ব্যবহারকারী:Ifteebd10/উইকিপ্রকল্প নরসিংদী/পারুলিয়া মসজিদ
এটি Ifteebd10-এর ব্যবহারকারী খেলাঘর। ব্যবহারকারী খেলাঘর হচ্ছে ব্যবহারকারী'র ব্যবহারকারী পাতার একটি উপপাতা। এটি ব্যবহারকারীর জন্য একটি তৎক্ষণাৎ পরীক্ষা এবং পাতা উন্নয়নের স্থান হিসেবে কাজ করে এবং এটি বিশ্বকোষীয় নিবন্ধ নয়। আপনি এখানে নিজস্ব খেলাঘর তৈরি করতে বা সম্পাদনা করতে পারেন। অন্যান্য খেলাঘরগুলি: প্রধান খেলাঘর | খেলাঘর ২, খেলাঘর ৩ | টেমপ্লেট খেলাঘর একটি নিবন্ধ লিখেছেন এবং তা সৃষ্টির অনুরোধ করতে প্রস্তুত? |
পারুলিয়া শাহী মসজিদ | |
---|---|
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৭′৫৪″ উত্তর ৯০°৪০′৪৮″ পূর্ব / ২৩.৯৬৫° উত্তর ৯০.৬৮০° পূর্ব | |
অবস্থান | পারুলিয়া, পলাশ উপজেলা, নরসিংদী, বাংলাদেশ |
প্রতিষ্ঠিত | ১৭১৬[১] অথবা ১৭১৪ |
প্রশাসন | বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, বাংলাদেশ |
মালিকানা | সরকারি |
স্থাপত্য তথ্য | |
ধরন | ইসলামিক স্থাপত্য |
দৈর্ঘ্য | ১৮.২৯ মিটার |
প্রস্থ | ৫.১৮ মিটার |
গম্বুজ | ৩টি |
নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার পারুলিয়ায় এই মসজিদটি অবস্থিত। মসজিদের মূল ফটকে রক্ষিত একটি পারস্য শিলালিপি থেকে জানা যায় ১১২৬ হিজরী/১৭১৪ সালে জনৈক নাসির নামক ব্যাক্তির কন্যা এবং দিওয়ান শরীফ নামক ব্যাক্তির স্ত্রী বিবি জয়নাব এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদটির অভ্যন্তরের দৈর্ঘ্য ১৮.২৯ মিটার, প্রস্থ ৫.১৮ মিটার এবং মসজিদের দেয়ালের ঘনত্ব ১.৫২ মিটার। দুটি ধনুকআকৃতির সমান্তরাল পথের মাধ্যমে মসজিদের অভ্যন্তরকে তিনটি বর্গাকারভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি ভাগের উপরেই একটি করে গম্বুজ রয়েছে। প্রতিটি গম্বুজে নকশা ও অলংকার খোদাই করা আছে। ব্যাতিক্রম হিসেবে মসজিদের চারকোণায় অষ্টভুজ টাওয়ার রয়েছে যেগুলোর প্রতিটির উচ্চতা কার্নিশ পর্যন্ত। মুঘল স্থাপত্যশৈলীতে কোনার টাওয়ারগুলোর উচ্চতা সাধারণত কার্নিশকে ছাড়িয়ে যায়। মসজিদটির মোট পাঁচটি ধনুকআকৃতির ফটকের মধ্যে পূর্বদিকের দেয়ালে তিনটি, উত্তর ও দক্ষিন দিকের দেয়ালে একটি ফটক রয়েছে। মসজিদের মাঝখানের ফটকটি অন্যান্য ফটকের চেয়ে বড়। মসজিদের মূল ফটকের বাইরের দিকটি উপরিভাগ অর্ধগম্বুজ আকৃতির ছাদের নীচে অবস্থিত যেটি একটি আয়াতক্ষেত্রাকার কাঠামোর উপর নির্মাণ করা হয়েছে। অন্যান্য ফটকগুলো সামান্য নিচু আয়াতক্ষেত্রাকার কাঠামোর উপর নির্মাণ করা হয়েছে। মসজিদের পশ্চিমদিকের দেয়ালে পূর্বদিকের ফটকগুলো বরাবর তিনটি মিহরাব অবস্থিত। সবকটি মিহরাব এবং ধনুকআকৃতির ফটকগুলো অলংকারখচিত আয়াতক্ষেত্রাকার কাঠামোর উপর নির্মাণ করা হয়েছে। মিহরাব এবং ফটকের উভয়দিকেই ধনুকআকৃতির কোটর রয়েছে। ফটকগুলোর বাইরের অংশে বর্গাক্ষেত্রাকার এবং আয়াতক্ষেত্রাকার নকশা রয়েছে। ১৮৯৭ সালের ভুমিকম্পে মসজিদটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পরবর্তীতে মসজিদটি মেরামত করা হয়। মসজিদের সামনের বর্গাক্ষেত্রাকার আঙ্গিনাটি প্রাচীর দিয়ে ঘেরা। তবে প্রাচীরের উচ্চতা খুব বেশি নয় তবে প্রাচীরের পূর্বদিকেএকটি চমৎকার ফটক রয়েছে।পারুলিয়া মসজিদের উত্তর ও দক্ষিণদিকে অবস্থিত দুটি পুকুর মসজিদ অঙ্গনকে ঠাণ্ডা রাখার পাশাপাশি মসজিদের সৌন্দর্য বহুগুনে বৃদ্ধি করেছে।
মসজিদের পশ্চিমে দিওয়ান শরীফ এবং বিবি জয়নাবের এক গম্বুজবিশিষ্ট দরগা অবস্থিত। প্রতিবছর এখানে বছরের একটি নির্দিষ্ট মাসে মেলা (স্থানীয়ভাবে ওরশ বলা হয়) অনুষ্ঠিত হয় যেখানে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষজন অংশ নিয়ে থাকে। এসময় এখানে বিভিন্ন খাবার ও খেলনা পাওয়া যায়। মানুষ এখানে এসে প্রার্থনা করে এবং নিজেদের জীবনের সমৃদ্ধির জন্য কিছু চেয়ে থাকে।
বাংলাদেশে ইসলাম |
---|
তিন গম্বুজ বিশিস্ট মসজিদটি এই জেলার প্রাচীনতম নির্দশনের মধ্যে অন্যতম। এর প্রবেশ দ্বারের উপরে ফার্সি ভাষায় কবিতার ছন্দে লেখা আছে মসজিদটি নির্মাণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। মসজিদের পাশেই রয়েছে ঈশা খাঁ'র পঞ্চম অধস্তন পুরুষ দেওয়ান শরীফ খাঁ ও তার স্ত্রী জয়নব বিবির যুগল মাজার। ১৭১৯ খ্রিষ্টাব্দে বিবি জয়নব এই তিন গম্বুজ বিশিস্ট মসজিদটি নির্মাণ করেন। ইতিহাস থেকে জানা যায় বর্তমান এই নরসিংদী সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে মহেশ্বরদী নামে পরিচিত ছিল। ১৭১৭ খ্রিষ্টাব্দে সুবেদার মুর্শিদকুলি খাঁ বংগদেশের সুবেদার নিযুক্ত হলে তার কন্যা জয়নব বিবির সাথে মনোয়ার খাঁ এর পঞ্চম পুত্র শরিফ খাঁ বিবাহ দেন। জামাতাকে উপহার সরুপ এই মহেশ্বরদী পরগানার দেওয়ানী দান করেন। তখন থেকে তিনি দেওয়ান শরিফ খাঁ হিসাবে সমাধিক পরিচিতি লাভ করেন। তার নামে এলাকার নামকরণ হয় শরিফপুর। এই শরিফপুরেই ১৭১৯ খ্রিষ্টাব্দে শরিফ খাঁ'র স্ত্রী জয়নব বিবি এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। কালের বির্বতনে শরিফপুর নামটি বিলুপ্ত হয়ে পারুলিয়া হলেও কালের সাক্ষী হিসাবে রয়ে গেছে ৩০০ বছরের প্রাচীন মোগল মসজিদটি। যা এখন পারুলিয়া দেওয়ান শরিফ মসজিদ হিসাবে ব্যাপক পরিচিত। এক সময় ব্রহ্মপুত্র নদী দিয়ে বড় বড় পাল উড়িয়ে পালের নৌকা আসা যাওয়া করতো। তখন এলাকাবাসী পালের নৌকা দেখতে নদীর তীরে এবং নৌকায় নদী পারাপার হতো বলে এই এলাকার নামকরণ শরিফপুর থেকে পারুলিয়া হয়ে যায়। একটি মাজার, একটি হুজুরখানা, ৪টি পুকুর তার আশপাশের প্রায় ২০ বিঘা জমি নিয়ে পারুলিয়া মসজিদটি অবস্থিত। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে মসজিদের ছাদে ফাটল দেখা দেয়, ধংস হয়ে যায় দেওয়ান সাহেবের কাচারি ঘর ও নায়েব সাহেবের ভবনটি। পরবর্তীতে এই মসজিদটি বেশ কয়েক বার সংস্কার করা হয়। মসজিদের পশ্চিম পাশে এবং পুকুরের পূর্ব তীরে রয়েছে এক গম্বুজ বিশিষ্ঠ সমাধি সৌধ। এই সৌধের ভিতরে পাশাপাশি আছে জয়নব বিবি ও দেওয়ান শরিফ খাঁ'র কবর। ১১২৮ হিজরিতে দেওয়ান শরীফ খাঁ মৃত্যুবরণ করেন। জয়নব বিবির শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী পরের বছর তিনি মারা গেলে স্বামীর পাশেই তাকে দাফন করা হয়। বর্তমানে এই সমাধি সৌধটি জয়নব বিবির মাজার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
পারুলিয়া দেওয়ান শরিফ মসজিদ নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার পারুলিয়া গ্রামে অবস্থিত একটি মসজিদ।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ (আরবি: بيت المكرَّم الوطني مسجد) বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। মসজিদটি রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র পল্টনে অবস্থিত। ১৯৬৮ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। তৎকালীন পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়। মসজিদে একসাথে ৩০,০০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারে, ফলে ধারণক্ষমতার দিক দিয়ে এটি বিশ্বের ১০ম বৃহত্তম মসজিদ। তবে মসজিদটিতে জুমার নামাজ ছাড়াও বিশেষত রমজানের সময় অত্যধিক মুসল্লির সমাগম হয় বিধায়, বাংলাদেশ সরকার মসজিদের ধারণক্ষমতা ৪০ হাজারে উন্নিত করে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]আব্দুল লতিফ ইব্রাহিম বাওয়ানি প্রথম ঢাকাতে বিপুল ধারণক্ষমতাসহ একটি বৃহত্তর মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেন। ১৯৫৯ সালে ‘বায়তুল মুকাররম মসজিদ সোসাইটি’ গঠনের মাধ্যমে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়। পুরান ঢাকা ও নতুন ঢাকার মিলনস্থলে মসজিদটির জন্য ৮.৩০ একর জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়। স্থানটি নগরীর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র থেকেও ছিল নিকটবর্তী। সেই সময় মসজিদের অবস্থানে একটি বড় পুকুর ছিল। যা 'পল্টন পুকুর' নামে পরিচিত ছিল। পুকুরটি ভরাট করে ২৭ জানুয়ারি ১৯৬০ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান মসজিদের কাজের উদ্ভোধন করেন।
সিন্ধুর বিশিষ্ট স্থপতি আব্দুল হুসেন থারিয়ানিকে মসজিদ কমপ্লেক্সটির নকশার জন্য নিযুক্ত করা হয়। পুরো কমপ্লেক্স নকশার মধ্যে দোকান, অফিস, গ্রন্থাগার ও গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়। মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবার পর শুক্রবার, ২৫ জানুয়ারি ১৯৬৩ সালে প্রথমবারের জন্য এখানে নামাজ পড়া হয়।[২]
১৯৭৫ সালের ২৮ মার্চ থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এই মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণ করে আসছে। বর্তমানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদটি আটতলা। নিচতলায় রয়েছে বিপণিবিতান ও একটি বৃহত্তর অত্যাধুনিক সুসজ্জিত মার্কেট কমপ্লেক্স। দোতলা থেকে ছয়তলা পর্যন্ত প্রতি তলায় নামাজ পড়া হয়।
২০০৮ সালে সৌদি সরকারের অর্থায়নে মসজিদটি সম্প্রসারিত করা হয়। বর্তমানে এই মসজিদে একসঙ্গে ৪০ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
স্থাপত্যশৈলী
[সম্পাদনা]এই মসজিদটিতে মুগল স্থাপত্যশৈলীর ঐতিহ্যগত বৈশিষ্ট্যের পাশাপাশি বেশ কিছু আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শনও রয়েছে। মক্কাতে অবস্থিত পবিত্র কাবাঘরের অনুরূপে তৈরিকৃত বায়তুল মোকাররমের বৃহৎ ঘনক্ষেত্রটি একে বিশেষ বৈশিষ্ট্যমন্ডিত করেছে। যা এই মসজিদটিকে বাংলাদেশের অন্য যেকোন মসজিদ থেকে আলদা করেছে।
বহিঃনকশা
[সম্পাদনা]মসজিদটি খুব উঁচু, মসজিদের প্রধান ভবনটি আট তলা এবং মাটি থেকে ৩০.১৮ মিটার বা ৯৯ ফুট উঁচু। প্রধান ভবনটির রং সাদা। মূল নকশা অনুযায়ী, মসজিদের প্রধান প্রবেশপথ পূর্ব দিকে হওয়ার কথা। পূর্ব দিকের সাহানটি ২৬৯৪.১৯ বর্গ মিটারের। এর দক্ষিণ ও উত্তর পার্শ্বে ওযু করার জন্য জায়গা রয়েছে। উত্তর ও দক্ষিণ দিকে, মসজিদে প্রবেশ করার বারান্দার উপর দুটি ছোট গম্বুজ নির্মাণের মাধ্যমে প্রধান ভবনের উপর গম্বুজ না থাকার অভাবকে ঘোচানো হয়েছে।
অভ্যন্তরীণ নকশা
[সম্পাদনা]মসজিদে প্রবেশ করার বারান্দাগুলিতে তিনটি অশ্বখুরাকৃতি খিলানপথ রয়েছে, যার মাঝেরটি পার্শ্ববর্তী দুটি অপেক্ষা বড়। দুটি উন্মুক্ত অঙ্গন (ছাদহীন ভিতরের আঙ্গিনা) প্রধান নামাজ কক্ষে আলো ও বাতাসের চলাচলকে নিয়ন্ত্রণ করে। তিন দিকে বারান্দা দ্বারা ঘেরা প্রধান নামাজ কক্ষের মিহরাবটির আকৃতি আয়তাকার, যার আয়তন ২৪৬৩.৫১ বর্গ মিটার। সমগ্র মসজিদ জুড়েই অলংকরণের আধিক্যকে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
বাগান
[সম্পাদনা]মসজিদের বিশাল এলাকা জুড়ে রয়েছে বাগান। বাগানটি মুঘল শৈলীতে স্থাপন করা।
মসজিদ ভবন
[সম্পাদনা]বায়তুল মোকাররম মসজিদটি ৮ তলা। নীচতলায় রয়েছে বিপণী বিতান ও বিশাল মার্কেট। দোতলা থেকে ছয়তলা পর্যন্ত প্রতি তলায় নামাজ পড়া হয়। বর্তমানে মূল মসজিদ এবং উত্তর, দক্ষিণ ও পূর্ব সাহান মিলিয়ে সর্বমোট ৪০ সহস্রাদিক মুসল্লী একত্রে নামায আদায় করতে পারেন। মসজিদের অভ্যন্তরে ওযুর ব্যবস্থাসহ মহিলাদের জন্য পৃথক নামায কক্ষ ও পাঠাগার রয়েছে। ১ম তলার আয়তন ২৬,৫১৭ বর্গফুট, দ্বিতীয় তলার আয়তন ১০,৬৬০ বর্গফুট, তৃতীয় তলার আয়তন ১০,৭২৩ বর্গফুট, চতুর্থ তলার আয়তন ৭৩৭০ বর্গফুট, পঞ্চম তলার আয়তন ৬,৯২৫ বর্গফুট এবং ষষ্ঠ তলার আয়তন ৭৪৩৮ বর্গফুট। জুম্মা ও ঈদের সময় বাড়তি ৩৯,৮৯৯ বর্গফুটে নামাজ পড়া হয়। মহিলাদের ৬,৩৮২ বর্গফুটের নামাজের জায়গা রয়েছে, যা মসজিদের তিনতলার উত্তর পাশে অবস্থিত। পুরুষদের ওজুখানার জন্য ব্যবহৃত হয় ৬,৪২৫ বর্গফুট। মহিলাদের ওজুখানার জন্য ব্যবহৃত হয় ৮৮০ বর্গফুট। মসজিদের প্রবেশ পথটি রাস্তা হতে ৯৯ ফুট উঁচুতে অবস্থিত।[৩]
পর্যটক
[সম্পাদনা]প্রতি শুক্রবারে দূরদুরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসে এই মসজিদে জুম্মার নামাজ আদায় করতে। অনেক দেশি-বিদেশি পর্যটক বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ দর্শন করতে আসে প্রতিদিন।[৪]
খতিব
[সম্পাদনা]ক্রমিক নং | নাম | মন্তব্য |
---|---|---|
১ | মাওলানা আব্দুর রহমান কাশগরি (জন্ম: ১৯১২ সন - ইন্তেকাল : ১৯৭১ সন) | |
২ | মাওলানা ক্কারী উসমান মাদানী ( ইন্তেকাল : ১৯৬৪ সন ) | |
৩ | মুফতী সাইয়্যেদ মুহাম্মদ আমীমুল ইহসান বারকাতী (জন্ম: ১৯১১ সন - ইন্তেকাল : ১৯৭৪ সন) | |
৪ | মুফতি মাওলানা আব্দুল মুইজ ( জন্ম : ১৯১৯ সন - ইন্তেকাল : ১৯৮৪ সন ) | |
৫ | মাওলানা উবায়দুল হক ( জন্ম: ১৯২৮ সন - ইন্তেকাল : ২০০৭ সন) | |
৬ | হাফেজ মুফতি মোহাম্মদ নূরুদ্দীন (জন্ম: ১৯৫৪ সন - ইন্তেকাল : ২০০৯ সন) | ভারপ্রাপ্ত |
৭ | প্রফেসর মাওলানা মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ( জন্ম: ১৯৪৪- ইন্তেকাল: ২০২২ সন ) | |
৮ | রুহুল আমিন | |
সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ৩১ মার্চ ২০২২[৫] (বিষয়শ্রেণী) |
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
জাতীয় মসজিদের মিনার
-
নতুন সম্প্রসারিত অংশে নির্মিত ছাদ
-
মসজিদের অভ্যন্তরে গাছ (২০১১)
-
অভ্যন্তরীণ খিলানের নকশা
-
নতুন সংযোজিত অংশ
-
নতুন সংযোজিত অংশ
-
জাতীয় মসজিদের অভ্যন্তর
-
ইমামের জন্য নামাজের স্থান (মিম্বারের বাম দিকে)
-
মূল নামাজ পড়ার জায়গা
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ সরকার, পৃ. ৯৯।
- ↑ "জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম"। এনটিভি অনলাইন। ১৫ জুন ২০১৭।
- ↑ "রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে দেশের বৃহত্তম মসজিদ বায়তুল মুকাররম"। দৈনিক সংগ্রাম। ১ জুলাই ২০১৮। ৮ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম: বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ, এন টিভি অনলাইন, ১৫ জুন ২০১৭, সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৬-১৫
- ↑ দৈনিক ইত্তেফাকঃ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ইতিহাস, ধর্মচিন্তা, পৃঃ ১৮, মুদ্রিত, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১১ইং