লংলা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বট বিষয়শ্রেণী ঠিক করেছে |
Dolon Prova (আলোচনা | অবদান) →আরও দেখুন: রচনাশৈলী |
||
৮৩ নং লাইন: | ৮৩ নং লাইন: | ||
== আরও দেখুন == |
== আরও দেখুন == |
||
* [[বাংলাদেশের নদীর তালিকা]] |
* [[বাংলাদেশের নদীর তালিকা]] |
||
* [[পশ্চিমবঙ্গের নদনদীর তালিকা]] |
|||
* [[বাংলাদেশের বড় নদীসমূহ]] |
* [[বাংলাদেশের বড় নদীসমূহ]] |
||
০৪:৫২, ১১ জুন ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
লংলা নদী | |
দেশসমূহ | বাংলাদেশ, ভারত |
---|---|
রাজ্য | ত্রিপুরা |
অঞ্চল | সিলেট বিভাগ |
জেলাসমূহ | মৌলভীবাজার জেলা, হবিগঞ্জ জেলা |
উৎস | ত্রিপুরার পাহাড় |
মোহনা | বিজনা নদী |
দৈর্ঘ্য | ৬৭ কিলোমিটার কিলোমিটার (এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর "ক"। মাইল) |
লংলা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী।[১] নদীটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ৬৭ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৭২ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক লংলা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ৭৩।[২]
অন্যান্য তথ্য
লংলা নদীটির প্রস্থ ৮০ মিটার যা মতিগঞ্জের কাছে পরিমাপকৃত। নদী অববাহিকার আয়তন ২১০ বর্গকিলোমিটার এবং নদীটির গভীরতা ৭ মিটার। নদীটিতে সারাবছর পানিপ্রবাহ থাকে। শুকনো মৌসুমে মার্চের দিকে পানিপ্রবাহ কমে যায়। বর্ষা মৌসুমে জুলাই-আগস্টে পানিপ্রবাহ বেড়ে দাঁড়ায় ৪১ ঘনমিটার/সেকেন্ড। জোয়ারভাটার প্রভাব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত এই নদী।[৩]
উৎপত্তি ও প্রবাহ
লংলা নদী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড়ি অঞ্চল থেকে উৎপত্তি লাভ করে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। তারপর মৌলভীবাজার সদর পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে কুশিয়ারা নদীতে পড়েছে। সমসেরগঞ্জ বাজার এই নদীটির তীরে অবস্থিত। নদীটির উপর একটি রেলসেতু ও তিনটি সড়কসেতু আছে।[৩]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "আন্তঃসীমান্ত_নদী"। বাংলাপিডিয়া। ১৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ : ১৬ জুন ২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ মোহাম্মদ রাজ্জাক, মানিক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী"। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি (প্রথম সংস্করণ)। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ২২০-২২১। আইএসবিএন 984-70120-0436-4
|আইএসবিএন=
এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য)। - ↑ ক খ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৩৩-৩৩৪।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |