এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ
![]() | |
আয়োজক | এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন |
---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ১৯৬৭ | (২০০২ থেকে বর্তমান ফরম্যাটে)
অঞ্চল | এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া (এএফসি) |
দলের সংখ্যা | ৪০ (গ্রুপ পর্ব) (২৪ অ্যাসোসিয়েশন) |
সম্পর্কিত প্রতিযোগিতা | ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ এএফসি কাপ |
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন | ![]() (৪র্থ শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল দল | ![]() (৪টি শিরোপা) |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
![]() |
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ (সাধারণত এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগ হিসাব বেশি পরিচিত) এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) কর্তৃক আয়োজিত একটি বাৎসরিক মহাদেশীয় ক্লাব ফুটবল প্রতিযোগিতা। ২০০২ সাল থেকে এ প্রতিযোগিতা এশিয়ান ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপের পরিবর্তে চালু করা হয়, যা ১৯৮৫ সালে চালু হয়েছিল এবং যেটি ছিল ১৯৬৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত চলা ৪ বছর পরপর অনুষ্ঠিত এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাব টুর্নামেন্টের পরিবর্তিত প্রতিযোগিতা। এটি কনমেবল কোপা লিবার্টাডোরেস এবং কনকাকাফ, কাফ, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং ওএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের সমপর্যায়ের এশিয়ার সবচেয়ে গৌরবজনক ক্লাব প্রতিযোগিতা।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৯৬৭-২০০২[সম্পাদনা]
প্রতিযোগিতাটি ১৯৬৭ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাব টুর্নামেন্ট হিসাবে চালু হয়েছিল। তখন অনিয়মিতভাবে বিভিন্ন ফরম্যাটে বিশেষ করে নকআউট ফরম্যাটে খেলা হত। সে সময়ের সবচেয়ে সাফল্যজনক দুটি ক্লাব হল ইসরায়েলের মাকাবি তেলআবিব ও হাপোয়েল তেলআবিব। ১৯৭১ সালের পরে পেশাদারিত্ব ও জনপ্রিয়তার অভাবে প্রায় ১৪ বছর ধরে এ প্রতিযোগিতা আর অনুষ্ঠিত হয়নি।
১৯৯০-৯১ মরসুমে একটি চূড়ান্ত খেলা ফরম্যাটে ফিরে এলে সেটি বাংলদেশের বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম-এ আয়োজিত হয়। দক্ষিণ এশীয় কোনো দেশের এশিয়ান ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন এটাই প্রথম ও একমাত্র।
সংক্ষিপ্ত ফলাফল[সম্পাদনা]
এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাব টুর্নামেন্ট (১৯৬৭-১৯৭২)[সম্পাদনা]
মরসুম | বিজয়ী দল | ফলাফল | রানার্স-আপ |
---|---|---|---|
১৯৬৭ | ![]() |
২–১ | ![]() |
১৯৬৯ | ![]() |
১–০ (অ.স.প.) |
![]() |
১৯৭০ | ![]() |
২–১ | ![]() |
১৯৭১ | ![]() |
ওয়াকওভার | ![]() |
১৯৭২ | বাতিল |
এশিয়ান ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ (১৯৮৫-২০০২)[সম্পাদনা]
এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ (২০০২-বর্তমান)[সম্পাদনা]
পুরস্কার মূল্য[সম্পাদনা]
২০২০ এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগ থেকে এ পুরস্কার মূল্য দেওয়া হচ্ছে:[১][২]
পর্ব | পার্স | পরিবহণ ভর্তুকি |
---|---|---|
প্রাথমিক পর্ব | — | $৪০,০০০ |
প্লে অফ পর্ব | — | $৪০,০০০ |
গ্রুপ পর্ব | জয়: $৫০,০০০ | $৬০,০০০ |
ড্র: $১০,০০০ | ||
১৬ দলের পর্ব | $১০০,০০০ | $৬০,০০০ |
কোয়ার্টার ফাইনাল | $১৫০,০০০ | $৬০,০০০ |
সেমিফাইনাল | $২৫০,০০০ | $৬০,০০০ |
ফাইনাল | বিজয়ী: $৪ মিলিয়ন | $১২০,০০০ |
রানার্সআপ: $২ মিলিয়ন |
পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
দেশ অনুযায়ী[সম্পাদনা]
দেশ | শিরোপা | রানার্স-আপ | মোট |
---|---|---|---|
![]() |
১২ | ৭ | ১৯ |
![]() |
৭ | ৪ | ১১ |
![]() |
৬ | ৯ | ১৫ |
![]() |
৩ | ৬ | ৯ |
![]() |
৩ | ২ | ৫ |
![]() |
৩ | ১ | ৪ |
![]() |
২ | ১ | ৩ |
![]() |
২ | ১ | ৩ |
![]() |
১ | ৩ | ৪ |
![]() |
১ | ১ | ২ |
![]() |
০ | ২ | ২ |
![]() |
০ | ১ | ১ |
![]() |
০ | ১ | ১ |
![]() |
০ | ১ | ১ |
অঞ্চল অনুযায়ী[সম্পাদনা]
ফেডারেশন (অঞ্চল) | শিরোপা | মোট | |
---|---|---|---|
ইএএফএফ (পূর্ব এশিয়া) | পূর্ব জোন | ২২ | ২৫ |
এএফএফ (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া) | ৩ | ||
ডব্লিউএএফএফ (পশ্চিম এশিয়া) | পশ্চিম জোন | ৯ | ১২ |
সিএএফএ (মধ্য এশিয়া) | ৩ | ||
সাফ (দক্ষিণ এশিয়া) | ০ |
- নোট: ইসরায়েলি ক্লাবগুলির ১৯৬৭, ১৯৬৯, ১৯৭১ এর শিরোপা জয়লাভ গণনা করা হয়নি।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "AFC Reveals Details of Increased Club Competition Prize Money"। the-afc.com। AFC। ১০ ডিসেম্বর ২০১৫। ২৭ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "2016 AFC Champions League Competition Regulations" (PDF)। the-afc.com। AFC। ২৮ নভেম্বর ২০১৫।