বিষয়বস্তুতে চলুন

অড্রি হেপবার্ন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(অড্রে হেপবার্ন থেকে পুনর্নির্দেশিত)
অড্রি হেপবার্ন
১৯৫৬ সালে হেপবার্ন
জন্ম
অড্রি ক্যাথলিন রাস্টন

(১৯২৯-০৫-০৪)৪ মে ১৯২৯
ইক্সেলেস, ব্রাসেলস, বেলজিয়াম
মৃত্যু২০ জানুয়ারি ১৯৯৩(1993-01-20) (বয়স ৬৩)
টলোচেনাজ,ভড,সুইজারল্যান্ড
মৃত্যুর কারণএপেন্ডিক্স ক্যানসার
সমাধিটলোচেনাজ সিমেটারি,টলোচেনাজ,ভড, সুইজারল্যান্ড
জাতীয়তাব্রিটিশ
অন্যান্য নাম
  • এডা ভ্যান হেমেস্ট্রা
  • অড্রে ক্যাথলিন হেপবার্ন রাস্টন
পেশাঅভিনেত্রী (১৯৪৮–৮৯)
মানবহিতৈষী (১৯৮৮-৯২)
কর্মজীবন১৯৪৮-১৯৯২
দাম্পত্য সঙ্গীমেল ফেরার
(১৯৫৪-৬৮)
এন্ড্রিয়া ডট্টি
(১৯৬৯-৮২)
সঙ্গী
  • রবার্ট ওয়াল্ডার
    (১৯৮০-৯৩; তার মৃত্যু)
সন্তান
আত্মীয়আরনড ভ্যান হেমেস্ট্রা (দাদা),এমা ফেরার (নাতনী)
ওয়েবসাইটwww.audreyhepburn.com
স্বাক্ষর

অড্রি হেপবার্ন' (/ˈɔːdri ˈhɛpˌbɜːrn/; জন্ম অড্রি ক্যাথলিন রাস্টন; মে ৪, ১৯২৯ – জানুয়ারি ২০, ১৯৯৩) ছিলেন একজন ব্রিটিশ অভিনেত্রী এবং মানবহিতৈষীহলিউডের স্বর্ণযুগের সময় সক্রিয় থাকায় হেপবার্ন একজন চলচ্চিত্র ও ফ্যাশন আইকন হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউট কর্তৃক মার্কিন চলচ্চিত্র ইতিহাসের তৃতীয় সেরা নারী কিংবদন্তি হিসেবে স্বীকৃতি পান এবং আন্তর্জাতিক সেরা পোশাক-পরিধানকারী তালিকা হল অফ ফেমেও স্থান পান। অনেকের মতে তিনি সর্বকালের অন্যতম প্রকৃতিগতভাবে সুন্দর নারী।[][][][]

ইক্সেলেস, বেলজিয়ামের ব্রাসেলসের একটি জেলায় জন্মগ্রহণকারী হেপবার্ন শৈশবের অধিকাংশ সময় কাটান বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড ও নেদারল্যান্ড এই তিন দেশে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানদের দখলে থাকা নেদারল্যান্ডের আর্নহেম শহরেও তিনি অবস্থান করেছিলেন। আমস্টারডামে থাকাকালীন, তিনি সোনিয়া গাস্কেলের সাথে ব্যালে নিয়ে পড়াশোনা করতেন। ১৯৪৮ সালে তিনি লন্ডনে চলে আসেন ম্যারি রেমবার্টের সাথে ব্যালে প্রশিক্ষণ অব্যাহত রাখেতে এবং সমবেত সঙ্গীতদলের একজন হিসেবে ওয়েস্ট এন্ড মিউজিকাল প্রোডাকশনে কাজ করার সুযোগ পান। তিনি কয়েকটি ভাষায় দক্ষ ছিলেন, এর মধ্যে ইংরেজি, ফরাসি, ওলন্দাজ, ইতালীয়, স্পেনীয়জার্মান অন্তর্ভুক্ত।[]

অভিনয় জীবনের প্রথমদিকে কয়েকটি ব্রিটিশ চলচ্চিত্রে উপস্থিতি এবং ১৯৫১ সালে ব্রডওয়ে নাটক জিজিতে অভিনয়ের পর, হেপবার্ন রোমান হলিডে (১৯৫৩) চলচ্চিত্রে তিনি প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন, যার জন্য তিনি প্রথম অভিনেত্রী হিসেবে একইসাথে একটি একাডেমি পুরস্কার, একটি গোল্ডেন গ্লোব এবং একক কর্মসঞ্চালনের জন্য বাফটা পুরস্কার পুরস্কার অর্জন করেন। একই বছর, তিনি অনডিন নাটকে অভিনয়ের জন্য মঞ্চনাটকে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য টনি পুরস্কার অর্জন করেন। পরবর্তীকালে তিনি বেশ-কয়েকটি সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যার মধ্যে রয়েছে সাবরিনা (১৯৫৪), দ্য নান্‌স স্টোরি (১৯৫৯), ব্রেকফাস্ট অ্যাট টিফিনি্‌স (১৯৬১), চ্যারেড (১৯৬৩), মাই ফেয়ার লেডি (১৯৬৪) এবং ওয়েট আনটিল ডার্ক (১৯৬৭), শেষোক্ত চলচ্চিত্রের জন্য তিনি দ্বিতীয়বারের মত একাডেমি পুরস্কার এবং গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও বাফটা মনোনয়ন পান। হেপবার্ন স্বল্পসংখ্যকদের মধ্যে একজন যিনি একাডেমি, এমি, গ্র্যামি ও টনি পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি শ্রেষ্ঠ ব্রিটিশ অভিনেত্রী হিসেবে তিনবার বাফটা পুরস্কার অর্জনের রেকর্ড করেন।

বয়স বাড়ার সাথে তিনি অভিনয়জগৎ থেকে দূরে সরে এসেছেন এবং ইউনিসেফের হয়ে জনহিতৈষী কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন। যদিও এই সংগঠনের সাথে তিনি ১৯৫৪ সাল থেকেই যুক্ত ছিলেন, ১৯৮৮ থেকে ১৯৯২ সালের মধ্যে তিনি আফ্রিকা, দক্ষিণ আমেরিকা ও এশিয়ার দরিদ্র সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করেছিলেন। ইউনিসেফের শুভেচ্চা দূত হিসেবে কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে তাকে প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম পদকে ভূষিত করা হয়। এর এক মাস পর, এপেন্ডিক্স ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সুইজারল্যান্ডে নিজ বাসায় ৬৩ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।[][][] অভিনেত্রী ক্যাথেরিন হেপবার্নের সাথে তার কোন সম্বন্ধ ছিলনা।

প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

অড্রি হেপবার্ন ৪ মে ১৯২৯ সালে অড্রি ক্যাথলিন রাস্টন নামে বেলজিয়াম ব্রাসেলসের ইক্সেলেস পৌরসভায় সংখ্যা ৪৮ রু কেয়িনভেল্ডে জন্ম নেন।[] তার বাবা, জোসেফ ভিক্টর অ্যান্থনি রাস্টন (১৮৮৯-১৯৮০), ছিলেন একজন ব্রিটিশ অধীন যিনি আনা রাস্টন (জন্মসুবাদে ওয়েলস), অস্ট্রিয়ান বংশদ্ভুত এবং ভিক্টর জন জর্জ রাস্টন, ব্রিটিশ এবং অস্ট্রিয়ান বংশদ্ভুত[১০] পিতা-মাতার পরিবারে আজিখ, বোহেমিয়ায় জন্ম নেন।[১১][১২] ডাচ ইস্ট ইন্ডিসে এক সময়কার সম্মানজনক ব্রিটিশ রাষ্টদূত, রাস্টন অল্প বয়সেই কর্নেলিয়া বিশপ, একজন ডাচ উত্তরাধিকারিণীকে বিয়ে করেন।

তার মা ব্যারন এলা ভন হিমস্ট্রা (১৯০০–১৯৮৪), ছিলেন একজন ডাচ অভিজাতশ্রেণীর ব্যক্তি এবং ব্যারন আরনোড ভন হিমস্ট্রার কন্যা, যিনি ১৯১০ থেকে ১৯২০ পর্যন্ত আর্নহেমের মেয়র এবং ১৯২১ থেকে ১৯২৮ পর্যন্ত ডাচ সুরিনামের গভর্নর হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।[১৩] এলা’র মা ছিলেন এলবির্গ উইলিমাইন হেনরিয়েট, ব্যারন ভন আসবেক (১৮৭৩-১৯৩৯), যিনি আইনজ্ঞ ড্রিক ভন হোগেনড্রপের নাতনী ছিলেন। উনিশ বছর বয়সে, এলা জন্কহীর (Esquire) হেনড্রিক গুস্তাফ অ্যাডল্ফ কুয়ের্লেস ভন উফোর্ডকে বিয়ে করেন, কিন্তু তারা ১৯২৫ সালে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। এই বিয়ের থেকে হেপবার্নের দুজন সৎ ভাই রয়েছে যারা দুজনই ডাচ উস্ট ইন্ডিস: জন্কহীর আর্নড রবার্ট আলেক্সান্ডার কুয়ের্লেস ভন উফোর্ড (১৯২০-১৯৭৯) এবং জন্কহীর আয়ান এদগার ব্রুস কুয়ের্লেস ভন উফোর্ড (১৯২৪-২০১০)। এলা, ব্যারন ভন হীমেস্ট্রা, ছিলেন দ্বিতীয় রাণী এলিজাবেথ কর্তৃক ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে সেইন্ট জন অফ জেরুযালেমের

রাস্টন এবং ভন হিমস্ট্রা ডাচ-উপনিবেশিক ডাচ ইস্ট ইন্ডিসে বাতাভিয়ায় ১৯২৬ সালের সেপ্টেম্বরে বিয়ে করেন। তারা ইউরোপের বেলজিয়ামের ইক্সেলেসে ফিরে যান, সেখানে ১৯২৯ সালে হেপবার্ন জন্মগ্রহণ করেন। জানুয়ারি ১৯৩২ সালে পরিবারটি লিংকেবীকে চলে যান, ব্রাসেলসের পাশ্ববর্তী পৌরসভা। বেলজিয়ামে জন্ম নিলেও তার পিতৃসূত্রে হেপবার্ন ব্রিটিশ নাগরিকত্ব পান।

নেদারল্যান্ডে তার মায়ের পরিবারের কারণে এবং তার বাবার ব্রিটিশ পটভূমি ও ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠানে কর্মসূত্রে, এই পরিবার তিনটি দেশের মধ্যে প্রায়ই ভ্রমণ করতেন। তার বহুজাতিক পটভূমির কারণে, তিনি পাঁচটি ভাষায় বলতে পারতেন; অভিবাসী ইংরেজি এবং ওলন্দাজের পাশাপাশি তিনি ফরাসি, স্প্যানিশ এবং ইতালিয় বেছে নিয়েছেন। হেপবার্ন মাত্র পাঁচ বছর বয়সেই ব্যালে নৃত্যে অংশ নেন।

বিনোদন কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

কর্মজীবনের শুরু এবং প্রাথমিক চরিত্র

[সম্পাদনা]

১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষের পর এলা এবং অড্রি আমস্টারডামে চলে যান, যেখানে হেপবার্ন তিন বছর ধরে ডাচ ব্যালের অন্যতম সোনিয়া গাস্কেলের সাথে ব্যালে শিক্ষা নেন।[১৪] ১৯৪৮ সালে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। তিনি চার্লিস ভন ডের লিন্ডেন এবং হেনরি জোসেফসন নির্মিত একটি শিক্ষামূলক ভ্রমণ চলচ্চিত্র ডাচ ইন সেভেন লেসন-এ একজন বিমান স্টুয়ার্ডিস চরিত্রে অভিনয় করেন।[১৫] তিনি ব্যালে বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনার জন্য ব্যালে র‌্যামবার্টে যান;[১৬] মডেল হিসেবে খণ্ডকালীন কাজে নিজেকে জড়াতে, এবং নিজরে বংশনাম থেকে "রাস্টন" বাদ দেন। তিনি অভিনয়ে মনোযোগ দেওয়ার সিন্ধান্ত নেন।

হেপবার্নের মা তাদেরকে সহায়তার জন্যে সামান্য কাজ করতেন কিন্তু হেপবার্নের কর্মসংস্থান খোঁজার প্রয়োজন পড়ে। থিয়েটারে প্রশিক্ষণের সময় থেকে তার সারা জীবন, লন্ডন কোরাস গার্ল হিসেবে কাজ করেন প্রতীয়মান হয় কাণ্ডজ্ঞানসম্পন্ন। "আমার অর্থের প্রয়োজন; এটা ব্যালে চাকরির থেকে ₤৩ বেশি প্রদান করত।" তিনি লন্ডন হিপ্পোড্রোম মিউজিকাল থিয়েটারে গীতি-নৃত্য-নাট্য হাই বাটন শুস (১৯৪৮) এবং ওয়েস্ট এন্ডের ক্যামব্রিজ থিয়েটারে সিসিল ল্যান্ডিউয়ের সোস টারটারে (১৯৪৯) এবং সোস পিকুয়েন্ট (১৯৫০) পরিবেশন করেন। যদিও তার নাটকীয় কাজে, তিনি উপলব্ধী করেন তার কণ্ঠস্বর দৃঢ় নয় এবং পরিপক্কতা প্রয়োজন; ফলে তিনি অভিনেতা ফেলিক্স আইলমারের সাথে বাচনভঙ্গি পাঠ গ্রহণ করেন। এবিপিসি কাস্টিং পরিচালক কর্তৃক সোস পিকুয়েন্টে দাগযুক্ত হবার পর, হেপবার্ন ফ্রিল্যান্স অভিনেত্রী হিসেবে ব্রিটিশ ফিল্ম স্টুডিওর সাথে নিবন্ধিত হন যদিও ওয়েস্ট এন্ডে তখন পর্যন্ত কাজ করতেন।

বিবাহ, সম্পর্ক এবং সন্তান

[সম্পাদনা]

১৯৫২ সালে হেপবার্নের সাথে তরুণ জেমস হ্যানসনের বাগদান সম্পন্ন হয়। হ্যানসনের সাথে তার লন্ডনে নাচ প্রশিক্ষনের সময় থেকে পরিচয় ছিল। তিনি এটাকে বলেন, "প্রথম দেখায় ভালোবাসা"; অবশ্য, তার বিয়ের পোশাক মাপসই এবং দিন ধার্য হবার পর, তিনি সুনির্দিষ্ট করেন এই বিয়ে টিকবে না কারণ তাদের জীবনায়ন চাহিদা বেশিরভাগ সময়ই তাদের দূরে রাখে। তিনি তার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে একটি বিবরণ প্রকাশ করেন, বলেন, "যখন আমি বিবাহিত হব, আমি সত্যিকার অর্থেই বিবাহিত হতে চাই।" ১৯৫০-এর দশকের প্রথম দিকে, এছাড়াও তিনি ভবিষ্যৎ হেয়ার প্রযোজক মাইকেল বাটলারের সাথে অভিসারে যেতেন।

মৃত্যু

[সম্পাদনা]

২০ জানুয়ারি ১৯৯৩ সালের সন্ধ্যায়, হেপবার্ন অ্যাপেন্ডিশিয়াল ক্যানসারের কারণে ঘুমের ভেতর মৃত্যু বরণ করেন নিজগৃহে। তার মৃত্যুর পর গ্রেগরি পেক ক্যামেরার সামনে আসেন এবং তার পছন্দের কবিতা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "আনএ্যন্ডিং লাভ" আবৃত্তি করেন।

চলচ্চিত্র তালিকা

[সম্পাদনা]

পুরস্কার

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Audrey Hepburn tops Beauty poll". BBC.
  2. "'She thought she had a big nose and feet, was too skinny and not enough breast': Audrey Hepburn's son reveals how the movie star never believed she was beautiful". Daily Mail.
  3. Corliss, Richard (২০০৭-০১-২০)। "Audrey Hepburn: Still the Fairest Lady - TIME"। Content.time.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৪-১৯ 
  4. "Audrey Hepburn 'most beautiful woman of all time'"The Sydney Morning Herald। ১ জুন ২০০৪। 
  5. "Was Audrey Hepburn, the Queen of Polyglotism?"। news.biharprabha.com। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৪ 
  6. de Givenchy, Hubert (২০০৭)। Audrey Hepburn। London: Pavilion। পৃষ্ঠা 19আইএসবিএন 978-1-86205-775-3 
  7. Ferrer, Sean (২০০৫)। Audrey Hepburn, an Elegant Spirit। New York: Atria। পৃষ্ঠা 148। আইএসবিএন 978-0-671-02479-6 
  8. Paris, Barry (২০০১)। Audrey Hepburn। City: Berkley Trade। আইএসবিএন 978-0-425-18212-3 
  9. (Registered 18 July 1929) Audrey Hepburn's birth certificate
  10. "Anna Juliana Franziska Karolina Wels, born in Slovakia"। Pitt.edu। ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৩ 
  11. "Hepburn, Audrey". Oxford Dictionary of National Biography ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে. Oxford University Press.
  12. On Hepburn's birth certificate her father was British through birth in London. This was corrected in 1952 by her mother to "born in Onzic, Bohemia". Onzic is a misreading of Ouzic (German Auschiz), now Úžice in Czech Republic. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে
  13. Segers, Yop। "'Heemstra, Aarnoud Jan Anne Aleid baron van (1871–1957)',"। Historici.nl। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  14. Woodward 2012, পৃ. 52–53।
  15. Vermilye 1995, পৃ. 67।
  16. Woodward 2012, পৃ. 54।

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]