জলপাইগুড়ি জেলা
জলপাইগুড়ি জেলা জলপাইগুড়ি জেলা | |
---|---|
পশ্চিমবঙ্গের জেলা | |
![]() পশ্চিমবঙ্গে জলপাইগুড়ির অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | পশ্চিমবঙ্গ |
প্রশাসনিক বিভাগ | জলপাইগুড়ি |
সদরদপ্তর | জলপাইগুড়ি |
তহশিল | ৭ |
সরকার | |
• লোকসভা কেন্দ্র | জলপাইগুড়ি |
• বিধানসভা আসন | নাগরাকাটা, ধুপগুড়ি, মেখলিগঞ্জ, ময়নাগুড়ি, মাল, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি, জলপাইগুড়ি, রাজগঞ্জ |
আয়তন | |
• মোট | ৩,৩৮৬ বর্গকিমি (১,৩০৭ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২৩,৮১,৫৯৬ |
• জনঘনত্ব | ৭০০/বর্গকিমি (১,৮০০/বর্গমাইল) |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৭৩.২৫ শতাংশ |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৫৬ |
প্রধান মহাসড়ক | ৩১ নং , ৩১এ , ৩১সি , ৩১ডি নং জাতীয় সড়ক |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
জলপাইগুড়ি জেলা (উচ্চারণ: ˌʤælpaɪˈgʊəri) (বাংলা: জলপাইগুড়ি জেলা) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর ভাগে অবস্থিত। জেলাটির পূর্বে পশ্চিমবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলা,পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলা, উত্তরে ভুটান রাষ্ট্র এবং দক্ষিণে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলা এবং বাংলাদেশ-এর পঞ্চগড় জেলা অবস্থিত । জেলাটির সীমানা ২৬° ১৫' ৪৭" থেকে ২৬° ৫৯' ৩৪" উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮° ২৩' ০২" থেকে ৮৯° ০৭' ৩০" পূর্ব দ্রাঘিমাংশতে অবস্থিত। এই জেলার সদর হল জলপাইগুড়ি।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
ইতিহাস অনুযায়ী এই জেলার নাম জল্পেশ্বর থেকে এসেছে যেটা শিব ঠাকুরের আরেক নাম,কিন্তু কেউ কেউ বলে এই স্থানে আগে নাকি জলপাই এর গাছ প্রচুর মাত্রায় ছিল,যাহার জন্য এই জায়গার নাম জলপাইগুড়ি। পূর্বে এই স্থানটি কোচ-রাজবংশীদের এক ভাগ ছিল যাহার নাম ছিল কামতাপুর।১৮৬৯ সালে এই জেলাটির স্থাপন করা হয়।
নদনদী[সম্পাদনা]
- জলঢাকা নদী
- ডায়না নদী
- ঘাটিয়া নদী
- কুজি ডায়না নদী
- চুনপাতাং নদী
- কুর্তি নদী
- সুখানি নদী
- জুরান্তি নদী
- মিংলাম নদী
- কুমলাই নদী
- খুলনাল নদী
- লিস নদী
- ঘিস নদী
- চেল নদী
- দোদোমারি নদী
- করলা নদী
- করতোয়া নদী
- শাওঁ নদী
- জোড়াপানি নদী
- তিস্তা নদী
- মাল নদী
- জেতি নদী
- ধরলা নদী
- সুরসুতি নদী
- ফুলেশ্বরী নদী
- চাওয়াই নদী
- পাঙ্গা নদী[১]
- কুড়ুম নদী
- ডুডুয়া নদী
- মুজনাই নদী
- মানসাই নদী
- সুটুঙ্গা নদী
- ঘোড়ামারা নদী
- সুকৃতি নদী
- আঙরাভাসা নদী[২]
- গরাতি নদী
- ইংডং নদী[৩]
- গোলুন্দি নদী
- রাঙামাটি নদী
- ঝুমুর নদী[৪]
- সাহু নদী [৫]
- সুস্মিতা নদী
- ব্রাহ্মণী নদী
- বকরন্দি নদী
- বালান নদী
- গুলমা নদী
- ঝালং নদী
- হাতিনালা নদী
ভাষা[সম্পাদনা]
প্রশাসনিক বিভাগ[সম্পাদনা]
জেলাটির একটি মাত্র পৌরনিগমটি হল শিলিগুড়ি (আংশিক)৷
জেলাটির তিনটি পৌরসভা হলো যথাক্রমে -
জেলাটির পনেরোটি জনগণনা নগর হলো -
- ডাবগ্রাম (রাজগঞ্জ)
- বিন্নাগুড়ি (রাজগঞ্জ)
- চাকিয়াভিটা (রাজগঞ্জ)
- ওদলাবাড়ি (মাল)
- দক্ষিণ ওদলাবাড়ি (মাল)
- লাটাগুড়ি (মাল)
- মেটেলিহাট (মেটেলি)
- চালসা মহাবাড়ি (মেটেলি)
- মঙ্গলবাড়ি (মেটেলি)
- বানরহাট চা বাগান (ধুপগুড়ি)
- তেলিপাড়া চা বাগান (ধুপগুড়ি)
- গয়েরকাটা (ধুপগুড়ি)
- ময়নাগুড়ি (ময়নাগুড়ি)
- দক্ষিণ খাগড়াবাড়ি (ময়নাগুড়ি)
- খরিয়া (জলপাইগুড়ি)
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
- ↑ "India decides to handover land to Bangladesh"। ebela.in। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৭।
- ↑ "আনন্দবাজার পত্রিকা - ব্যবসা"। archives.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৭।
- ↑ "Amphan corruption investigated by CAG, ordered Calcutta HC ।Sangbad Pratidin"। Sangbad Pratidin (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১২-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৭।
- ↑ "জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ির ঝুমুর নদীতে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে দুই বোন, মৃত ১, অন্যজনের অবস্থা সংকটজনক" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৭।
- ↑ "নদী মরছে, নামে কিন্তু ফি-বছর মোচ্ছব"। anandabazar.com। ২০১৬-০৪-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৭।
- ↑ http://www.censusindia.gov.in/2011census/C-16.html
- ↑ "DISTRIBUTION OF THE 22 SCHEDULED LANGUAGES-INDIA/STATES/UNION TERRITORIES - 2011 CENSUS" (PDF)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬।