বিষয়বস্তুতে চলুন

জামতৈল–জয়দেবপুর রেলপথ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(জামতৈল-জয়দেবপুর লাইন থেকে পুনর্নির্দেশিত)
জামতৈল-জয়দেবপুর লাইন
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
স্থিতিসক্রিয়
মালিকবাংলাদেশ রেলওয়ে
অঞ্চল বাংলাদেশ
বিরতিস্থল
স্টেশন১১
পরিষেবা
ধরনবাংলাদেশের রেললাইন
পরিচালকবাংলাদেশ রেলওয়ে
ইতিহাস
চালু২০০৩
কারিগরি তথ্য
ট্র্যাক গেজ
  • ডুয়েল গেজ ১,৬৭৬ মিলিমিটার ( ফুট  ইঞ্চি)১,০০০ মিলিমিটার ( ফুট   ইঞ্চি)
চালন গতি৮০

জামতৈল-জয়দেবপুর লাইন বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী ডিভিশনের অধীনে পরিচালিত একটি রেললাইন। এই রেললাইনটি যমুনা সেতুকে কেন্দ্র করে তৈরি করা হয়।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

যমুনা সেতু চালু হলে সরাসরি ঢাকার সাথে রংপুর রাজশাহী খুলনা তথা উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের রেল যোগাযোগ চালু করার জন্য জামতৈল-জয়দেবপুর লাইন তৈরি করা হয়। এই লাইনের কাজ শেষ হয় ২০০৩ সালে। তবে প্রাথমিক ভাবে ইব্রাহিমাবাদ রেলওয়ে স্টেশন এবং সয়দাবাদ রেলওয়ে স্টেশন এর মধ্যে ব্রডগেজ ট্রেন চালুর মাধ্যমে যমুনা নদী পার করার শুভ উদ্বোধন করা হয় ২৩শে জুন ১৯৯৮ সালে । ২০০৩ সালের মধ্যে সেতু পূর্ব- জয়দেবপুর জংশন পর্যন্ত রেলপথ বর্ধিত করা হয় যার দৈর্ঘ্য ৯৪ কিলোমিটার ও সেতু পশ্চিম থেকে জামতৈল হয়ে নতুন ঈশ্বরদী বাইপাস বানিয়ে পার্বতীপুর পর্যন্ত ব্রডগেজ অংশ ডুয়েলগেজে রুপান্তরিত করা হয়।

পূর্বাঞ্চলের সাথে পশ্চিমাঞ্চলের সংযোগকারী প্রথম ট্রেন হচ্ছে সিল্কসিটি এক্সপ্রেস যা ১৪ই আগস্ট, ২০০৩ সালে রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে এসে নতুন এই লাইনে জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করে।[][]

স্টেশন তালিকা

[সম্পাদনা]

জামতৈল-জয়দেবপুর লাইনে থাকা রেলওয়ে স্টেশন তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো:

শাখা লাইন

শাখা লাইন

[সম্পাদনা]

যমুনা সেতু পূর্ব-জামালপুর লাইন

[সম্পাদনা]

ইব্রাহিমাবাদ রেলওয়ে স্টেশন থেকে ঢাকা ও উত্তরবঙ্গের সঙ্গে বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের মানুষের সরাসরি রেল যোগাযোগ উন্নয়নের জন্য প্রায় ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সরিষাবাড়ীর তারাকান্দি রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত এই রেলপথ নির্মাণ করা হয়। যা ২০১২ সালের ৩০শে জুন সাবেক

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "যমুনা সেতু ও তাতে ট্রেন চলাচলের ইতিহাস - FriendsDiary.NeT"Friendsdiary। ৪ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০
  2. "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০