তূর্ণা এক্সপ্রেস
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
---|---|
পরিষেবা ধরন | আন্তঃনগর ট্রেন |
প্রথম পরিষেবা | ২৩ মে ১৯৮৮ |
বর্তমান পরিচালক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
যাত্রাপথ | |
শুরু | কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন |
শেষ | চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন |
ভ্রমণ দূরত্ব | ৩৪৬ কিলোমিটার (২১৫ মাইল) |
যাত্রার গড় সময় | ৬ ঘণ্টা ৩০ মিনিট |
পরিষেবার হার | দৈনিক |
রেল নং | ৭৪১/৭৪২ |
যাত্রাপথের সেবা | |
শ্রেণী | এসি, নন-এসি, শোভন |
আসন বিন্যাস | হ্যাঁ |
ঘুমানোর ব্যবস্থা | হ্যাঁ |
খাদ্য সুবিধা | হ্যাঁ |
কারিগরি | |
গাড়িসম্ভার | ১৬ |
ট্র্যাক গেজ | ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) |
পরিচালন গতি | ৭৬ কিমি/ঘণ্টা |
তূর্ণা নিশীথা এক্সপ্রেস (ট্রেন নং ৭৪১/৭৪২) হল বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি আন্তঃনগর ট্রেন যা রাজধানী ঢাকা এবং চট্টগ্রামের মধ্যে চলাচল করে। এটি বাংলাদেশের দ্রুত ও বিলাসবহুল ট্রেনগুলোর মধ্যে একটি।
এটি রাতে চলাচল করে। তূর্ণা এক্সপ্রেস ঢাকার কমলাপুল রেলওয়ে স্টেশান থেকে প্রতি রাতে ছেড়ে যায় এবং পর দিন ভোরবেলা চট্টগ্রাম শহরের নতুন রেলস্টেশানে পৌঁছায়। এই ট্রেনের সংখ্যা ৭৪২। যাত্রা সময় পৌণে ৭ ঘণ্টা। প্রায় অভিন্ন সময়ে অপর প্রান্ত থেকে তূর্ণা এক্সপ্রেস চট্টগ্রাম শহরের নতুন রেলস্টেশান থেকে যাত্রা শুরু করে প্রত্যূষে ঢাকা শহরের কমলাপুল রেলওয়ে স্টেশানে পৌঁছায়। এই ট্রেনের সংখ্যা ৭৪১। যাত্রা সময় সাড়ে ৭ ঘণ্টা। রেলপথে যাত্রা দূরত্ব ২৪৫ কিলোমিটার বা ১৫২.২ মাইল।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৮৮ সালের ২৩শে মে ট্রেনটি উদ্বোধন করা হয়।
সময়সূচী[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচী পরিবর্তনশীল। বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে সর্বশেষ সময়সূচী যাচাই করার জন্য অনুরোধ করা হলো। নিম্নোক্ত সময়সূচীটি বাংলাদেশ রেলওয়ের ৫২তম সময়সূচী অনুযায়ী, যা ২০২০ সালের ১০ই জানুয়ারি হতে কার্যকর রয়েছে।
ট্রেন
নং |
উৎস | প্রস্থান | গন্তব্য | প্রবেশ | সাপ্তাহিক
ছুটি |
---|---|---|---|---|---|
৭৪১ | চট্টগ্রাম | ২৩:৩০ | কমলাপুর | ০৫:১৫ | নেই |
৭৪২ | কমলাপুর | ২৩:১৫ | চট্টগ্রাম | ০৫:১৫ |
যাত্রাবিরতি[সম্পাদনা]
(অনেকসময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক কোনো ট্রেনের যাত্রাবিরতি পরিবর্তিত হতে পারে। নিম্নোক্ত তালিকাটি ২০২০ সাল অব্দি কার্যকর।)
- ফেনী জংশন
- লাকসাম জংশন
- কুমিল্লা
- আখাউড়া জংশন
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভৈরব বাজার জংশন
- ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন
রোলিং স্টক[সম্পাদনা]
ট্রেনটিতে ৩০২৩ শ্রেণির লোকোমোটিভ ব্যবহার করা হয়। পূর্বে ২৯০০ বা ২৬০০ শ্রেণীর লোকোমোটিভ ব্যবহার করা হত। ট্রেনটি প্রথমে সবুজ-হলুদ রঙের পুরনো ভ্যাকুয়াম ব্রেকের কোচের রেকে চলাচল করতো। পরে এই রেক পাল্টিয়ে সাদা রঙের চীনা এয়ার ব্রেক কোচের রেক দেওয়া হয়। পরে আবার ট্রেনটির রেক পাল্টিয়ে লাল-সবুজ রঙের ইন্দোনেশীয় এয়ার ব্রেক কোচের রেক দেওয়া হয়। বর্তমানে ট্রেনটি ১৬/৩২ লোডে চলাচল করে। এই ১৬টি কোচের মধ্যে ৪টি তাপানুকুল চেয়ার, ২টি তাপানূকুল স্লিপার, ৭টি শোভন চেয়ার, ২টি শোভন চেয়ার গার্ডব্রেক +খাবার গাড়ী এবং ১টি পাওয়ার কার রয়েছে। যাত্রীচাহিদা বৃদ্ধি পেলে (যেমন ঈদের সময়) ট্রেনটিকে ১৮/৩৬ লোডে চালানো হয়।
দূর্ঘটনা[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
১. http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1018509/তূর্ণা-এক্সপ্রেসসহ-চারটি-ট্রেনের-বগি-কমছে