ইয়ান বোথাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:
| country = ইংল্যান্ড
| country = ইংল্যান্ড
| fullname = স্যার ইয়ান টেরেন্স বোথাম, ওবিই
| fullname = স্যার ইয়ান টেরেন্স বোথাম, ওবিই
| nickname = বিফি, বোথ, গাই<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/9163.html |title=Ian Botham |work=espncricinfo |accessdate=18 April 2012}}</ref>
| nickname = বিফি, বোথ, গাই<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/9163.html |শিরোনাম=Ian Botham |কর্ম=espncricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=18 April 2012}}</ref>
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|1955|11|24|df=yes}}
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|1955|11|24|df=yes}}
| birth_place = [[হেসওয়াল]], [[চেশায়ার]], [[যুক্তরাজ্য]]
| birth_place = [[হেসওয়াল]], [[চেশায়ার]], [[যুক্তরাজ্য]]
১০৯ নং লাইন: ১০৯ নং লাইন:
| caps2 = ১১ | goals2 = ০
| caps2 = ১১ | goals2 = ০
}}
}}
স্যার '''ইয়ান টেরেন্স বোথাম''', [[অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার|ওবিই]] ({{lang-en|Ian Terence Botham}}; [[জন্ম]]: [[২৪ নভেম্বর]], [[১৯৫৫]]) চেশায়ারে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]]। ক্রিকেট খেলায় [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটিং]] ও [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলিং]] - উভয় বিভাগেই তিনি অসামান্য ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করে বিশ্বের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রকৃত [[অল-রাউন্ডার|অল-রাউন্ডারের]] মর্যাদা পেয়েছেন। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড দলের]] পক্ষ হয়ে ১৪টি সেঞ্চুরি ও ৩৮৩টি টেস্ট উইকেট লাভ করেন '''ইয়ান বোথাম'''। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা|শতাধিক]] [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণের পাশাপাশি [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্ব]] করেছেন তিনি। ১৯৮১ সালে [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] সিরিজে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়াকে]] পরাভূত করতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিলেন। এ সিরিজটি ‘বোথামের অ্যাসেজ’ নামে পরিচিতি বহন করে আসছে। ''বিফি'' ডাকনামেও তিনি সমান জনপ্রিয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.ft.com/cms/s/02c82326-1b75-11dc-bc55-000b5df10621.html|title='Sir Beefy' leads cast of nearly 1,000|first=Christopher|last=Adams|work=Financial Times |date=16 June 2007|accessdate=28 August 2009}}</ref> মাঠ ও মাঠের বাইরে বিতর্কিত খেলোয়াড়রূপে তিনি একগুচ্ছ রেকর্ডের অধিকারী হিসেবে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের বোলারদের পক্ষে সর্বাধিক [[উইকেট]] লাভের রেকর্ডটিও ধরে রেখেছিলেন। বর্তমানে তিনি [[টেলিভিশন|টেলিভিশনে]] কাজ করছেন। [[দাতব্য প্রতিষ্ঠান|দাতব্য প্রতিষ্ঠানের]] অর্থ সংগ্রহের জন্যে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলেছেন। ২০০৭ সালে [[নাইটহুড|নাইট]] পদবীতে ভূষিত হন। [[ডেনিস কম্পটন]], [[জিম কাম্বস]] ও [[আর্নল্ড সাইডবটম|আর্নল্ড সাইডবটমের]] ন্যায় তিনিও [[দ্য ফুটবল লীগ|ফুটবল লীগের]] অন্যতম [[ফুটবলার]] হিসেবে ১১টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন।
স্যার '''ইয়ান টেরেন্স বোথাম''', [[অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার|ওবিই]] ({{lang-en|Ian Terence Botham}}; [[জন্ম]]: [[২৪ নভেম্বর]], [[১৯৫৫]]) চেশায়ারে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]]। ক্রিকেট খেলায় [[ব্যাটিং (ক্রিকেট)|ব্যাটিং]] ও [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলিং]] - উভয় বিভাগেই তিনি অসামান্য ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করে বিশ্বের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রকৃত [[অল-রাউন্ডার|অল-রাউন্ডারের]] মর্যাদা পেয়েছেন। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড দলের]] পক্ষ হয়ে ১৪টি সেঞ্চুরি ও ৩৮৩টি টেস্ট উইকেট লাভ করেন '''ইয়ান বোথাম'''। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা|শতাধিক]] [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণের পাশাপাশি [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্ব]] করেছেন তিনি। ১৯৮১ সালে [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] সিরিজে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়াকে]] পরাভূত করতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিলেন। এ সিরিজটি ‘বোথামের অ্যাসেজ’ নামে পরিচিতি বহন করে আসছে। ''বিফি'' ডাকনামেও তিনি সমান জনপ্রিয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ft.com/cms/s/02c82326-1b75-11dc-bc55-000b5df10621.html|শিরোনাম='Sir Beefy' leads cast of nearly 1,000|প্রথমাংশ=Christopher|শেষাংশ=Adams|কর্ম=Financial Times |তারিখ=16 June 2007|সংগ্রহের-তারিখ=28 August 2009}}</ref> মাঠ ও মাঠের বাইরে বিতর্কিত খেলোয়াড়রূপে তিনি একগুচ্ছ রেকর্ডের অধিকারী হিসেবে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের বোলারদের পক্ষে সর্বাধিক [[উইকেট]] লাভের রেকর্ডটিও ধরে রেখেছিলেন। বর্তমানে তিনি [[টেলিভিশন|টেলিভিশনে]] কাজ করছেন। [[দাতব্য প্রতিষ্ঠান|দাতব্য প্রতিষ্ঠানের]] অর্থ সংগ্রহের জন্যে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলেছেন। ২০০৭ সালে [[নাইটহুড|নাইট]] পদবীতে ভূষিত হন। [[ডেনিস কম্পটন]], [[জিম কাম্বস]] ও [[আর্নল্ড সাইডবটম|আর্নল্ড সাইডবটমের]] ন্যায় তিনিও [[দ্য ফুটবল লীগ|ফুটবল লীগের]] অন্যতম [[ফুটবলার]] হিসেবে ১১টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন।


== প্রারম্ভিক জীবন ==
== প্রারম্ভিক জীবন ==
উইর‌্যাল উপত্যকার হেসওয়াল এলাকায় বোথাম জন্মগ্রহণ করেন। বাবা হার্বার্ট লেসলি বোথাম ওয়েস্টল্যান্ড এয়ারক্রাফটে কাজ করতেন। মা ভায়োলেট ম্যারি (বিবাহ-পূর্ব কোলেট) ছিলেন একজন নার্স।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.telegraph.co.uk/education/main.jhtml?view=DETAILS&grid=&xml=/education/2007/12/15/fadet115.xml|title=Family detective: Sir Ian Botham|last=Barratt|first=Nick|work=Daily Telegraph |location=UK|date=15 December 2007|accessdate=28 August 2009}}</ref> পিতা-মাতা উভয়েই ক্রিকেট খেলতেন। সমরাসেটের ইয়োভিলে মিলফোর্ড জুনিয়র স্কুলে অধ্যয়ন করেন। সমারসেটেই খেলার সাথে ভালোবাসা জন্মায় ও সমারসেট অনূর্ধ্ব-১৫ ক্রিকেট দলে খেলেন।<ref name="botham 36-37">{{বই উদ্ধৃতি
উইর‌্যাল উপত্যকার হেসওয়াল এলাকায় বোথাম জন্মগ্রহণ করেন। বাবা হার্বার্ট লেসলি বোথাম ওয়েস্টল্যান্ড এয়ারক্রাফটে কাজ করতেন। মা ভায়োলেট ম্যারি (বিবাহ-পূর্ব কোলেট) ছিলেন একজন নার্স।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.telegraph.co.uk/education/main.jhtml?view=DETAILS&grid=&xml=/education/2007/12/15/fadet115.xml|শিরোনাম=Family detective: Sir Ian Botham|শেষাংশ=Barratt|প্রথমাংশ=Nick|কর্ম=Daily Telegraph |অবস্থান=UK|তারিখ=15 December 2007|সংগ্রহের-তারিখ=28 August 2009}}</ref> পিতা-মাতা উভয়েই ক্রিকেট খেলতেন। সমরাসেটের ইয়োভিলে মিলফোর্ড জুনিয়র স্কুলে অধ্যয়ন করেন। সমারসেটেই খেলার সাথে ভালোবাসা জন্মায় ও সমারসেট অনূর্ধ্ব-১৫ ক্রিকেট দলে খেলেন।<ref name="botham 36-37">{{বই উদ্ধৃতি
| last = Botham
| শেষাংশ = Botham
| first = Ian
| প্রথমাংশ = Ian
| title = Botham: My Autobiography
| শিরোনাম = Botham: My Autobiography
| publisher=CollinsWillow
| প্রকাশক=CollinsWillow
| year = 1994
| বছর = 1994
| pages = 36–37
| পাতাসমূহ = 36–37
| chapter = A Bouncing Baby Botham
| অধ্যায় = A Bouncing Baby Botham
| isbn = 0-00-218316-1 }}</ref> বাকলার্স মিড কমিউনিটি স্কুল থেকে ১৫ বছর বয়সে [[জিসিএসই]] লেভেল শেষ না করেই সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে খেলতে যান। এসময়ে তিনি ক্রিস্টাল প্যালেস ফুটবল ক্লাব থেকেও খেলার জন্যে প্রস্তাব পান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.brainyquote.com/quotes/authors/i/ian_botham.html|title=Ian Botham quotes|publisher=Brainy Quote|accessdate=27 August 2009}}</ref> শৈশবকাল থেকেই তিনি একাকী চলতে পছন্দ করতেন। যখন জানা যায় যে বোথাম ক্রীড়াব্যক্তিত্ব হতে চান, তখন তাঁর স্কুলের ক্যারিয়ার মিসট্রেস বলেন, ‘চমৎকার, প্রত্যেকেই খেলতে চায়, কিন্তু আসলেই তুমি কি হতে চাচ্ছ?’
| আইএসবিএন = 0-00-218316-1 }}</ref> বাকলার্স মিড কমিউনিটি স্কুল থেকে ১৫ বছর বয়সে [[জিসিএসই]] লেভেল শেষ না করেই সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে খেলতে যান। এসময়ে তিনি ক্রিস্টাল প্যালেস ফুটবল ক্লাব থেকেও খেলার জন্যে প্রস্তাব পান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.brainyquote.com/quotes/authors/i/ian_botham.html|শিরোনাম=Ian Botham quotes|প্রকাশক=Brainy Quote|সংগ্রহের-তারিখ=27 August 2009}}</ref> শৈশবকাল থেকেই তিনি একাকী চলতে পছন্দ করতেন। যখন জানা যায় যে বোথাম ক্রীড়াব্যক্তিত্ব হতে চান, তখন তাঁর স্কুলের ক্যারিয়ার মিসট্রেস বলেন, ‘চমৎকার, প্রত্যেকেই খেলতে চায়, কিন্তু আসলেই তুমি কি হতে চাচ্ছ?’


== সম্মাননা ==
== সম্মাননা ==
১৬ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক ৩৮৩ উইকেট নিয়ে রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন। কিন্তু, ১৭ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে অ্যান্টিগুয়ার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে [[দিনেশ রামদিন|দিনেশ রামদিনকে]] আউট করে [[জেমস অ্যান্ডারসন]] বোথামের গড়া সর্বোচ্চ টেস্ট উইকেট লাভের রেকর্ডটি ভেঙ্গে ফেলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |title=James Anderson breaks Sir Ian Botham's England wicket record |url=http://www.bbc.co.uk/sport/0/cricket/32257895 |publisher=BBC Sport (British Broadcasting Corporation) |date=17 April 2015 |accessdate=18 April 2015 }}</ref>
১৬ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক ৩৮৩ উইকেট নিয়ে রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন। কিন্তু, ১৭ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে অ্যান্টিগুয়ার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে [[দিনেশ রামদিন|দিনেশ রামদিনকে]] আউট করে [[জেমস অ্যান্ডারসন]] বোথামের গড়া সর্বোচ্চ টেস্ট উইকেট লাভের রেকর্ডটি ভেঙ্গে ফেলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=James Anderson breaks Sir Ian Botham's England wicket record |ইউআরএল=http://www.bbc.co.uk/sport/0/cricket/32257895 |প্রকাশক=BBC Sport (British Broadcasting Corporation) |তারিখ=17 April 2015 |সংগ্রহের-তারিখ=18 April 2015 }}</ref>


বোথামকে ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এছাড়া তারকা মর্যাদাও পেয়েছেন তিনি। দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অনন্য সাধারণ অবদান রাখায় তাঁকে [[নাইট ব্যাচেলর|নাইটহুড]] পদকে ভূষিত করা হয়।<ref>http://www.thenorthernecho.co.uk/archive/2004/08/06/The+North+East+Archive/6982046.Bothams_rocked_by_jewellery_break_in/</ref> ৮ আগস্ট, ২০০৯ তারিখে [[আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেম|আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেমে]] বোথামকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | url=http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2009-08-09/top-stories/28212639_1_icc-cricket-hall-first-class-cricket-test-cricket|title=Botham, Boycott, Trueman inducted into ICC Hall of Fame | publisher=The Times of India | accessdate=8 October 2011 | date=9 August 2009}}</ref>
বোথামকে ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এছাড়া তারকা মর্যাদাও পেয়েছেন তিনি। দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অনন্য সাধারণ অবদান রাখায় তাঁকে [[নাইট ব্যাচেলর|নাইটহুড]] পদকে ভূষিত করা হয়।<ref>http://www.thenorthernecho.co.uk/archive/2004/08/06/The+North+East+Archive/6982046.Bothams_rocked_by_jewellery_break_in/</ref> ৮ আগস্ট, ২০০৯ তারিখে [[আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেম|আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেমে]] বোথামকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2009-08-09/top-stories/28212639_1_icc-cricket-hall-first-class-cricket-test-cricket|শিরোনাম=Botham, Boycott, Trueman inducted into ICC Hall of Fame | প্রকাশক=The Times of India | সংগ্রহের-তারিখ=8 October 2011 | তারিখ=9 August 2009}}</ref>


== ব্যক্তিগত জীবন ==
== ব্যক্তিগত জীবন ==
১৯৭৬ সালে ডনকাস্টার বোরায় ক্যাথরিন ওয়ালার (বর্তমানে - লেডি বোথাম) নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। বিবাহের পূর্বে জুন, ১৯৭৪ সালে তাঁদের প্রথম স্বাক্ষাৎ হয়। বিয়ের পর ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিক পর্যন্ত স্কানথর্পের কাছাকাছি এপওয়ার্থ এলাকায় বসবাস করতে থাকেন। তাঁদের এক পুত্র ও দুই কন্যা জন্মগ্রহণ করে। আগস্ট, ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহণকারী পুত্র [[Liam Botham|লিয়াম]] সাবেক পেশাদার ক্রিকেটার ও রাগবি খেলোয়াড়।<ref>[http://sportsillustrated.cnn.com/vault/article/magazine/MAG1065395/ Cricket's Babe Ruth - Sports Illustrated]. Article: Clive Gammon. Published 27 October 1986. Retrieved 19 June 2013.</ref> বর্তমানে তিনি [[স্পেন|স্পেনের]] [[Almeria|আলমেরিয়া]] এলাকায় বসবাস করছেন। সেখানে দুইটি বাড়ির মালিক তিনি। কন্যা সারাহ রেস্তোঁরা ব্যবসা ও শহরে মদের বার পরিচালনায় নিয়োজিত।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |title=A Second Spanish Property For The Bothams As Sir Ian’s Daughter Launches A New Restaurant Venture In Almeria |url=http://www.almanzora.com/en/holidays/news/general-press-release/31-10-2007-a-second-spanish-property-for-the-bothams-as-sir-ians-daughter-launches-a-new-restaurant-venture-in-almeria.php}}</ref>
১৯৭৬ সালে ডনকাস্টার বোরায় ক্যাথরিন ওয়ালার (বর্তমানে - লেডি বোথাম) নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। বিবাহের পূর্বে জুন, ১৯৭৪ সালে তাঁদের প্রথম স্বাক্ষাৎ হয়। বিয়ের পর ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিক পর্যন্ত স্কানথর্পের কাছাকাছি এপওয়ার্থ এলাকায় বসবাস করতে থাকেন। তাঁদের এক পুত্র ও দুই কন্যা জন্মগ্রহণ করে। আগস্ট, ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহণকারী পুত্র [[Liam Botham|লিয়াম]] সাবেক পেশাদার ক্রিকেটার ও রাগবি খেলোয়াড়।<ref>[http://sportsillustrated.cnn.com/vault/article/magazine/MAG1065395/ Cricket's Babe Ruth - Sports Illustrated]. Article: Clive Gammon. Published 27 October 1986. Retrieved 19 June 2013.</ref> বর্তমানে তিনি [[স্পেন|স্পেনের]] [[Almeria|আলমেরিয়া]] এলাকায় বসবাস করছেন। সেখানে দুইটি বাড়ির মালিক তিনি। কন্যা সারাহ রেস্তোঁরা ব্যবসা ও শহরে মদের বার পরিচালনায় নিয়োজিত।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=A Second Spanish Property For The Bothams As Sir Ian’s Daughter Launches A New Restaurant Venture In Almeria |ইউআরএল=http://www.almanzora.com/en/holidays/news/general-press-release/31-10-2007-a-second-spanish-property-for-the-bothams-as-sir-ians-daughter-launches-a-new-restaurant-venture-in-almeria.php}}</ref>


ফুটবলের দিকে প্রবল আসক্তি রয়েছে তাঁর এবং [[চেলসি ফুটবল ক্লাব|চেলসির]] সমর্থক তিনি।<ref>"Botham Trains", ''[[The Times]]'', 27 September 1988</ref> স্কানথর্প ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.people.co.uk/news/tm_headline=celebrity-x-factor&method=full&objectid=22143891&siteid=93463-name_page.html |title=CELEBRITY X FACTOR - Mirror Online |publisher=People.co.uk |date=28 March 2010 |accessdate=3 August 2013 |deadurl=হ্যাঁ |archiveurl=https://web.archive.org/web/20100505055546/http://www.people.co.uk/news/tm_headline%3Dcelebrity-x-factor%26method%3Dfull%26objectid%3D22143891%26siteid%3D93463-name_page.html# |archivedate=৫ মে ২০১০ }}</ref> এছাড়াও, গল্ফ খেলতে ভালোবাসেন তিনি।
ফুটবলের দিকে প্রবল আসক্তি রয়েছে তাঁর এবং [[চেলসি ফুটবল ক্লাব|চেলসির]] সমর্থক তিনি।<ref>"Botham Trains", ''[[The Times]]'', 27 September 1988</ref> স্কানথর্প ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.people.co.uk/news/tm_headline=celebrity-x-factor&method=full&objectid=22143891&siteid=93463-name_page.html |শিরোনাম=CELEBRITY X FACTOR - Mirror Online |প্রকাশক=People.co.uk |তারিখ=28 March 2010 |সংগ্রহের-তারিখ=3 August 2013 |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100505055546/http://www.people.co.uk/news/tm_headline%3Dcelebrity-x-factor%26method%3Dfull%26objectid%3D22143891%26siteid%3D93463-name_page.html# |আর্কাইভের-তারিখ=৫ মে ২০১০ }}</ref> এছাড়াও, গল্ফ খেলতে ভালোবাসেন তিনি।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
১৮৯ নং লাইন: ১৮৯ নং লাইন:
{{আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেম}}
{{আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেম}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:বোথাম, ইয়ান}}


{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:বোথাম, ইয়ান}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৫-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৫৫-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]

০৮:৪০, ৩০ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

স্যার ইয়ান বোথাম
২০১৩ সালে ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ১ম টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শুরুর পূর্বে ইয়ান বোথাম
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামস্যার ইয়ান টেরেন্স বোথাম, ওবিই
জন্ম (1955-11-24) ২৪ নভেম্বর ১৯৫৫ (বয়স ৬৮)
হেসওয়াল, চেশায়ার, যুক্তরাজ্য
ডাকনামবিফি, বোথ, গাই[১]
উচ্চতা৬ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৮৮ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার, অধিনায়ক
সম্পর্কক্যাথরিন ওয়ালার (স্ত্রী) (বর্তমানে - লেডি বোথাম)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪৭৪)
২৮ জুলাই ১৯৭৭ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট১৮ জুন ১৯৯২ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৩৩)
২৬ আগস্ট ১৯৭৬ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ ওডিআই২৪ আগস্ট ১৯৯২ বনাম পাকিস্তান
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৭৪-৮৬সমারসেট
১৯৮৭-৮৮কুইন্সল্যান্ড
১৯৮৭-৯১ওরচেস্টারশায়ার
১৯৯২-৯৩ডারহাম
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১০২ ১১৬ ৪০২ ৪৭০
রানের সংখ্যা ৫২০০ ২১১৩ ১৯৩৯৯ ১০৪৭৪
ব্যাটিং গড় ৩৩.৫৪ ২৩.২১ ৩৩.৯৭ ২৯.৫০
১০০/৫০ ১৪/২২ ০/৯ ৩৮/৯৭ ৭/৪৬
সর্বোচ্চ রান ২০৮ ৭৯ ২২৮ ১৭৫*
বল করেছে ২১৮১৫ ৬২৭১ ৬৩৫৪৭ ২২৮৯৯
উইকেট ৩৮৩ ১৪৫ ১১৭২ ৬১২
বোলিং গড় ২৮.৪০ ২৮.৫৪ ২৭.২২ ২৪.৯৪
ইনিংসে ৫ উইকেট ২৭ ৫৯
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৮/৩৪ ৪/৩১ ৮/৩৪ ৫/২৭
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১২০/– ৩৬/– ৩৫৪/– ১৯৬/–
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ.কম, ৩০ মে ২০১৭
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম ইয়ান বোথাম
মাঠে অবস্থান মধ্যভাগ
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
১৯৭৮-৮০ ইয়োভিল টাউন ১৭ (১)
১৯৮০-৮৫ স্কানথর্প ইউনাইটেড ১১ (০)
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে

স্যার ইয়ান টেরেন্স বোথাম, ওবিই (ইংরেজি: Ian Terence Botham; জন্ম: ২৪ নভেম্বর, ১৯৫৫) চেশায়ারে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ক্রিকেট খেলায় ব্যাটিংবোলিং - উভয় বিভাগেই তিনি অসামান্য ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করে বিশ্বের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রকৃত অল-রাউন্ডারের মর্যাদা পেয়েছেন। ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ১৪টি সেঞ্চুরি ও ৩৮৩টি টেস্ট উইকেট লাভ করেন ইয়ান বোথামশতাধিক টেস্টে অংশগ্রহণের পাশাপাশি অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি। ১৯৮১ সালে অ্যাশেজ সিরিজে অস্ট্রেলিয়াকে পরাভূত করতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেছিলেন। এ সিরিজটি ‘বোথামের অ্যাসেজ’ নামে পরিচিতি বহন করে আসছে। বিফি ডাকনামেও তিনি সমান জনপ্রিয়।[২] মাঠ ও মাঠের বাইরে বিতর্কিত খেলোয়াড়রূপে তিনি একগুচ্ছ রেকর্ডের অধিকারী হিসেবে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের বোলারদের পক্ষে সর্বাধিক উইকেট লাভের রেকর্ডটিও ধরে রেখেছিলেন। বর্তমানে তিনি টেলিভিশনে কাজ করছেন। দাতব্য প্রতিষ্ঠানের অর্থ সংগ্রহের জন্যে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলেছেন। ২০০৭ সালে নাইট পদবীতে ভূষিত হন। ডেনিস কম্পটন, জিম কাম্বসআর্নল্ড সাইডবটমের ন্যায় তিনিও ফুটবল লীগের অন্যতম ফুটবলার হিসেবে ১১টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন।

প্রারম্ভিক জীবন

উইর‌্যাল উপত্যকার হেসওয়াল এলাকায় বোথাম জন্মগ্রহণ করেন। বাবা হার্বার্ট লেসলি বোথাম ওয়েস্টল্যান্ড এয়ারক্রাফটে কাজ করতেন। মা ভায়োলেট ম্যারি (বিবাহ-পূর্ব কোলেট) ছিলেন একজন নার্স।[৩] পিতা-মাতা উভয়েই ক্রিকেট খেলতেন। সমরাসেটের ইয়োভিলে মিলফোর্ড জুনিয়র স্কুলে অধ্যয়ন করেন। সমারসেটেই খেলার সাথে ভালোবাসা জন্মায় ও সমারসেট অনূর্ধ্ব-১৫ ক্রিকেট দলে খেলেন।[৪] বাকলার্স মিড কমিউনিটি স্কুল থেকে ১৫ বছর বয়সে জিসিএসই লেভেল শেষ না করেই সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবে খেলতে যান। এসময়ে তিনি ক্রিস্টাল প্যালেস ফুটবল ক্লাব থেকেও খেলার জন্যে প্রস্তাব পান।[৫] শৈশবকাল থেকেই তিনি একাকী চলতে পছন্দ করতেন। যখন জানা যায় যে বোথাম ক্রীড়াব্যক্তিত্ব হতে চান, তখন তাঁর স্কুলের ক্যারিয়ার মিসট্রেস বলেন, ‘চমৎকার, প্রত্যেকেই খেলতে চায়, কিন্তু আসলেই তুমি কি হতে চাচ্ছ?’

সম্মাননা

১৬ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক ৩৮৩ উইকেট নিয়ে রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন। কিন্তু, ১৭ এপ্রিল, ২০১৫ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে অ্যান্টিগুয়ার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে দিনেশ রামদিনকে আউট করে জেমস অ্যান্ডারসন বোথামের গড়া সর্বোচ্চ টেস্ট উইকেট লাভের রেকর্ডটি ভেঙ্গে ফেলেন।[৬]

বোথামকে ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অল-রাউন্ডার হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এছাড়া তারকা মর্যাদাও পেয়েছেন তিনি। দাতব্য প্রতিষ্ঠানে অনন্য সাধারণ অবদান রাখায় তাঁকে নাইটহুড পদকে ভূষিত করা হয়।[৭] ৮ আগস্ট, ২০০৯ তারিখে আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেমে বোথামকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৮]

ব্যক্তিগত জীবন

১৯৭৬ সালে ডনকাস্টার বোরায় ক্যাথরিন ওয়ালার (বর্তমানে - লেডি বোথাম) নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। বিবাহের পূর্বে জুন, ১৯৭৪ সালে তাঁদের প্রথম স্বাক্ষাৎ হয়। বিয়ের পর ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিক পর্যন্ত স্কানথর্পের কাছাকাছি এপওয়ার্থ এলাকায় বসবাস করতে থাকেন। তাঁদের এক পুত্র ও দুই কন্যা জন্মগ্রহণ করে। আগস্ট, ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহণকারী পুত্র লিয়াম সাবেক পেশাদার ক্রিকেটার ও রাগবি খেলোয়াড়।[৯] বর্তমানে তিনি স্পেনের আলমেরিয়া এলাকায় বসবাস করছেন। সেখানে দুইটি বাড়ির মালিক তিনি। কন্যা সারাহ রেস্তোঁরা ব্যবসা ও শহরে মদের বার পরিচালনায় নিয়োজিত।[১০]

ফুটবলের দিকে প্রবল আসক্তি রয়েছে তাঁর এবং চেলসির সমর্থক তিনি।[১১] স্কানথর্প ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।[১২] এছাড়াও, গল্ফ খেলতে ভালোবাসেন তিনি।

তথ্যসূত্র

  1. "Ian Botham"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১২ 
  2. Adams, Christopher (১৬ জুন ২০০৭)। "'Sir Beefy' leads cast of nearly 1,000"Financial Times। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০০৯ 
  3. Barratt, Nick (১৫ ডিসেম্বর ২০০৭)। "Family detective: Sir Ian Botham"Daily Telegraph। UK। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০০৯ 
  4. Botham, Ian (১৯৯৪)। "A Bouncing Baby Botham"। Botham: My Autobiography। CollinsWillow। পৃষ্ঠা 36–37। আইএসবিএন 0-00-218316-1 
  5. "Ian Botham quotes"। Brainy Quote। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০০৯ 
  6. "James Anderson breaks Sir Ian Botham's England wicket record"। BBC Sport (British Broadcasting Corporation)। ১৭ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৫ 
  7. http://www.thenorthernecho.co.uk/archive/2004/08/06/The+North+East+Archive/6982046.Bothams_rocked_by_jewellery_break_in/
  8. "Botham, Boycott, Trueman inducted into ICC Hall of Fame"। The Times of India। ৯ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১১ 
  9. Cricket's Babe Ruth - Sports Illustrated. Article: Clive Gammon. Published 27 October 1986. Retrieved 19 June 2013.
  10. "A Second Spanish Property For The Bothams As Sir Ian's Daughter Launches A New Restaurant Venture In Almeria" 
  11. "Botham Trains", The Times, 27 September 1988
  12. "CELEBRITY X FACTOR - Mirror Online"। People.co.uk। ২৮ মার্চ ২০১০। ৫ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০১৩ 

বহিঃসংযোগ

ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী
ব্রায়ান রোজ
সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট অধিনায়ক
১৯৮৪-১৯৮৫
উত্তরসূরী
পিটার রোবাক
পূর্বসূরী
মাইক ব্রিয়ারলি
ইংরেজ ক্রিকেট অধিনায়ক
১৯৮০-১৯৮১
উত্তরসূরী
মাইক ব্রিয়ারলি
রেকর্ড
পূর্বসূরী
ডেনিস লিলি
বিশ্বরেকর্ড – টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক উইকেট
৩৭৩ উইকেট (২৭.৮৬)- ৯৪ টেস্টে
২১ আগস্ট, ১৯৮৬ - ১২ নভেম্বর, ১৯৮৮
উত্তরসূরী
রিচার্ড হ্যাডলি