বিষয়বস্তুতে চলুন

জামালপুর–যমুনা সেতু পূর্ব লাইন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জামালপুর-যমুনা সেতু পূর্ব লাইন
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিসক্রিয়
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
অঞ্চল বাংলাদেশ
বিরতিস্থল
স্টেশন১২
পরিষেবা
ধরনবাংলাদেশের রেললাইন
পরিচালকপূর্বাঞ্চল রেলওয়ে
ইতিহাস
চালু
  • জামালপুর-তারাকান্দি-জগন্নাথগঞ্জ ঘাট (১৮৯৯)
  • তারাকান্দি-যমুনা সেতু পূর্ব (২০১২)
কারিগরি তথ্য
ট্র্যাক গেজ

জামালপুর-যমুনা সেতু পূর্ব লাইন বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি মিটারগেজ রেলপথ। এই রেলপথ টি পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের অধীনে রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালিত হয়।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮৯৯ সালে জামালপুর থেকে তারাকান্দি হয়ে জগন্নাথগঞ্জ ঘাট পর্যন্ত রেললাইন তৈরি করা হয়। ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ লাইন তৈরি হলে রেলওয়ের নিজস্ব রেলফেরি দ্বারা যমুনা নদী পার হয়ে মালামাল ও যাত্রীরা সিরাজগঞ্জ ঘাট রেলওয়ে স্টেশন হয়ে উত্তরাঞ্চল ও কলকাতা পর্যন্ত চলাচল করতো যমুনা সেতু তৈরি হওয়ার আগ পর্যন্ত। কিন্তু ১৯৯৮ সালে যমুনা সেতু চালু হলে সকল ট্রেন এই সেতু হয়ে চলাচল শুরু করে। এতে বন্ধ করে দেওয়া হয় এই ঘাট লাইনটি।[] পরে ইব্রাহিমাবাদ রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকা ও উত্তরবঙ্গের সঙ্গে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের মানুষের সরাসরি রেল যোগাযোগ উন্নয়নের জন্য প্রায় ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সরিষাবাড়ীর তারাকান্দি রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত এই রেলপথ নির্মাণ করা হয়। যা ২০১২ সালের ৩০শে জুন বাংলাদেশের পলাতক প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক উদ্বোধন করা হয়।[]

স্টেশন তালিকা

[সম্পাদনা]

জামালপুর-যমুনা সেতু পূর্ব লাইনে অবস্থিত রেলওয়ে স্টেশন সমূহের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:

(ঘাট লাইন)

ঘাট লাইন

[সম্পাদনা]

১৮৮৫ সালে ময়মনসিংহের সঙ্গে ঢাকার সংযোগ স্থাপন করে রেলপথ স্থাপিত হয়। এই রেলপথ ১৮৯৪ সালে জামালপুর পর্যন্ত, ১৮৯৯ সালে সরিষাবাড়ী উপজেলার জগন্নাথগঞ্জ পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়।[]

সম্পর্কিত নিবন্ধ

[সম্পাদনা]

জামতৈল-জয়দেবপুর লাইন

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "পাঁচ জেলার মানুষের স্বপ্নের যমুনা সেতু লিংক রেলপথ"banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৮ 
  2. "আড়াইশ' কোটি টাকায় নির্মিত রেলপথে চলছে তিনটি লোকাল ট্রেন!"যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১৮ 
  3. বাংলাদেশ জেলা গেজেটীয়ার বৃহত্তর ময়মনসিংহ। সংস্থাপন মন্ত্রণালয়, গণপ্রতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৯৯২। পৃষ্ঠা ২৩৭।