মুরারিচাঁদ কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৪°৫৩′৫৪″ উত্তর ৯১°৫৪′০৮″ পূর্ব / ২৪.৮৯৮৩৯৩° উত্তর ৯১.৯০২২৫২° পূর্ব / 24.898393; 91.902252
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
Anik Sarker (আলোচনা | অবদান)
স্থানাংক যোগ
৪০ নং লাইন: ৪০ নং লাইন:
|address = টিলাগড়
|address = টিলাগড়
|telephone =
|telephone =
|coordinates = {{স্থানাঙ্ক|24.898393|N|91.902252|E|region:BD_type:edu|display=inline,title}}
|coor =
|logo =
|logo =
}}
}}

১৪:১৪, ৪ মে ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মুরারিচাঁদ কলেজ
চিত্র:Murari Chand College logo.jpg
ধরনসরকারি
স্থাপিত১৮৯২
শিক্ষার্থীপ্রায় ১৪,০০০
ঠিকানা
টিলাগড়
,
সিলেট -৩১০০
,
২৪°৫৩′৫৪″ উত্তর ৯১°৫৪′০৮″ পূর্ব / ২৪.৮৯৮৩৯৩° উত্তর ৯১.৯০২২৫২° পূর্ব / 24.898393; 91.902252
সংক্ষিপ্ত নামএমসি কলেজ
ওয়েবসাইটঅফিসিয়াল ওয়েবসাইট
মানচিত্র

মুরারিচাঁদ কলেজ (সংক্ষেপে: এমসি কলেজ) বাংলাদেশের একটি উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি সিলেট শহরের টিলাগড় এলাকায় অবস্থিত এবং বৃহত্তর সিলেটের সবচাইতে পুরনো ও শীর্ষস্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠাকালের দিক দিয়ে এটি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত কলেজগুলোর মধ্যে ৭ম; ঐতিহ্যবাহী কলেজটি ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। [১]

প্রতিষ্ঠার পটভুমি

মুরারিচাঁদ কলেজ ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় তৎকালীন সিলেটের প্রখ্যাত শিক্ষানুরাগী রাজা গিরিশচন্দ্র রায় (১৮৪৫ - ১৯০৮) -এর অনুদানে। কলেজটির নামকরণ করা হয় তাঁর প্রমাতামহ মুরারিচাঁদ এর নামে। পূর্বে কলেজটি সিলেটের বন্দর বাজারের নিকট রাজা জি. সি. উচ্চ বিদ্যালয় এর পাশে অবস্থিত ছিল। ১৮৯১ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজটিতে এফ. এ. ক্লাশ খোলার অনুমতি দিলে ১৮৯২ সালের ২৭ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে মুরারিচাঁদ কলেজের যাত্রা শুরু হয়। সেসময় ছাত্রদের বেতন ছিল ৪ টাকা এবং ১ম বিভাগে এন্ট্রান্স পাশকৃতদের জন্য বিনা খরচে পড়ার ব্যবস্থা ছিল।

১৮৯২ সাল থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত রাজা গিরিশচন্দ্র রায় নিজেই কলেজটির সকল খরচ বহন করেন। ১৯০৮ সালে রাজা মারা গেলে কলেজটি সরকারী সহায়তা চায়। তখন থেকে কলেজটি সরকারী সহায়তায় পরিচালিত হতে থাকে। এরপর ১৯১২ সালে কলেজটি পূর্ণাঙ্গ সরকারি কলেজ রুপে আত্মপ্রকাশ করে। একই বছর তৎকালীন আসামের চিফ কমিশনার স্যার আর্চডেল আর্ল কলেজটিকে ২য় শ্রেণীর কলেজ থেকে ১ম শ্রেণীর কলেজে উন্নীত করেন । ১৯১৩ সালে কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান ক্লাস চালু হয়। পরবর্তীতে জননেতা আব্দুল মজিদ (কাপ্তান মিয়া) সহ আরো অনেকে মিলে ১৮০০০ টাকা অনুদান দিলে কলেজটিতে স্নাতক শ্রেণী চালু হয়।

১ম বিশ্বযুদ্ধ ও অন্যান্য নানা সমস্যার কারনে কলেজের ক্যাম্পাস পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখা দেয়। তখন কলেজ থেকে ৩ কি. মি. দুরে থ্যাকারে টিলায় (বর্তমান টিলাগড়) ১২৪ একর ভুমি নিয়ে বিশাল ক্যাম্পাসে কলেজ স্থানান্তর করা হয়। সে সময় কলেজের ছাত্রসংখ্যা ছিল ৫৬৮ জন। ১৯২১ সালে তৎকালীন আসামের গভর্ণর স্যার উইলিয়াম মরিস কলেজের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ১৯২৫ সালে ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হলে তা উদ্বোধন করেন তৎকালীন আসামের গভর্ণর স্যার উইলিয়াম রীড।[২]

১৯৪৭ এর দেশ বিভাগের পূর্ব পর্যন্ত কলেজটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল। দেশ বিভাগের পর এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আসে। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে ১৯৬৮ সালে কলেজটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়, এবং সর্বশেষ ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ এর মত মুরারিচাঁদ কলেজটিকেও বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত করা হয় এবং অধ্যাবধি রয়েছে।

ইতিহাস

সিলেট মুরারি চাঁদ কলেজের ইতিহাসের এক মহান নায়ক সৈয়দ আব্দুল মাজিদ (কাপ্তান মিয়া) । ১৮৯৭ সালের বিরাট ভূমিকম্পের ফলে রাজার বাড়ি ঘর ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ ধংস হয়ে যায়। তিনি ঋণ গ্রহণ করে তা পুনর্নির্মাণ করতে যেয়ে ধিরে ধিরে আর্থিক অনটনে পতিত হন। ১৯০৮ সালে রাজা গিরিশ চন্দ্রের মৃত্যুর পর এইডেড প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। বাবু দুলাল চন্দ্র দেব এবং কাপ্তান মিয়ার উদ্যোগে কলেজটি নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পায়। সেই সময় মুরারিচাঁদ কলেজ সিলেট শহরের ভিতর ছিল এবং প্রথম শ্রেণীর ডিগ্রি কলেজের উপযুক্ত পরিবেশ এবং দালান কোঠা সেখানে ছিলনা। তিনি শহর থেকে তিন মাইল দূরে ১২০ একর জমি অধিগ্রহণ করে বর্তমান মুরারিচাঁদ কলেজ প্রাঙ্গণের ভিত্তির সূচনা। কাপ্তান মিয়া কলেজের নুতুন কোনো নাম বা নিজের নাম না দিয়ে এই নুতুন প্রাঙ্গনে কলেজটিকে মুরারিচাঁদ কলেজের নামই রাখেন। রাজা গিরিশ চন্দ্রে যে বীজ বপন করেছিলেন কাপ্তান মিয়া সেটাকে মহিরুহুতে পরিনিত করেন। বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ১৯১৯ সালে সিলেট আগমন করলে তাকে যে বিরাট সম্বর্ধনা দেয়া হয় আব্দুল মাজিদ কাপ্তান মিয়া ছিলেন সেই অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি।[৩]

ক্যাম্পাস

১২৪ একর ভূমির উপর অবস্থিত মুরারিচাঁদ কলেজের সুবিশাল ক্যাম্পাসে রয়েছে একটি ক্যান্টিন, একটি মসজিদ, ছাত্র-ছাত্রীদের আবাসিক হোস্টেল, বিভিন্ন বিভাগীয় ভবন এবং একটি খেলার মাঠ রয়েছে। ক্যাম্পাসের পুর্বে রয়েছে সিলেট সরকারি কলেজ এবং উত্তরে রয়েছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ। এছাড়াও কলেজের পাশেই রয়েছে টিলাগড় ইকো পার্ক। কলেজের ভিতরে একটি পুকুরও রয়েছে।[৪]

অনুষদ ও বিভাগসমুহ

কলা অনুষদ

  • ইংরেজি বিভাগ
  • বাংলা বিভাগ
  • ইতিহাস বিভাগ
  • দর্শন বিভাগ
  • উর্দু বিভাগ
  • ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ

বিজ্ঞান অনুষদ

  • উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
  • রসায়ন বিভাগ
  • গণিত বিভাগ
  • পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
  • মনোবিজ্ঞান বিভাগ
  • প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগ
  • পরিসংখ্যান বিভাগ

সমাজবিজ্ঞান অনুষদ

  • অর্থনীতি বিভাগ
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
  • সমাজবিজ্ঞান বিভাগ

একাডেমিক সুযোগ সুবিধা

একাডেমিক ভবন

বর্তমানে কলেজে ৯টি একাডেমিক ভবন রয়েছে। এ ভবনগুলো প্রধানত শ্রেণীকক্ষ, লাইব্রেরী ও প্রশাসনিক কাজে ব্যবহার করা হয়। বেশিরভাগ বিভাগেরই নিজস্ব ভবন রয়েছে।

লাইব্রেরী

এই কলেজের লাইব্রেরীটি সমগ্র সিলেটের এমনকি বাংলাদেশেরই একটি অন্যতম প্রাচীন লাইব্রেবী। বর্তমানে এই লাইব্রেবীতে ৬০,০০০-এর অধিক বই রয়েছে। একই সাথে সকল বিভাগের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য নিজস্ব সেমিনার লাইব্রেরি রয়েছে ।

বোটানিক্যাল গার্ডেন ও জ্যুওলজিক্যাল মিউজিয়াম

কলেজ ক্যাম্পাসে ১টি ছোটখাট বোটানিক্যাল গার্ডেন আছে। এই বোটানিক্যাল গার্ডেনটি কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ রক্ষনাবেক্ষন করে থাকে। এটি সমগ্র সিলেটের একমাত্র বোটানিক্যাল গার্ডেন। এছাড়া কলেজের প্রাণীবিজ্ঞান বিভাগে একটি জ্যুওলজিক্যাল মিউজিয়াম আছে। এতে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীর একটি বিশাল সংগ্রহ রয়েছে।

কলেজের সুযোগ সুবিধা

হোস্টেল

বর্তমানে কলেজে ২টি হোস্টেল রয়েছে। একটি ছাত্রদের ও অপরটি ছাত্রীদের জন্য। ছাত্রদের হোস্টেলটি ৬ টি ব্লকের সমন্বয়ে গঠিত যার মধ্যে ১টি ব্লক হিন্দু ছাত্রদের জন্য এবং বাকি ৫টি ব্লক মুসলমান ছাত্রদের জন্য। ছাত্রাবাসের পুকুরের পূর্বপাশে নতুন ৪তলা বিশিষ্ট আরো একটি ছাত্রাবাস চালু হয়েছে ছাত্রদের জন্য।

পরিবহন

শিক্ষার্থীদের পরিবহন সুবিধার জন্য ২টি বাস সার্ভিস চালু রয়েছে। যার মধ্যে একটি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও আরেকটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া শিক্ষার্থীদের উপহার দিয়েছিলেন। এছাড়া কলেজ প্রশাসনের কাজের জন্য একটি জ্বীপ ও একটি মাইক্রোবাস রয়েছে।

খেলার মাঠ

ছাত্রদের হোস্টেলের উল্টোপাশে রয়েছে কলেজের নিজস্ব সুবিশাল খেলার মাঠ।

কলেজ ক্যান্টিন

কলেজের অভ্যন্তরে রয়েছে একটি ক্যান্টিন যা কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের কলেজে থাকাকালীন সময়ে খাবারের চাহিদা পুরন করে।

পোস্ট অফিস

কলেজ ক্যাম্পাসের পাশে রয়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ-এর একটি পোস্ট অফিস।

সহশিক্ষা কার্যক্রম

মুরারিচাঁদ কলেজে বিভিন্ন ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে; সেগুলো হলঃ

  • রোভার স্কাউট - বাংলাদেশ স্কাউটস এর রোভার অঞ্চলসিলেট জেলা রোভার স্কাউটস এর অধীনে ৩টি রোভার ইউনিট ও একটি গার্ল ইন-রোভার ইউনিট রয়েছে।
  • বি.এন.সি.সি. - কলেজের বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর এর ময়নামতি ব্যাটলিয়ন এর অধীন একটি প্লাটুন রয়েছে ।
  • মুরারিচাঁদ কলেজ প্রেসক্লাব - ২০১৭ এর ১৩ সেপ্টেম্বর ক্যাম্পাসে কর্মরত সংবাদকর্মীদের সংগঠন হিসেবে আত্নপ্রকাশ করে মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজ প্রেসক্লাব।
  • ডিবেটিং ক্লাব
  • ম্যাথ ক্লাব
  • টুরিস্ট ক্লাব
  • ধ্রুবক ক্লাব
  • থিয়েটার মুরারিচাঁদ
  • মোহনা সাংস্কৃতিক সংগঠন

সাংস্কৃতিক কার্যক্রম

প্রতিবছর মুরারিচাঁদ কলেজে বাংলা নববর্ষ এর অনুষ্ঠান বেশ জাকজমকভাবে উদযাপিত হয়। সকল পেশার,সকল শ্রেণীর মানুষ এই অনুষ্ঠানে স্বতস্ফুর্তভাবে অংশগ্রহন করে, যা এই অনুষ্ঠানকে এতদঞ্চলের সবচাইতে জাঁকজমকপুর্ণ আয়োজনে পরিনত করেছে। [৫]

প্রখ্যাত ছাত্র-ছাত্রী


আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
  2. "খান বাহাদুর আব্দুল মাজিদ মুরারিচাঁদ কলেজ ইতিহাসের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র"bdview24.com। সংগ্রহের তারিখ 16 Februari 2014  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  3. "খান বাহাদুর আব্দুল মাজিদ মুরারিচাঁদ কলেজ ইতিহাসের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র"বিডিভিউ টোয়েন্টিফোর.কম। সংগ্রহের তারিখ 16 Februari 2014  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  4. "সিলেট জেলা তথ্য বাতায়ন",
  5. অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
  6. "মুক্তিযুদ্ধ"বাংলাপিডিয়া 
  7. সেক্টরসমূহের তালিকা
  8. বাংলাদেশ অর্থ মন্ত্রণালয়।
  9. "দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ : কর্ম ও জীবন"। দৈনিক সংগ্রাম। সংগ্রহের তারিখ : ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  10. "স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি"। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ : ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  11. Ali, Syed Muazzem (১১ ফেব্রুয়ারি ২০১১)। "In Memoriam Altaf Husain : "The Maker and Breaker of the Governments and Powers"Pakistan link, USA। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩ , Retrieved 2 Jan 2016
  12. http://pbn.com/UMass-Dartmouth-appoints-new-provost,88446
  13. বুয়েট ডট এসি ডট বিডি
  14. বাংলাপিডিয়া
  15. "বাঙালি গবেষক ড. আতাউল করিম", বাংলাদেশের সেরা বিজ্ঞানী, হিটলার এ. হালিম; শিকড়, বাংলাবাজার ঢাকা থেকে প্রকাশিত। প্রকাশ: ফেব্রুয়ারি ২০০৪ খ্রিস্টাব্দ। পরিদর্শনের তারিখ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  16. "মহৎ পেশার মানুষ : হৃদরোগ চিকিৎসার পথিকৃৎ ডা. আবদুল মালিক" 
  17. "সিলেটের প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব(জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অবঃ) আব্দুল মালিক)"জাতীয় ই-তথ্যকোষ। সংগ্রহের তারিখ 25 Januari 2014  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  18. "Khatun, Mufti Nurunnessa - Banglapedia"en.banglapedia.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-০৬ 
  19. Roy, Neehar Ranjan। Bangaleer ItihasCalcutta: Dey's Publishing। 
  20. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ ও অন্যান্য সম্পাদিত; বাংলা একাডেমী লেখক অভিধান; বাংলা একাডেমী, ঢাকা; সেপ্টেম্বর, ২০০৮; পৃষ্ঠা- ৪৩০

বহিঃসংযোগ