প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ
{{{title}}}
পশ্চিমবঙ্গ (ইংরেজি: West Bengal, ওয়েস্ট বেঙ্গল) ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একটি পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য। পূর্ব সীমান্তে অবস্থিত বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সঙ্গে এই রাজ্য বৃহত্তর বঙ্গের বাংলা ভাষা ও বাঙালি জাতিকেন্দ্রিক অঞ্চলটি গঠন করেছে। এ রাজ্যের উত্তরে ভূটান ও সিকিম; উত্তর-পূর্বে অসম দক্ষিণ-পশ্চিমে ওড়িশা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পশ্চিমে ঝাড়খণ্ড ও বিহার এবং উত্তর-পশ্চিমে নেপাল অবস্থিত। বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ অঞ্চলটি বিগত দুই সহস্রাব্দ ধরে বিভিন্ন স্বাধীন রাজ্য ও সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধের পর ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এই অঞ্চলে তাদের ভিত শক্ত করে। এরপরই কলকাতা শহর ব্রিটিশ ভারতের রাজধানীতে পরিণত হয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুতে অবিভক্ত বাংলা পরিণত হয় ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম কেন্দ্রে। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার প্রাক্কালে বাংলাকে দুটি পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অংশ ও পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তানের অংশ হিসেবে পরিগণিত হয়। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ বাংলা প্রদেশের পশ্চিমাঞ্চল ভারতের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হলে এই রাজ্যের নামকরণ পশ্চিমবঙ্গ করা হয়েছিল। ইংরেজিতে অবশ্য West Bengal (ওয়েস্ট বেঙ্গল) নামটিই সরকারিভাবে প্রচলিত। ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার রাজ্যের ইংরেজি নামটি পালটে পশ্চিমবঙ্গ রাখার প্রস্তাব দেয়।
নির্বাচিত চিত্রআই আই টি খড়্গপুর ভারতের একটি প্রথমসারির শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান। এটি মূলত: কারিগরি বিদ্যা-শিক্ষা (Engineering Education) 'এর জন্য বিখ্যাত। ১৯৫১ সালে তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী বিধান চন্দ্র রায় এর উদ্যোগে এটি স্থাপিত হয়।
নির্বাচিত নিবন্ধ
কলকাতা বা কোলকাতা (ইংরেজি: Kolkata), (পূর্বনাম: কলিকাতা বা Calcutta), ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী, প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র এবং বৃহত্তম শহর। হুগলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত এই শহরের পৌরএলাকার জনসংখ্যা ৫০ লক্ষের কিছু বেশি। তবে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলির অংশবিশেষ নিয়ে গঠিত বৃহত্তর কলকাতার জনসংখ্যা ১ কোটি ৪০ লক্ষের কাছাকাছি। এই জনসংখ্যার বিচারে কলকাতা ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম শহর ও দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রোপলিটান বা মহানগরীয় অঞ্চল এবং বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম মহানগর অঞ্চল।
নির্বাচিত জীবনী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (৭ই মে, ১৮৬১ - ৭ই আগস্ট, ১৯৪১) (২৫শে বৈশাখ, ১২৬৮ - ২২শে শ্রাবণ, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) বাংলার দিকপাল কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, গল্পকার, প্রাবন্ধিক ও দার্শনিক। তিনি গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি অভিধায় নন্দিত। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে বাংলা সাহিত্য ও সংগীতে রবীন্দ্রনাথ এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের সূচনা করেন। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন তিনি। নোবেল ফাউন্ডেশন তাঁর এই কাব্যগ্রন্থটিকে বর্ণনা করেছিল একটি "গভীরভাবে সংবেদনশীল, উজ্জ্বল ও সুন্দর কাব্যগ্রন্থ" রূপে। রবীন্দ্রনাথ ভারতে ব্রিটিশ শাসনের বিরোধিতা করে দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছিলেন।
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারআপনি জানেন কি...
নির্বাচিত পানোরামাবিষয়শ্রেণীইতিহাস • অর্থনীতি • অঞ্চল • সংস্কৃতি • ভূগোল • রাজনীতি • সামাজিক গোষ্ঠী • ব্যক্তিত্ব • পর্যটন • শিক্ষাব্যবস্থা • গণমাধ্যম • পরিবহণ • ধর্মবিশ্বাস • ভবন ও স্থাপনা • প্রাণীসম্পদ • প্রশাসন প্রাসঙ্গিক বিষয়সমূহআপনি কি করতে পারেন
উইকিপ্রকল্প |