মার্সেডিজ রুল
মার্সেডিজ রুল | |
---|---|
ইংরেজি: Mercedes Ruehl | |
![]() ২০১৯ সালে রুল | |
জন্ম | |
শিক্ষা | নিউ রোশেল কলেজ প্যাসিফিক কনজারভেটরি অব দ্য পারফর্মিং আর্টস |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৭৬-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | ডেভিড গাইজার (বি. ১৯৯৯; মৃ. ২০২০) |
সন্তান | ২ |
আত্মীয় | পিটার রুল (ভাই) |
মার্সেডিজ জে. রুল (ইংরেজি: Mercedes Ruehl; /ruːl/;[১] জন্ম ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮) একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি একটি একাডেমি পুরস্কার, একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, একটি টনি পুরস্কার, একটি ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার, দুটি ওবি পুরস্কার ও দুটি আউটার ক্রিটিকস সার্কেল পুরস্কার-সহ অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করেছেন।
রুল লস্ট ইন ইয়ঙ্কার্স (১৯৯০) মঞ্চনাটকে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে টনি পুরস্কার ও ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি দ্য ফিশার কিং (১৯৯১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন। তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল বিগ (১৯৮৮), ম্যারিড টু দ্য মব (১৯৮৮), লাস্ট অ্যাকশন হিরো (১৯৯৩), রোজ্যানাস গ্রেভ (১৯৯৭) ও হাসলার্স (২০১৯)।
প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]
রুল ১৯৪৮ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি নিউ ইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে জন্মগ্রহণ করেন।[২] তার মাতা মার্সেডিজ জে. রুল একজন স্কুলশিক্ষিকা এবং পিতা ভিনসেন্ট রুল একজন এফবিআই প্রতিনিধি।[৩][৪] তার পিতা জার্মান ও আইরিশ বংশোদ্ভূত এবং মাতা কিউবান ও আইরিশ বংশোদ্ভূত।[৫][৬] তার পিতা ভিনসেন্টের এফবিআইয়ের কাজের সুবাদে শৈশবে তার পরিবারকে বিভিন্ন স্থানে বসবাস করতে হয়েছে এবং মেরিল্যান্ডসহ অন্যান্য অঙ্গরাজ্যেও থাকতে হয়েছে। তার ভাই পিটার রুল একজন কলাম লেখক। তিনি ও পিটার ক্যাথলিক ধর্মাবলম্বী হিসেবে বেড়ে ওঠেন।[৭]
রুল নিউ রোশেল কলেজে পড়াশোনা করেন[৮] এবং সেখান থেকে ১৯৬৯ সালে ইংরেজি সাহিত্য বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।[৪]
কর্মজীবন[সম্পাদনা]
তিনি ১৯৮৯ সালে জোনাথন ডেমির ম্যারিড টু দ্য মব চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্র সমালোচক রজার ইবার্ট তাকে এই চলচ্চিত্রের "ওয়াইল্ড কার্ড" বলে উল্লেখ করেন।[৯] এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র সমালোচক সমিতি পুরস্কার অর্জন করেন।[১০] তার সবচেয়ে সমাদৃত কাজ হল টেরি গিলিয়াম পরিচালিত দ্য ফিশার কিং (১৯৯১)। রোলিং স্টোন-এর পিটার ট্র্যাভার্স লিখেন, "রুল উজ্জ্বল পারদর্শিতা দেখিয়েছেন যা হৃদয়ে দাগ কাটে।"[১১] এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার[১২] ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার-সহ[১৩] একাধিক শীর্ষস্থানীয় সমালোচক সমিতির পুরস্কার অর্জন করেন।[১৪][১৫][১৬]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Say How: R"। ন্যাশনাল লাইব্রেরি সার্ভিস ফর দ্য ব্লাইন্ড অ্যান্ড প্রিন্ট ডিসেবলড। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ ট্রেসকট, জ্যাকলিন (২৬ মার্চ ১৯৯২)। "Mercedes Ruehl, Driven; The Manic Actress On the Road to Oscar"। দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট। হাইবিম রিসার্চ। অক্টোবর ২৫, ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Mercedes Ruehl biography"। ফিল্ম রেফারেন্স। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ ক খ স্টার্ক, জন; হাচিংস, ডেভিড (৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮)। "Playing a Gangster's Spitfire Wife, Mercedes Ruehl Heists the Spotlight in Married to the Mob"। পিপল। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ কর্লিস, রিচার্ড (৬ এপ্রিল ২০০২)। "That Old Feeling: The Oscar Race"। টাইম। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ বাকলি, মাইকেল। "STAGE TO SCREENS: Mercedes Ruehl, the Macy-Mamet Connection and Remembering Brad Sullivan"। প্লেবিল। ২০১৩-১০-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Casting a new light on a dark subject - novelist Cynthia Ozick - Interview"। ফাইন্ডআর্টিকেলস। আগস্ট ১৯৯৪। ১৪ ডিসেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "About CNR"। নিউ রোশেল কলেজ। ২০১৩-০৫-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ ইবার্ট, রজার। "Married to the Mob movie review (1988) | Roger Ebert"। রজারইবার্ট.কম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Past Awards"। জাতীয় চলচ্চিত্র সমালোচক সমিতি পুরস্কার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ ডিসেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ ট্র্যাভার্স, পিটার (২০ সেপ্টেম্বর ১৯৯১)। "The Fisher King"। রোলিং স্টোন। এপ্রিল ২০, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "The 64th Academy Awards (1992) Nominees and Winners"। অস্কার্স। একাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। জুলাই ৬, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "The Fisher King – Golden Globes"। গোল্ডেন গ্লোবস। হলিউড ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "BSFC Winners: 1990s"। বস্টন চলচ্চিত্র সমালোচক সমিতি। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "1988-2013 Award Winner Archives"। শিকাগো চলচ্চিত্র সমালোচক সমিতি। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "The Annual 17th Los Angeles Film Critics Association Awards"। লস অ্যাঞ্জেলেস চলচ্চিত্র সমালোচক সমিতি। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০২৩।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]


- ইন্টারনেট অফ-ব্রডওয়ে ডেটাবেজে মার্সেডিজ রুল (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট ব্রডওয়ে ডেটাবেজে মার্সেডিজ রুল (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে মার্সেডিজ রুল (ইংরেজি)
- টার্নার ক্লাসিক মুভিজ ডেটাবেজে মার্সেডিজ রুল (ইংরেজি)
- প্লেবিল-এর মে ২০০৫-এর নিবন্ধ Ruehl Rules
- প্লেবিল-এর মে ২০০২-এর সাক্ষাৎকার Brief Encounter with Mercedes Ruehl
- ১৯৪৮-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- ২১শ শতাব্দীর মার্কিন অভিনেত্রী
- আইরিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- কিউবান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- জার্মান বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
- জ্যাকসন হাইটস, কুইন্সের অভিনেত্রী
- নিউ রোশেল কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- নিউ ইয়র্ক শহরের অভিনেত্রী
- মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- মার্কিন টেলিভিশন অভিনেত্রী
- মার্কিন মঞ্চ অভিনেত্রী
- মার্কিন রোমান ক্যাথলিক
- হিস্পানিক ও লাতিনো মার্কিন অভিনেত্রী
- শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী
- গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী - চলচ্চিত্র) বিজয়ী
- টনি পুরস্কার বিজয়ী
- ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার বিজয়ী
- স্যাটার্ন পুরস্কার বিজয়ী
- কিউবান বংশোদ্ভূত মার্কিন বিনোদনকারী
- হিস্পানিক ও লাতিন আমেরিকান অভিনেত্রী