কালনী এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
---|---|
পরিষেবা ধরন | আন্তঃনগর ট্রেন |
অবস্থা | সক্রিয় |
স্থান | বাংলাদেশ |
প্রথম পরিষেবা | ১৫ মে ২০১২ |
যাত্রাপথ | |
বিরতি | ১০ |
যাত্রার গড় সময় | ৬ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট |
পরিষেবার হার | সপ্তাহের ছয় দিন (শুক্রবার বন্ধ) |
কারিগরি | |
গাড়িসম্ভার |
|
কালনী এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৭৩/৭৭৪) হচ্ছে বাংলাদেশের একটি আন্তঃনগর ট্রেন যাত্রীবাহী ট্রেন যা ঢাকা জেলার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ও সিলেট জেলার সিলেট রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে চলাচল করে।[১] বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীনে ঢাকা–সিলেট রুটে কালনী এক্সপ্রেসকে বিরতিহীন সেবা প্রদানের জন্য সচল করা হলেও এটা তার মর্যাদা ধরে রাখতে পারেনি।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এটি ২০১২ সালের ১৫ই মে উদ্বোধন করা হয়।[১] এই ট্রেন বর্তমানে ৩টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচসহ চীনা ১২টি কোচ নিয়ে যাত্রা করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
ইতিহাস
ঢাকা-সিলেট রুটের ক্রমবর্ধমান যাত্রী চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কালনী এক্সপ্রেস চালু করা হয়। ২০১২ সালের ১৫ মে এটির উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনের সময় ট্রেনটিতে একটি এসি বগিসহ মোট ১২টি বগি ছিল।
সময়সূচী
(বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচী পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সর্বশেষ সময়সূচী যাচাই করার জন্য অনুরোধ করা হলো। নিম্নোক্ত সময়সূচীটি বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫২তম সময়সূচী অনুযায়ী, যা ২০২০ সালের ১০ই জানুয়ারি হতে কার্যকর।)
ট্রেন
নং |
উৎস | প্রস্থান | গন্তব্য | প্রবেশ | সাপ্তাহিক
ছুটি |
---|---|---|---|---|---|
৭৭৩ | কমলাপুর | ১৫:০০ | সিলেট | ২১:৩০ | শুক্রবার |
৭৭৪ | সিলেট | ০৬:১৫ | কমলাপুর | ১৩:০০ |
যাত্রাবিরতি
(অনেকসময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক কোনো ট্রেনের যাত্রাবিরতি পরিবর্তিত হতে পারে। নিম্নোক্ত তালিকাটি ২০২২ সাল অব্দি কার্যকর।)
- ঢাকা বিমানবন্দর
- ভৈরব বাজার জংশন ( শুধুমাত্র ৭৭৪ এর জন্য)
- নরসিংদী (শুধুমাত্র ৭৭৪ এর জন্য)
- ব্রাক্ষণবাড়িয়া (প্রস্তাবিত)
- আজমপুর
- হরষপুর
- শায়েস্তাগঞ্জ
- শ্রীমঙ্গল
- ভানুগাছ (প্রস্তাবিত)
- শমসেরনগর
- কুলাউড়া
- মাইজগাঁও
রোলিং স্টক
বর্তমানে এই ট্রেনটি কে সাদা চাইনিজ এর ১২টি কোচ দ্বারা পরিচালনা করা হয়। ১২টি কোচ এর মধ্যে ২টি খাবারগাড়ী, ১টি পাওয়ার কার, ২টি এসি চেয়ার, ১টি এসি স্লিপার ও ৬টি শোভন চেয়ার কোচ।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
সাধারণত ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি আধুনিক পিটি ইনকা রেক দ্বারা সিলেট–ঢাকা রুটে কালনী এক্সপ্রেস অথবা নোয়াখালী–ঢাকা রুটে উপকূল এক্সপ্রেসকে প্রতিস্থাপন করার পরিকল্পনা ছিল, তবে এখন এর পরিবর্তে সিলেট–ঢাকা রুটে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ও উপবন এক্সপ্রেস প্রতিস্থাপিত হয়েছে।
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "New express train on Dhaka-Sylhet route" [ঢাকা-সিলেট রুটে নতুন এক্সপ্রেস ট্রেন]। দ্য ডেইলি স্টার। ২০১২-০৫-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৪।