস (জন্ম ২৩ এপ্রিল ১৯৫৫) হলেন একজন অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী। তিনি চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ও মঞ্চে তার কাজের জন্য পরিচিত। ৪০ বছরের অধিক সময়ের কর্মজীবনে তিনি তার বৈচিত্রময় কাজের জন্য তার প্রজন্মের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী হিসেবে গণ্য এবং তার একাধিক কাজের সহকর্মী উডি অ্যালেন তাকে "বিশ্বের অন্যতম উত্তেজনাকর অভিনেত্রী" বলে অভিহিত করেন।[১][২][৩] তিনি একাধিক পুরস্কার অর্জন করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে আটটি অস্ট্রেলিয়ান একাডেমি অব সিনেমা অ্যান্ড থিয়েটার আর্টস পুরস্কার, তিনটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার, দুটি বাফটা পুরস্কার ও দুটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার; এছাড়া তিনি দুটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন পেয়েছেন।
ডেভিস ১৯৭৭ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ড্রামাটিক আর্ট থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন, সেখানে তিনি রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট নাটকে মেল গিবসনের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন। ডেভিস অস্ট্রেলিয়াতেই অধিকাংশ মঞ্চনাটকে কাজ করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে পিয়াফ (১৯৮০), হেডা গ্যাবলার (১৯৮৬), ভিক্টরি (২০০৪) ও দ্য সিগাল (২০১১)। এছাড়া তিনি ১৯৮২ সালে লন্ডনে ইনসিগনিফিক্যান্ট নাটকে অভিনয় করেছিলেন, এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে লরন্স অলিভিয়ে পুরস্কারে মনোনীত হয়েছিলেন, এবং ১৯৮৯ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে হ্যাপগড নাটকে অভিনয় করেছিলেন। তিনি ২০১৭ সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ড্রামাটিক আর্টে ফিরে আসেন এবং লাভ অ্যান্ড মানি নাটকের নির্দেশনা প্রদান করেন।
তিনি মাই ব্রিলিয়ান্ট ক্যারিয়ার (১৯৭৯) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী ও শ্রেষ্ঠ সম্ভাবনাময় অভিনেত্রী বিভাগে দুটি বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি উইন্টার অব আওয়ার ড্রিমস (১৯৮১) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে এবং হুডউইঙ্ক (১৯৮১) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে দুটি অস্ট্রেলিয়ান ফিল্ম ইনস্টিটিউট পুরস্কার লাভ করেন। তিনি আ প্যাসেজ টু ইন্ডিয়া (১৯৮৪) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে এবং হাজবেন্ডস অ্যান্ড ওয়াইভস (১৯৯২) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এর ফলে তিনি এই দুই বিভাগে অস্কারে মনোনীত প্রথম অস্ট্রেলীয় এবং অস্কারে মনোনীত চতুর্থ অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ বিসকিন্ড, পিটার। "Gods and Monsters: Thirty Years of Writing on Film and Culture"। গুগল বুকস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২০।
- ↑ "Judy Davis In The Eye Of The Storm"। এশিয়া প্যাসিফিক স্ক্রিন একাডেমি (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ পাওয়ার্স, জন (ডিসেম্বর ৩, ২০০৯)। "Judy Davis, Inspiring 'Brilliant Career's 30 Years Later [sic]"। npr.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২০।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
- অলমুভিতে জুডি ডেভিস
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে জুডি ডেভিস (ইংরেজি)
- টার্নার ক্লাসিক মুভিজ ডেটাবেজে জুডি ডেভিস (ইংরেজি)
- ১৯৫৫-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী
- অস্ট্রেলীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- অস্ট্রেলীয় টেলিভিশন অভিনেত্রী
- অস্ট্রেলীয় মঞ্চ অভিনেত্রী
- অস্ট্রেলীয় মঞ্চ পরিচালক
- শ্রেষ্ঠ প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট পুরস্কার বিজয়ী
- সীমিত ধারাবাহিক বা চলচ্চিত্রে সেরা প্রধান অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
- সীমিত ধারাবাহিক বা চলচ্চিত্রে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ন্যাশনাল বোর্ড অব রিভিউ পুরস্কার বিজয়ী
- শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার বিজয়ী
- স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - মিনি ধারাবাহিক বা টিভি চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ড্রামাটিক আর্টের প্রাক্তন শিক্ষার্থী