প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বঙ্গ ক্ষেত্রের মানচিত্র: পশ্চিমবঙ্গ,ত্রিপুরা ও বাংলাদেশ

বঙ্গ, বাংলা, বঙ্গদেশ কিংবা বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়ার উত্তরপূর্বে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক এবং ভৌগোলিক অঞ্চল। এই বঙ্গ বর্তমানে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র বাংলাদেশ (পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তান) এবং ভারতের একটি রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ দ্বারা গঠিত। কিন্তু পূর্বে অবিভক্ত বাংলার বেশ কিছু অঞ্চল (ব্রিটিশ রাজের সময় কালে) বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য বিহার, অসমওড়িশা অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই বাংলার অধিবাসীরা বাঙালি জাতি হিসেবে অভিহিত হয়ে থাকেন এবং বাংলা ভাষা এই অঞ্চলের প্রধান ভাষা। এই অঞ্চলটি অধিকাংশ গঙ্গাব্রহ্মপুত্র নদী বদ্বীপ বা গাঙ্গেয় বদ্বীপেঅবস্থিত,যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় বদ্বীপ।

শোধন

ব্যবহার[সম্পাদনা]

The layout design for these subpages is at প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/Layout.

  1. Add a new Selected article to the next available subpage.

নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা[সম্পাদনা]

প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/১

ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার

কলকাতা বা কোলকাতা (ইংরেজি: Kolkata), (পূর্বনাম: কলিকাতা বা Calcutta), ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী, প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র এবং বৃহত্তম শহর। হুগলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত এই শহরের পৌরএলাকার জনসংখ্যা ৫০ লক্ষের কিছু বেশি। তবে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলির অংশবিশেষ নিয়ে গঠিত বৃহত্তর কলকাতার জনসংখ্যা ১ কোটি ৪০ লক্ষের কাছাকাছি। এই জনসংখ্যার বিচারে কলকাতা ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম শহর ও দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রোপলিটান বা মহানগরীয় অঞ্চল এবং বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম মহানগর অঞ্চল।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/২

"বাংলা" শব্দটি বাংলা লিপিতে

বাংলা দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বপ্রান্তের একটি ইন্দো-আর্য ভাষাসংস্কৃত, পালিপ্রাকৃত ভাষার মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে। বাংলা দক্ষিণ এশিয়ার পূর্বে অবস্থিত বঙ্গ বা বাংলা নামক অঞ্চলের মানুষের মুখের ভাষা। এ অঞ্চলটি বর্তমানে রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশভারতের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে গঠিত। এছাড়াও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য এবং মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীও বাংলা ভাষাতে কথা বলে। প্রায় ২০ কোটি মানুষের মাতৃভাষা বাংলা বিশ্বের বহুল প্রচলিত ভাষাগুলোর মধ্যে একটি (ভাষাভাষীর সংখ্যানুসারে এর অবস্থান চতুর্থ থেকে সপ্তমের মধ্যে)। বাংলা বাংলাদেশের প্রধান ভাষা; ভারতে বাংলা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কথিত ভাষা। অসমীয়া ও বাংলা ভৌগলিকভাবে সবচেয়ে পূর্বে অবস্থিত ইন্দো-ইরানীয় ভাষা


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/৩ বাঙালি জাতি হল বঙ্গদেশ অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশের অধুনা বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং ভারতের ত্রিপুরা, অসম, ঝাড়খণ্ডআন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে বসবাসকারী মানব সম্প্রদায় যাদের ইতিহাস অন্ততঃ চার হাজার বছর পুরোনো। এদের ভাষা বাংলা যা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর পূর্ব-ইন্দো-আর্য বিভাগের একটি ভাষা। নৃতাত্বিকভাবে এরা একদিকে যেমন ওড়িয়া, আসামী, বিহারী ও অন্যান্য পূর্বভারতীয় ভাষাভাষী গোষ্ঠীর নিকট আত্মীয়, তেমনই এদের মধ্যে কিয়দংশে মুণ্ডা, প্রোটো-আস্ট্রালয়েড, তিব্বতী-বর্মী, অস্ট্রো-এশীয়, এবং দ্রাবিড় গোষ্ঠীর বংশধারাও মিশে আছে।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/৪ বাংলার নবজাগরণ বলতে বোঝায় ব্রিটিশ রাজত্বের সময় অবিভক্ত ভারতের বাংলা অঞ্চলে ঊনবিংশ ও বিংশ শতকে সমাজ সংস্কার আন্দোলনের জোয়ার ও বহু কৃতি মনীষীর আবির্ভাবকে। মূলত রাজা রামমোহন রায়ের (১৭৭৫-১৮৩৩) সময় এই নবজাগরণের শুরু এবং এর শেষ ধরা হয় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৬১-১৯৪১) সময়ে, যদিও এর পরেও বহু জ্ঞানীগুণী মানুষ এই সৃজনশীলতা ও শিক্ষাদীক্ষার জোয়ারের বিভিন্ন ধারার ধারক ও বাহক হিসাবে পরিচিত হয়েছেন। ঊনবিংশ শতকের বাংলা ছিল সমাজ সংস্কার, ধর্মীয় দর্শনচিন্তা, সাহিত্য, সাংবাদিকতা, দেশপ্রেম, ও বিজ্ঞানের পথিকৃৎদের এক অন্যন্য সমাহার যা মধ্যযুগের অন্ত ঘটিয়ে এদেশে আধুনিক যুগের সূচনা করে।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/৫

সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হিসেবে অখন্ড বন যা বিশ্বে সর্ববৃহৎ। অববাহিকার সমুদ্রমূখী সীমানা এই বনভূমি গঙ্গাব্রহ্মপুত্রের মোহনায় অবস্থিত এবং বাংলাদেশভারতের পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে বিস্তৃত । ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। সুন্দরবন ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিরূপের অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের সূচিতে ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে যথাক্রমে সুন্দরবন ও সুন্দরবন জাতীয় পার্ক নামে।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/৬

বঙ্গ ক্ষেত্রের মানচিত্র: পশ্চিমবঙ্গ,ত্রিপুরা ও বাংলাদেশ

বঙ্গ, বাংলা, বঙ্গদেশ কিংবা বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়ার উত্তরপূর্বে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক এবং ভৌগোলিক অঞ্চল। এই বঙ্গ বর্তমানে একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্র বাংলাদেশ (পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তান) এবং ভারতের একটি রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ দ্বারা গঠিত। কিন্তু পূর্বে অবিভক্ত বাংলার বেশ কিছু অঞ্চল (ব্রিটিশ রাজের সময় কালে) বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের পার্শ্ববর্তী ভারতীয় রাজ্য বিহার, অসমওড়িশা অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই বাংলার অধিবাসীরা বাঙালি জাতি হিসেবে অভিহিত হয়ে থাকেন এবং বাংলা ভাষা এই অঞ্চলের প্রধান ভাষা। এই অঞ্চলটি অধিকাংশ গঙ্গাব্রহ্মপুত্র নদী বদ্বীপ বা গাঙ্গেয় বদ্বীপেঅবস্থিত,যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় বদ্বীপ।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/৭

গঙ্গা (হলুদ), ব্রহ্মপুত্র (গোলাপি) ও মেঘনা (সবুজ) নদীর অববাহিকা

গঙ্গা (সংস্কৃত: गङ्गा হিন্দি: गंगा উর্দু: گنگا‎‎ Ganga আ-ধ্ব-ব: [ˈɡəŋɡaː] (শুনুন)) ভারতবাংলাদেশে প্রবাহিত একটি আন্তর্জাতিক নদী। এই নদী ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের জাতীয় নদীও বটে। গঙ্গার দৈর্ঘ্য ২,৫২৫ কিমি (১,৫৬৯ মা); উৎসস্থল পশ্চিম হিমালয়ে ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে। দক্ষিণ ও পূর্বে গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গঙ্গা মিশেছে বঙ্গোপসাগরে। জলপ্রবাহের ক্ষমতা অনুযায়ী গঙ্গা বিশ্বের প্রথম ২০টি নদীর একটি। গাঙ্গেয় অববাহিকার জনসংখ্যা ৪০ কোটি এবং জনঘনত্ব ১,০০০ জন/বর্গমাইল (৩৯০/কিমি)। এটিই বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল নদী অববাহিকা। গঙ্গা হিন্দুদের কাছে পবিত্র নদী।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/৮ চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি। খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলি রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীতের শাখাটির সূত্রপাতও এই চর্যাপদ থেকেই হয়। এই বিবেচনায় এটি ধর্মগ্রন্থজাতীয় রচনা। একই সঙ্গে সমকালীন বাংলার সামাজিক ও প্রাকৃতিক চিত্রাবলি এই পদগুলিতে উজ্জ্বল। এর সাহিত্যগুণ আজও চিত্তাকর্ষক। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/৯

বাগবাজার সার্বজনীনের দুর্গাপ্রতিমা, ২০১০

দুর্গাপূজা বা দুর্গোৎসব হল হিন্দু দেবী দুর্গার পূজাকে কেন্দ্র করে প্রচলিত একটি উৎসব। দুর্গাপূজা সমগ্র হিন্দুসমাজেই প্রচলিত। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজে এটি প্রধান ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। আশ্বিন বা চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষে দুর্গাপূজা করা হয়। আশ্বিন মাসের দুর্গাপূজা শারদীয়া দুর্গাপূজা এবং চৈত্র মাসের দুর্গাপূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত। শারদীয়া দুর্গাপূজার জনপ্রিয়তা বেশি। বাসন্তী দুর্গাপূজা মূলত কয়েকটি পরিবারের মধ্যে সীমাবদ্ধ। দুর্গাপূজা ভারত, বাংলাদেশনেপাল সহ ভারতীয় উপমহাদেশ ও বিশ্বের একাধিক রাষ্ট্রে পালিত হয়ে থাকে। তবে বাঙালি হিন্দু সমাজের প্রধান ধর্মীয় উৎসব হওয়ার দরুন ভারতের পশ্চিমবঙ্গত্রিপুরা রাজ্যে দুর্গাপূজা বিশেষ জাঁকজমকের সঙ্গে মালিত হয়।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/১০

পলাশীর যুদ্ধের শেষে মীরজাফর ও লর্ড ক্লাইভের সাক্ষাৎ, ফ্রান্সিস হেম্যান (১৭৬২)

বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পলাশী নামক স্থানে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল তাই পলাশীর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ১৭৫৭ সালের জুন ২৩ তারিখে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন এবং ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সূচিত হয়। বিখ্যাত পর্তুগিজ ঐতিহাসিক বাকসার পলাশীর যুদ্ধকে গুরুত্বের দিক থেকে পৃথিবীর সেরা যুদ্ধগুলোর অন্যতম মনে করেন।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/১১

কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (সাধারণভাবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত; ইংরেজি: University of Calcutta) কলকাতা শহরে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৫৭ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের প্রথম আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়। এটিই দেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যার চার জন প্রাক্তন ছাত্র নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে "পাঁচ তারা বিশ্ববিদ্যালয়" ও "উৎকর্ষ সম্ভাবনার কেন্দ্র" মর্যাদা দিয়েছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিচালিত একটি নগরাঞ্চলীয় অনুমোদনদাতা ও গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়।


প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/১২ প্রবেশদ্বার:পশ্চিমবঙ্গ/নির্বাচিত নিবন্ধ/১২


প্রস্তাবনা[সম্পাদনা]

আপনি এই টেমপ্লেটের আলোচনা পাতায় পশ্চিমবঙ্গ বিষয়ক যে কোন নিবন্ধের প্রস্তাবনা রাখতে পারেন।