ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Nasir2010 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৯৭ নং লাইন: ৯৭ নং লাইন:
* [[মেহের আফরোজ চুমকি]], সংসদ সদস্য, গাজীপুর-৫
* [[মেহের আফরোজ চুমকি]], সংসদ সদস্য, গাজীপুর-৫
* [[জাহাঙ্গীর আলম (রাজনীতিবিদ)]], মেয়র, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন
* [[জাহাঙ্গীর আলম (রাজনীতিবিদ)]], মেয়র, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন
*[[রবিন সরদার]]


==সংগঠন সমূহ ==
==সংগঠন সমূহ ==

০৫:২৪, ৮ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ
চিত্র:ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ লগো.jpg
নীতিবাক্যশিক্ষাই আলো
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত১৯৬৭
চেয়ারম্যানআ. ক. ম. মোজাম্মেল হক
অধ্যক্ষপ্রফেসর মাসুদা সিকদার
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
১০০ এর অধিক
শিক্ষার্থী১৯ হাজার
স্নাতকবি.এ, বি.বি.এ, বি.এস.সি
স্নাতকোত্তরএমএ, এমবিএ, এমএসসি
ঠিকানা
চান্দনা চৌরাস্তা
, ,
১৭০২
,
শিক্ষাঙ্গনশহর
সংক্ষিপ্ত নামভ.ব.স.ক
অধিভুক্তিঢাকা বোর্ড, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
ওয়েবসাইটwww.bbagc.edu.bd
মানচিত্র

ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ বাংলাদেশের গাজীপুর জেলায় অবস্থিত একটি সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যা ভাওয়াল কলেজ নামে অধিক পরিচিত। এটি গাজীপুর চৌরাস্তার নিকটবর্তী ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। ১৯৬৭ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৮০ সালে একে সরকারি কলেজ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা হলেন জনাব বদরে আলম এবং কলেজটির প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন জনাব কে. এম. আব্দুস সালাম।

ইতিহাস

রাজধানী ঢাকার অদূরে ঐতিহাসিক ভাওয়াল শাল-গজারী সুশোভিত অঞ্চলটি শিক্ষ-দীক্ষায় ছিল অত্যন্ত অনগ্রসর। শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেয়ার অভিপ্রায় থেকে তৎকালীন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। তারই প্রেক্ষিতে স্থানীয় বিদ্যা উৎসাহী ব্যক্তিবর্গ ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে যাতায়াত ব্যবস্থার দিকে লক্ষ্য রেখে জয়দেবপুরের চান্দনা চৌরাস্তায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং চান্দনা গ্রামের শিক্ষানুরাগী দানবীর জনাব বদরে আলম সরকারের অর্থানুকুল্যে তাঁরই নামানুসারে ‘ভাওয়াল বদরে আলম’ নামকরণ করে ০১/০৭/১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণি নিয়ে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি বর্তমানে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তার সন্নিকটে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উত্তর পাশে অবস্থিত।

প্রতিষ্ঠার পর পরই কলেজের ছাত্রসংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে। পরবর্তীতে স্নাতক (পাস) কোর্স প্রবর্তিত হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে কলেজের বহু ছাত্র-শিক্ষক সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং যুক্তিযুদ্ধে বেশ কিছু সংখ্যক ছাত্র শাহাদাৎ বরণ করেন। স্বাধীনতা উত্তরকালে কলেজের ভৌত অবকাঠামো দ্রুত বিস্তার লাভ করতে থাকে। জাতীয়কারণের কর্মসূচী গৃহীত হলে তৎকালীন সরকার ০১/০৩/১৯৮০ খ্রি. তারিখে ভাওয়াল বদরে আলম কলেজটিকে জাতীয়করণ করেন।

ছাত্র-ছাত্রী ও স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন সরকারের শিক্ষা-সম্প্রসারণ নীতির আলোকে ১৯৯৬-১৯৯৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ কলেজে দশটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্স প্রবর্তন করা হয়। বর্তমানে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর (১ম পর্ব) এবং স্নাতকোত্তর (শেষ পর্ব) চালু আছে। বর্তমানে কলেজে কলা, সমাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য অনুষদে প্রায় ১৯০০০ (উনিশ হাজার) শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।

বিভাগ ও অনুষদসমূহ

  • বিজ্ঞান অনুষদ
    • রসায়ন বিভাগ
    • পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
    • গণিত বিভাগ
    • উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ
    • প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
  • কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদ
    • ইংরেজি বিভাগ
    • বাংলা বিভাগ
    • রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
    • সমাজকর্ম বিভাগ
    • ইসলামি শিক্ষা বিভাগ
    • ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
    • অর্থনীতি বিভাগ
    • সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ
    • দর্শন বিভাগ
  • বাণিজ্য অনুষদ
    • হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
    • ব্যবস্থাপনা বিভাগ
    • অর্থসংস্থান ও বিপণন বিভাগ
  • উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণী
  • বিজ্ঞান
  • বাণিজ্য ও
  • মানবিক

আবাসিক হলসমূহ

  • শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ ছাত্রাবাস
  • বেগম রোকেয়া ছাত্রীনিবাস
  • শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব ছাত্রীনিবাস

তথ্য ও উপাত্ত

কলেজ কোড: ৫৫০১ [১];

ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা

[২]

  • শিক্ষক-শিক্ষিকার পদসংখ্যা: ১১৪ টি,
  • শিক্ষক-শিক্ষিকার শূণ্যপদ: ০৫ টি,
  • অধ্যাপক/অধ্যাপিকা: ০৩ জন,
  • সহযোগী অধ্যাপক/অধ্যাপিকা: ২৬ জন,
  • সহকারী অধ্যাপক/অধ্যাপিকা: ৩৬ জন,
  • প্রভাষক: ৪৩ জন,
  • ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা: ২১০০ জন।

ভর্তি প্রক্রিয়া

এই কলেজ সাধারণত ২ লেভেলের। একটি ইন্টারমিডিয়েট যেটি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ হয়। অন্যটি হলো ডিগ্রি, অনার্স এবং মাষ্টার্স লেভেলের যেটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। তাছাড়া ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে ভর্তির সুযোগ রয়েছে।

এই কলেজে ভর্তির জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ড এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে ভর্তি হতে হয়ে। কলেজে নিজস্ব কোন ভর্তি পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই।

গুণী শিক্ষক

কৃতি শিক্ষার্থী

সংগঠন সমূহ

রাজনৈতিক

সাংস্কৃতিক

  • সুরঅঙ্গন

অন্যান্য

  • বিএনসিসি
  • রোভার স্কাউট
  • বাঁধন
  • ভাওয়াল কলেজ ক্যারিয়ার ক্লাব
  • ভাওয়াল রক্তদান সংঘ

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. "জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ প্রোফাইল" (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  2. "তথ্য: ভাওয়াল বদরে আলম সরকারী কলেজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট" (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ