বিষয়বস্তুতে চলুন

নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৪:০২, ১৫ মে ২০২১ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন
অবস্থাননরসিংদী সদর উপজেলা, নরসিংদী জেলা, ঢাকা বিভাগ
 বাংলাদেশ
মালিকানাধীনবাংলাদেশ রেলওয়ে
পরিচালিতবাংলাদেশ রেলওয়ে
লাইন
ট্রেন পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
নির্মাণ
গঠনের ধরনমানক
পার্কিংআছে
সাইকেলের সুবিধাআছে
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকারআছে
ইতিহাস
চালু১৯১৪
অবস্থান
মানচিত্র
টঙ্গী–ভৈরব
–আখাউড়া রেলপথ
Up arrow
নারায়ণগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ
ঘাট লাইন
টঙ্গী জংশন
পুবাইল
নলছাটা
আড়িখোলা
শীতলক্ষা নদী
ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ
ঘোড়াশাল
জিনারদী
এন২
Left arrow
নরসিংদী-মদনগঞ্জ
রেলপথ
নরসিংদী
আড়িয়াল খাঁ নদী
আমিরগঞ্জ
খানাবাড়ী
হাটুভাঙ্গা
মেথিকান্দা
শ্রীনিধি
দৌলতকান্দি
আদি ব্রহ্মপুত্র নদী
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
Right arrow
ময়মনসিংহ-গৌরীপুর
-­ভৈরব রেলপথ
ভৈরব বাজার জংশন
মেঘনা নদী
আশুগঞ্জ
তালশহর
এন১০২
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
এন১০৩
তিতাস নদী
পাঘাচং
ভাতশালা
তিতাস নদী
Right arrow
আজমপুর-কুলাউড়া
-ছাতক বাইপাস সংযোগ রেলপথ
Right arrow
আখাউড়া-কুলাউড়া
-ছাতক রেলপথ
আখাউড়া জংশন
Down arrow
আখাউড়া-লাকসাম
-চট্টগ্রাম রেলপথ

নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের নরসিংদী জেলার নরসিংদী সদর উপজেলায় অবস্থিত জেলা শহরের প্রধান রেলওয়ে স্টেশন[১][২] এই স্টেশনটি সাবেক জংশন স্টেশন এখান থেকে ১৯৭০ সালে নারায়ণগঞ্জের মদনগঞ্জ পর্যন্ত রেলপথ তৈরি করা হয়। ট্রাফিক সমস্যার কারণ দেখিয়ে ১৯৭৭ সালে এ লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়।[৩] ১৯৮৪ সালে রেললাইন উঠিয়ে ফেলা হয়। [৪][৫] যা ২০০৪ সাল থেকে সড়কপথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

ইতিহাস

১৮৯২ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কোম্পানি এদেশে রেলপথ নির্মাণের দায়িত্ব নেয়। ১৮৯৫ সালের ১ জুলাই চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা ১৫০ কিমি মিটারগেজ লাইন এবং লাকসাম থেকে চাঁদপুর পর্যন্ত ৬৯ কিমি রেললাইন জনসাধারণের জন্য খোলা হয়। ১৮৯৬ সালে কুমিল্লা-আখাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথ স্থাপন করা হয়। ১৯০৩ সালে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের পরিচালনায় বেসরকারি লাকসাম-নোয়াখালী রেল শাখা চালু হয়। ১৯০৫ সালে এই লাইনটি সরকার কিনে নেয়, এবং ১৯০৬ সালে ১ জানুয়ারি আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের সঙ্গে একীভূত করে দেয়। টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়ার মধ্যে রেললাইন স্থাপিত হয় ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে।[৩][৬][৭] এসময় টঙ্গী-আখাউড়া লাইনের স্টেশন হিসেবে নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়। ১৯৭০ সালে এই স্টেশন থেকে মদনগঞ্জ পর্যন্ত রেললাইন তৈরি হলে নরসিংদী জংশন স্টেশনে পরিণত হয়।

পরিষেবা

নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে চলাচল কারী ট্রেনের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:[৮]

সম্পর্কিত নিবন্ধ

নরসিংদী-মদনগঞ্জ রেলপথ

তথ্যসূত্র

  1. "নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনের অরাজক অবস্থা টিকিট বিক্রি করছে দালাল খ্যাত কিরন"The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৯ 
  2. "নরসিংদীতে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১২"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৯ 
  3. "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  4. নাজাত২৪। "নরসিংদী জেলার তিনটি উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রায় ৪০ কিঃমিঃ রেলপথে রয়েছে ১০টি রেল স্টেশন। | Najat 24 News"। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. "'আমরা নরসিংদী বাসী' সংগঠনের মতবিনিময় সভা"risingbd.com। ২০১৩-০৯-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৯ 
  6. "অবশিষ্ট ৭২ কিলোমিটার ডাবল লাইনের কাজের প্রক্রিয়া শুরু"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  7. "৪ ঘণ্টায় চায়ের দেশে"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৭ 
  8. রিপোর্টার, স্টাফ (২০১৯-০৩-০৫)। "নরসিংদী ট্রেনের সময়সূচি | MorningRinger"। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৯