এএফসি–ওএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ
অবয়ব
![]() | |
আয়োজক | এএফসি ও ওএফসি |
---|---|
প্রতিষ্ঠিত | ২০০১ |
বিলুপ্ত | ২০০৩ |
অঞ্চল | এশিয়া ওশেনিয়া |
দলের সংখ্যা | ২ |
সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন | ![]() (১ম শিরোপা) |
সবচেয়ে সফল দল | ![]() ![]() (১টি করে) |
এএফসি–ওএফসি চ্যালেঞ্জ কাপ হল এএফসি ও ওএফসি কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত একটি ফুটবল কাপ যা মূলত দুই মহাদেশের মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হত। ওশেনিয়ার ওএফসি নেশন্স কাপ ও এশিয়ার এএফসি এশিয়ান কাপ বা এশিয়ান গেমস প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে এই কাপ অনুষ্ঠিত হত।[১]
প্রথম আসরে (২০০১) জাপান অস্ট্রেলিয়াকে ৩–০ গোলে হারিয়ে কাপ জিতে নেয়।[২]
ফলাফল ও পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
ফলাফল[সম্পাদনা]
বছর | আয়োজক | বিজয়ী | ফলাফল | রানার্স-আপ | |
---|---|---|---|---|---|
২০০১ | ![]() |
![]() জাপান |
৩–০ | ![]() অস্ট্রেলিয়া | |
২০০৩ | ![]() |
![]() ইরান |
৩–০ | ![]() নিউজিল্যান্ড |
সর্বাধিক সফল দল[সম্পাদনা]
দল | বিজয়ী | রানার্স-আপ |
---|---|---|
![]() |
১ (২০০১) | – |
![]() |
১ (২০০৩) | – |
![]() |
– | ১ (২০০১) |
![]() |
– | ১ (২০০৩) |
কনফেডারেশন অনুযায়ী[সম্পাদনা]
কনফেডারেশন | বিজয়ী | রানার্স-আপ |
---|---|---|
এএফসি | ২ (২০০১, ২০০৩) | – |
ওএফসি | – | ২ (২০০১, ২০০৩) |
আসর[সম্পাদনা]
প্রথম আসর:২০০১[সম্পাদনা]
দল | যোগ্যতা অর্জন পর্ব |
---|---|
![]() |
২০০০ এএফসি এশিয়ান কাপ (চ্যাম্পিয়ন) |
![]() |
২০০০ ওএফসি নেশন্স কাপ (চ্যাম্পিয়ন) |
জাপান ![]() | ৩–০ | ![]() |
---|---|---|
ইয়ানাগিসাওয়া ![]() হাতোরি ![]() নাকাইয়ামা ![]() |
দ্বিতীয় আসর:২০০৩[সম্পাদনা]
দল | যোগ্যতা অর্জন পর্ব |
---|---|
![]() |
২০০২ এশিয়ান গেমস (চ্যাম্পিয়ন) |
![]() |
২০০২ ওএফসি নেশন্স কাপ (চ্যাম্পিয়ন) |
ইরান ![]() | ৩–০ | ![]() |
---|---|---|
আলি করিমি ![]() কায়েবি ![]() |
বিঃদ্রঃ:- এই ম্যাচটি আসলে দুই লেগ বিশিষ্ট হবার কথা ছিল যা অকল্যান্ড শহরে অনুষ্ঠিত হবার কথা ছিল। অকল্যান্ড লেগ ২৮ মার্চ ও তেহরান লেগ ৪ এপ্রিল হবার কথা ছিল। কিন্তু ইরাক যুদ্ধের কারণে পিছিয়ে যায় ও এক লেগ বিশিষ্ট ম্যাচ হয়।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "AFC-OFC challenge cup 2001"। প্রোকুয়েস্ট ২০৩০৮২৪৯৮।
- ↑ "New Zealand to play Iran in AFC/OFC Challenge Cup"। প্রোকুয়েস্ট ৪৫৩১৪৭২৫৫।