জর্দান নদী
জর্দান নদী | |
---|---|
জর্দান নদী | |
![]() | |
স্থানীয় নাম | আরবি: نهر الأردن, প্রতিবর্ণী. Nahr al-Urdun হিব্রু ভাষায়: נהר הירדן, Nahar ha-Yarden |
অন্য নাম | আরবি: نهر الشريعة, প্রতিবর্ণী. Nahr al-Shari‘ah |
দেশ | জর্ডান, ইসরায়েল, সিরিয়া, ফিলিস্তিন |
অঞ্চল | মধ্যপ্রাচ্য, পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় উপকূল |
জেলা | গালীল |
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য | |
মূল উৎস | হের্মোনস্থ লেবাননবৈরী পর্বতশ্রেণী, গোলান মালভূমি ২,৮১৪ মি (৯,২৩২ ফু) |
মোহনা | মৃত সাগর −৪১৬ মি (−১,৩৬৫ ফু) |
উপনদী | |
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
দৈর্ঘ্য | ২৫১ কিমি (১৫৬ মা) |
নিষ্কাশন |
|
জর্দান নদী[১] (বিকল্প বানান: জর্ডান নদী; আরবি: نَهْر الْأُرْدُنّ, প্রতিবর্ণী. নাহার আল-উর্দুন; হিব্রু ভাষায়: נְהַר הַיַּרְדֵּן, নাহার হা-ইয়ার্দেন; সিরীয়: ܢܗܪܐ ܕܝܘܪܕܢܢ), যা শরিয়ত নদী (আরবি: نهر الشريعة, প্রতিবর্ণী. নাহার আল-শারি’আহ্) নামেও পরিচিত, হলো মধ্যপ্রাচ্যের ২৫১-কিলোমিটার দীর্ঘ (১৫৬ মা) একটি নদী যা মোটামুটিভাবে গালীল সাগরের উত্তর থেকে দক্ষিণদিকে বয়ে চলে মৃত সাগরে গিয়ে পতিত হয়। নদীটির পূর্ব সীমান্তে রয়েছে জর্ডান ও গোলান মালভূমি এবং পশ্চিম সীমান্তে রয়েছে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর ও ইসরায়েল। জর্ডান ও পশ্চিম তীর উভয়ই নদীটির কাছ থেকে তাদের নাম গ্রহণ করে।
ইহুদিধর্ম ও খ্রিস্টধর্মে নদীটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে কেননা বাইবেলে বলা হয়েছে যে ইস্রায়েলীয়রা এই নদী পার হয়েই প্রতিজ্ঞাত দেশে প্রবেশ করেছিল এবং বাপ্তিস্মদাতা যোহন এই নদীতেই নাসরতীয় যীশুকে বাপ্তিস্ম করেছিলেন।[২]
ভূগল[সম্পাদনা]
ব্যুৎপত্তি[সম্পাদনা]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
প্রধান পরিবেশগত সমস্যা[সম্পাদনা]
জলরাজনীতি[সম্পাদনা]
সড়ক, সীমান্ত ক্রসিং, সেতু[সম্পাদনা]
জলের উৎস হিসাবে গুরুত্ব[সম্পাদনা]
ধর্মীয় তাৎপর্য[সম্পাদনা]
হিব্রু বাইবেল[সম্পাদনা]
নূতন নিয়ম[সম্পাদনা]
আহরিত সাংস্কৃতিক তাৎপর্য[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ এই বাইবেলীয় নামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় বাইবেলীয় শব্দের প্রতিবর্ণীকরণে ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
- ↑ "An Interfaith Look at the Jordan River"। ১৮ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৭।