মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
6টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14)
৩২ নং লাইন: ৩২ নং লাইন:
|faculty = ৮০
|faculty = ৮০
|teachers = ৮০
|teachers = ৮০
|students = ৭,০০০+ <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info |শিরোনাম=ছাত্রী সংখ্যা}}</ref>
|students = ৭,০০০+ <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info | শিরোনাম=ছাত্রী সংখ্যা | সংগ্রহের-তারিখ=১৩ আগস্ট ২০১৫ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150624015603/http://www.muminunnisacollege.com/college-info | আর্কাইভের-তারিখ=২৪ জুন ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
|undergrad =
|undergrad =
|postgrad =
|postgrad =
৬৩ নং লাইন: ৬৩ নং লাইন:
গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ শামসুল হক [[২৯ জুলাই]] [[১৯৫৯]] সালে এই কলেজ উদ্বোধন করেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ছিলেন শিক্ষাবিদ আলহাজ রিয়াজউদ্দিন আহমেদ।
গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ শামসুল হক [[২৯ জুলাই]] [[১৯৫৯]] সালে এই কলেজ উদ্বোধন করেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ছিলেন শিক্ষাবিদ আলহাজ রিয়াজউদ্দিন আহমেদ।


কলেজটিতে বিজ্ঞান শাখা চালু হয় ১৯৬১ সালে। কলেজটি ডিগ্রী কলেজে উন্নীত হয় ১৯৬৩ সালে। ১৯৮০ সালের মার্চে কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৯৮-৯৯ সেশনে ছয়টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়। মাস্টার্স কোর্স শুরু হয় ২০০১-২০০২ সেশনে। উদ্ভিদবিদ্যায় ২০১৩-১৪ সেশনে ও প্রাণীবিদ্যায় অনার্স ২০১৪-১৫ সেশনে চালু হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/history |শিরোনাম=ইতিহাস}}</ref>
কলেজটিতে বিজ্ঞান শাখা চালু হয় ১৯৬১ সালে। কলেজটি ডিগ্রী কলেজে উন্নীত হয় ১৯৬৩ সালে। ১৯৮০ সালের মার্চে কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৯৮-৯৯ সেশনে ছয়টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়। মাস্টার্স কোর্স শুরু হয় ২০০১-২০০২ সেশনে। উদ্ভিদবিদ্যায় ২০১৩-১৪ সেশনে ও প্রাণীবিদ্যায় অনার্স ২০১৪-১৫ সেশনে চালু হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/history | শিরোনাম=ইতিহাস | সংগ্রহের-তারিখ=১৩ আগস্ট ২০১৫ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150827110933/http://www.muminunnisacollege.com/history | আর্কাইভের-তারিখ=২৭ আগস্ট ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>


==প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা==
==প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা==
দুইটি অনুষদে বিভাগের সংখ্যা ১৪ টি। বর্তমানে শিক্ষকের সংখ্যা ৮০ জন। বর্তমানে ৩ জন অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ১৩ জন, সহকারী অধ্যাপক ২০ জন, প্রভাষক ৩৫ জন, প্রদর্শক ৪ জন এবং একজন করে শরীরচর্চা শিক্ষক, গ্রন্থাগারিক, সহগ্রন্থাগারিক কর্মরত রয়েছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info |শিরোনাম=প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা}}</ref>
দুইটি অনুষদে বিভাগের সংখ্যা ১৪ টি। বর্তমানে শিক্ষকের সংখ্যা ৮০ জন। বর্তমানে ৩ জন অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ১৩ জন, সহকারী অধ্যাপক ২০ জন, প্রভাষক ৩৫ জন, প্রদর্শক ৪ জন এবং একজন করে শরীরচর্চা শিক্ষক, গ্রন্থাগারিক, সহগ্রন্থাগারিক কর্মরত রয়েছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info | শিরোনাম=প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা | সংগ্রহের-তারিখ=১৩ আগস্ট ২০১৫ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150624015603/http://www.muminunnisacollege.com/college-info | আর্কাইভের-তারিখ=২৪ জুন ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>


==শিক্ষা ব্যবস্থা==
==শিক্ষা ব্যবস্থা==
উচ্চ মাধ্যমিকে মানবিক ও বিজ্ঞান শাখায়,স্নাতক (পাস) কোর্সে বিএ, বিএসএস, বিএসসি,স্নাতক (সম্মান) কোর্সে ভূগোল ও পরিবেশ, উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণিবিদ্যা এবং স্নাতক সম্মান এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে বাংলা, ইংরেজী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, গণিত, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন ও অর্থনীতি পড়ানো হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info |শিরোনাম=শিক্ষা ব্যবস্থা}}</ref>
উচ্চ মাধ্যমিকে মানবিক ও বিজ্ঞান শাখায়,স্নাতক (পাস) কোর্সে বিএ, বিএসএস, বিএসসি,স্নাতক (সম্মান) কোর্সে ভূগোল ও পরিবেশ, উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণিবিদ্যা এবং স্নাতক সম্মান এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে বাংলা, ইংরেজী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, গণিত, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন ও অর্থনীতি পড়ানো হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info | শিরোনাম=শিক্ষা ব্যবস্থা | সংগ্রহের-তারিখ=১৩ আগস্ট ২০১৫ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150624015603/http://www.muminunnisacollege.com/college-info | আর্কাইভের-তারিখ=২৪ জুন ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
==ছাত্রীনিবাস==
==ছাত্রীনিবাস==
ছাত্রীদের আবাসন ব্যবস্থার জন্য দুইটি ছাত্রী হোস্টেল আছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info |শিরোনাম=ছাত্রীনিবাস}}</ref>
ছাত্রীদের আবাসন ব্যবস্থার জন্য দুইটি ছাত্রী হোস্টেল আছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/college-info | শিরোনাম=ছাত্রীনিবাস | সংগ্রহের-তারিখ=১৩ আগস্ট ২০১৫ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150624015603/http://www.muminunnisacollege.com/college-info | আর্কাইভের-তারিখ=২৪ জুন ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
==গ্রন্থাগার==
==গ্রন্থাগার==
সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারটিতে পুস্তকসংখ্যা প্রায় ১৬০০০ ।
সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারটিতে পুস্তকসংখ্যা প্রায় ১৬০০০ ।
==অর্জন==
==অর্জন==
১৯৯৭ সালে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পুরস্কার পায়। ১৯৯৮ সালে কলেজের প্রিন্সিপাল শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসাবে পুরষ্কার পান। ঢাকা বোর্ড কর্তৃক আন্তঃকলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় পর্যায়ে ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন এবং দ্বৈত ব্যাডমিন্টনে রানার্সআপ হয় কলেজের মেয়েরা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/history |শিরোনাম=অর্জন}}</ref>
১৯৯৭ সালে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পুরস্কার পায়। ১৯৯৮ সালে কলেজের প্রিন্সিপাল শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসাবে পুরষ্কার পান। ঢাকা বোর্ড কর্তৃক আন্তঃকলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় পর্যায়ে ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন এবং দ্বৈত ব্যাডমিন্টনে রানার্সআপ হয় কলেজের মেয়েরা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.muminunnisacollege.com/history | শিরোনাম=অর্জন | সংগ্রহের-তারিখ=১৩ আগস্ট ২০১৫ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150827110933/http://www.muminunnisacollege.com/history | আর্কাইভের-তারিখ=২৭ আগস্ট ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
==কৃতী শিক্ষার্থী==
==কৃতী শিক্ষার্থী==
বিশিষ্ট সাহিত্যিক [[ইফফাত আরা]] এই কলেজ থেকে ১৯৬৮ অনার্স পাস করেন।
বিশিষ্ট সাহিত্যিক [[ইফফাত আরা]] এই কলেজ থেকে ১৯৬৮ অনার্স পাস করেন।

১৬:০৬, ৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ
চিত্র:মুমিনুন্নিসাকলেজ-লোগো.png
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত১৯৫৯
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধ্যক্ষএন. এম. শাহজাহান সরকার
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
৮০
শিক্ষার্থী৭,০০০+ [১]
অবস্থান,
বাংলাদেশ
শিক্ষাঙ্গনশহুরে
ওয়েবসাইটঅফিশিয়াল ওয়েবসাইট
মানচিত্র

মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত একটি সরকারি কলেজ। শহরের টাউনহলের বিপরীতে এই কলেজটির অবস্থান। এই কলেজটি ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত। বৃহত্তর ময়মনসিংহ এর নারীশিক্ষা বাস্তবায়নে এই কলেজ অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজের প্রধান দরজা

ইতিহাস

প্রায় ৭০ বছর পূর্বে বৃহত্তর ময়মনসিংহ এর নারীশিক্ষাকে বিস্তৃত করার উদ্দেশ্যে এই কলেজ স্থাপিত হয়। সর্বজনপরিচিত সমাজসেবক আলহাজ সজুতুর রহমান খান, মজুতুর রহমান খান (এম.আর খান), আলহাজ ফয়েজ উদ্দিন খান, মফিজ উদ্দিন খান সাহেবদের মাতা মুমিনুন্নিসা এর নামে এই কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। এম. আর. খান কোম্পানি ১৯৫২ সালে মুমিনুন্নিসা কলেজের ভূমি ক্রয় করে দালান তৈরি করে। প্রথমে নিজেদের ব্যবস্থাপনায় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হতো। এই কোম্পানিটি সকল ভাই এর সমন্বয়ে পার্টনারশিপ কোম্পানি যা ব্রিটিশ আমল থেকে চা, পাটের ব্যবসাসহ অনেক ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত ছিল। এই কলেজের অবকাঠামোর সিংহভাগ অর্থই এই কোম্পানি প্রদান করে। এম. আর. খান সাহেব নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন ধনী ও সমাজসেবক ব্যক্তিগণের নিকট হতেও কলেজের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেন।

বেগম মুমিনুন্নিসার জন্ম ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার কামারগাও ইউনিয়নের উলামাকান্দি গ্রামে। পরিণত বয়সে পার্শ্ববর্তী হুগলা ইউনিয়নে বিশিষ্ট গৃহস্থ মরহুম এলাদাত খান সাহেবের একমাত্র পুত্র জনাব দুর্লভ খান এর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বেগম মুমিনুন্নিসার মৃত্যুর পর তাঁর শ্বশুরবাড়ি নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার হুগলা ইউনিয়নের ভিকুনিয়া গ্রামে চিরশায়িত আছেন।

গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ শামসুল হক ২৯ জুলাই ১৯৫৯ সালে এই কলেজ উদ্বোধন করেন। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল ছিলেন শিক্ষাবিদ আলহাজ রিয়াজউদ্দিন আহমেদ।

কলেজটিতে বিজ্ঞান শাখা চালু হয় ১৯৬১ সালে। কলেজটি ডিগ্রী কলেজে উন্নীত হয় ১৯৬৩ সালে। ১৯৮০ সালের মার্চে কলেজটি সরকারিকরণ করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৯৯৮-৯৯ সেশনে ছয়টি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু করা হয়। মাস্টার্স কোর্স শুরু হয় ২০০১-২০০২ সেশনে। উদ্ভিদবিদ্যায় ২০১৩-১৪ সেশনে ও প্রাণীবিদ্যায় অনার্স ২০১৪-১৫ সেশনে চালু হয়।[২]

প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা

দুইটি অনুষদে বিভাগের সংখ্যা ১৪ টি। বর্তমানে শিক্ষকের সংখ্যা ৮০ জন। বর্তমানে ৩ জন অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ১৩ জন, সহকারী অধ্যাপক ২০ জন, প্রভাষক ৩৫ জন, প্রদর্শক ৪ জন এবং একজন করে শরীরচর্চা শিক্ষক, গ্রন্থাগারিক, সহগ্রন্থাগারিক কর্মরত রয়েছেন।[৩]

শিক্ষা ব্যবস্থা

উচ্চ মাধ্যমিকে মানবিক ও বিজ্ঞান শাখায়,স্নাতক (পাস) কোর্সে বিএ, বিএসএস, বিএসসি,স্নাতক (সম্মান) কোর্সে ভূগোল ও পরিবেশ, উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণিবিদ্যা এবং স্নাতক সম্মান এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে বাংলা, ইংরেজী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, গণিত, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন ও অর্থনীতি পড়ানো হয়।[৪]

ছাত্রীনিবাস

ছাত্রীদের আবাসন ব্যবস্থার জন্য দুইটি ছাত্রী হোস্টেল আছে।[৫]

গ্রন্থাগার

সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারটিতে পুস্তকসংখ্যা প্রায় ১৬০০০ ।

অর্জন

১৯৯৭ সালে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পুরস্কার পায়। ১৯৯৮ সালে কলেজের প্রিন্সিপাল শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসাবে পুরষ্কার পান। ঢাকা বোর্ড কর্তৃক আন্তঃকলেজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিভাগীয় পর্যায়ে ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন এবং দ্বৈত ব্যাডমিন্টনে রানার্সআপ হয় কলেজের মেয়েরা।[৬]

কৃতী শিক্ষার্থী

বিশিষ্ট সাহিত্যিক ইফফাত আরা এই কলেজ থেকে ১৯৬৮ অনার্স পাস করেন।

তথ্যসূত্র

  1. "ছাত্রী সংখ্যা"। ২৪ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫ 
  2. "ইতিহাস"। ২৭ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫ 
  3. "প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা"। ২৪ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫ 
  4. "শিক্ষা ব্যবস্থা"। ২৪ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫ 
  5. "ছাত্রীনিবাস"। ২৪ জুন ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫ 
  6. "অর্জন"। ২৭ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৫