প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[পরীক্ষিত সংশোধন] | [পরীক্ষিত সংশোধন] |
টেমপ্লেট |
|||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
|headquarters = [[ঢাকা সেনানিবাস]], [[বাংলাদেশ]] |
|headquarters = [[ঢাকা সেনানিবাস]], [[বাংলাদেশ]] |
||
|motto = ''Watch and Listen for the nation, To protect national security'' |
|motto = ''Watch and Listen for the nation, To protect national security'' |
||
|employees = [[Classified information|Classified]]<ref>{{ |
|employees = [[Classified information|Classified]]<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=Ignoring Execution and Tortures|url=http://books.google.com/books?id=6wvICGjqy4wC&pg=PA20&lpg=PA20&dq=dgfi+strength+bangladesh&source=bl&ots=cNN20L5MR0&sig=0GeuOacG5lNq2RemX46WvtwyNSI&hl=en&sa=X&ei=qflcVIfJFsjdsASDloDQAg&ved=0CDIQ6AEwAw#v=onepage&q=dgfi%20strength%20bangladesh&f=false|publisher=Human Rights Watch|accessdate=7 November 2014}}</ref> |
||
|budget = [[প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়]] |
|budget = [[প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)|প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়]] |
||
২৫ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি লেঃ জেনারেল [[জিয়াউর রহমান]] ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name="dgfi.gov.bd">{{ |
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি লেঃ জেনারেল [[জিয়াউর রহমান]] ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠা করেন।<ref name="dgfi.gov.bd">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=History of DGFI|url=http://www.dgfi.gov.bd/index.php/about/history}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) - Overview|url=http://www.bdmilitary.com/index.php?option=com_content&view=article&id=55&Itemid=46}}</ref> প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীকালে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। [[বাংলাদেশ বিমান বাহিনী|বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর]] গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক। [[১৯৯৪]] সালের [[৮ মার্চ]] এ সংস্থার নতুন অগ্রানোগ্রাম করা হয়।<ref name="dgfi.gov.bd"/><ref name=" dgfi.gov.bd"/> |
||
== কাঠামো == |
== কাঠামো == |
||
৪০ নং লাইন: | ৪০ নং লাইন: | ||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
{{বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী}} |
{{বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী}} |
||
{{ |
{{বাংলাদেশের বিষয়াবলী}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা]] |
১৭:৫৪, ১০ জুলাই ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
চিত্র:DGFI Official Flag.png | |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৯৭৭; ৩৯ বছর পূর্বে |
সদর দপ্তর | ঢাকা সেনানিবাস, বাংলাদেশ |
নীতিবাক্য | Watch and Listen for the nation, To protect national security |
কর্মী | Classified[১] |
বার্ষিক বাজেট | প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় |
সংস্থা নির্বাহী |
|
মূল সংস্থা | বাংলাদেশ সরকার |
অধিভূক্ত সংস্থা |
ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। এনএসআই ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের সাথে এই সংস্থা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ইতিহাস
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি লেঃ জেনারেল জিয়াউর রহমান ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠা করেন।[২][৩] প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীকালে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক। ১৯৯৪ সালের ৮ মার্চ এ সংস্থার নতুন অগ্রানোগ্রাম করা হয়।[২][২]
কাঠামো
নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন মেজর জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।
প্রধান কার্যালয়
ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স(ডিজিএফআই) এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত ঢাকা সেনানিবাসে।
তথ্যসূত্র
- ↑ Ignoring Execution and Tortures। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "History of DGFI"।
- ↑ "Directorate General of Forces Intelligence (DGFI) - Overview"।
বহি:সংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |