স্নাতক উপাধি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(স্নাতক শিক্ষা থেকে পুনর্নির্দেশিত)
মানচিত্রে বিভিন্ন দেশ অনুপাতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনকাল।
  ৩ বছর
  ৪ বছর
  ৫ বছর
  ৬ বছর

কোনও শিক্ষার্থী যদি উচ্চশিক্ষাজীবনের প্রথম তিন বা চার বছরে একটি পূর্বনির্দিষ্ট শিক্ষাক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করলে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান তাকে শিক্ষাগত যোগ্যতা নির্দেশক যে উপাধি প্রদান করে, তাকে "স্নাতক উপাধি" (ব্যাচেলার্স ডিগ্রি) বলে। স্থানভেদে স্নাতক শিক্ষাক্রমের মেয়াদ কম-বেশি হতে পারে। যে ব্যক্তি স্নাতক উপাধি লাভ করে, তাকে "স্নাতক" (গ্র্যাজুয়েট) বলা হয়।

আক্ষরিক অর্থে স্নাতক বলতে (জ্ঞানের) জলে স্নান বা অবগাহন করাকে বোঝায়।[১]

স্নাতক উপাধির প্রকারভেদ[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ শিক্ষাব্যবস্থা দ্বারা প্রভাবিত অঞ্চলসমূহ, যেমন অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ভারত, কানাডা, মালয়েশিয়াসহ অনেক দেশে স্নাতক উপাধি দুই ধরনের হয়ে থাকে — সম্মান (অনার্স) এবং সাধারণ (ডিগ্ৰি পাস কোর্স)। সম্মানসহ স্নাতক উপাধি বোঝাতে স্নাতক শব্দের পরে "সম্মান" শব্দটি বন্ধনীর ভেতরে রেখে যুক্ত করা হয়।[২] সম্মানসহ স্নাতক উপাধি অর্জনের জন্য সাধারণ উপাধির (পাস কোর্স) তুলনায় উৎকৃষ্টতর উচ্চশিক্ষায়তনিক যোগ্যতার প্রয়োজন হয়ে থাকে।

বাংলাদেশ[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণভাবে চার বছর মেয়াদী সম্মান (অনার্স) ও তিন বছর মেয়াদী সাধারণ (ডিগ্রি পাস কোর্স) এই দুই ধরনের স্নাতক উপাধি প্রদান করা হয়। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে এসব উপাধির জন্য ভর্তি হওয়া যায়। কলাবিদ্যা বা মানববিদ্যা ধারায় স্নাতক উপাধিকে "কলাবিদ্যায় স্নাতক" (ইংরেজিতে "ব্যাচেলর অব আর্টস:-বিএ") বলা হয়। চারুকলা ধারায় "চারুকলায় স্নাতক" (ইংরেজিতে "ব্যাচেলর অফ ফাইন আর্টস বা সংক্ষেপে বি.এফ.এ."), অন্যদিকে সমাজবিজ্ঞান ধারায় "সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক" ("ব্যাচেলর অফ সোশ্যাল সায়েন্স:-বি.এস.এস."), বিজ্ঞান ধারায় "বিজ্ঞানে স্নাতক" ("ব্যাচেলর অফ সায়েন্স, সংক্ষেপে বি.এসসি.") এবং ব্যবসায় শিক্ষা ধারায় "বাণিজ্যে স্নাতক" (ইংরেজিতে "ব্যাচেলর অফ কমার্স বা বি.কম.") কিংবা "ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতক" (ইংরেজিতে "ব্যাচেলর অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সংক্ষেপে বি.বি.এ") নামক উপাধি দেয়া হয় কিংবা (ইংরেজিতে "ব্যাচেলার অফ বিজনেস স্টাডিজ:-বিবিএস")। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে চার বছর মেয়াদী স্নাতক শিক্ষাক্রম অনুসরণ করা হয় আবার "দি ইনস্টিটিউশন ইঞ্জিনিয়ার্স",বাংলাদেশ কিছু বিষয়ে প্রকৌশলে স্নাতক ডিগ্রির সমতুল্য গ্র্যাজুয়েশন ইন ইঞ্জিনিয়ারিং/এএমআইই ডিগ্রি প্রদান করে থাকে "প্রকৌশল ক্ষেত্রে বিজ্ঞানে স্নাতক" ("ব্যাচেলর অফ সায়েন্স ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, সংক্ষেপে "বি. এসসি. ইঞ্জ") নামের উপাধি দেওয়া হয়। আইন বিষয়ে চার বছর মেয়াদী "ব্যাচেলর অফ লজ বা এলএল.বি." (অনার্স) তথা "আইনবিদ্যায় স্নাতক (সম্মান)" উপাধি এবং দুই বছর মেয়াদী "এলএল.বি. (ডিগ্ৰি পাস কোর্স)" "আইনবিদ্যায় স্নাতক (সাধারণ)" উপাধি চালু আছে। চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়গুলিতে (মেডিকেল কলেজ) স্নাতক শিক্ষাক্রম ৫ বছর মেয়াদী হয়ে থাকে এবং এগুলি শেষ করলে "চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শল্যচিকিৎসায় স্নাতক (ইংরেজিতে সংক্ষেপে এম.বি.বি.এস.") উপাধি প্রদান করা হয়।

বাংলাদেশের ব্যাচেলার্স ডিগ্ৰির সুযোগ-সুবিধা[সম্পাদনা]

বাংলাদেশে দুই ধরনের ব্যাচেলার্স ডিগ্ৰি রয়েছে।যেমনঃ

  • ব্যাচেলার্স (অনার্স) ডিগ্ৰি; ও
  • ব্যাচেলার্স (পাস) ডিগ্ৰি।
  • ব্যাচেলার্স (অনার্স) ডিগ্ৰি:ব্যাচেলার্স (অনার্স) ডিগ্ৰি কে দুই ভাগে বিভক্ত।যথাঃ

(১). জেনারেল অনার্স ও

(২).প্রোফোশনাল অনার্স।

  • জেনারেল অনার্স এবং প্রফেশনাল অনার্স এই দুটার মধ্যে পার্থক্য জানুন

১।জেনারেল অনার্স বাংলা ভার্সনের,প্রফেশনাল ইংরেজী ভার্সনের।

২।জেনারেল অনার্স সব জায়গায় পড়ানো হয়।সারা বাংলাদেশে প্রায় ২ হাজারের বেশী সরকারি বেসরকারি কলেজ রয়েছে যার মধ্যে ৭৭০+ কলেজে জেনারেল অনার্স পড়ানো হয়। আর প্রফেশনাল পড়ানো হয় অল্প সংখ্যক বেসরকারি কলেজ এবং ইনস্টিটিউটে।

৩।জেনারেল অনার্স সরকারি বেসরকারি দুটোতেই পড়া যায়। প্রফেশনাল কোন সরকারি কলেজে পড়ানো হয়না।

৪।জেনারেল অনার্সে সরকারি কলেজে ৪ বছরে খরচ হয় ৩০ হাজার টাকার মতো,বেসরকারী কলেজে ৪ বছরে খরচ হয় ৮০ হাজার-১ লাখ ২০ হাজারের মতো। সেই তুলনায় প্রফেশনালে ৪ বছরে খরচ হয় ১ লাখ ৫০ হাজার-২ লাখ ৫০ হাজারের মতো। (কলেজ ভেদে কম/বেশি হতে পারে,এখানে গড় হিসাব দেওয়া হলো।)

৫।জেনারেল অনার্সে কোন ইন্টার্নশীপ নাই। প্রফেশনালে ইন্টার্নশীপের ব্যবস্থা আছে। যার কারনে প্রফেশনালে পড়া স্টুডেন্ট রা দ্রুত চাকুরী পেয়ে যায়।প্রায় ৭০% স্টুডেন্টদের ইন্টার্নশীপেই চাকুরী কনফার্ম হয়ে যায়।

৬।প্রফেশনাল ইংরেজী ভার্সন হওয়ায় চাকুরীর বাজারে জেনারেল অনার্স পড়ুয়া স্টুডেন্টদের চেয়ে প্রফেশনালের স্টুডেন্ট দের চাহিদা বেশি থাকে।

৭।জেনারেল অনার্সের কোন সাবজেক্ট প্রফেশনালে পড়ানো হয়না,আবার প্রফেশনালের কোন সাবজেক্ট জেনারেল অনার্সে পড়ানো হয়না।

৮।জেনারেল অনার্সে বছরে একবার পরীক্ষা, প্রফেশনালে সেমিস্টার সিস্টেম বছরে ২ সেমিস্টার করে ৪ বছরে ৮ সেমিস্টার।

৯। জেনারেল অনার্সে ভর্তির সময় ই মেজর সাবজেক্ট টা ঠিক করা থাকে।আর প্রফেশনালে ৪র্থ বর্ষে মেজর সাবজেক্ট ঠিক করা হয়।

১০।জেনারেল অনার্সে ৪ বছরে ২০ টার মতো সাবজেক্ট পড়ানো হয়। প্রফেশনালে ৪ বছরে ৪০+ সাবজেক্ট পড়ানো হয়।

১১।জেনারেল অনার্সে প্রেজেন্টেশন,প্রজেক্ট,এসাইনমেন্ট,ল্যাব এগুলো করানো হয়না। প্রফেশনালে এগুলো বাধ্যতামূলক করানো হয়ে থাকে। তাই স্টুডেন্টরা দ্রুত প্রফেশন নির্ভর হতে পারে।

১২।জেনারেল অনার্সে কলেজ র‍্যাংকিং করা হয়,কিন্তু প্রফেশনালে কোন র‍্যাংকিং নাই।সবগুলোর মান সমান। ১৩। অনার্সে বাৎসরিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা হয়। যেমন: ১ম বর্ষ,২য় বর্ষ ইত্যাদি। অনার্সে মোট ৪টি বর্ষ আছে।


জেনারেল অনার্স এবং প্রফেশনাল অনার্স এই দুটার মধ্যে মিল যেগুলা ১।দুটোর ই সার্টিফিকেট দেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।

২।ভর্তি থেকে শুরু করে আপনার কোর্স কমপ্লিট করে বের হওয়া পর্যন্ত সব কিছুই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে।

৩।দুটোতেই অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে ভর্তি হতে হয়। তবে প্রফেশনালের অধীনে কিছু ইনস্টিটিউট সরাসরি ভর্তি নেয়।

৪। ১ বছরের বেশী স্টাডি গ্যাপ এলাউ করা হয়না।

  • ব্যাচেলার্স (পাস) ডিগ্ৰি:ব্যাচেলার্স (পাস) ডিগ্ৰি কে দুই ভাগে বিভক্ত।যথা:-

(১). রেগুলার ডিগ্ৰি ও (২). প্রাইভেট ডিগ্ৰি। রেগুলার ডিগ্রি আর প্রাইভেট ডিগ্রির মধ্যে কিছু পার্থক্য সম্পর্কে জানুন:-

(১). জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রেগুলার ডিগ্ৰি ও প্রাইভেট ডিগ্ৰি কিছু নির্দিষ্ট সরকারি/বেসরকারি কলেজে ৩ বছর মেয়াদি একটা কোর্স।

(২).প্রাইভেট ডিগ্ৰি কোর্সের খরচ রেগুলার কোর্সের থেকে অনেকাংশে কম আর রেগুলার ডিগ্ৰি কোর্সের খরচ প্রাইভেট ডিগ্ৰি কোর্সের থেকে বেশি থাকে।

(৩).রেগুলার ডিগ্রিতে ক্লাস করার সুব্যবস্থা আছে কিন্তু প্রাইভেট ডিগ্রিতে ক্লাস করার ব্যবস্থা নেই।

(৪).রেগুলার ডিগ্রিতে বিএ, বিএসএস, বিবিএস ও বিএসসি কোর্স আছে কিন্তু প্রাইভেট ডিগ্রিতে বিএসসি কোর্স বাদে বাকি সব কোর্স আছে।

(৫).রেগুলার ডিগ্রিতে ভর্তির জন্য SSC & HSC পাসের সাল উল্লেখ থাকে কিন্তু প্রাইভেট ডিগ্রিতে শুধু HSC 1টা সাল দেওয়া থাকে এবং ওই সালের যত আগে HSC পাস করেন না কেন আপনি আবেদন করতে পারবেন। যেমন, Hsc ২০২০ সাল উল্লেখ থাকলেও ,আপনার HSC ২০১৫ সালে এ পাস করলেও প্রাইভেট ডিগ্রিতে আবেদন করতে পারবেন।

(৬).রেগুলার ডিগ্রি সব কলেজে থাকলেও প্রাইভেট ডিগ্রি সব কলেজে থাকে না।

(৭).রেগুলার ডিগ্ৰি কোর্সের শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। প্রাইভেট ডিগ্ৰি কোর্সের শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পারবে না।

(৮).রেগুলার ডিগ্ৰি কোর্সের শিক্ষার্থী কলেজের আইডি-কার্ড পায়। তবে প্রাইভেট কোর্সের শিক্ষার্থী কলেজের আইডি কার্ড দেয় এমন প্রতিষ্ঠান খুব কমই আছে৷

(৯).সার্টিফিকেটের মানগত দিক থেকে নির্ণয় করলে রেগুলার ডিগ্রি আর প্রাইভেট ডিগ্রির মান প্রায় একই৷

(১০).রেগুলার ডিগ্ৰি আর প্রাইভেট ডিগ্রি কোর্সের মেয়াদ ও বই/বিষয় প্রায় একই, ফরম ফিলাপ একসাথে হয় একটা নোটিশ অনুসারে, ইনকোর্স ও সেমিস্টার পরীক্ষা একসাথে অনুষ্ঠিত হয় একই প্রশ্নপত্রে, ইনকোর্স ও সেমিস্টার পরীক্ষার রেজাল্ট এক দিনে হয় একটা নোটিশ অনুসারে,ভর্তির পরবর্তী পড়াশোনা দুটার একই।

(১১). রেগুলার ডিগ্ৰি আর প্রাইভেট ডিগ্ৰি কোর্স কমপ্লিট করার পর দুই বছর মাস্টার্স কোর্স (প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স=১বছর+শুধু মাস্টার্স=১বছর) কমপ্লিট করলে অনার্স মত সম্মান পাইবেন, এমনকি দুই বছর মাস্টার্স কোর্স কমপ্লিট করার পর বিসিএস, এমফিল, পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা সম্ভব।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:-বেসরকারি অর্থাৎ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধীনে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এরকম সুযোগ সুবিধা তেমন থাকে না কিন্তু সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুলো থাকে।।

ভারত[সম্পাদনা]

ভারতে স্নাতক ডিগ্রীগুলি সাধারণত ৩ বছরের অধ্যয়ন শেষ করতে সময় নেয়, যদিও বিই / BTech, এমবিবিএস, BVSc বা BArch- এর মতো কোর্সগুলি বেশি সময় নেয়৷ একজন BE/BTech সাধারণত ৪ বছর সময় নেয়, যখন একজন MBBS বা BArch সম্পূর্ণ হতে সাধারণত ৫ বছর সময় লাগে। বেশিরভাগ বিজ্ঞান, বাণিজ্য এবং কলা ডিগ্রী হল ছাত্র দ্বারা নির্বাচিত ইলেকটিভ সহ সম্মান ডিগ্রী। জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০ বাস্তবায়নের সাথে, ৩ বছরে প্রোগ্রামটি ছেড়ে দেওয়ার বিকল্প হিসেবে স্নাতক ডিগ্রি প্রোগ্রামগুলি ৪ বছর সময় নেবে এবং ।

সাধারণ স্নাতক ডিগ্রি এবং সংক্ষিপ্ত রূপ:

  • কলা স্নাতক : বিএ
  • ব্যাচেলর অফ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন : বিবিএ
  • ব্যাচেলর অফ ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ : বিএমএস
  • বিজ্ঞান ব্যাচেলর : বিএসসি
  • তথ্য প্রযুক্তিতে ব্যাচেলর অফ সায়েন্স : বিএসআইটি
  • ব্যাচেলর অফ কমার্স : বিকম
  • চারুকলা স্নাতক : বিএফএ
  • কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন স্নাতক : বিসিএ
  • আইন স্নাতক : এলএলবি
  • ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতক : বি.ই/AMIE/BTech
  • প্রযুক্তি ব্যাচেলর : বিটেক
  • ব্যাচেলর অফ এডুকেশন : বিএড (৩ বছরের স্নাতক কোর্স সম্পন্ন করার পরে বিএড ডিগ্রি দেওয়া হয়।)
  • ব্যাচেলর অফ মেডিসিন, ব্যাচেলর অফ সার্জারি : এমবিবিএস
  • ভেটেরিনারি সায়েন্স ব্যাচেলর : বিভিএসসি
  • স্থাপত্যের স্নাতক : বিএআরচ

ভারতে একাডেমিক গ্রেডিং সিস্টেমের জন্য, ভারতে একাডেমিক গ্রেডিং দেখুন

শিক্ষার্থীরা সাধারণত ন্যাশনাল বা স্টেট বোর্ড থেকে দ্বাদশ শ্রেণী শেষ করার পর তাদের স্নাতক শুরু করে ।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "স্মারক, গ্রন্থ ও স্মারকগ্রন্থ; স্নান থেকে স্নাতক, অনুমৃতা"draminbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-০১ 
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (পিডিএফ)। ১৬ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১১ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]