হেলালুজ্জামান (বীর প্রতীক)
হেলালুজ্জামান | |
---|---|
জন্ম | মোঃ হেলালুজ্জামান পান্না ১ নভেম্বর ১৯৪৬ |
মৃত্যু | ৯ জুলাই ২০২৩ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
পরিচিতির কারণ | মুক্তিযোদ্ধা |
পুরস্কার | বীর প্রতীক |
হেলালুজ্জামান পান্না (১ নভেম্বর ১৯৪৬ - ৯ জুলাই ২০২৩) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন মুক্তিযোদ্ধা ও বিমান বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার অসীম সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করেন।[১][২]
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]হেলালুজ্জামান পান্না কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল থানার রাউতি গ্রামে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈত্রিক নিবাস নেত্রকোণা জেলার আটপাড়া উপজেলার সুখারী ইউনিয়নের দেওশ্রী গ্রাম। তিনি বর্তমানে নেত্রকোনার কুড়পাড়ে কাইলাটিতে বসবাস করেন।তার পিতার নাম আব্দুল গফুর ও মাতা হালিমা আক্তার।স্ত্রী-হামিদা খাতুন।তিনি দুই মেয়ে ও এক ছেলে সন্তান এর জনক।[৩]
মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা
[সম্পাদনা]হেলালুজ্জামান ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর কমান্ডের সদর দপ্তরে প্রকৌশল শাখায় কর্মরত ছিলেন। মুক্তিবাহিনীর কার্যক্রম শুরু হলে তিনি এতে যোগ দেন। প্রশিক্ষণ শেষে ১১ নম্বর সেক্টরের মহেন্দ্রগঞ্জ সাব সেক্টরে যুদ্ধ করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার অসীম সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করেন।[৪]
পুরস্কার ও সম্মাননা
[সম্পাদনা]১৯৭৩ সালে সরকার তাকে বীর প্রতীক সম্মাননা প্রদান করেন।[৫] তার খেতাব সনদ নম্বর ২৯০।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৪-১১-২০১১[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ একাত্তরের বীরযোদ্ধাদের অবিস্মরণীয় জীবনগাঁথা, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা স্মারকগ্রহন্থ। জনতা ব্যাংক লিমিটেড। জুন ২০১২। পৃষ্ঠা ১৪০। আইএসবিএন 9789843351449।
- ↑ "মুক্তিযুদ্ধে নেত্রকোণা"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ স্টাফ করেসপন্ডেন্ট (২২ নভেম্বর ২০১৩)। "ত্যাগের অনির্বাণ শিখা বিমান বাহিনীর অনুপ্রেরণা"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০২০।
- ↑ স্মরণীয় স্মারক গাঁথা, তারিখঃ ২৪-১২-২০১২।
পাদটীকা
[সম্পাদনা]- এই নিবন্ধে দৈনিক প্রথম আলোতে ১৩-০২-২০১২ তারিখে প্রকাশিত তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না প্রতিবেদন থেকে লেখা অনুলিপি করা হয়েছে। যা দৈনিক প্রথম আলো ক্রিয়েটিভ কমন্স অ্যাট্রিবিউশন-শেয়ার-এলাইক ৩.০ আন্তর্জাতিক লাইসেন্সে উইকিপিডিয়ায় অবমুক্ত করেছে (অনুমতিপত্র)। প্রতিবেদনগুলি দৈনিক প্রথম আলোর মুক্তিযুদ্ধ ট্রাস্টের পক্ষে গ্রন্থনা করেছেন রাশেদুর রহমান (যিনি তারা রহমান নামেও পরিচিত)।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |