সুরমা এক্সপ্রেস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সুরমা মেইল
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
পরিষেবা ধরনমেইল ট্রেন
প্রথম পরিষেবা১৫ জানুয়ারি ১৯৮৯
বর্তমান পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
যাত্রাপথ
শুরুকমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন
শেষসিলেট রেলওয়ে স্টেশন
যাত্রার গড় সময়১৩ ঘণ্টা
পরিষেবার হারদৈনিক
রেল নং০৯/১০
যাত্রাপথের সেবা
শ্রেণীআছে
আসন বিন্যাসআছে
ঘুমানোর ব্যবস্থানাই
অটোরেক ব্যবস্থানাই
খাদ্য সুবিধানাই
পর্যবেক্ষণ সুবিধাআছে
বিনোদন সুবিধাআছে
মালপত্রের সুবিধাআছে
কারিগরি
ট্র্যাক গেজ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট   ইঞ্চি)

সুরমা মেইল (ট্রেন নাম্বার-০৯/১০( বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত একটি যাত্রীবাহী ট্রেন। ট্রেনটি কমলাপুর থেকে সিলেট যাত্রাপথে গাজীপুর জেলা, নরসিংদী জেলা, কিশোরগঞ্জ জেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা হবিগঞ্জ জেলামৌলভীবাজার জেলাকে সংযুক্ত করে।[১][২]

যাত্রাপথ[সম্পাদনা]

সুরমা মেইল, কমলাপুর> টঙ্গী> ভৈরব বাজার> আখাউড়া> শায়েস্তাগঞ্জ> কুলাউড়া> সিলেট মিটারগেজ রেলপথে চলাচল করে এবং যাত্রাপথে প্রায় সকল স্টেশনে যাত্রাবিরতি দেয়।

স্টেশন তালিকা ও যাত্রা বিরতি[সম্পাদনা]

সুরমা এক্সপ্রেস (ট্রেন নাম্বারঃ ৯/১০) যেসকল রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল করে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

সময়সূচি[সম্পাদনা]

  • ঢাকা থেকে ছাড়ে রাত ৯টা ০০ মিনিটে, সিলেট পৌঁছায় সকাল ৯টা ১০ মিনিটে। মোট যাত্রার সময় ১২ ঘন্টা ১০ মিনিট।
  • সিলেট থেকে ছাড়ে সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে, ঢাকা পৌঁছায় সকাল ৯টা ১৫ মিনিট। মোট যাত্রার সময় ১৩ ঘন্টা ৫৫ মিনিট।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ভৈরবে সুরমা মেইল থেকে মাদকসহ ট্রেন পরিচালক আটক"Bangladesh Today। ২০২১-০১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১১ 
  2. প্রতিনিধি, উপজেলা। "মাধবপুরে রেলক্রসিংয়ে ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ১"আজকের পত্রিকা - Ajker Patrika। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-১১ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]