এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন
এএফসি লোগো | |
এএফসি সদস্য | |
| নীতিবাক্য | "ভবিষ্যত হচ্ছে এশিয়া" "The Future is Asia" |
|---|---|
| গঠিত | ১৯৫৪ |
| ধরন | ক্রীড়া সংস্থা |
| সদরদপ্তর | কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া |
সদস্যপদ | ৪৭ সদস্য (৫টি আঞ্চলিক ফেডারেশন) |
প্রেসিডেন্ট | |
| ওয়েবসাইট | http://www.the-afc.com |
| ফিফা কনফেডারেশন |
|---|
| এএফসি, ক্যাফ, কনকাকাফ |
| কনমেবল, ওএফসি, উয়েফা |
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) হল এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাসোসিয়েশন ফুটবলের সর্বোচ্চ পরিচালনা পরিষদ। বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ৪৭। অধিকাংশ সদস্যই এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের। কিন্তু এশিয়া ও ইউরোপ উভয় অঞ্চলে অবস্থিত আন্তমহাদেশীয় রাষ্ট্র যেমন- আজারবাইজান, জর্জিয়া, কাজাখস্তান, রাশিয়া ও তুরস্ক এএফসির সদস্য না হয়ে তারা উয়েফার সদস্য হয়েছে। অন্য তিনটি রাষ্ট্র (আর্মেনিয়া, সাইপ্রাস ও ইসরায়েল) যেগুলো ভৌগোলিকভাবে এশিয়ার পশ্চিম সীমান্ত বরাবর অবস্থিত তারাও উয়েফার সদস্য। আবার অন্যদিকে ওশেনিয়া অঞ্চলের অস্ট্রেলিয়া এএফসির সদস্য হয়েছে ২০০৬ সালে, পাশাপাশি প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঞ্চল গুয়ামও এর সদস্য হয়েছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ফিফার ছয়টি মহাদেশীয় কনফেডারেশনের মধ্যে এটি অন্যতম। দ্বিতীয় এশিয়ান গেমস চলাকালে ফিলিপাইনের ম্যানিলায় ১৯৫৪ সালে এএফসি প্রতিষ্ঠিত হয়। আফগানিস্তান, বার্মা, তাইপে, হংকং, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর এবং ভিয়েতনাম - এ ১২টি দেশ প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যের মর্যাদা পায়।[১] সংস্থার সদর দফতর বুকিত জলিল, কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়ায় অবস্থিত। বর্তমান সভাপতি হিসেবে রয়েছেন বাহরাইনের সালমান বিন ইব্রাহিম আল-খলিফা।
সদস্যদের তালিকা
[সম্পাদনা]এএফসি'র ৪৭ সদস্য সংস্থাকে পাঁচটি অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়েছে।
- ১২ - পশ্চিম এশিয়া
- ৬ - মধ্য এশিয়া
- ৭ - দক্ষিণ এশিয়া
- ১০ - পূর্ব এশিয়া
- ১২ - দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া
১: এএফসি'র সহযোগী সদস্য
প্রাক্তন সদস্য
[সম্পাদনা]| সংস্থা | বছর |
|---|---|
| ১৯৫৪-১৯৭৪ | |
| ১৯৬৪ | |
| ১৯৭২-১৯৯০ | |
| ১৯৯৩-২০০২ |
প্রতিযোগিতা
[সম্পাদনা]বর্তমান শিরোপাজয়ী
[সম্পাদনা]ই–স্পোর্টস
[সম্পাদনা]| প্রতিযোগিতা | বর্তমান | বিজয়ী (খেলোয়াড়/গেমার আইডি) |
বিস্তারিত | রানার্স-আপ (খেলোয়াড়/গেমার আইডি) |
পরবর্তী | ||
|---|---|---|---|---|---|---|---|
| এএফসি ই-এশিয়ান কাপ | ২০২৩ | ইন্দোনেশিয়া |
ফাইনাল | টিবিডি |
বিলুপ্ত টুর্নামেন্ট
[সম্পাদনা]| প্রতিযোগিতা | সর্বশেষ অনুষ্ঠিত | বিজয়ী | শিরোপা | রানার্স-আপ | |||
|---|---|---|---|---|---|---|---|
| জাতীয় দল | |||||||
| অ্যাফ্রো–এশিয়ান কাপ অব নেশন্স | ২০০৭ | জাপান |
২য় | ||||
| এএফসি–ওএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ | ২০০৩ | ইরান |
১ম | ||||
| এএফসি সলিডারিটি কাপ | ২০১৬ | নেপাল |
১ম | ||||
| এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ | ২০১৪ | ফিলিস্তিন |
১ম | ||||
| এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ চ্যাম্পিয়নশিপ | ২০১৪ | ইরাক |
১ম | ||||
| ক্লাব দল | |||||||
| আফ্রো-এশীয় ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ | ১৯৯৮ | রাজা কাসাব্লাঙ্কা |
১ম | ||||
| এশিয়ান কাপ উইনার্স কাপ | ২০০১–০২ | আল-হিলাল |
২য় | ||||
| এশিয়ান সুপার কাপ | ২০০২ | সুওন স্যামসাং ব্লুউইংস |
২য় | ||||
| মহিলা ক্লাব দল | |||||||
| এএফসি মহিলা ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ | ২০২৩ | উরাওয়া রেড ডায়মন্ডস |
১ম | ||||
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]
|
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ""About AFC". The-AFC.com. Asian Football Confederation. 2007-09-06. Retrieved 2010-06-23."। ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০১৩।
- ↑ "National Competitions"। www.the-afc.com। Asian Football Confederation (AFC)। ২৬ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০২২।
- ↑ "Club Competitions"। www.the-afc.com। Asian Football Confederation (AFC)। ২৬ জুন ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০২২।
- ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা মহিলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- এএফসির অফিসিয়ালওয়েবসাইট (ইংরেজি) (আরবি)