দল | খে | জ | প | ফ.হ. | এনআরআর | প |
---|---|---|---|---|---|---|
বাংলাদেশ | ৩ | ২ | ০ | ১ | +১.৯৩৮ | ৫ |
নেদারল্যান্ডস | ৩ | ১ | ১ | ১ | +০.১৫৪ | ৩ |
ওমান | ৩ | ১ | ১ | ১ | -১.৫২১ | ৩ |
আয়ারল্যান্ড | ৩ | ০ | ২ | ১ | -০.৬৮৫ | ১ |
২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
তারিখ | ৮ মার্চ – ৩ এপ্রিল, ২০১৬ |
---|---|
তত্ত্বাবধায়ক | আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল |
ক্রিকেটের ধরন | টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক |
প্রতিযোগিতার ধরন | গ্রুপ পর্ব ও নক-আউট |
আয়োজক | ভারত |
বিজয়ী | ওয়েস্ট ইন্ডিজ (২য় শিরোপা) |
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা | ১০ (সুপার টেন) ১৬ (সর্বমোট) |
খেলার সংখ্যা | ৩৫ |
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় | বিরাট কোহলি |
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারী | তামিম ইকবাল (২৯৫) |
সর্বাধিক উইকেটধারী | মোহাম্মাদ নবী (১২) |
২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নির্দেশনায় পরিচালিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার ৬ষ্ঠ আসর। ৮ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত এ ক্রিকেট প্রতিযোগিতাটি ২০১৬ সালে প্রথমবারের মতো ভারতে ও সর্বশেষবারের মতো দুই বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়।[১][২][৩][৪] পরবর্তী আসর ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত হবে। ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত প্রথম সভা শেষে আইসিসি ভারতকে প্রতিযোগিতার স্বাগতিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে। পূর্বতন চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা সুপার টেন পর্বে ইংল্যান্ডের কাছে ১০ রানে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫]
ভারতের সাতটি শহরে প্রতিযোগিতার খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হয়। তন্মধ্যে, কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে চূড়ান্ত খেলায় ইংল্যান্ডকে পরাজিত করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিরোপা জয় করে। ভারতীয় ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন, অন্যদিকে বাংলাদেশের তামিম ইকবাল এবং আফগানিস্তানের মোহাম্মাদ নবী যথাক্রমে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী এবং সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হন।
দলসমূহ
[সম্পাদনা]২০১৪ সালের ন্যায় দ্বিতীয়বারের মতো এ প্রতিযোগিতায় ১৬-দল অংশগ্রহণ করে। আইসিসি'র পূর্ণ সদস্যভূক্ত ১০টি দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে খেলে। পাশাপাশি আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডে ৬-২৬ জুলাই, ২০১৫ অনুষ্ঠিত ২০১৫ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব থেকে শীর্ষ ৬টি সহযোগী সদস্যভূক্ত দলও খেলার সুযোগ পায়। দলগুলো হচ্ছে - আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, আফগানিস্তান, হংকং, নেদারল্যান্ডস এবং ওমান। বাছাইপর্বের পূর্বে ওমানের শুধুমাত্র টুয়েন্টি২০ মর্যাদার অধিকারী ছিল। কিন্তু বিশ্ব টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে খেলার সুযোগ লাভের ফলে দলটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে খেলার মর্যাদা পেয়েছে।[৬]
৩০ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখ অনুযায়ী আইসিসি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশীপের র্যাঙ্কিং অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গ সদস্যভূক্ত শীর্ষ আট দল সুপার টেন পর্বে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খেলে। বাদ-বাকী আট দল গ্রুপ-পর্বে খেলে। গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ সুপার টেন পর্বে খেলার সুযোগ লাভ করে।
অক্টোবর, ২০১৫ সালে পিসিবি’র সভাপতি শাহরিয়ার খান বলেন যে, শ্রীলঙ্কায় প্রস্তাবিত সিরিজে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত না খেললে তারা প্রতিযোগিতা বয়কট করবে।[৭] পরবর্তীতে সিরিজটি বাতিল হলেও ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সালে সরকারের সম্মতিক্রমে পাকিস্তান দল ভারত সফরে এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।[৮] মার্চের শুরুতে প্রতিযোগিতা আরম্ভের পূর্বে পাকিস্তান থেকে একটি প্রতিনিধি দল নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে ভারত সফরে যায়।[৯] পরিদর্শনের পর পিসিবি খেলাটি ধর্মশালা থেকে কলকাতা কিংবা মোহালিতে স্থানান্তরের অনুরোধ জানায়।[১০] ৯ মার্চ আইসিসি কর্তৃপক্ষ ইডেন গার্ডেন্সে আয়োজনের জন্য সিদ্ধান্ত নেয়।[১১] ১১ মার্চ পাকিস্তান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করে।[১০][১১][১২]
মাঠসমূহ
[সম্পাদনা]২১ জুলাই, ২০১৫ তারিখে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) খেলা আয়োজনের লক্ষ্যে শহরের নাম ঘোষণা করে। বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, দিল্লি, ধর্মশালা, মোহালি, মুম্বই ও নাগপুরের পাশাপাশি কলকাতায় চূড়ান্ত খেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[১৩]
তন্মধ্যে, চেন্নাইয়ের এম. এ. চিদম্বরম স্টেডিয়ামের তিনটি স্ট্যান্ডের অবকাঠামোগত বিষয়ে আইনাদেশ বলবৎ থাকায় কোন খেলা হয়নি।[১৪] নাগপুরের ভিসিএ স্টেডিয়ামে গ্রুপ বি ও ধর্মশালার এইচপিসিএ স্টেডিয়ামে গ্রুপ এ’র সকল খেলা হয়।[১৫]
এইচপিসিএ স্টেডিয়ামে পূর্ব-নির্ধারিত[১৬] চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের খেলাটিতে পাকিস্তান দলের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করায়[১৭] কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত হয়।[১৮]
ধর্মশালা | বেঙ্গালুরু | মুম্বই | ভারতে অনুষ্ঠিত ২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলার মাঠসমূহ। |
---|---|---|---|
হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম |
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম | ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম | |
আসন সংখ্যা: ২৩,০০০ | আসন সংখ্যা: ৪০,০০০ | আসন সংখ্যা: ৩২,০০০ | |
কলকাতা | |||
ইডেন গার্ডেন্স | |||
আসন সংখ্যা: ৬৬,৩৪৯ | |||
দিল্লি | মোহালি | নাগপুর | |
অরুণ জেটলি ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ইন্দ্রজিৎ সিং বিন্দ্রা স্টেডিয়াম | বিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম | |
আসন সংখ্যা: ৪০,৭১৫ | আসন সংখ্যা: ২৬,৯৫০ | আসন সংখ্যা: ৪৫,০০০ | |
মাঠ | শহর | আসন সংখ্যা | খেলার সংখ্যা |
---|---|---|---|
ইডেন গার্ডেন্স | কলকাতা | ৬৬,৩৪৯ | ৫ (ফাইনাল) |
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম | বেঙ্গালুরু | ৪০,০০০ | ৩ |
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম | মুম্বই | ৩২,০০০ | ৪ (সেমি-ফাইনাল) |
হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম | ধর্মশালা | ২৩,০০০ | ৭ (গ্রুপ পর্ব) |
অরুণ জেটলি ক্রিকেট স্টেডিয়াম | দিল্লি | ৪০,৭১৫ | ৪ (সেমি-ফাইনাল) |
ইন্দ্রজিৎ সিং বিন্দ্রা স্টেডিয়াম | মোহালি | ২৬,৯৫০ | ৩ |
বিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম | নাগপুর | ৪৫,০০০ | ৯ (গ্রুপ পর্ব) |
প্রস্তুতিমূলক খেলা
[সম্পাদনা]খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]আইসিসি রেফারিদের সেরা তালিকা থেকে নিম্নোক্ত সাতজন সদস্য ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেন:[১৯]
মাঠে খেলা পরিচালনার্থে আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকা থেকে ১২জন, আম্পায়ার ও রেফারিদের আন্তর্জাতিক তালিকা থেকে ১০জন এবং আইসিসি সহযোগী ও অনুমোদিত আম্পায়ার তালিকা থেকে ২জন সদস্য যৌথভাবে সম্পন্ন করেন:[১৯]
|
|
|
|
|
দলীয় সদস্য
[সম্পাদনা]প্রতিযোগিতা শুরুর পূর্বে প্রত্যেক দল ১৫-সদস্যবিশিষ্ট খেলোয়াড়ের তালিকা প্রকাশ করে।
অংশগ্রহণকারী দল
[সম্পাদনা]ট্রফি প্রদর্শন
[সম্পাদনা]'নিশান ট্রফি প্রদর্শন' নামে পরিচিত এ বৈশ্বিক প্রদর্শনটি ১৩ ডিসেম্বর থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলে। অংশগ্রহণকারী ১৬ দেশে ট্রফি প্রদর্শন করা হয়। বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতাকে সামনে রেখে এ কার্যক্রমটি পরিচালিত হয়।[২০] ১৩ ডিসেম্বর স্কটল্যান্ডে এ প্রদর্শন কার্যক্রমের সূত্রপাত হয় ও ১ ফেব্রুয়ারি নতুন দিল্লিতে শেষ হয়।
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]সুপার টেনে উত্তীর্ণ
ব
|
||
- নেদারল্যান্ডস টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ওমান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।
- খেলার ফলাফলে নেদারল্যান্ডস প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২১]
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে উভয় দলের ওভার সংখ্যা ১২ নির্ধারণ করা হয়।
- বাংলাদেশের ইনিংস চলাকালে পুনরায় বৃষ্টি আঘাত হানে; পরবর্তীতে আর খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।
- খেলার ফলাফলে আয়ারল্যান্ড প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২২]
ব
|
||
- আয়ারল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে উভয় দলের ওভার সংখ্যা ৬ নির্ধারণ করা হয়।
ব
|
||
- ওমান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে ওমানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ১২ ওভারে ১২০ রান নির্ধারণ করা হয়।
- খেলার ফলাফলে ওমান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়; অন্যদিকে বাংলাদেশ সুপার টেন পর্বে খেলার সুযোগ পায়।[২৩]
- প্রথম বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে তামিম ইকবাল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সেঞ্চুরি ও ১,০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।[২৪]
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]দল | খে | জ | প | ফ.হ. | এনআরআর | প |
---|---|---|---|---|---|---|
আফগানিস্তান | ৩ | ৩ | ০ | ০ | +১.৫৪০ | ৬ |
জিম্বাবুয়ে | ৩ | ২ | ১ | ০ | -০.৫৬৭ | ৪ |
স্কটল্যান্ড | ৩ | ১ | ২ | ০ | -০.১৩২ | ২ |
হংকং | ৩ | ০ | ৩ | ০ | -১.০১৭ | ০ |
সুপার টেনে উত্তীর্ণ
ব
|
||
- হংকং টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- রায়ান ক্যাম্পবেল (হংকং) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
- ৪৪ বছর ৩০ দিন বয়সে রায়ান ক্যাম্পবেল টি২০আইয়ে সর্বাপেক্ষা বয়োঃজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন।[২৫]
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- জিম্বাবুয়ে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে স্কটল্যান্ড প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২৬]
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে জিম্বাবুয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। অন্যদিকে, আফগানিস্তান সুপার টেন পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।[২৮]
ব
|
||
- হংকং টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বৃষ্টির কারণে স্কটল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ১০ ওভারে ৭৬ রান নির্ধারণ করা হয়।
- আইসিসি প্রতিযোগিতায় স্কটল্যান্ডের প্রথম বিজয়।[২৯]
সুপার টেন
[সম্পাদনা]যোগ্যতা | দল |
---|---|
স্বাগতিক | ভারত |
পূর্ণাঙ্গ সদস্য | অস্ট্রেলিয়া |
ইংল্যান্ড | |
নিউজিল্যান্ড | |
পাকিস্তান | |
দক্ষিণ আফ্রিকা | |
শ্রীলঙ্কা | |
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |
প্রথম পর্বের উত্তীর্ণ দলসমূহ | বাংলাদেশ |
আফগানিস্তান |
গ্রুপ ক
[সম্পাদনা]দল | খেলা | জয় | পরাজয় | ফলাফল হয়নি | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | +০.৩৫৯ | ৬ |
ইংল্যান্ড | ৪ | ৩ | ১ | ০ | +০.১৪৫ | ৬ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ৪ | ২ | ২ | ০ | +০.৬৫১ | ৪ |
শ্রীলঙ্কা | ৪ | ১ | ৩ | ০ | -০.৪৬১ | ২ |
আফগানিস্তান | ৪ | ১ | ৩ | ০ | -০.৭১৫ | ২ |
নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ এলুমিনেট
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় দ্রুততম সেঞ্চুরি হাঁকান।[৩০]
- প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ক্রিস গেইল বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় দুইটি সেঞ্চুরি করেছেন।[৩১]
- ক্রিস গেইল টুয়েন্টি২০ খেলায় সর্বাধিক ছক্কা (৯৮) ও বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় সর্বাধিক ছক্কা (৬০) হাঁকান।[৩২]
ব
|
||
- আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়লাভের ঘটনা এটি এবং সকল টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের ঘটনা।[৩৩]
- ইংল্যান্ড তাদের প্রথম পঞ্চাশ রান তোলে মাত্র ১৭ বলে যা টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকে যৌথভাবে দ্বিতীয় দ্রুততম রান সংগ্রহ।[৩৪]
- হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা) মধ্যে বরখাস্ত মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে (২২৪)।[৩৪]
- কুইন্টন ডি কক দক্ষিণ আফ্রিকার একজন খেলোয়াড়ের জন্য টুয়েন্টি২০তে দ্রুততম পঞ্চাশ রেকর্ডটি সমান (২১)।[৩৪]
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা) বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় এক ওভারে যৌথভাবে-দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেন (২৯)।[৩৫]
- আফগানিস্তানের মোট রান টি২০আই ম্যাচে টেস্ট দলের বিপক্ষে একটি সহযোগী দলের তোলা সর্বোচ্চ রান।[৩৫]
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয়।[৩৮]
- মারলন স্যামুয়েলস টি২০আই ১,০০০ রান পাস করা ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে দ্বিতীয় খেলোয়াড় হয়েছেন।[৩৯]
- ডোয়েন ব্র্যাভো টি২০আইয়ে ১,০০০ রান পাস করা ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে তৃতীয় খেলোয়াড় হয়েছেন।[৩৯]
ব
|
||
- শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে ইংল্যান্ড সেমি-ফাইনালে উপনীত হয়; অন্যদিকে, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৪০]
ব
|
||
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা) সর্বাধিক সংখ্যক বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ম্যাচ খেলেছেন (৩৫)।[৪২]
- হাশিম আমলা টি২০আই দক্ষিণ আফ্রিকার ১,০০০ রান পাস করা চতুর্থ খেলোয়াড় হয়েছেন।[৪৩]
গ্রুপ খ
[সম্পাদনা]দল | খেলা | জয় | পরাজয় | ফলাফল হয়নি | এনআরআর | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|
নিউজিল্যান্ড | ৪ | ৪ | ০ | ০ | +১.৯০০ | ৮ |
ভারত | ৪ | ৩ | ১ | ০ | -০.৩০৫ | ৬ |
অস্ট্রেলিয়া | ৪ | ২ | ২ | ০ | +০.২৩৩ | ৪ |
পাকিস্তান | ৪ | ১ | ৩ | ০ | -০.০৯৩ | ২ |
বাংলাদেশ | ৪ | ০ | ৪ | ০ | -১.৮০৫ | ০ |
নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ এলুমিনেট
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মিচেল স্যান্টনার নিউজিল্যান্ডীয় স্পিনাররূপে টি২০আই আন্তর্জাতিকে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান (৪/১১) গড়েন।[৪৪]
ব
|
||
- পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- সাকিব আল হাসান ২য় বাংলাদেশী খেলোয়াড় হিসেবে টি২০আইয়ে ১,০০০ রান অতিক্রম করেন।[৪৫]
- এছাড়া সাকিব আল হাসান দ্বিতীয় অল-রাউন্ডার হিসেবে টি২০আইয়ে ১,০০০ রান এবং ৫০ উইকেট লাভ করেন।[৪৫]
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
ব
|
||
- ভারত টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- মাঠ ভেজা থাকায় উভয় দলের ইনিংস ১৮ ওভারে নির্ধারিত হয়।
- আইসিসি বিশ্বকাপের ওডিআই ও টি২০আইয়ের উভয় আসরে ভারত পাকিস্তানের বিপক্ষে ধারাবাহিকভাবে ১১শ খেলায় জয়লাভ করে।[৪৬]
- আহমেদ শেহজাদ পাকিস্তানের ৫ম খেলোয়াড় হিসেবে টি২০আইয়ে ১,০০০ রান তোলেন।[৪৭]
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- সাকলাইন সজিব (বাংলাদেশ) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
- ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) টি২০আই ক্রিকেটে ৪র্থ খেলোয়াড় হিসেবে ৬,০০০ রান অতিক্রম করেন।[৪৮]
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে নিউজিল্যান্ড সেমি-ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।[৪৯]
- শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান) বিশ্ব টি২০আই ম্যাচে শীর্ষস্থানীয় উইকেট শিকারী হয়েছিলেন (৩৯) হন।[৫০]
ব
|
||
- বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫১]
- এটি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় ৪র্থ ১ রানে জয়ের ফলাফল।[৫২]
- টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে প্রথমবারের মতো শেষ তিন বলে তিন উইকেটের পতন ঘটে।[৫২]
- মহেন্দ্র সিং ধোনি (ভারত) পঞ্চম খেলোয়াড় হিসেবে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে১,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[৫২]
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে পাকিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫৩]
- জেমস ফকনার অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ১ম ও বৈশ্বিকভাবে ১৭শ খেলোয়াড়রূপে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৫-উইকেট লাভ করেন।[৫৪]
- টি২০আইয়ে অস্ট্রেলিয়া ষষ্ঠ ক্ষুদ্রতম ব্যবধানে (২১ রান) জয়লাভ করে।[৫৫]
ব
|
||
- নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- হেনরি নিকোলস (নিউজিল্যান্ড) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
- মুস্তাফিজুর রহমান টি২০আইয়ে বাংলাদেশের ২য় ও বৈশ্বিকভাবে ১৮শ খেলোয়াড়রূপে ৫-উইকেট লাভ করেন।[৫৬]
- টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে বাংলাদেশ সর্বনিম্ন রান (৭০) সংগ্রহ করে।[৫৭]
- খেলায় সর্বমোট ১০জন বোল্ড হন, যা টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বাধিক।[৫৮]
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- খেলার ফলাফলে ভারত সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয়; অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫৯]
- শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া) তার সর্বশেষ আন্তর্জাতিকে অংশ নেন।[৬০]
- বিরাট কোহলি (ভারত) টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৩৯ ইনিংসে ১,৫০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।[৬১]
- টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে এক পঞ্জিকা বর্ষে বিরাট কোহলি সর্বাধিক (৬) ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও এক পঞ্জিকা বর্ষে সর্বাধিক ৫৩৬ রান তোলেন।[৬২][৬৩]
- রবিচন্দ্রন অশ্বিন ভারতের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৫০ উইকেট পান।[৬৪]
- মহেন্দ্র সিং ধোনি (ভারত) বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় উইকেট-কিপার হিসেবে সর্বাধিক ৩২ ডিসমিসাল করেন।[৬৫]
নক-আউট পর্ব
[সম্পাদনা]নিরাপত্তাজনিত কারণে আইসিসি ঘোষণা করে যে, পাকিস্তান যদি গ্রুপ ২-এ দ্বিতীয় স্থান দখল করে তাহলে ৩০ মার্চ দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সেমি-ফাইনালে খেলবে। অন্যথায়, মুম্বইয়ে খেলা হবে।[৬৬]
সেমিফাইনাল | ফাইনাল | |||||||
খ১ | নিউজিল্যান্ড | ১৫৩/৭ (২০ ওভার) | ||||||
ক২ | ইংল্যান্ড | ১৫৯/৩ (১৭.১ ওভার) | ||||||
ক২ | ইংল্যান্ড | ১৫৫/৯ (২০ ওভার) | ||||||
ক১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১৬১/৬ (১৯.৪ ওভার) | ||||||
ক১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১৯৬/৩ (১৯.৪ ওভার) | ||||||
খ২ | ভারত | ১৯২/২ (২০ ওভার) |
সেমি-ফাইনাল
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- জেসন রয় বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় ইংল্যান্ডের পক্ষে ২৬ বলে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন।[৬৭]
- মার্টিন গাপটিল ও কেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড) টি২০আইয়ে দ্বিতীয় জুটি হিসেবে ১,০০০ রানের জুটি গড়েন।
ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার নক-আউট পর্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফলভাবে সর্বোচ্চ রানের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে।[৬৮]
ফাইনাল
[সম্পাদনা]ব
|
||
- ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]সর্বাধিক রান
[সম্পাদনা]খেলোয়াড় | খেলা | ইনিংস | রান | গড় | এসআর | সর্বোচ্চ | ১০০ | ৫০ | চার | ছক্কা |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
তামিম ইকবাল | ৬ | ৬ | ২৯৫ | ৭৩.৭৫ | ১৪২.৫১ | ১০৩* | ১ | ১ | ২৪ | ১৪ |
বিরাট কোহলি | ৫ | ৫ | ২৭৩ | ১৩৬.৫০ | ১৪৬.৭৭ | ৮৯* | ০ | ৩ | ২৯ | ৫ |
জো রুট | ৬ | ৬ | ২৪৯ | ৪৯.৮০ | ১৪৬.৪৭ | ৮৩ | ০ | ২ | ২৪ | ৭ |
মোহাম্মাদ শেহজাদ | ৭ | ৭ | ২২২ | ৩১.৭১ | ১৪০.৫০ | ৬১ | ০ | ১ | ২৩ | ১২ |
জস বাটলার | ৬ | ৬ | ১৯১ | ৪৭.৭৫ | ১৫৯.১৬ | ৬৬* | ০ | ১ | ১৩ | ১২ |
উৎস: ক্রিকইনফো[৬৯]
সর্বাধিক উইকেট
[সম্পাদনা]খেলোয়াড় | খেলা | ইনিংস | উইকেট | ওভার | ইকো. | গড় | ইনিংসে সেরা | এস/আর | ৪-উইঃ | ৫-উইঃ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মোহাম্মাদ নবী | ৭ | ৭ | ১২ | ১৭ | ৬.০৭ | ১৩.৬৬ | ৪/২০ | ১৩.৪ | ১ | ০ |
রশীদ খান | ৭ | ৭ | ১১ | ২৮ | ৬.৫৩ | ১৬.৬৩ | ৩/১১ | ১৫.২ | ০ | ০ |
মিচেল স্যান্টনার | ৫ | ৫ | ১০ | ১৮.১ | ৬.২৭ | ১১.৪০ | ৪/১১ | ১০.৯ | ১ | ০ |
ইশ সোধি | ৫ | ৫ | ১০ | ১৯.৪ | ৬.১০ | ১২.০০ | ৩/১৮ | ১১.৮ | ০ | ০ |
সাকিব আল হাসান | ৭ | ৬ | ১০ | ২৩ | ৭.২১ | ১৬.৬০ | ৪/১৫ | ১৩.৮ | ১ | ০ |
উৎস: ক্রিকইনফো[৭০]
আর্থিক সাফল্য
[সম্পাদনা]এই প্রতিযোগিতার জন্য আয়কর হিসাবে ২৩ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার ( ভারতীয় মুদ্রায় ১৬১ কোটি) ভারত সরকারকে দিতে হয়েছে আইসিসি’কে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "India to host ICC T20 Championship in 2016" (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ ICC committee proposes World Twenty20 expansion, 7 March, 2012, BBC Sport, retrieved: 16 February, 2014
- ↑ "India to host World Twenty20 Cup in 2016, World Test Championship in 2021"। ইন্ডিয়া টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "India to Host T20 World Cup in 2016"। cricketworld4u (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৪।
- ↑ "Defiant Mathews falls short as England reach semis"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Oman secure World T20 spot with memorable win"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৫।
- ↑ "PCB moots World Twenty20 boycott"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৫।
- ↑ "Pakistan cleared to participate in World T20"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Pakistan delegation to assess security arrangements in India"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "Pakistan wants India match shifted out of Dharamsala"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "India-Pakistan game moved to Kolkata"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World Twenty20 2016: Pakistan confirms participation in tournament"। BBC Sport।
- ↑ "Eden Gardens to host 2016 World T20 final"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৫।
- ↑ http://www.espncricinfo.com/india/content/story/943389.html
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Dharamsala to host World T20 India-Pakistan match"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৬।
- ↑ Gollapudi, Nagraj (১ মার্চ ২০১৬)। "Political tussle clouds India-Pakistan World T20 match"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "India-Pakistan game moved to Kolkata" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "ICC announces umpire and match referee appointments for the ICC World Twenty20 India 2016"। International Cricket Council। ১১ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Nissan marks ICC association with World T20 trophy tour"। ZigWheels.com। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Netherlands ousted after Dharamsala washout"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Persistent rain knocks Ireland out" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World Twenty20 2016: Tamim Iqbal century sends Bangladesh through"। BBC। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Tamim ton secures Bangladesh's berth"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Hong Kong bowl, Ryan Campbell debuts"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World Twenty20: Scotland knocked out after Zimbabwe loss"। বিবিসি স্পোর্ট (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Nabi, Shahzad to the fore in easy Afghanistan win"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Afghanistan progress to main draw with thumping win"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Scotland end win drought at ICC global event"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Gayle's 47-ball ton wipes out England"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Chris Gayle century sees West Indies beat England at World Twenty20"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Gayle closes on century of sixes"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Root takes England to record WT20 chase"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "A pounding for fast bowlers"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "South Africa's Powerplay surge, and AB de Villiers' blitz"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "ICC World T20, Match 24, Super 10 Group 1: Afghanistan vs England"। Zee News। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Feroz Shah Kotla"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "West Indies in semi-finals, South Africa face exit"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "Twenty20 Internationals: Batting records"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World Twnety20 2016: England hold on to reach semi-finals"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Second-lowest total defended in World T20"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World T20 / Records / Most matches"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Twenty20 Internationals: Batting records"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Bounty for spin, and a shocker for India"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ "Explosive Afridi collects another T20 crown"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Kohli special steers India home on a turner"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "The king of the run chase"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Zampa's match-winning performance, Khawaja's maiden T20I fifty"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "New Zealand defend again to enter semi-finals"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Guptill's run-filled year, and Pakistan's boundary drought"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Bangladesh bow out of World Twenty20 losing last-over thriller against India by 1 run"। BD News24। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ গ "One-run wins, three-in-three at the death"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World Twenty20 2016: Pakistan out as Australia keep hopes alive"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Faulkner produces Australia's maiden T20I five-for"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Records / Australia / Twenty20 Internationals / Smallest victories (including ties)" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Most batsmen bowled in a T20I"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "NZ read conditions and rout Bangladesh"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World Twenty20: New Zealand beat Bangladesh for fourth win"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "World Twenty20 2016: Virat Kohli leads India to T20 semi-finals"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Watson skips into T20 retirement"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Kohli's wizardy, and the bogey team for Australia and Faulkner"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "ICC World Twenty20: MOM awards this year is the most by any player in a calendar year in T20Is"। India Today।
- ↑ "Records / Twenty20 Internationals / Batting records / Most runs in a calendar year"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "ICC World Twenty20: Ravichandran Ashwin first Indian to take 50 T20I wickets"। India Today।
- ↑ "World T20 / Records / Most dismissals"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Dharamsala to host World T20 India-Pakistan match"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "The four-over difference, and Roy's high"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Runs in boundaries - 146 v 92"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Records / ICC World T20, 2016 / Most runs" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১৭ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Records / ICC World T20, 2016 / Most wickets" (ইংরেজি ভাষায়)। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১৭ মার্চ ২০১৬।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
- ২০১৬ এশিয়া কাপ
- ২০১৬ আইসিসি মহিলা বিশ্ব টুয়েন্টি২০
- ২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রস্তুতিমূলক খেলা
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএন ক্রিকইনফোতে ২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ (ইংরেজি)
- অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (ইংরেজি)