শেরপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ 2A03:2880:1010:6FF6:FACE:B00C:0:8000-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 2A03:2880:1010:6FE7:FACE:B00C:0:8000-এ... |
|||
৬৯ নং লাইন: | ৬৯ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জেলা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের জেলা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:শেরপুর জেলা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:শেরপুর জেলা]] |
||
==রাজাকার == |
১৫:০০, ২০ মে ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শেরপুর জেলা | |
---|---|
স্থানাঙ্ক: ২৫° উত্তর ৯০° পূর্ব / ২৫° উত্তর ৯০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ময়মনসিংহ বিভাগ |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ২১০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৮৯ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
শেরপুর জেলা বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে ১৮২৯-২০১৫ পর্যন্ত এটি ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ছিল। শেরপুর জেলার আয়তন ১,৩৬৩.৭৬ বর্গকিলোমিটার ও ২০১১ আদমশুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ১৩,৩৪,০০০ জন। ১৯৮৪ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা থেকে পৃথক হয়ে শেরপুর জেলা গঠিত হয়।
ভৌগোলিক সীমানা
উত্তরে মেঘালয়, দক্ষিণ ও পশ্চিমে জামালপুর জেলা, ও পূর্ব দিকে ময়মনসিংহ জেলা।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
শেরপুর জেলায় ৫টি উপজেলা রয়েছে; এগুলো হলোঃ
- ঝিনাইগাতী,
- নকলা,
- নালিতাবাড়ী,
- শেরপুর সদর এবং
- শ্রীবরদী।
ইতিহাস
অর্থনীতি
শেরপুরের অর্থনীতি বহুলাংশে ধানের চাতালের উপর নির্ভরশীল। প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি কুঁড়া, তুষ সহ অনেক ছোট ছোট শিল্পের যোগান ও পরিবহন খাতের গ্রাহক হয়ে সাহায্য করছে এইসব চাতাল। তাছাড়া শেরপুর জেলার প্রধান ফসল ধান এবং পাট।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
দর্শনীয় স্থানসমুহ
- গজনী
- মধুটিলা ইকোপার্ক
- শের আলী গাজীর মাজার
- জরিপ শাহ এর মাজার
- শাহ কামাল এর মাজার
- বার দুয়ারী মসজিদ
- ঘাগড়া লস্কর খান মসজিদ
- মাইসাহেবা জামে মসজিদ।
- পানি হাটা দিঘই
- নয়াআনী বাজার নাট মন্দির
- রঘুনাথ মন্দির
- জিকে পাইলট স্কুল
- গড়জরিপা কালিদহ গাং এর ডিঙি
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
- শের আলী গাজী;
- আফসার আলী - বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা;
- রবি নিয়োগী - বিপ্লবী;
- খন্দকার আব্দুল হামিদ - প্রতিমন্ত্রী।
রাজাকার
তথ্যসূত্র
আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |