ষোলশহর-নাজিরহাট রেললাইন
অবয়ব
ষোলশহর-নাজিরহাট লাইন | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
স্থিতি | সক্রিয় |
মালিক | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
অঞ্চল | ![]() |
বিরতিস্থল | |
স্টেশন | ১১ |
পরিষেবা | |
ধরন | বাংলাদেশের রেললাইন |
পরিচালক | পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে |
ইতিহাস | |
চালু | ১৯৩০ |
কারিগরি তথ্য | |
ট্র্যাক গেজ | মিটারগেজ ১,০০০ মিলিমিটার (৩ ফুট ৩ ৩⁄৮ ইঞ্চি) |
ষোলশহর-নাজিরহাট লাইন বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি রেলপথ। এই রেলপথটি পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে কম্পানি চট্টগ্রাম-ষোলশহর লাইন ১৯২৯ সালে, ষোলশহর-নাজিরহাট লাইন ১৯৩০ সালে তৈরি করে।[২] ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চালু হলে ষোলশহর-নাজিরহাট লাইনের ফতেয়াবাদ থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত রেললাইন বর্ধিত করা হয়।
স্টেশন তালিকা
[সম্পাদনা]ষোলশহর-নাজিরহাট লাইনে থাকা রেলওয়ে স্টেশন গুলো হলো:[৩]
- ষোলশহর জংশন রেলওয়ে স্টেশন
- চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশন
- চৌধুরীহাট রেলওয়ে স্টেশন
- ফতেয়াবাদ জংশন রেলওয়ে স্টেশন
- জোবরা রেলওয়ে স্টেশন
- হাটহাজারী রেলওয়ে স্টেশন
- চারিয়া মাদ্রাসা রেলওয়ে স্টেশন
- সরকারহাট রেলওয়ে স্টেশন
- কাটিরহাট রেলওয়ে স্টেশন
- নাজিরহাট রেলওয়ে স্টেশন
- নাজিরহাট ঘাট রেলওয়ে স্টেশন।
শাখা লাইন
[সম্পাদনা]ফতেয়াবাদ-চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লাইন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "নাজিরহাট থেকে পানুয়া পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ শুরু হচ্ছে"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২০।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২০।
- ↑ ব্যুরো, চট্টগ্রাম; ডটকম, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "চট্টগ্রাম-নাজিরহাট রুটে ডেমু ট্রেন উদ্বোধন"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০২০-০৩-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২০।
- ↑ "শীতাতপনিয়ন্ত্রিত ট্রেন পাচ্ছেন চবির শিক্ষার্থীরা"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২০।