রংপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Waraka Saki (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
FuadSourov (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
|বিভাগ = রংপুর বিভাগ |
|বিভাগ = রংপুর বিভাগ |
||
|প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম = |
|প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম = |
||
|প্রতিষ্ঠার_তারিখ = |
|প্রতিষ্ঠার_তারিখ = ১৭৭২ খ্রিঃ |
||
|আসনের_ধরন = |
|আসনের_ধরন = |
||
|আসন = |
|আসন = |
০৯:৫৩, ১৫ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
রংপুর | |
---|---|
জেলা | |
বাংলাদেশে রংপুর জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°৪৪′ উত্তর ৮৯°১৫′ পূর্ব / ২৫.৭৩৩° উত্তর ৮৯.২৫০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
প্রতিষ্ঠা | ১৭৭২ খ্রিঃ |
আয়তন | |
• মোট | ২,৪০০.৫৬ বর্গকিমি (৯২৬.৮৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ২৯,৯৬,৩৩৬ |
• জনঘনত্ব | ১,২০০/বর্গকিমি (৩,২০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৮.৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৫৪০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫৫ ৮৫ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
রংপুর জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল ও বিভাগীয় শহর।
ভৌগোলিক অবস্থান
রংপুর জেলা ২৫°০৩˝ থেকে ২৮°২৮˝ অক্ষাংশে এবং ৮৮°৪৫˝ থেকে ৮৯°৫৫˝ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। এর উত্তরে লালমনিরহাট, পূর্বে কুড়িগ্রাম, দক্ষিণ-পূর্বাংশে গাইবান্ধা, উত্তর-পশ্চিমাংশে নীলফামারী এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে দিনাজপুর জেলার অবস্থান।[২] মোট আয়তন ২,৩০৮ বর্গকিলোমিটার (৮৯১ মা২)। আটটি উপজেলা, ৩৮টি ইউনিয়ন, ১৪৫৫টি মৌজা এবং ১ টি সিটি কর্পোরেশন, ৩টি পৌরসভা নিয়ে রংপুর জেলা গঠিত। তিস্তা নদী রংপুর জেলার উত্তর ও উত্তর-পূর্ব সীমান্তকে লালমনিরহাট এবং কুড়িগ্রাম জেলা থেকে আলাদা করেছে।
রংপুর জেলাকে বৃহত্তর বঙ্গপ্লাবন ভূমির অংশ মনে করা হয়। কিন্তু ভূতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর গঠন দেশের অন্যান্য জেলা থেকে আলাদা। এ জেলার ভূগঠন অতীতে উত্তরাঞ্চল প্রবাহমান কয়েকটি নদীর গতিপথ পরিবর্তন এবং ভূকম্পনজনিত ভুমি উত্তোলনের সাথে জড়িত। তিস্তা নদীর আদি গতিপথ পরিবর্তন ছিল রংপুর জেলার ভূমি গঠনের ক্ষেত্রে অতি গুরুত্বপূর্ণ। তিস্তা নদী ১৭৮৭ সালের পূর্বে গঙ্গানদীর একটি উপনদী ছিল। তিস্তা সিকিম বা হিমালয়ে পরিচিত রাংগু ১৭৮৭ সাল পর্যন্ত দিনাজপুর জেলার নিকট আত্রাই এর সাথে মিলিত হয়ে নিম্ন গঙ্গা নদীতে পতিত হতো। ১৮শ শতকে তিস্তা, আত্রাই নদীর পথ ধরে গঙ্গা ও বিছিন্ন কিছু খাল বিলের মাধ্যমে ব্রহ্মপুত্র, উভয় কিছু নদীর সাথে ঋতু ভিত্তিক সংযোগ করত। অপর নদী ধরলা তিস্তা থেকে নিম্ন হিমালয় অঞ্চল বৃহত্তর রংপুর জেলার পূর্ব দিক দিয়ে (বর্তমান কুড়িগ্রাম) ব্রহ্মপুত্র নদে মিলিত হয়েছে। ঘাঘট এ জেলার অপর একটি গুরুত্বপূর্ণ নদ । ঘাঘট তিস্তার গর্ভ থেকে উৎপন্ন হয়ে রংপুর জেলার মধ্য দিয়ে দক্ষিণে গাইবান্ধা জেলা অতিক্রম করে করতোয়া নদীতে পতিত হয়। আত্রাই নদী এ সময় করতোয়া ও গঙ্গার মধ্যে সংযোগ রক্ষা করত।
প্রশাসনিক অঞ্চল
রংপুর জেলায় ৮টি উপজেলা রয়েছে। এগুলো হল:
উপরোক্ত থানা সমূহ মনে রাখার জন্য ছড়া আকারে বলে থাকে, “সদর বদর মিঠা তারা, কাউনিয়া পীর পীর গংগাচড়া”।
নামকরণের ইতিহাস
নামকরণের ক্ষেত্রে লোকমুখে প্রচলিত আছে যে পূর্বের ‘রঙ্গপুর’ থেকেই কালক্রমে এই নামটি এসেছে। ইতিহাস থেকে জানা যায় যে উপমহাদেশে ইংরেজরা নীলের চাষ শুরু করে। এই অঞ্চলে মাটি উর্বর হবার কারণে এখানে প্রচুর নীলের চাষ হত। সেই নীলকে স্থানীয় লোকজন রঙ্গ নামেই জানত। কালের বিবর্তনে সেই রঙ্গ থেকে রঙ্গপুর এবং তা থেকেই আজকের রংপুর। অপর একটি প্রচলিত ধারণা থেকে জানা যায় যে রংপুর জেলার পূর্বনাম রঙ্গপুর। প্রাগ জ্যোতিস্বর নরের পুত্র ভগদত্তের রঙ্গমহল এর নামকরণ থেকে এই রঙ্গপুর নামটি আসে। রংপুর জেলার অপর নাম জঙ্গপুর । ম্যালেরিয়া রোগের প্রাদুর্ভাব থাকায় কেউ কেউ এই জেলাকে যমপুর বলেও ডাকত। তবে রংপুর জেলা সুদুর অতীত থেকে আন্দোলন প্রতিরোধের মূল ঘাঁটি ছিল। তাই জঙ্গপুর নামকেই রংপুরের আদি নাম হিসেবে ধরা হয়। জঙ্গ অর্থ যুদ্ধ, পুর অর্থ নগর বা শহর। গ্রাম থেকে আগত মানুষ প্রায়ই ইংরেজদের অত্যাচারে নিহত হত বা ম্যালেরিয়ায় মারা যেত। তাই সাধারণ মানুষ শহরে আসতে ভয় পেত। সুদুর অতীতে রংপুর জেলা যে রণভূমি ছিল তা সন্দেহাতীত ভাবেই বলা যায়। ত্রিশের দশকের শেষ ভাগে এ জেলায় কৃষক আন্দোলন যে ভাবে বিকাশ লাভ করে ছিল তার কারণে রংপুরকে লাল রংপুর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছিল।
অর্থনীতি
রংপুর অঞ্চলকে তামাকের জন্য বিখ্যাত বলা হয়। এখানে উৎপাদিত তামাক দিয়ে সারা দেশের চাহিদা মেটানো হয়। রংপুরে প্রচুর পরিমাণ ধান-পাট-আলু ও হাড়িভাঙ্গা আম উৎপাদিত হয়। যা স্থানীয় বাজার তথা সারাদেশের বাজারে সমান হারে সমাদৃত। তাছাড়াও সম্মিলিত খামার গড়ে উঠছে যা অর্থনীতিতে ব্যাপক হারে প্রভাব ফেলছে।
শিল্পপ্রতিষ্ঠান
রংপুর জেলার কেল্লাবন্দ নামক স্থানে বিসিক শিল্প নগরী গড়ে উঠেছে। সেখানে বিভিন্ন ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান আছে। এগুলো হল-
- আর.এফ.এল লিঃ
- প্রাইম সনিক গ্রুপ
- মিল্ক ভিটা বাংলাদেশ
- আরডি মিল্ক
- বিভিন্ন কোল্ড স্টোরেজ
এছাড়া হারাগাছ নামক স্থানে বিড়ি (সিগারেট) তৈরির একাধিক কারখানা রয়েছে। রংপুর শহরের আলম নগর নামক স্থানে আছে আর,কে ফ্যান কারখানা। বদরগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর নামক স্থানে গড়ে উঠেছে শ্যামপুর চিনিকল লিমিটেড এবং রংপুর ডিষ্টিলারিজ এন্ড কেমিক্যাল কোঃ লিঃ। পীরগাছা উপজেলার দেবী চৌধুরাণীতে একটি পাটকল আছে।
প্রকাশনা সংস্থা
- আইডিয়া প্রকাশন (প্রতিষ্ঠাকাল ২০০৮)
- অমর একুশে গ্রন্থমেলায় এ অঞ্চলের সৃজনশীল বই প্রকাশে বিশেষ অবদান রাখছে এবং সংস্থাটি এ অঞ্চলের পক্ষে জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণকারী একমাত্র প্রকাশনা সংস্থা।
লিটল ম্যাগাজিন ও সাহিত্যপত্রিকা
- নতুন সাহিত্য
- ফিরেদেখা বাংলা সাহিত্যের কাগজ (২০ অক্টোবর ২০১৩)
- রংপুর সাহিত্যপত্র
- সূচনা সাহিত্যপত্র
- শব্দ
- অঞ্জলিকা সাহিত্যপত্র
- মৌচাক
- পেন্সিল
- দুয়ার
- রঙধনু
- ঐতিহ্য
- শিল্পাচল
- সূত্রপাত
- সাহিত্যমঞ্চ
পত্র-পত্রিকা
দৈনিক[৩]
- দাবানল (১৯৮০)
- যুগের আলো (১৯৯২)
- পরিবেশ (১৯৯৪)
- দৈনিক মায়াবাজার, রংপুর (২০১০) ১০ অক্টোবর
- রংপুর (১৯৯৭)
- রংপুর ক্রাইম নিউজ (২০০৫)
- আরসিএন২৪বিডি ডটকম (২০০৭)
- রংপুরের খবর 2005
সাপ্তাহিক[৩]
- অটল (১৯৯১)
- রংপুর বার্তা (১৯৯৬)
- অবলুপ্ত: রঙ্গপুর বার্তাবহ (১৮৪৭)
- রঙ্গপুর দর্পণ (১৯০৭)
- রঙ্গপুর সাহিত্য পরিষদ পত্রিকা (১৯০৫)
- রঙ্গপুর দিক প্রকাশ (১৮৬১)
- উত্তর বাংলা (১৯৬০)
- প্রভাতী (১৯৫৫)
- সাপ্তাহিক রংপুর (১৯৯৬)
- বজ্রকণ্ঠ (পীরগঞ্জ)
চিত্তাকর্ষক স্থান
- কারমাইকেল কলেজ,
- তাজহাট রাজবাড়ী,
- মন্থনা জমিদার বাড়ি,
- ইটাকুমারী জমিদার বাড়ি,
- শ্রী জ্ঞানেন্দ্র নারায়ণ রায়ের জমিদার বাড়ি,
- ভিন্নজগত,
- রংপুর চিড়িয়াখানা,
- পায়রাবন্দ,
- ঘাঘট প্রয়াস পার্ক,
- চিকলির পার্ক,
- আনন্দনগর,
- দেবী চৌধুরাণীর পুকুর,
- তিস্তা সড়ক ও রেল সেতু,
- মহিপুর ঘাট,
- মিঠাপুকুর শালবন,
মিঠাপুকুর উপজেলার রানিপুকুর ও লতিবপুর ইউনিয়নের নিঝাল, ভিকনপুর, মামুদপুর তিন গ্রামের সীমানায় অবস্থিত মোঘল আমলের "নির্মিত তনকা মসজিদ"। একই উপজেলার ময়েনপুর ইউনিয়নের ফুলচৌকির মোঘল আমলের নির্মিত মসজিদ, সুড়ুং পথ, শালবনের ভিতরের মন্দির, সহ অনেক পুরাতন স্থাপনা আছে এই গ্রামে।
শিক্ষা
শিক্ষা ব্যবস্থার দিক থেকে রংপুর জেলা প্রাচীন কাল থেকেই বাংলাদেশের একটি অন্যতম জেলা। এখানে গড়ে উঠেছে অনেক প্রসিদ্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই জেলায় ২৮২টি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৭২২ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৩৮টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৯৩টি বেসরকারী সংস্থা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত বিদ্যালয় এবং ৩২০টি মাদ্রাসা। তার মধ্যে অনতম্য হল
- রংপুর জিলা স্কুল,
- রংপুর ক্যাডেট কলেজ,
- কারমাইকেল কলেজ,
- রংপুর সরকারি কলেজ,
- সরকারি বেগম রােকেয়া কলেজ,
- ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ,
- লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ,
- পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ,
- তাজহাট উচ্চ বিদ্যালয়,
- কৈলাশ রঞ্জন স্কুল,
- রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়,
- বিয়াম স্কুল এন্ড কলেজ,
- কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ,
- আফান উল্লাহ স্কুল,
- রংপুর সরকারি বালিকা উচ্চ ,
- রংপুর মেডিকেল কলেজ,
- বেগম রোকেয়া সরকারি মহিলা মেডিকেল কলেজ ,( নির্মাণাধিন)
- রংপুর নার্সিং কলেজ ,
- বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়,
- মরিয়ম নেচ্ছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,
- কেরামতিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- বড় রংপুর কারামতিয়া আলিয়া মাদরাসা, মাহিগঞ্জ
- ধাপ সাতগাড়া বায়তুল মুকাররাম কামিল মাদরাসা
- মুলাটোল মদিনাতুল উলুম কামিল মাদরাসা
- বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ ,
- কারমাইকেল কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ ,
- প্রাইম মেডিকেল কলেজ ,( প্রাইভেট )
- মাহিগঞ্জ কলেজ ,
- সিদ্দিক মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ
চিকিৎসা সুবিধা
রংপুর বিভাগ এর মধ্যে রয়েছে রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এটি একটি পূনাঙ্গ সরকারি হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ, যা ১৯৬৯ সালে স্থাপিত হয়। এছাড়াও অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান এর মধ্যে রয়েছে মা ও শিশু হাসপাতাল, বক্ষব্যাধি হাসপাতাল ও রংপুর সদর হাসপাতাল যা কলেরা হাসপাতাল নামেও পরিচিত। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এর মধ্যে রয়েছে ক্রিস্টিয়ান মিশনারি হাসপাতাল, রংপুর ডেন্টাল কলেজ, প্রাইম মেডিকেল, ডক্টরস ক্লিনিক এবং কিছু বেসরকারি মেডিকেল কলেজ।
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
- হেয়াত মামুদ, মধ্যযুগের কবি
- বেগম রোকেয়া, বাংলার মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত
- দেবী চৌধুরানী
- দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরী, ভারতীয় ভাস্কর, চিত্রশিল্পী এবং ললিত কলা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি
- খান বাহাদুর শাহ্ আব্দুর রউফ, সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদ
- মশিউর রহমান - সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম, বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি ও ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি
- লেফটেন্যান্ট জেনারেল পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও ষষ্ঠ সেনাপ্রধান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
- এম এ ওয়াজেদ মিয়া, খ্যাতনামা পরমাণু বিজ্ঞানী
- মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান –বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক সেনাপ্রধান। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধা ও বীর বিক্রম।
- মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, মাননীয় মেয়র, রংপুর সিটি কর্পোরেশন
- মসিউর রহমান রাঙ্গা , জাতীয় পার্টির মহাসচিব ।
- টিপু মুন্সি , বাণিজ্য মন্ত্রী
- এইচ এন আশিকুর রহমান , রাজনীতিবিদ ও সংসদ সদস্য
- আনিসুল হক, লেখক, নাট্যকার ও সাংবাদিক
- নাসির হোসেন,বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার
- সানজিদা ইসলাম,বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের সদস্য
- মাহবুব আলম, সাহিত্যিক
- রফিকুল হক, ছড়াকার, সাংবাদিক
- আকবর আলী, ক্রিকেটার
-
বেগম রোকেয়া শাখাওয়াত হোসেন
-
মশিউর রহমান যাদু মিয়া
-
আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম
-
প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মাদ এরশাদ
-
এম এ ওয়াজেদ মিয়া
-
আনিসুল হক
-
রফিকুল হক
তথ্যসূত্র
- ↑ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (২৭ জুন ২০১৮)। "একনজরে রংপুর জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৮ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৮।
- ↑ খান, হোসেন এবং সুলতান ২০১৪, পৃ. ২৫।
- ↑ ক খ "রংপুর জেলা, বাংলাপিডিয়া"। ১৭ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৪।
উৎস
- খান, শাসসুজ্জামান; হোসেন, মো. আলতাফ; সুলতান, আমিনুর রহমান, সম্পাদকগণ (২০১৪)। বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা রংপুর (প্রথম সংস্করণ)। বাংলা একাডেমি (প্রকাশিত হয় জুন ২০১৪)। আইএসবিএন 984-07-5118-2।
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |