কালিম্পং
কালিম্পং कालेबुङ | |
---|---|
শহর | |
স্থানাঙ্ক: ২৭°০৪′ উত্তর ৮৮°২৮′ পূর্ব / ২৭.০৬° উত্তর ৮৮.৪৭° পূর্ব | |
রাষ্ট্র | ভারত |
প্রদেশ | পশ্চিমবঙ্গ |
জেলা | কালিম্পং |
সরকার | |
• শাসক | কালিম্পং পৌরসভা |
আয়তন | |
• মোট | ১,০৫৬.৫ বর্গকিমি (৪০৭.৯ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ১,২৪৭ মিটার (৪,০৯১ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৪৯,৪০৩ |
• জনঘনত্ব | ৪০.৭০/বর্গকিমি (১০৫.৪/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• আঞ্চলিক | নেপালি, তিব্বতি, ভূটিয়া, , শেরপা লেপচা, কিরান্তি |
• দাপ্তরিক | নেপালি, বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি[১] |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিন | ৭৩৪ ৩০১ |
টেলিফোন কোড | ০৩৫৫২ |
যানবাহন নিবন্ধন | ডব্লিউ বি-৭৮, ৭৯ |
লোকসভা নির্বাচনী এলাকা | দার্জিলিং |
বিধানসভা নির্বাচনী এলাকা | কালিম্পং বিধানসভা কেন্দ্র |
কালিম্পং (নেপালি: कालिम्पोङ; তিব্বতি: ཀ་སྦུག) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের শৈলশহর। নিম্ন হিমালয়-এ অবস্থিত। গড় উচ্চতা ১,২৫০ মিটার (৪,১০১ ফু)।[২] কালিম্পং জেলার কালিম্পং মহকুমার সদর শহর। শহরের উপকণ্ঠে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ২৭ মাউন্টেন ডিভিশন অবস্থিত।[৩]
কালিম্পং-এর পরিচিতি রয়েছে শহরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য। এগুলির অধিকাংশ ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত হয়।[৪] চীনের তিব্বত আগ্রাসন ও ভারত-চীন যুদ্ধের আগে পর্যন্ত এই শহর ছিল ভারত-তিব্বত বাণিজ্যদ্বার। ১৯৮০-র দশক থেকে কালিম্পং ও প্রতিবেশী দার্জিলিং পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্য আন্দোলনের প্রধান কেন্দ্র।
কালিম্পং তিস্তা নদীর ধারে একটি শৈলশিরার উপর অবস্থিত। মনোরম জলবায়ু ও সহজগম্যতা একে জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র করেছে। উদ্যানপালনে কালিম্পং বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এখানে নানাপ্রকার অর্কিড দেখা যায়। এখানকার নার্সারিগুলিতে হিমালয়ের ফুল, স্ফীতকন্দ (tubers) ও রাইজোমের ফলন চলে। কালিম্পং-এর অর্থনীতিতে এই ফুলের বাজার বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।[২] নেপালি, অন্যান্য আদিবাসী উপজাতি ও ভারতের নানা অংশ থেকে অভিনিবেশকারীরা শহরের প্রধান বাসিন্দা। কালিম্পং বৌদ্ধধর্মের একটি কেন্দ্র। এখানকার জ্যাং ঢোক পালরি ফোডাং বৌদ্ধমঠে বহু দুষ্প্রাপ্য তিব্বতি বৌদ্ধ পুঁথি রক্ষিত আছে।[৫]
নামের উৎস
[সম্পাদনা]কালিম্পং নামের সঠিক উৎস অজ্ঞাত। সর্বজনগ্রাহ্য মত হল, তিব্বতি ভাষায় কালিম্পং মানে রাজার মন্ত্রীদের সভা (বা বেড়া)। কথাটি এসেছে কালোন (রাজার মন্ত্রী) ও পং (বেড়া) শব্দদুটি থেকে। অন্য মতে, লেপচা ভাষায় কালিম্পং শব্দটির অর্থ যে শৈলশিরায় আমরা খেলা করি। অতীতে এখানে স্থানীয় আদিবাসীদের গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়ানুষ্ঠানের আসর বসত। পাহাড়ের অধিবাসীরা এই অঞ্চলকে কালিবং-ও (কালো নাল (spur)) বলে থাকেন।[৬]
দি আনটোল্ড অ্যান্ড আননোন রিয়ালিটি অ্যাবাউট দ্য লেপচাস গ্রন্থের রচয়িতা কে পি তামসাং-এর মতে, কালিম্পং কথাটি এসেছে কালেনপাং শব্দ থেকে, লেপচা ভাষায় যার অর্থ গোষ্ঠীর ছোটো পাহাড় ("Hillock of Assemblage")।[৭] শব্দটি প্রথমে হয় কালীবাং। পরে আরও বিকৃত হয়ে হয় কালিম্পং। অন্য মতে, এই অঞ্চলে বহুল প্রাপ্ত তান্তব উদ্ভিদ কাউলিম-এর নামানুসারে এই অঞ্চলের নাম হয়েছে কালিম্পং।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]মধ্য-ঊনবিংশ শতাব্দীর আগে পর্যন্ত কালিম্পং ও তার সংলগ্ন অঞ্চলগুলি পর্যায়ক্রমে শাসন করত সিকিম ও ভুটান রাজ্য।[৭][৮] সিকিমি শাসনে এই অঞ্চল ডালিংকোট নামে পরিচিত ছিল।[৯] ১৭০৬ সালে ভুটান রাজা একটি যুদ্ধে জয়লাভ করে অঞ্চলটি সিকিম রাজার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেন। তিনি এই অঞ্চলের নতুন নাম রাখেন কালিম্পং।[৯] অনুমান, কালিম্পং ও তার সংলগ্ন তিস্তা উপত্যকা অষ্টাদশ শতাব্দীতে ভুটান রাজ্যের সীমান্তবর্তী অঞ্চল ছিল। এখানকার জনসংখ্যা সেই সময় খুবই কম ছিল। অধিবাসীরা ছিলেন মূলত আদিবাসী লেপচা সম্প্রদায় ও অনুপ্রবেশকারী ভুটিয়া ও লিম্বু উপজাতি। পরে, ১৭৮০ খ্রিষ্টাব্দে, গোর্খারা কালিম্পং আক্রমণ করে জয় করে নেয়।[৯] ১৮৬৪ খ্রিষ্টাব্দে ইঙ্গ-ভুটান যুদ্ধ হয়। তারপর ১৮৬৫ সালে সিঞ্চুলার চুক্তি সাক্ষরিত হয়। এই চুক্তি অনুযায়ী তিস্তা নদীর পূর্বদিকের ভুটানি-অধিকৃত অঞ্চলগুলি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আওতাভুক্ত হয়।[৭] এই সময় কালিম্পং একটা ছোটো গ্রাম মাত্র ছিল। মোটে দু'টি কী তিনটি পরিবার এখানে বসবাস করতেন।[১০] এই বছরই অ্যাশলে ইডেন নামে এক বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস অফিসারের তাৎক্ষণিক প্রতিবেদনে এই শহরের উল্লেখ পাওয়া যায়। এটাই ছিল কালিম্পং শহরের প্রথম ঐতিহাসিক নামোল্লেখ। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দে কালিম্পং দার্জিলিং জেলার অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৬৬–৬৭ খ্রিষ্টাব্দ নাগাদ একটি ইঙ্গ-ভুটানি কমিশন কালিম্পং ও ভুটানের সীমা নির্দেশ করার জন্য নিযুক্ত হয়। এর পর কালিম্পং মহকুমা ও দার্জিলিং জেলা একটা ভৌগোলিক আকার পায়।[১১]
যুদ্ধের পর কালিম্পং অঞ্চল পশ্চিম ডুয়ার্স জেলার মহকুমা হয়। পরের বছর এটা দার্জিলিং জেলার আওতাভুক্ত হয়।[৭] এখানকার জলবায়ু মনোরম। তাই ব্রিটিশরা গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলের তীব্র দাবদাহ থেকে বাঁচতে এখানে দার্জিলিং-এর বিকল্প শৈলশহর গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেয়। কালিম্পং প্রাচীন রেশম পথের প্রক্ষিপ্তাংশ নাথুলা ও জেলেপলার কাছে অবস্থিত ছিল। তাই ভারত ও তিব্বতের মধ্যে পশুরোম (fur), উল ও খাদ্যশস্য আমদানি-রফতানিতে কালিম্পং ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র।[১২] বাণিজ্যে সমৃদ্ধিলাভের সঙ্গে সঙ্গে নেপাল থেকে বহুসংখ্যক অনুপ্রবেশকারী এখানে এসে বসতি স্থাপন করতে থাকেন। এতে বাণিজ্যিক উন্নতির সাথে সাথে এখানকার জনসংখ্যাও বেড়ে যায়।
স্কটিশ মিশনারিরা এসে এখানে ব্রিটিশদের জন্য স্কুল ও ওয়েলফেয়ার সেন্টার গড়ে তোলেন।[১০] রেভারেন্ড ডাবলিউ ম্যাকফারল্যান্স ১৮৭০-র দশকে এই এলাকায় প্রথম স্কুল স্থাপন করেন।[১০] স্কটিশ ইউনিভার্সিটি মিশন ইনস্টিটিউশন চালু হয় ১৮৮৬ সালে। এর পর চালু হয় কালিম্পং গার্লস হাই স্কুল। ১৯০০ সালে রেভারেন্ড জে এ গ্রাহাম দুঃস্থ অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান ছাত্রদের জন্য ড. গ্রাহাম'স হোমস চালু করেন।[১০] ১৯০৭ সালের মধ্যে কালিম্পং-এর অধিকাংশ স্কুলের দরজা ভারতীয় ছাত্রদের জন্য খুলে দেওয়া হয়। ১৯১১ সাল নাগাদ শহরের জনসংখ্যা হয় ৭,৮৮০।[১০]
১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা ও দেশভাগের পর কালিম্পং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৫৯ সালে চীন তিব্বত দখল করে নেয়। বহু বৌদ্ধ সন্ন্যাসী তিব্বত থেকে পশ্চিমবঙ্গে পালিয়ে আসেন এবং কালিম্পং-এ মঠ স্থাপনা করেন। এই সব সন্ন্যাসীরা সঙ্গে করে বহু দুষ্প্রাপ্য পুথি এনেছিলেন। ভারত-চীন যুদ্ধের পর জেলেপলা পাস পাকাপাকিভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে ভারত-তিব্বত বাণিজ্য ব্যাহত হয়। কালিম্পং-এর অর্থনীতি ক্ষতির মুখে পড়ে। ১৯৭৬ সালে দলাই লামা কালিম্পং-এ এসে জ্যাং ঢোক পালরি ফোডাং মঠটিকে পবিত্র ঘোষণা করেন। এখানে বহু পুথি রক্ষিত আছে।[১০]
১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে জাতিগত ভিত্তিতে পৃথক গোর্খাল্যান্ড ও কামতাপুর রাজ্যের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (জিএনএলএফ) ও পশ্চিমবঙ্গ সরকার বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। দাঙ্গা হয়। চল্লিশ দিনের বনধ ঘোষিত হয়। কালিম্পং বিদ্রোহীদের দখলে চলে যায়। আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখতে রাজ্য সরকার সেনাবাহিনীকে তলব করে। এরপর শিলিগুড়ি মহকুমা ছাড়া বাকি দার্জিলিং জেলা নিয়ে স্বশাসিত সংস্থা দার্জিলিং গোর্খা হিল কাউন্সিল গঠিত হয়। ২০০৭ সালে পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্যের দাবি নতুন করে মাথাচাড়া দেয়। এবার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয় গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা (গজম)।[১৩]
ভূগোল
[সম্পাদনা]কালিম্পং নগরকেন্দ্র ডেলো পাহাড় ও দুরপিন পাহাড়ের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী একটা শৈলশিরার ওপর অবস্থিত।[১০] উচ্চতা ১,২৪৭ মি (৪,০৯১ ফু)। কালিম্পং-এর সর্বোচ্চ স্থান ডেলোর উচ্চতা ১,৩৭২ মি (৪,৫০১ ফু)। পাহাড়ের নিচের উপত্যকায় তিস্তা নদী প্রবহমান। তিস্তা কালিম্পং-কে সিকিম রাজ্য থেকে পৃথক করেছে। কালিম্পং-এর মাটির রং লাল। ফাইলিট (phyllite) ও শিস্টের (schists) অতিরিক্ত উপস্থিতি হেতু কোথাও কোথাও মাটির রং কালো।[১৪] শিবালিক পর্বত অন্যান্য হিমালয়ের পাদদেশীয় পার্বত্য এলাকার মতোই ঢালু ও নরম মাটি বিশিষ্ট। বর্ষাকালে এখানে প্রায়ই ধস নামে।[১৪] কালিম্পং থেকে হিমালয়ের তুষারাবৃত উঁচু উঁচু শৃঙ্গগুলি দেখা যায়। মাউন্ট কাঞ্চনজঙ্ঘা ৮,৫৯৮ মি (২৮,২০৯ ফু) বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম শৃঙ্গ,[১৫] এখান থেকে খুব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।[২]
কালিম্পং-এ পাঁচটি ঋতুর চক্র লক্ষিত হয়: বসন্ত, গ্রীষ্ম, শরৎ, শীত ও বর্ষা। বার্ষিক তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৩০ °সে (৮৬ °ফা) থেকে সর্বনিম্ন ৯ °সে (৪৮ °ফা) র মধ্যে ওঠানামা করে। গ্রীষ্মকাল মনোরম। আগস্ট মাসে গ্রীষ্মের গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৩০ °সে (৮৬ °ফা)।[১৬] গ্রীষ্মের পরে আসে বর্ষা, যা স্থায়ী হয় জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টি হয়। ফলে মাঝেমাঝে ধস নেমে শহর অবশিষ্ট ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শীতকাল। তখন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ১৫ °সে (৫৯ °ফা)। বর্ষা ও শীতে কালিম্পং ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকে।[১৭]
সামরিক গুরুত্ব
[সম্পাদনা]ভারতীয় সেনাবাহিনী-র XXXIII কর্পস-এর অন্তর্গত ২৭ তম পর্বত বিভাগ এর সদর দপ্তরটি এখানে রয়েছে।
দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা]- কালিম্পং হস্তশিল্প কেন্দ্র
- থারপা চোলিং মঠ - পুরানো ভাস্কর্য ও তথ্য সংরক্ষণালয়।
- থোংসা মঠ - এলাকার সবচেয়ে পুরানো মঠ।
- ধর্মোদয় বিহার - নেপালি বৌদ্ধ মন্দির।
- পর্নমি মন্দির এবং মঙ্গল ধাম
- দুরপিন দন্ড
জনসংখ্যার উপাত্ত
[সম্পাদনা]ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি অনুসারে কালিম্পং শহরের জনসংখ্যা হল ৪২,৯৮০ জন।[১৮] এর মধ্যে পুরুষ ৫২% এবং নারী ৪৮%।
এখানে সাক্ষরতার হার ৭৯%। পুরুষদের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৮৪% এবং নারীদের মধ্যে এই হার ৭৩%। সারা ভারতের সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%, তার চাইতে কালিম্পং এর সাক্ষরতার হার বেশি। এই শহরের জনসংখ্যার ৮% হল ৬ বছর বা তার কম বয়সী।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Report of the Commissioner for Linguistic Minorities in India: 48th report (July 2010 to June 2011)" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। Commissioner for Linguistic Minorities, Ministry of Minority Affairs, Government of India। পৃষ্ঠা 159–160। ২০১২-১০-১৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-১৩।
- ↑ ক খ গ "General Information"। Tourism Department (ইংরেজি ভাষায়)। Darjeeling Gorkha Hill Council। ২০০৮-১১-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-০৮।
- ↑ "India moves over 6,000 troops to border with China" (ইংরেজি ভাষায়)। Chennai, India: The Hindu। ১৩ ডিসেম্বর ২০০৭। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-০৮।
- ↑ "Education and prospects for employment" (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। Government of Sikkim। পৃষ্ঠা 33। ২০০৯-০৩-২৭ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-২১।
- ↑ "Special: Kalimpong, West Bengal" (ইংরেজি ভাষায়)। Rediff। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-০৮।
- ↑ "Kalimpong Etymology" (ইংরেজি ভাষায়)। Government of West Bengal। ২০০৮-১২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-২২।
- ↑ ক খ গ ঘ "History of kalimpong"। Darjeelingnews.net (ইংরেজি ভাষায়)। Darjeeling News Service। ২০০৭-০২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-১৭।
- ↑ "The Social and Gendered Nature of Ginger Production and Commercialization"। Social and Gender Analysis in Natural Resource Management (ইংরেজি ভাষায়)। International Development Research Centre (Canada), NetLibrary, Inc। ২০০৬। পৃষ্ঠা 39–43। আইএসবিএন 155250218X।
- ↑ ক খ গ "Next weekend you can be at ... Kalimpong" (ইংরেজি ভাষায়)। The Telegraph। ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৬। ২৬ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-০৯।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ Banerjee, Partha S (১৯ মে ২০০২)। "A quiet hill retreat, far from the tourist crowd"। Spectrum, The Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। The Tribune Trust। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০২-১৭।
- ↑ Gorkhaland Movement: A Study in Ethnic Separatism (ইংরেজি ভাষায়)। APH Publishing। ২০০০। পৃষ্ঠা 43। আইএসবিএন 9788176481663।
- ↑ Khawas, Vimal (৩১ ডিসেম্বর ২০০৪)। "The Forgotten Way: Recalling the road to Lhasa from Kalimpong"। The Statesman (ইংরেজি ভাষায়)। The Statesman Ltd।
- ↑ "Call for Gorkhaland renewed" (ইংরেজি ভাষায়)। Darjeeling Times। ২০০৭-১০-০৭। ২০০৮-১২-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-১৩।
- ↑ ক খ "Identification and Mapping of Hazard Prone areas regarding landslide in the Darjeeling Hill areas"। Department of Ecology & Environment (ইংরেজি ভাষায়)। Government of Darjeeling। ২০০৮-১২-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-২০।
- ↑ "Guide to the Indian Army (East): Sikkim"। Official website of Indian Army। ২০১৬-০৩-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২৩।
- ↑ "West Bengal marketing Board"। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০১১।
- ↑ Nabotpal Chanda (২০০৮-০৯-১২)। "Next weekend you can be at ...Kalimpong" (ইংরেজি ভাষায়)। The Telegraph, Calcutta। ২০১০-০২-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-৩০।
- ↑ "ভারতের ২০০১ সালের আদমশুমারি" (ইংরেজি ভাষায়)। Archived from the original on ১৬ জুন ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০০৬।
পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |