গাজী আশরাফ
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | গাজী আশরাফ হোসেন লীপু | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ঢাকা, বাংলাদেশ | ২৯ ডিসেম্বর ১৯৬০|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | লীপু | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান ও অধিনায়ক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১) | ৩১ মার্চ ১৯৮৬ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৩০ এপ্রিল ১৯৯০ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৩ অক্টোবর ২০১৬ |
গাজী আশরাফ হোসেন লীপু (জন্ম: ২৯ ডিসেম্বর, ১৯৬০) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক। তার পৈত্রিক বাড়ি মুন্সিগঞ্জ অর্থাৎ বিক্রমপুর এ । বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পক্ষ হয়ে প্রথম সাতটি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন। তন্মধ্যে ছিল - ১৯৮৬ সালের জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফিতে দুইটি ও ১৯৮৮ সালের এশিয়া কাপে তিনটি এবং ১৯৯০ সালে অস্ট্রেলিয়া-এশিয়া কাপে দুইটি খেলা।
ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর ‘লীপু’ ডাকনামে পরিচিত গাজী আশরাফ বাংলাদেশে ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়নে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা হিসেবে অন্যান্যদের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন।
১৯৯০ সালে শারজায় অনুষ্ঠিত খেলায় অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তিনি তার সর্বোচ্চ ১৮ রান করেন।[১] এছাড়াও, ১৯৮৬ সালের এশিয়া কাপে মরতোয়ায়[২] অনুষ্ঠিত খেলায় পাকিস্তানের জাভেদ মিয়াঁদাদ ও ক্যান্ডিতে[৩] শ্রীলঙ্কার রয় ডায়াসকে আউট করে একদিনের আন্তর্জাতিকে ২ উইকেট লাভ করেন।
খেলোয়াড়ী জীবন
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের ক্রিকেটের ঊষালগ্নে লীপু সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। মার্চ, ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলকে নেতৃত্ব দেন। এর ১৯৯০-এর গ্রীষ্মকালে আইসিসি ট্রফি প্রতিযোগিতা পর্যন্ত বাংলাদেশের দায়িত্বে ছিলেন। জাতীয় দলের দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে ঘরোয়া ক্রিকেটে বেশ সফল ছিলেন তিনি। ঢাকা লীগের আবাহনী ক্রীড়া চক্রের দায়িত্ব পালনসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট দলেরও নেতৃত্ব দেন। জানুয়ারি, ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৫ জাতীয় ক্রিকেট দলকে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে অংশ নেন।[৪] অভিজ্ঞজনদের মতে, লীপু'র অধিনায়কত্বকালীন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট বেশ অগ্রসরমান হয়। জাতীয় দলের উল্লেখযোগ্য সাফল্য না এলেও নব্বুইয়ের দশকে মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, আতহার আলী খান, আকরাম খান, গোলাম নওশের প্রিন্স, আমিনুল ইসলাম বুলবুলসহ বেশ কয়েকজন উদীয়মান খেলোয়াড়ের আত্মপ্রকাশ ঘটে। মূলতঃ আশি’র দশকের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা পেশাদারীত্বের পর্যায়ে যায় এবং একই সময়ে পরবর্তী প্রজন্মের তরুণদের মধ্যে ব্যাপকভাবে ক্রিকেটের প্রতি গভীর অনুরাগ জন্মায়।[৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "6th Match: Australia v Bangladesh at Sharjah, Apr 30, 1990 - Cricket Scorecard - ESPN Cricinfo"। Cricinfo।
- ↑ "2nd Match: Bangladesh v Pakistan at Moratuwa, Mar 31, 1986 - Cricket Scorecard - ESPN Cricinfo"। Cricinfo।
- ↑ "3rd Match: Sri Lanka v Bangladesh at Kandy, Apr 2, 1986 - Cricket Scorecard - ESPN Cricinfo"। Cricinfo।
- ↑ Hasan Babli. "Antorjartik Cricket Bangladesh". Khelar Bhuban Prakashani, November, 1994.
- ↑ Rafiqul Ameer. "Looking Back: Bangladesh Cricket in the 80's". Retrieved on 2007-12-18.
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে গাজী আশরাফ (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে গাজী আশরাফ (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
- দ্যডেইলিস্টার.নেটে গাজী আশরাফ (ইংরেজি)
পূর্বসূরী রকিবুল হাসান |
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ১৯৮৫-১৯৯০ |
উত্তরসূরী মিনহাজুল আবেদীন |
পূর্বসূরী শফিক-উল-হক হীরা |
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের আইসিসি ট্রফি অধিনায়ক ১৯৮৬, ১৯৯০ |
উত্তরসূরী ফারুক আহমেদ |