সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
তথ্যসূত্র যোগ
৪৪ নং লাইন: ৪৪ নং লাইন:
|logo = এডওয়ার্ড কলেজ লোগো.jpg
|logo = এডওয়ার্ড কলেজ লোগো.jpg
}}
}}
'''সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা''', বাংলাদেশের পাবনা জেলায় অবস্থিত অবিভক্ত ব্রিটিশ বাংলায় প্রতিষ্ঠিত একটি ঐতিহাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৮৯৮ সালে শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন।
'''সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা''', বাংলাদেশের পাবনা জেলায় অবস্থিত অবিভক্ত ব্রিটিশ বাংলায় প্রতিষ্ঠিত একটি ঐতিহাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/todays-paper/last-page/247859/অবিভক্ত-বাংলার-ঐতিহ্যবাহী-বিদ্যাপীঠ-এডওয়ার্ড-কলেজ|শিরোনাম=অবিভক্ত বাংলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এডওয়ার্ড কলেজ|ওয়েবসাইট=Jugantor|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-24}}</ref> ১৮৯৮ সালে শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%8F%E0%A6%A1%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1_%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C,_%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%BE|শিরোনাম=এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা - বাংলাপিডিয়া|ওয়েবসাইট=bn.banglapedia.org|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-24}}</ref>


==ইতিহাস==
==ইতিহাস==
৫০ নং লাইন: ৫০ নং লাইন:
১৮২৮ সালে পাবনা জেলার ভৌগোলিক সীমানা নির্ধারিত হওয়ার পর, এ অঞ্চলে শিক্ষা প্রসারের কথা চিন্তা করা হয়। ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দের জুলাইয়ে শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী পাবনায় প্রথমে “পাবনা ইনস্টিটিউশন” (বর্তমান গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউট) নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন। পরবর্তীতে ১৮৯৮ সালে এ বিদ্যালয়ের একটি কক্ষেই গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী এডওয়ার্ড কলেজের কার্যক্রম শুরু করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.banglapedia.org/HT/E_0026.htm |সংগ্রহের-তারিখ=৪ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140312165351/http://www.banglapedia.org/HT/E_0026.htm |আর্কাইভের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> একই বছর ডিসেম্বরে এফ.এ স্ট্যান্ডার্ড কলেজ নামে কলেজটি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। প্রথমদিকে কলেজটি মাত্র ২৬ জন শিক্ষার্ত্রী নিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী ১৯০৬ সাল পর্যন্ত কলেজটির অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন এবং সেসময় এর নাম পরিবর্তন করে পাবনা কলেজ নামকরণ করা হয়। ১৯১১ সালে কলেজটির নাম পরিবর্তন করে পুনরায় ভারতের তৎকালীন সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ডের নামানুসারে ''এডওয়ার্ড কলেজ'' করা হয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠার সময় ও প্রথমদিকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করেন তাড়াশের জমিদার রায় বনমালী রায় বাহাদুর, কুষ্টিয়ার আমলা সদরপুরের জমিদার, নীলবিদ্রোহের নেত্রী [[প্যারীসুন্দরী দেবী]] (মতান্তরে দাসী)র উত্তরাধিকারী গোপী সুন্দরী দাসী ও দেবেন্দ্র নারায়ণ সিংহ, অধ্যাপক হেম চন্দ্র রায়, গোপালচন্দ্র লাহিড়ী, রাধিকা নাথ বসুসহ প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলার ভৌগোলিক সীমানা নির্ধারিত হওয়ার পর, এ অঞ্চলে শিক্ষা প্রসারের কথা চিন্তা করা হয়। ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দের জুলাইয়ে শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী পাবনায় প্রথমে “পাবনা ইনস্টিটিউশন” (বর্তমান গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউট) নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন। পরবর্তীতে ১৮৯৮ সালে এ বিদ্যালয়ের একটি কক্ষেই গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী এডওয়ার্ড কলেজের কার্যক্রম শুরু করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.banglapedia.org/HT/E_0026.htm |সংগ্রহের-তারিখ=৪ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140312165351/http://www.banglapedia.org/HT/E_0026.htm |আর্কাইভের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> একই বছর ডিসেম্বরে এফ.এ স্ট্যান্ডার্ড কলেজ নামে কলেজটি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। প্রথমদিকে কলেজটি মাত্র ২৬ জন শিক্ষার্ত্রী নিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী ১৯০৬ সাল পর্যন্ত কলেজটির অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন এবং সেসময় এর নাম পরিবর্তন করে পাবনা কলেজ নামকরণ করা হয়। ১৯১১ সালে কলেজটির নাম পরিবর্তন করে পুনরায় ভারতের তৎকালীন সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ডের নামানুসারে ''এডওয়ার্ড কলেজ'' করা হয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠার সময় ও প্রথমদিকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করেন তাড়াশের জমিদার রায় বনমালী রায় বাহাদুর, কুষ্টিয়ার আমলা সদরপুরের জমিদার, নীলবিদ্রোহের নেত্রী [[প্যারীসুন্দরী দেবী]] (মতান্তরে দাসী)র উত্তরাধিকারী গোপী সুন্দরী দাসী ও দেবেন্দ্র নারায়ণ সিংহ, অধ্যাপক হেম চন্দ্র রায়, গোপালচন্দ্র লাহিড়ী, রাধিকা নাথ বসুসহ প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ।


পরবর্তীতে কলেজের বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য অনেকেই সাহায্য সহযোগিতা করেন। ১৯১৫-১৬ সালের মধ্যে প্রাথমিক অবকাঠামো বা অট্টালিকা নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার পর, ১৯৬১ সালে কলেজের মোট জমির পরিমাণ দাড়ায় ৪৯ একর। ১৯৬৮ সালের ১লা মার্চ এডওয়ার্ড কলেজকে সরকারীকরণ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://pabnasadar.pabna.gov.bd/en/node/193448 |সংগ্রহের-তারিখ=৪ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140312235528/http://pabnasadar.pabna.gov.bd/en/node/193448 |আর্কাইভের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> কলেজের বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২২ হাজারের মত।
পরবর্তীতে কলেজের বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য অনেকেই সাহায্য সহযোগিতা করেন। ১৯১৫-১৬ সালের মধ্যে প্রাথমিক অবকাঠামো বা অট্টালিকা নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার পর, ১৯৬১ সালে কলেজের মোট জমির পরিমাণ দাড়ায় ৪৯ একর। ১৯৬৮ সালের ১লা মার্চ এডওয়ার্ড কলেজকে সরকারীকরণ করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://pabnasadar.pabna.gov.bd/en/node/193448 |সংগ্রহের-তারিখ=৪ এপ্রিল ২০১৪ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140312235528/http://pabnasadar.pabna.gov.bd/en/node/193448 |আর্কাইভের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.pabnasadar.pabna.gov.bd/site/top_banner/8df51916-1ab1-11e7-8120-286ed488c766/%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%A1%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1-%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%259C|শিরোনাম=পাবনা সদর উপজেলা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=http|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-24}}</ref> কলেজের বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২২ হাজারের মত।


==অনুষদসমূহ==
==অনুষদসমূহ==
১০৪ নং লাইন: ১০৪ নং লাইন:


== বহিঃ সংযোগ ==
== বহিঃ সংযোগ ==
{{প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট|https://www.edwardcollege.edu.bd}}
*{{প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট|https://www.edwardcollege.edu.bd}}
* [https://www.youtube.com/watch?v=KrIv4OSA4I0 ইউটিউবে দেখুন কলেজটির সংক্ষিপ্ত পরিচয়]


{{বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ সমূহ}}
{{বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ সমূহ}}

০৬:৫৩, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত১৮৯৮
অধ্যক্ষহুমায়ুন কবির মজুমদার
শিক্ষার্থীপ্রায় ২২,০০০+
অবস্থান,
ওয়েবসাইটhttp://www.edwardcollegebd.com
চিত্র:এডওয়ার্ড কলেজ লোগো.jpg
মানচিত্র

সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা, বাংলাদেশের পাবনা জেলায় অবস্থিত অবিভক্ত ব্রিটিশ বাংলায় প্রতিষ্ঠিত একটি ঐতিহাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। [১] ১৮৯৮ সালে শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেন। [২]

ইতিহাস

শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী

১৮২৮ সালে পাবনা জেলার ভৌগোলিক সীমানা নির্ধারিত হওয়ার পর, এ অঞ্চলে শিক্ষা প্রসারের কথা চিন্তা করা হয়। ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দের জুলাইয়ে শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী পাবনায় প্রথমে “পাবনা ইনস্টিটিউশন” (বর্তমান গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউট) নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন। পরবর্তীতে ১৮৯৮ সালে এ বিদ্যালয়ের একটি কক্ষেই গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী এডওয়ার্ড কলেজের কার্যক্রম শুরু করেন।[৩] একই বছর ডিসেম্বরে এফ.এ স্ট্যান্ডার্ড কলেজ নামে কলেজটি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। প্রথমদিকে কলেজটি মাত্র ২৬ জন শিক্ষার্ত্রী নিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী ১৯০৬ সাল পর্যন্ত কলেজটির অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন এবং সেসময় এর নাম পরিবর্তন করে পাবনা কলেজ নামকরণ করা হয়। ১৯১১ সালে কলেজটির নাম পরিবর্তন করে পুনরায় ভারতের তৎকালীন সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ডের নামানুসারে এডওয়ার্ড কলেজ করা হয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠার সময় ও প্রথমদিকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করেন তাড়াশের জমিদার রায় বনমালী রায় বাহাদুর, কুষ্টিয়ার আমলা সদরপুরের জমিদার, নীলবিদ্রোহের নেত্রী প্যারীসুন্দরী দেবী (মতান্তরে দাসী)র উত্তরাধিকারী গোপী সুন্দরী দাসী ও দেবেন্দ্র নারায়ণ সিংহ, অধ্যাপক হেম চন্দ্র রায়, গোপালচন্দ্র লাহিড়ী, রাধিকা নাথ বসুসহ প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ।

পরবর্তীতে কলেজের বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য অনেকেই সাহায্য সহযোগিতা করেন। ১৯১৫-১৬ সালের মধ্যে প্রাথমিক অবকাঠামো বা অট্টালিকা নির্মাণের কাজ শেষ হওয়ার পর, ১৯৬১ সালে কলেজের মোট জমির পরিমাণ দাড়ায় ৪৯ একর। ১৯৬৮ সালের ১লা মার্চ এডওয়ার্ড কলেজকে সরকারীকরণ করা হয়।[৪][৫] কলেজের বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২২ হাজারের মত।

অনুষদসমূহ

১৯২১ সালে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক থাকার সময় ৫টি বিষয়ে পাঠদানের অনুমতি দেওয়া হয়। প্রথমদিকে পাঠদানের বিষয়গুলো ছিল- ইংরেজি, ইতিহাস, যুক্তিবিদ্যা, গণিত, বিজ্ঞান, সংস্কৃত, আরবী ও ফারসী। ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে বি,এস-সি কোর্স, ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে বি, এ কোর্স, ১৯৪৬ সালে কলেজে বায়োলজি বিভাগ, ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে বাংলা ও পরের বছর অর্থনীতিতে অনার্স, ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে পদার্থ বিজ্ঞান, গণিত ও ব্যবস্থাপনায় অনার্স কোর্স, পরের বছর বাংলা ও অর্থনীতিতে এম, এ কোর্স, ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজি, রসায়ন, উদ্ভিদবিদ্যা, হিসাববিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন ও ইতিহাস বিষয়ে অনার্স কোর্স, পরবর্তীতে এ বিষয়গুলোতে ১৯৯৫ সালে মাস্টার্স কোর্স চালু করা হয়। ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণী বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি এবং সমাজ বিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স, পরের বছর প্রাণিবিদ্যা বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স ও ২০১১ সালে ফিন্যান্স ও মার্কেটিং বিষয়ে অনার্স কোর্সে পাঠদান শুরু হয়।

বিভাগ সমূহ

বিজ্ঞান অনুষদ

  • পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ
  • রসায়ন বিভাগ
  • গণিত বিভাগ
  • উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ
  • প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
  • পরিসংখ্যান বিভাগ

কলা অনুষদ

  • বাংলা বিভাগ
  • ইংরেজি বিভাগ
  • ইসলামি শিক্ষা বিভাগ
  • আরবি বিভাগ
  • ইতিহাস বিভাগ
  • ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
  • দর্শন বিভাগ
  • ইসলামী ইতিহাস

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ

  • অর্থনীতি বিভাগ
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
  • সমাজবিজ্ঞান বিভাগ

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ

  • হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
  • ব্যাবস্থাপনা বিভাগ
  • মার্কেটিং বিভাগ
  • ফিন্যান্স বিভাগ

কৃতি শিক্ষার্থী

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "অবিভক্ত বাংলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এডওয়ার্ড কলেজ"Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 
  2. "এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১২ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৪ 
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১২ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৪ 
  5. "পাবনা সদর উপজেলা"http (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২৪ 

বহিঃ সংযোগ