ইঁচামুড়ো
![]() | এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ২ মাস আগে Heliophilous (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
প্রকার | মিষ্টিজাতীয় খাবার |
---|---|
উৎপত্তিস্থল | ভারত, বাংলাদেশ |
অঞ্চল বা রাজ্য | অবিভক্ত বাংলা (পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ) |
পরিবেশন | সাধারণ তাপমাত্রা |
প্রধান উপকরণ | নারকেল, চিনি, ক্ষীর, ময়দা, ঘি |
ইঁচামুড়ো বা ইচাইমুড়ো বাংলার একটি ঐতিহ্যপূর্ণ মিষ্টি জাতীয় খাদ্য। মূলত অবিভক্ত বঙ্গদেশের বরিশাল (অধুনা বাংলাদেশ) অঞ্চলে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে এই মিষ্টিটির প্রসিদ্ধি ছিল। পরবর্তীতে দেশভাগের পরে হিন্দুরা ভারত ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাস শুরু করলে এই মিষ্টিটিও লুপ্ত প্রায় হয়ে যায়। দুর্গা পূজা, কালী পূজা, কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা সহ বিভিন্ন উৎসবে বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে এই নাড়ু জাতীয় মিষ্টিটি তৈরি হতো। এটি নারকেল কুচিয়ে কেটে চিনির গুঁড়িতে জ্বাল দিয়ে লম্বাটে গড়নের বানিয়ে তারপর ঘিয়ে ভেজে তৈরি করা, যা দেখতে অনেকটা চিংড়ির মাথার মতো হয়। বাঙাল ভাষায় চিংড়িকে ইঁচা বা ইচাই বলা হয় বলে এই মিষ্টিটি ইঁচামুড়ো বা চিংড়ির মাথা নামে আখ্যায়িত করা হয়।
উল্লেখ[সম্পাদনা]
লীলা মজুমদারের মাকু গল্পে এই মিষ্টির উল্লেখ রয়েছে।