২০১৬ এএফসি সলিডারিটি কাপ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
2016 AFC Solidarity Cup
Piala Solidariti AFC 2016
বিবরণ
স্বাগতিক দেশMalaysia
শহরKuching
তারিখ2–15 November 2016
দল(1টি কনফেডারেশন থেকে)
মাঠ(1টি আয়োজক শহরে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়ন   নেপাল (1তম শিরোপা)
রানার-আপ মাকাও
তৃতীয় স্থান লাওস
চতুর্থ স্থান ব্রুনাই
পরিসংখ্যান
ম্যাচ১৩
গোল সংখ্যা৩৭ (ম্যাচ প্রতি ২.৮৫টি)
দর্শক সংখ্যা২,৩৮৪ (ম্যাচ প্রতি ১৮৩ জন)
শীর্ষ গোলদাতাব্রুনাই Shahrazen Said
লাওস Xaisongkham Champathong
মাকাও Niki Torrão
(4 goals each)
সেরা খেলোয়াড়মাকাও Leong Ka Hang
ফেয়ার প্লে পুরস্কার লাওস
2020
সর্বশেষ হালনাগাদ: 17 April 2019


২০১৬ এএফসি সলিডারিটি কাপ হলো আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট এএফসি সলিডারিটি কাপের প্রথম টুর্নামেন্ট। এটি মালয়েশিয়ায় ২০১৬ সালের ২ নভেম্বর থেকে ১৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়।[১][২][৩]

টুর্নামেন্টটি এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের পরিবর্তে চালু করা হয়,  চ্যালেঞ্জ কাপ শেষবারের মতো ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

এই টুর্নামেন্টে মোট নয়টি দল খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ/২০১৯ এএফসি এশিয়া কাপের বাছাই পর্বের প্রথম রাউন্ডে হেরে যাওয়া ছয়টি দল টুর্নামেন্টে সুযোগ পায় এবং ২০১৯ এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাই প্রতিযোগিতার প্লে-অফ রাউন্ড ২-তে হেরে যাওয়া তিনটি দল সুযোগ পায়। পাকিস্তান ও বাংলাদেশ নাম প্রত্যাহারের পর টুর্নামেন্টে মাত্র সাতটি দল অংশ নেয়।[৪]

যোগ্যতা অর্জনকারী দলসমূহ[সম্পাদনা]

২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ/২০১৯ এএফসি এশিয়া কাপের বাছাই পর্বের প্রথম রাউন্ডে হারের পরে নিম্নলিখিত ছয়টি দল যোগ্যতা অর্জন করে:

ভেন্যু[সম্পাদনা]

টুর্নামেন্টটি কুচিংয়ের সরওয়াক স্টেডিয়াম এবং সারাওয়াক স্টেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।[৪]

ড্র[সম্পাদনা]

যোগ্যতার কারণ পাত্র টীম ফিফা র‌্যাঙ্কিং
এশিয়ান কাপ বাছাইপর্ব <br id="mwUA"><br><br><br> </br> প্রথম রাউন্ডে হেরে যাওয়া পট ঘ    নেপাল 188
 শ্রীলঙ্কা 193
পট 2  পাকিস্তান [এনবি 1] 194
 মাকাও 195
পট 3  ব্রুনাই 198
 মঙ্গোলিয়া 202
এশিয়ান কাপ বাছাইপর্ব <br id="mwcA"><br><br><br> </br> প্লে অফ অফ রাউন্ড 2 হেরে পট 4  লাওস 177
 বাংলাদেশ [এনবি ২] 183
 পূর্ব তিমুর 186
নোট

দল[সম্পাদনা]

প্রতিটি জাতীয় সংস্থাকে ১৮-২৩ জন খেলোয়াড়ের একটি তালিকা জমা দিতে হয়, এদের মধ্যে তিনজন খেলোয়াড়কে অবশ্যই গোলরক্ষক হতে হবে। [৫]

গ্রুপ পর্ব[সম্পাদনা]

টাইব্রেকার

গ্রুপ এ[সম্পাদনা]

গ্রুপ বি[সম্পাদনা]

নকআউট পর্ব[সম্পাদনা]

নকআউট পর্যায়ে প্রয়োজনে অতিরিক্ত সময় এবং পেনাল্টি শ্যুট আউটে বিজয়ীর নির্ধারণের জন্য ব্যবহৃত হয়। [৫]

বন্ধনী[সম্পাদনা]

সেমি-ফাইনালে[সম্পাদনা]

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ[সম্পাদনা]

ফাইনাল[সম্পাদনা]

বিজয়ী[সম্পাদনা]

পুরস্কার[সম্পাদনা]

টুর্নামেন্ট শেষে নিম্নলিখিত পুরস্কার দেওয়া হয়:[৬]

সর্বোচচ গোলদাতা সবচেয়ে মূল্যবান প্লেয়ার ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড
শাহ রাজেন সাইদ লেওং কা হ্যাং  লাওস

গোলদাতা[সম্পাদনা]

৪ গোল
২ গোল
১ গোল
সূত্র: the-afc.com

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "AFC Calendar of Competitions 2016" (PDF)। AFC। 
  2. "AFC Competitions Committee decisions"। AFC। ১২ এপ্রিল ২০১৬। ২৩ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ 
  3. "New national team competition AFC Solidarity Cup launched"। AFC। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬। 
  4. "AFC Solidarity Cup 2016 line-up finalised"। The AFC। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৬ 
  5. "2016 AFC Solidarity Cup Regulations" (পিডিএফ)। AFC। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬। ৫ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৯ 
  6. "Leong and Shahrazen win MVP and Top Scorer awards"the-afc.com। ১৬ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]