যুল কিফ্‌ল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
.
ট্যাগ: প্রুভইট সম্পাদনা
১৭ নং লাইন: ১৭ নং লাইন:


== কুরআনে যুল কিফল ==
== কুরআনে যুল কিফল ==
কুরআনে যুল কিফলের নাম দুই বার উল্লেখ করা হয়েছে। এ আয়াত দুটি হল:

{{Quote|এবং (স্মরণ করুন) [[ইসমাইল]], [[ইদ্রিস]] ও যুল-কিফলের কথা, তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন ধৈর্যশীল। <br> আমি তাঁদেরকে আমার রহমাতপ্রাপ্তদের অন্তর্ভূক্ত করেছিলাম। তাঁরা ছিলেন সৎকর্মপরায়ণ।|কুরআন, [[সূরা আল-আম্বিয়া]], [[আয়াত]]: ৮৫–৮৬<ref>{{কুরআন উদ্ধৃতি|২১|৮৫|s=ns|e=৮৬}}</ref>}}
{{Quote|এবং (স্মরণ করুন) [[ইসমাইল]], [[ইদ্রিস]] ও যুল-কিফলের কথা, তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন ধৈর্যশীল। <br> আমি তাঁদেরকে আমার রহমাতপ্রাপ্তদের অন্তর্ভূক্ত করেছিলাম। তাঁরা ছিলেন সৎকর্মপরায়ণ।|কুরআন, [[সূরা আল-আম্বিয়া]], [[আয়াত]]: ৮৫–৮৬<ref>{{কুরআন উদ্ধৃতি|২১|৮৫|s=ns|e=৮৬}}</ref>}}


{{Quote|স্মরণ করুণ ইসমাঈল, [[আল ইয়াসা]] ও যুলকিফলের কথা; তারা প্রত্যেকেই সজ্জন।|কুরআন, [[সূরা ছোয়াদ]], আয়াত: ৪৮<ref>{{কুরআন উদ্ধৃতি|৩৮|৪৮|s=ns}}</ref>}}
{{Quote|স্মরণ করুণ ইসমাঈল, [[আল ইয়াসা]] ও যুলকিফলের কথা; তারা প্রত্যেকেই সজ্জন।|কুরআন, [[সূরা ছোয়াদ]], আয়াত: ৪৮<ref>{{কুরআন উদ্ধৃতি|৩৮|৪৮|s=ns}}</ref>}}

উভয় ক্ষেত্রেই যুল কিফলকে অন্যান্য নবীদের নামের সাথে উল্লেখ করা হয়েছে।


== আরো পড়ুন ==
== আরো পড়ুন ==
৩১ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.islamweb.net/ver2/archive/article.php?lang=E&id=44838|শিরোনাম= Story of Dhul-Kifl (Ezekiel)|ওয়েবসাইট=islamweb.net}}
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.islamweb.net/ver2/archive/article.php?lang=E&id=44838 |শিরোনাম=Story of Dhul-Kifl (Ezekiel) |ওয়েবসাইট=islamweb.net}}
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.angelfire.com/on/ummiby1/others1.html |শিরোনাম=Ezekiel (Hizqeel)|ওয়েবসাইট=angelfire.com}}
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.angelfire.com/on/ummiby1/others1.html |শিরোনাম=Ezekiel (Hizqeel) |ওয়েবসাইট=angelfire.com}}
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060525120345/http://archnet.org/library/sites/one-site.tcl?site_id=7827|ইউআরএল=http://archnet.org/library/sites/one-site.tcl?site_id=7827|আর্কাইভের-তারিখ=2006-05-25 |শিরোনাম=Dhu'l Kifl Shrine|ওয়েবসাইট=archnet.org}}
* {{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://archnet.org/library/sites/one-site.tcl?site_id=7827 |শিরোনাম=Dhu'l Kifl Shrine |ওয়েবসাইট=archnet.org |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060525120345/http://archnet.org/library/sites/one-site.tcl?site_id=7827 |আর্কাইভের-তারিখ=2006-05-25}}


{{Prophets in the Qur'an}}
{{Prophets in the Qur'an}}
{{Qur'anic people}}
{{Qur'anic people}}


[[Category:নবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:নবী]]
[[Category:ইসলামের নবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলামের নবী]]

০৭:৩১, ১১ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ


যুল কিফল

আলাইহিস সালাম
ذُو ٱلْكِفْل
আরবি ক্যালিগ্রাফিতে যুল কিফ্‌লের নাম
ব্যক্তিগত তথ্য
ধর্মইসলাম
যে জন্য পরিচিতনবি

যুল কিফল (আরবি: ذُو ٱلْكِفْل) ইসলামের একজন নবিযিহিষ্কেল সহ হিব্রু বাইবেলের বেশ কয়েকজন পয়গম্বরের সাথে তার সাদৃশ্য পাওয়া যায়।[১] মনে করা হয়, তিনি প্রায় ৭৫ বছর বেঁচে ছিলেন। তিনি যে স্থানে ধর্ম প্রচার করতেন তা বর্তমান ইরাকের অন্তর্গত। বিশ্বাস করা হয় যে, আল্লাহ তাকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন এবং কুরআনে তাকে "সৎকর্মশীল" মানুষ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।[২] অন্যান্য ঐতিহাসিক উৎস থেকে যুল কিফল সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায়নি। তবে ইবনে ইসহাকইবনে কাসিরের মতো মুফাসসিরগণ তাদের লেখনীতে যুল কিফলকে নবি এবং সাধু ব্যক্তি হিসাবে বর্ণনা করেছেন, যিনি প্রতিদিন আল্লাহর উপাসনা ও প্রার্থনা করতেন।[৩]

তুরস্কের দিয়ারবাকির প্রদেশের এরগানিতে অবস্থিত একটি সমাধিকে অনেকে যুল কিফলের সমাধি বলে মনে করে। শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে মাকাম দাগি নামক একটি পাহাড়ের উপর সমাধিক্ষেত্রটি অবস্থিত।[৪][৫]

কুরআনে যুল কিফল

কুরআনে যুল কিফলের নাম দুই বার উল্লেখ করা হয়েছে। এ আয়াত দুটি হল:

এবং (স্মরণ করুন) ইসমাইল, ইদ্রিস ও যুল-কিফলের কথা, তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন ধৈর্যশীল।
আমি তাঁদেরকে আমার রহমাতপ্রাপ্তদের অন্তর্ভূক্ত করেছিলাম। তাঁরা ছিলেন সৎকর্মপরায়ণ।

স্মরণ করুণ ইসমাঈল, আল ইয়াসা ও যুলকিফলের কথা; তারা প্রত্যেকেই সজ্জন।

— কুরআন, সূরা ছোয়াদ, আয়াত: ৪৮[৭]

উভয় ক্ষেত্রেই যুল কিফলকে অন্যান্য নবীদের নামের সাথে উল্লেখ করা হয়েছে।

আরো পড়ুন

তথ্যসূত্র

  1. Vajda, G.। "Dhu al-Kifl"এনসাইক্লোপিডিয়া অফ ইসলাম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২০ 
  2. কুরআন ৩৮:৪৮
  3. কাসাসুল আম্বিয়া, পৃষ্ঠা: ২৯৯
  4. İnanç ve kültür mirasının gözdesi: Hazreti Zülkifl Makamı (Turkish)ilkha. Posted 17 November 2018.
  5. İNANÇ VE KÜLTÜR MİRASININ GÖZDESİ: HAZRETİ ZÜLKİFL MAKAMI (Turkish) GuneydoguGuncel. Posted 18 November 2018.
  6. কুরআন ২১:৮৫–৮৬
  7. কুরআন ৩৮:৪৮

বহিঃসংযোগ