পটুয়াখালী সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২২°২১′১৩″ উত্তর ৯০°২০′৩২″ পূর্ব / ২২.৩৫৩৭৩৫° উত্তর ৯০.৩৪২২৮৫° পূর্ব / 22.353735; 90.342285
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ১৯৩৭ সালে পটুয়াখালী হতে বঙ্গীয় আইন পরিষদে মুসলিম লীগ নেতা ও পটুয়াখালীর জমিদার খাজা নাজিমউদ্দিনের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। কথিত আছে যে, নির্বাচনকালে তিনি পটুয়াখালীবাসীকে অঙ্গীকার করেছিলেন যে, তিনি পটুয়াখালী শহরে কলেজ প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু চাখারবাসীর চাপে তিনি অঙ্গীকার রাখতে পারেননি
শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ১৯৩৭ সালে পটুয়াখালী হতে বঙ্গীয় আইন পরিষদে মুসলিম লীগ নেতা ও পটুয়াখালীর জমিদার খাজা নাজিমউদ্দিনের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। কথিত আছে যে, নির্বাচনকালে তিনি পটুয়াখালীবাসীকে অঙ্গীকার করেছিলেন যে, তিনি পটুয়াখালী শহরে কলেজ প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু চাখারবাসীর চাপে তিনি অঙ্গীকার রাখতে পারেননি


১৯৫৬ সালে ভোলায় একটি ও পিরোজপুরে দুটি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরায়ার্দী বরিশাল, পিরোজপুর ও ভোলায় জনসভা করেন। স্থানীয় এমএলএ ও নেতৃবৃন্দের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি পিরোজপুর, পটুয়াখালী ও ভোলায় একটি করে কলে এবং বরিশালে একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেন। এই অঙ্গীকার পূরণের প্রয়াসে ১৯৫৬ সালে পটুয়াখালী মহকুমা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে পটুয়াখালী কলেজের সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়। এমএলএ ও স্থানীয় বিদ্যেৎসাহী ব্যক্তিগণ কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৭ সালের ৫ জুন পটুয়াখালী কলেজের যাত্রা শুরু হয়। সৈয়দ আহমেদ আলীকে পটুয়াখালী কলেজে প্রথম অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়। পটুয়াখালী কলেজের প্রথম কার্যক্রম শুরু হয়
১৯৫৬ সালে ভোলায় একটি ও পিরোজপুরে দুটি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরায়ার্দী বরিশাল, পিরোজপুর ও ভোলায় জনসভা করেন। স্থানীয় এমএলএ ও নেতৃবৃন্দের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি পিরোজপুর, পটুয়াখালী ও ভোলায় একটি করে কলেজ এবং বরিশালে একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেন। এই অঙ্গীকার পূরণের প্রয়াসে ১৯৫৬ সালে পটুয়াখালী মহকুমা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে পটুয়াখালী কলেজের সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়। এমএলএ ও স্থানীয় বিদ্যেৎসাহী ব্যক্তিগণ কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৭ সালের ৫ জুন পটুয়াখালী কলেজের যাত্রা শুরু হয়। সৈয়দ আহমেদ আলীকে পটুয়াখালী কলেজে প্রথম অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়। পটুয়াখালী কলেজের প্রথম কার্যক্রম শুরু হয়





== প্রতিষ্ঠাকালে দাতাদের অর্থের পরিমাণ ==
== প্রতিষ্ঠাকালে দাতাদের অর্থের পরিমাণ ==

০৮:২২, ২৯ নভেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পটুয়াখালী সরকারী কলেজ
ধরনসরকারী
স্থাপিত১৯৫৭ [১]
ঠিকানা,
বাংলাদেশ

২২°২১′১৩″ উত্তর ৯০°২০′৩২″ পূর্ব / ২২.৩৫৩৭৩৫° উত্তর ৯০.৩৪২২৮৫° পূর্ব / 22.353735; 90.342285
শিক্ষাঙ্গনপটুয়াখালী সদর,বরিশাল
মানচিত্র

পটুয়াখালী সরকারী কলেজ বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার একটি শীর্ষস্থানীয় এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।[২][৩]

প্রতিষ্ঠার পটভূমি

শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ১৯৩৭ সালে পটুয়াখালী হতে বঙ্গীয় আইন পরিষদে মুসলিম লীগ নেতা ও পটুয়াখালীর জমিদার খাজা নাজিমউদ্দিনের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়লাভ করেন। কথিত আছে যে, নির্বাচনকালে তিনি পটুয়াখালীবাসীকে অঙ্গীকার করেছিলেন যে, তিনি পটুয়াখালী শহরে কলেজ প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু চাখারবাসীর চাপে তিনি অঙ্গীকার রাখতে পারেননি

১৯৫৬ সালে ভোলায় একটি ও পিরোজপুরে দুটি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরায়ার্দী বরিশাল, পিরোজপুর ও ভোলায় জনসভা করেন। স্থানীয় এমএলএ ও নেতৃবৃন্দের দাবির প্রেক্ষিতে তিনি পিরোজপুর, পটুয়াখালী ও ভোলায় একটি করে কলেজ এবং বরিশালে একটি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেন। এই অঙ্গীকার পূরণের প্রয়াসে ১৯৫৬ সালে পটুয়াখালী মহকুমা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে পটুয়াখালী কলেজের সাংগঠনিক কমিটি গঠন করা হয়। এমএলএ ও স্থানীয় বিদ্যেৎসাহী ব্যক্তিগণ কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৫৭ সালের ৫ জুন পটুয়াখালী কলেজের যাত্রা শুরু হয়। সৈয়দ আহমেদ আলীকে পটুয়াখালী কলেজে প্রথম অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়। পটুয়াখালী কলেজের প্রথম কার্যক্রম শুরু হয়

প্রতিষ্ঠাকালে দাতাদের অর্থের পরিমাণ

১. ফরমান আলী মল্লিক,টেপুরা, আমতলী - ১০ হাজার টাকা;২.নিবারণ চন্দ্র কবিরাজ, লক্ষীপুর, দশমিনা - ৬ হাজার টাকা; হাশেম আলী মল্লিক, টেপুরা, আমতলী - ২ হাজার টাকা; ৪. নুরুল হক রাজমিয়া, পটুয়াখালী - ১ হাজার ২ শত টাকা; ৫. মোতাহার সিকদার, আমতলী - ১ হাজার টাকা; ৬. আবুল হোসেন তালুকদার - ১ হাজার টাকা।

অবকাঠামো

ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি,ইংরেজি সহ আরো অনেক বিভাগ বিদ্যমান আছে।

অন্যান্য অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধাসমূহ

আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার জন্য রয়েছে সমকালীন গ্রন্থসমৃদ্ধ গ্রন্থাগার, কম্পিউটার ল্যাব ও বিজ্ঞান গবেষণাগার। শিক্ষার্থীর শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের জন্য রয়েছে ক্রীড়া সামগ্রী, সাংস্কৃতিক আয়োজন।[৪]

তথ্যসূত্র

  1. "পটুয়াখালী সরকারি কলেজে বন্ধ ছাত্র সংসদ নির্বাচন"jaijaidinbd.com। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২০ 
  2. "দৈনিক জনকন্ঠ || পটুয়াখালী সরকারি কলেজে হীরক জয়ন্তী উৎসব"দৈনিক জনকন্ঠ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২০ 
  3. আমাদের বরিশাল
  4. "Somoy TV | Bangla News | Video | Photo | Live TV | Exclusive"www.somoynews.tv। ৪ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২০ 

বহি:সংযোগ