ভোলা সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
Hasive (আলোচনা | অবদান)
চিত্র, হালনাগাদ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:
{{Infobox school
{{Infobox school
| name = ভোলা সরকারি কলেজ
| name = ভোলা সরকারি কলেজ
| native_name =
| native_name = প্রধান ফটক
| image =
| image =Bhola Government College main gate.jpg
| imagesize =
| imagesize =
| caption = '''Bhola Govt. College'''
| caption = '''Bhola Govt. College'''

১০:৫২, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভোলা সরকারি কলেজ
প্রধান ফটক
Bhola Govt. College
অবস্থান
মানচিত্র
যুগিরঘোল, ভোলা- চরফ্যশন সড়ক সংলগ্ন


তথ্য
ধরনসরকারী
নীতিবাক্যহে প্রভু জ্ঞান দাও
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৬২ খ্রিস্টাব্দ
বিদ্যালয় জেলাভোলা
অধ্যক্ষঅধ্যাপক পারভীন আক্তার
শিক্ষার্থী সংখ্যা৬৩২৪
ভাষাবাংলা
শিক্ষায়তন১৫.৬ একর
ক্যাম্পাসের ধরনশহর
ক্রীড়াফুটবল, ক্রিকেট, হকি
শিক্ষা বোর্ডমাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল
অন্তর্ভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
যোগাযোগ নং০৪৯১-৬১৮২২,৬১২৯৯
ওয়েবসাইটwww.bholagovtcollege.edu.bd

ভোলা সরকারি কলেজ ভোলা শহরের যুগিরঘোল,ভোলা- চরফ্যশন সড়ক সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ভোলা সরকারি কলেজ বরিশাল বিভাগ এর নামকরা কলেজগুলোর মধ্যে একটি।[১] ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত কলেজটি ভোলা জেলার প্রাচীন তম এবং দক্ষিণ বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। [২] ১৯৭৯ সালে জাতীয়করণকৃত এই প্রতিষ্ঠানটি "জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০" এর আলোকে মানসম্মত আধুনিক ও যুগোপযোগী শিক্ষার নিরন্তন প্রচেষ্ঠা চালিয়ে এই দ্বীপ জেলায় জ্ঞান এর আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে। এ কলেজে উচ্চমাধ্যমিক এবং স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। কলেজটি নয়নাভিরাম ও মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত।

প্রতিষ্ঠার পটভূমি

বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ ভোলার অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের লক্ষ্যে তৎকালীন জেলা প্রশাসক জনাব আব্দুল আজীজ এবং কয়েকজন বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তির উদ্যোগে ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ খ্রীষ্টাব্দে একাদশ বিজ্ঞান,বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগ নিয়ে বেসরকারি রুপে ভোলা কলেজ যাত্রা শুরু করে। ১৯৬৩-৬৪ শিক্ষাবর্ষে কলেজ টিতে ডিগ্রি (পাস) কোর্স চালু হয় । ১৯৭৯ সালের ৭ ই মে কলেজটিকে জাতীয়করণ করা হয়। ১৯৬২ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠার প্রাথমিক পর্যায়ের ক্লাশ সমুহ অনুষ্ঠিত হত । বর্তমান আব্দুর রব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। অতঃপর ভোলার বিদ্যোৎসাহী ব্যাক্তিদের অক্লান্ত ও নিরলস প্রচেষ্টায় কলেজের নাম এ ক্রয়কৃত জমিতে টিনের ঘর নির্মাণ করে কলেজটির কার্যক্রম পুরোমাত্রায় চালু হয়। ১৯৬৬-৬৭ খ্রী. পাকা ভবন এর নির্মাণ কাজ চালু হয় এবং পরবর্তী সময় পাকা ভবন টি বিভিন্ন রুপ সংষ্কার হয়ে বর্তমান রুপ লাভ করেছে।

ক্যাম্পাস

একাডেমিক ভবন

ছাত্র ছাত্রীদের আবাসন

কলেজে 'শাহবাজখান ছাত্রাবাস' ও 'কবি নজরুল ইসলাম ছাত্রাবাস' নামে দুইটি ছাত্রাবাস আছে। এছাড়াও ৫০০শয্যা বিশিষ্ট নতুন ২টি ছাত্রাবাস নির্মাণাধীন রয়েছে। আবাসন ও ছাত্রাবাস কমিটির তত্ত্বাবধানে ছাত্রাবাসগুলো পরিচালিত হয়। এছাড়াও ছাত্রদের জন্য ২০ শয্যা বিশিষ্ট ডরমেটরী রয়েছে। এছাড়াও কলেজে ছাত্রীদের জন্য ছাত্রীনিবাস নির্মাণাধীন।

মাঠ

কলেজের অভ্যন্তরেই বিশাল আকৃতির ঐতিহাসিক কলেজ এর মাঠ অবস্থিত। এখানে বিভিন্ন বিভাগীয় পর্যায়ের খেলাধুলা অনুষ্ঠিত হয়।

গ্রন্থাগার

ভোলা সরকারি কলেজ এর গ্রন্থাগার বরিশাল বিভাগের প্রাচিনতম গ্রন্থাগার এর মধ্যে একটি। কলেজে একটি কেন্দ্রীয় ও ১৬টি বিভাগীয় সেমিনার গ্রন্থাগার রয়েছে। কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে ১৫৭১৮ টি এবং বিভাগীয় সেমিনার গ্রন্থাগার গুলোতে প্রায় ২০,০০০ বই রয়েছে । এছাড়াও ছাত্র ছাত্রীদের জন্য কলেজ গ্রন্থাগারে দৈনিক , সাপ্তাহিক,পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রপ্ত্রিকার ব্যবস্থা রয়েছে।

অনুষদ ও বিভাগসমূহ

  • বাংলা বিভাগ
  • ইংরেজি বিভাগ
  • ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
  • ইতিহাস বিভাগ
  • অর্থনীতি বিভাগ
  • রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগ
  • সমাজকর্ম বিভাগ
  • গণিত বিভাগ
  • দর্শন বিভাগ
  • পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
  • রসায়ন বিভাগ
  • উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ
  • প্রাণিবিদ্যা বিভাগ
  • হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ
  • ব্যবস্থাপনা বিভাগ
  • ভুগোল ও পরিবেশ বিভাগ
  • মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগ
  • ইসলামী শিক্ষা বিভাগ
  • তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ

অন্যান্য অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধাসমূহ

  • কলেজে ১টি মসজিদ রয়েছে।
  • ছাত্র ও ছাত্রীদের পৃথক মিলনায়তন রয়েছে।
  • কলেজে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোরের ([বিএনসিসি]) সেনা শাখায় যোগদান ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।
  • রোভার স্কাউট ও যুব রেড ক্রিসেন্টের কার্যক্রম চালু আছে। আগ্রহী ছাত্র-ছাত্রীরা এতে অংশগ্রহন করতে পারে।
  • ব্লাড ডোনেশন ক্লাব রয়েছে
  • নিজস্ব সাংস্কৃতিক সংগঠন রয়েছে।
  • ক্যান্টিন
  • সাইকেল গ্যারেজ
  • শহীদ মিনার
  • বিজ্ঞানাগার
  • বিজ্ঞান ক্লাব
  • বিতর্ক ক্লাব
  • বোটানিকাল গার্ডেন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ