কামারখালী ঘাট রেলওয়ে স্টেশন
কামারখালী রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | |
অবস্থান | ফরিদপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ![]() |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
পরিচালিত | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন | কালুখালী-গোবরা লাইন |
প্ল্যাটফর্ম | ১ |
ট্রেন পরিচালক | পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে |
নির্মাণ | |
সাইকেলের সুবিধা | আছে |
ইতিহাস | |
চালু | ১৯৩২ |
অবস্থান | |
![]() |
কামারখালী ঘাট রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর জেলার মধুমতি নদী সংলগ্ন একটি অব্যবহৃত রেলওয়ে স্টেশন।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
দক্ষিণাঞ্চলের বাঁশ বেত পাট বহনের গুরুত্ব বিবেচনা করে ১৯৩২ সালের ১ জানুয়ারি রাজবাড়ীর কালুখালী ঘাট পর্যন্ত রেলপথ স্থাপন করা হয়। একই সময়ে আরও একটি শাখা লাইন মধুখালী থেকে কামারখালী পর্যন্ত নির্মাণ করা হয়। এ সময় লাইনটি এলাকার অধিবাসীর কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কিন্তু একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে এই শাখা লাইনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যা পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০১৮ সালে সরকার মধুখালী থেকে কামারখালী ঘাট হয়ে মাগুরা পর্যন্ত ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ করার ঘোষণা দেয়।[১][২]
পরিষেব[সম্পাদনা]
বর্তমানে গোপালগঞ্জ এর কাশিয়ানি উপজেলার সাথে রাজবাড়ী জেলা ও ফরিদপুর জেলা হয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত যাত্রী ও পন্য পরিবহন সেবা চালু রয়েছে কামারখালী স্টেশনের সাথে।
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "মধুখালী-মাগুরায় নির্মিত হচ্ছে ব্রডগেজ রেলপথ"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৩।
- ↑ "কিলোমিটারে ট্র্যাক নির্মাণব্যয় ১৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ওয়েবসাইট=দৈনিক নয়াদিগন্ত"। ২০২০-০২-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২৩।