২৮,৩০৯টি
সম্পাদনা
(হটক্যাটের মাধ্যমে + 11টি বিষয়শ্রেণী, তথ্যছক সম্প্রসারণ) |
(শীর্ষ সম্প্রসারণ) |
||
}}
'''ক্যাথরিন মাটিল্ডা সুইন্টন''' (জন্ম: [[৫ নভেম্বর]] [[১৯৬০]]) হলেন একজন ব্রিটিশ অভিনেত্রী।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Tilda: I feel Scottish, not British |ইউআরএল=https://www.bbc.co.uk/news/av/entertainment-arts-46023019/tilda-swinton-on-why-she-feels-scottish-rather-than-british |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=[[বিবিসি নিউজ]] |তারিখ=২৯ অক্টোবর ২০১৮ |ভাষা=en-GB}}</ref> তিনি স্বাধীন চলচ্চিত্র ও মূলধারার বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেছেন। ২০০৭ সালে ''[[মাইকেল ক্লেটন (চলচ্চিত্র)|মাইকেল ক্লেটন]]'' চলচ্চিত্রে কারেন ক্রাউডার চরিত্রে অভিনয় করে তিনি [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]] ও [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার|বাফটা পুরস্কার]] অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ২০০৩ সালের ''ইয়ং অ্যাডাম'' চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা স্কটল্যান্ড পুরস্কার জয় লাভ করেন,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Young Adam scores Bafta success |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/scotland/4012213.stm |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=[[বিবিসি নিউজ]] |তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০০৪ |ভাষা=en-GB}}</ref> ও ২০০৮ সালে ব্রিটানিয়া অ্যাওয়ার্ডস লাভ
সুইন্টন পরীক্ষণমূলক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ডেরেক জ্যারমান পরিচালিত ''কারাভাজ্জো'' (১৯৮৬) এবং পরবর্তী কালে ''দ্য লাস্ট অব ইংল্যান্ড'' (১৯৮৮), ''ওয়ার রিকোয়েম'' (১৯৮৯) ও ''দ্য গার্ডেন'' (১৯৯০)। সুইন্টন ''সেকেন্ড এডওয়ার্ড'' (১৯৯১) চলচ্চিত্রে ফ্রান্সের ইজাবেলা চরিত্রে অভিনয় করে [[ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব]] থেকে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ভল্পি কাপ অর্জন করেন। তিনি স্যালি পটারের ''অরল্যান্ডো'' (১৯৯২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ইউরোপীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ''ফিমেল পারভার্সন্স'' (১৯৯৬), ''দ্য ওয়ার জোন'' (১৯৯৮), ও ''[[দ্য বীচ (চলচ্চিত্র)|দ্য বিচ]]'' (২০০০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
সুইন্টন ''দ্য ডিপ এন্ড'' (২০০১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র)|সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি এই দশকে ''[[ভ্যানিলা স্কাই]]'' (২০০১), ''[[অ্যাডাপ্টেশন.]]'' (২০০২), ''[[কনস্ট্যান্টিন (চলচ্চিত্র)|কনস্ট্যান্টিন]]'' (২০০৫), ''থাম্বসাকার'' (২০০৫), ''[[দ্য কিউরিয়াস কেইস অফ বেঞ্জামিন বাটন]]'' (২০০৮), ''[[জুলিয়া (২০০৮-এর চলচ্চিত্র)|জুলিয়া]]'' (২০০৮), ''বার্ন আফটার রিডিং'' (২০০৮) ও ''আই অ্যাম লাভ'' (২০০৯) চলচ্চিত্রে কাজ করেন। এছাড়া তিনি ''ক্রনিকলস অব নার্নিয়া'' ধারাবাহিকে (২০০৫-১০) সাদা ডাইনী চরিত্রে কাজের জন্য প্রসিদ্ধ।
তিনি মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার চলচ্চিত্র ''উই নিড টু টক অ্যাবাউট কেভিন'' (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ইউরোপীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন এবং [[শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার উল্লেখযোগ্য কাজসমূহ হল ''মুনরাইজ কিংডম'' (২০১২), ''অনলি লাভার্স লেফট অ্যালাইভ'' (২০১৩), ''স্নোপিয়ের্সার'' (২০১৩), ''[[দ্য গ্র্যান্ড বুদাপেস্ট হোটেল]]'' (২০১৪), ''ট্রেইনরেক'' (২০১৫), ''আ বিগার স্প্ল্যাশ'' (২০১৫), ''[[ডক্টর স্ট্রেঞ্জ (চলচ্চিত্র)|ডক্টর স্ট্রেঞ্জ]]'' (২০১৬), ''ওকজা'' (২০১৭) এবং ''সাসপিরিয়া'' (২০১৮)।
==তথ্যসূত্র==
|