ইলিয়াস কাঞ্চন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইলিয়াস কাঞ্চন
ঢাকার একটি অনুষ্ঠানে ইলিয়াস কাঞ্চন, ২০১৮
জন্ম
ইদ্রিস আলী

(1956-12-24) ২৪ ডিসেম্বর ১৯৫৬ (বয়স ৬৭)
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
শিক্ষাস্নাতক(সমাজবিজ্ঞান)
মাতৃশিক্ষায়তনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাচলচ্চিত্র অভিনেতা, পরিচালক
কর্মজীবন১৯৭৭–বর্তমান
প্রতিনিধিশিল্পী সমিতি সভাপতি ২০২২২০২৪
পরিচিতির কারণনিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন
বেদের মেয়ে জোছনা
দাম্পত্য সঙ্গীজাহানারা কাঞ্চন (বি. ১৯৭৯–১৯৯৩)
পারভীন সুলতানা দিতি
সন্তানমীরাজুল মঈন জয় (পুত্র)
পুরস্কারজাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (২ বার)
বাচসাস পুরস্কার
একুশে পদক

ইদ্রিস আলী[১] (জন্ম: ২৪ ডিসেম্বর, ১৯৫৬)[২] (যিনি ইলিয়াস কাঞ্চন নামে জনপ্রিয়) একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ও নাট্য অভিনেতা এবং ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।[৩] তিনি ১৯৭৭ সালে বসুন্ধরা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তিনি বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের নব্বইয়ের দশকের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। কাঞ্চন ৩০০ টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনীত বেদের মেয়ে জোছনা (১৯৮৯) ছবিটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবসাসফল ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। তিনি একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারবাচসাস পুরস্কার অর্জন করেন।

তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[৪] তার প্রথম স্ত্রী জাহানারা কাঞ্চনের মৃত্যুর পর তিনি নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন গড়ে তুলেন।[৫] সমাজসেবায় তার এই অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০১৭ সালে তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে।[৬] এছাড়া ২০২১ সালে তাঁকে আজীবন সম্মাননা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করা হয়।

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

ইলিয়াস কাঞ্চন ২৪ ডিসেম্বর ১৯৫৬ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার আশুতিয়াপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা নাম হাজি আব্দুল আলী, মাতার নাম সরুফা খাতুন। তিনি ১৯৭৫ সালে কবি নজরুল সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। [৭] তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক শুরু করলেও শেষ করেন নি।

চলচ্চিত্র জীবন[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্রে আগমন (১৯৭৭–১৯৮৭)[সম্পাদনা]

১৯৭৬ সালে পুরান ঢাকায় অবস্থানকালে কাঞ্চন ওয়াপদা মিলনায়তনে একটি মঞ্চনাটকে কাজ করেন। সেই মঞ্চনাটকের অতিথি ছিলেন সুভাষ দত্ত। নাটকটি দেখার পর সুভাষ দত্ত কাঞ্চনকে তার সাথে দেখা করতে বলেন এবং সাহিত্যিক আলাউদ্দিন আল আজাদের তেইশ নম্বর তৈলচিত্র উপন্যাস অবলম্বনে বসুন্ধরা (১৯৭৭) চলচ্চিত্রের পাণ্ডুলিপি দেন। এটি ছিল তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র।[৮] ছবিটিতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন ববিতা। এরপর তিনি একই অভিনেত্রীর সাথে অভিনয় করেন ১৯৭৮ সালে সুভাষ দত্ত এর ডুমুরের ফুল, ১৯৭৯ সালে আমজাদ হোসেন এর সুন্দরী চলচ্চিত্রে। ছবি আলোচিত হলেও কাঞ্চন আলোচনায় আসতে পারেনি। এ সময়ে তার আরও কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হচ্ছে শেষ উত্তর, নালিশ, অভিযানরাজ্জাক পরিচালিত অভিযান (১৯৮৪) ছায়াছবিতে রাজ্জাক ও জসিমের পাশাপাশি তার অভিনয় দর্শকদের মুগ্ধ করে।[৯] । এভাবেই কেটে যায় বেশ ক'বছর। কিন্তু কাঞ্চন একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারেননি। এর পর আসে আজিজুর রহমানের শেষ উত্তর সিনেমাটি। অত্যন্ত চমৎকার অভিনয় করে ইলিয়াস কাঞ্চন সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। উক্ত সিনেমার সুবাদে কাঞ্চন মোটামুটি ব্যস্থ হয় উঠেন।

১৯৮৩ সনে মুক্তি পায় মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত আঁখি মিলন সিনেমাটি। মিষ্টি মধুর প্রেমের গল্পের সিনেমাটি হিট হওয়ায় কাঞ্চন আলোচনায় আসেন। চলচ্চিত্রের "তোমার গরুর গাড়িতে আমি যাবো না" শিরোনামের গানটি বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। এর পর কাঞ্চন একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান এবং দর্শকরা তাকে পছন্দ করতে থাকেন। কাঞ্চন উঠতে থাকেন উপরের দিকে।

১৯৮৬ সালে আলমগীর কবির পরিচালিত পরিণীতা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন অঞ্জনা রহমান। ১৯৮৭ সালে মুক্তি পায় কাজী হায়াত পরিচালিত দায়ী কে? ছায়াছবিটি। তার বিপরীতে প্রথমবারের মত অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ

জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহণ (১৯৮৮–১৯৯৭)[সম্পাদনা]

তার অভিনয় জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় এই দশ বছর। ১৮৮৯ সনে মুক্তি পায় খ্যাতনামা পরিচালক শিবলি সাদিক পরিচালিত ভেজা চোখ সিনেমাটি। উক্ত সিনেমায় ইলিয়াস কাঞ্চনের বিপরিতে অভিনয় করেন চম্পা। তাজমহল আঙ্গিনায় চিত্রায়িত বিয়োগাত্তক প্রেমের সিনেমাটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। হঠাৎ ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত ‘জীবন’ নামের উচ্ছল এক প্রাণবন্ত যুবকের মৃত্যুর কাছে হেরে যাওয়ার হৃদয় বিদারক গল্পে কেঁদেছে পুরো হল ভর্তি দর্শক। বিশেষ করে ছবির শেষ দৃশ্যে আগ্রার তাজমহলের সামনে ইলিয়াস কাঞ্চনের মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার দৃশ্যে অঝোরে কাঁদতে দেখা গেছে দর্শকদের।

১৯৮৯ সালে মুক্তি পায় বেদের মেয়ে জোছনা সিনেমাটি। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বাধিক ব্যবসা সফল সিনেমা। রাজার ছেলে এক সাধারণ বেদের মেয়ের প্রেমে পড়ে নিজের জীবন বিপন্ন করে তোলে। বাবা কর্তৃক বিচারের রায়ে ফাঁসির আদিষ্ট হয়। পালিয়ে গিয়ে অন্য রাজ্যে জেলে বন্দী হয়। সীমাহীন কষ্টের এক অসাধারণ প্রেমের গল্প বেদের মেয়ে জোছনা তাকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে আসে। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন অঞ্জু ঘোষ

এর পর তিনি অসংখ্য দর্শক প্রিয় চলচ্চিত্র উপহার দেন। যার মধ্যে শঙ্খ মালা, গাড়িয়াল ভাই, অচেনা, রাধা কৃষ্ণ, জন্মদাতা, সহধর্মিণী, নিতিবান, ত্যাগ, সিপাহী, বেনাম বাদশা, চাকর, কমান্ডার, চরম আঘাত, দুর্জয়, শেষ রক্ষা, আদরের সন্তান, স্বজন, ভাংচুর, আত্মত্যাগ ও বিদ্রোহী কন্যা উল্লেখযোগ্য।

ক্যারিয়ারের শীর্ষ সময়ে ইলিয়াস কাঞ্চন ববিতা, অঞ্জু ঘোষ, দিতি, রানী, মৌসুমি সহ অনেক নায়িকার বিপরীতে অভিনয় করেন। তবে, অঞ্জু ঘোষ, চম্পাদিতি এর সাথে ইলিয়াস কাঞ্চন সর্বাধিক সিনেমা করেন এবং উক্ত তিন নায়িকার সাথে জুটি সর্বাধিক জনপ্রিয়তা পায়। এছাড়া, মৌসুমি এর সাথে ১৩টি সিনেমা করেন। যার অধিকাংশ জনপ্রিয়তা পায়।

১৯৯৮–২০০৫[সম্পাদনা]

সত্তর দশকের নায়িকা শাবানা থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর পপি-মুনমুনের নায়ক হয়েও পর্দায় এসেছেন তিনি। পপি এর সাথে উপহার দেন মনের মিলন ও দরদী সন্তানের মত জনপ্রিয় সিনেমা। এছাড়া, চিত্রনায়িকা মুনমুনের সাথে তিনি বেশ কয়েকটি সিনেমা করেন। এর মধ্যে ১৯৯৮ সনে মুক্তি প্রাপ্ত মৃত্যুর মুখে ও ১৯৯৯ সনে মুক্তি প্রাপ্ত স্পর্ধা উল্লেখযোগ্য।

পরবর্তীতে, তিনি চলচ্চিত্রে অশ্লীলতার কারণে অভিনয় থেকে সরে যেতে থাকেন। ২০০৫ সালে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গল্প অবলম্বনে শাস্তি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।

২০০৬–২০১৫[সম্পাদনা]

২০০৬ সালে আবু সাইয়ীদ পরিচালিত নিরন্তর ছায়াছবিতে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটি বেশ কয়েকটি অন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রে প্রদর্শিত হয়। ২০০৮ সালে তিনি প্রথমবারের মত বাবা আমার বাবা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পরিচালকের খাতায় নাম লিখান।[১০] ২০১০ সালে তিনি তার দ্বিতীয় চলচ্চিত্র মায়ের স্বপ্ন নির্মাণ করেন।[১১]

২০১৬–বর্তমান[সম্পাদনা]

২০১৭ সালে ইলিয়াস কাঞ্চন

২০১৫ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হঠাৎ দেখা কবিতা অবলম্বনে শাহাদাৎ হোসেন বিদ্যুৎ ও কলকাতার রেশমী মিত্রের পরিচালনায় একই নামে চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হন। এতে তার বিপরীতে ছিলেন কলকাতার দেবশ্রী রায়[১২] ছবিটি ২০১৭ সালে মুক্তি পায়।[১৩] নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করেন। এ আন্দোলনের দাবিতে নিরাপদ সড়ক দিবস ঘোষণা করা হয়। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখায় ২০১৮ সালে একুশে পদক লাভ করেন।[১৪] এই বছরে তিনি ইফতেখার চৌধুরী পরিচালিত সুপারহিরো চলচ্চিত্র বিজলী-এ অভিনয় করেন।[১৫] বাংলা নববর্ষে মুক্তি পাওয়া ছবিটিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন ববি এবং কাঞ্চনকে ববির অভিনীত চরিত্রের বাবার ভূমিকায় দেখা যায়।[১৬]

২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে ১৯১ ভোট পেয়ে সংগঠনটির ১৭তম সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন;[৩][১৭][১৮] এর পূর্বে ১৯৮৯ সাল হতে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি সংগঠনটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।

পারিবারিক জীবন[সম্পাদনা]

১৯৭৯ সালে জাহানারা কাঞ্চনের সাথে ইলিয়াস কাঞ্চনের কাবিন হয়। ১৯৮৩ সালে তাকে ঘরে তুলেন। তার স্ত্রী ১৯৯৩ সালের ২২ অক্টোবর বান্দরবানে ইলিয়াসের চলচ্চিত্রের দৃশ্যায়ন দেখতে যাওয়ার পথে চট্টগ্রামের অদূরে চন্দনাইশে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন। এরপর শোকাহত ইলিয়াস চলচ্চিত্র জগত থেকে দূরে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন।[১৯][২০] তাদের এক পুত্র, নাম মীরাজুল মঈন।[২১]

সড়ক আন্দোলনে অবদান[সম্পাদনা]

ইলিয়াস সামাজিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছেন। ১৯৯৩ সালের ২২ অক্টোবর সড়ক দুর্ঘটনায় তার স্ত্রী মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তীতে এ দিনটিকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তার স্ত্রীর সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হবার পর ১৯৯৩ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে "নিরাপদ সড়ক, নিরাপদ জীবন" শ্লোগানে দীর্ঘদিন কাজ করে যাচ্ছেন তার প্রতিষ্ঠিত নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। নিসচা আন্দোলন বাংলাদেশে ব্যাপক ভাবে পরিচিতি লাভ করে এবং এর সাথে বিভিন্ন মহল একাত্মতা ঘোষণা করেছে। তিনি বর্তমানে নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও প্রধান কান্ডারী।[২২] ২০১৫ সালের ৪ মে জাতিসংঘের রোড সেফটি ফর আওয়ার চিলড্রেন কর্মসূচিতে অংশ নেন ইলিয়াস কাঞ্চন। রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল, খিলগাঁও, কাকরাইল, উত্তরা ও ধানমন্ডির পাঁচটি স্কুলের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের নিয়ে এই কার্যক্রম চলে। এর স্লোগান- "ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ সড়ক চাই"।[২৩] সংগঠনের কর্মকাণ্ড জাতিসংঘেও প্রশংসিত হয়। একুশে পদকে ভূষিত হন তিনি।[২৪] বাংলাদেশের সড়কে চার লেন তৈরি, সড়কে ডিভাইডার তৈরি, মহাসড়ক থেকে নসিমন-করিমন উঠিয়ে নেওয়া, প্রতিবছর নিরাপদ সড়ক দিবস পালন ইত্যাদিতে তিনি ও তার সংগঠন মুখ্য ভূমিকা পালন করে।[২৫]

জাতীয় সড়ক দিবস ঘোষণা[সম্পাদনা]

১৯৯৮ সাল থেকে নিসচা ২২ অক্টোবরকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছে। ২০১২ খ্রিস্টাব্দের ১ অক্টোবর ঢাকার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে তারা ২২ অক্টোবরকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি এবং ঐ বছরের ২৬ আগস্ট থেকে তারা গণস্বাক্ষর নেওয়া শুরুর কথা জানায়। ২০০২ খ্রিস্টাব্দে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভায় ২২ অক্টোবরকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তবে দিবসটি জাতীয়ভাবে ঘোষণার জন্য গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করার জন্য গণস্বাক্ষর নেয় নিসচা।[২৬] পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা এক বৈঠকে এই দিনটিকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস ঘোষণা করেন।[১৯] ঐ বছরের ২২ অক্টোবর ‘সাবধানে চালাবো গাড়ি, নিরাপদে ফিরবো বাড়ি’ প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশে প্রথমবারের মত জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত হয়।[২৭][২৮]

সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের প্রতিক্রিয়া[সম্পাদনা]

সড়ক আন্দোলনের ফলে বিভিন্ন সময় নানাবিধ হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন।[২৪] ২০১৮ সালে রাজধানী ঢাকায় দুই শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার পরে সংঘটিত নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের ফলে ঐ বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সরকার সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ পাস করে। ২০১৯ সালের ১ নভেম্বর থেকে তা কার্যকর হওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। নতুন এ আইনে আইনলঙ্ঘনে শাস্তিবৃদ্ধি করা হয়।[২৯] এরপর পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ সড়ক পরিবহন আইনটিতে সংশোধনসহ সাত দফা দাবিতে ঢাকা বিভাগে অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেন। তখন ইলিয়াস কাঞ্চনকে দেশের সব বাস টার্মিনালে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে তারা। আন্দোলন চলাকালীন খুলনা ও ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে ইলিয়াসের ছবি পোড়ানো হয়।[৩০]

নতুন সড়ক আইন কয়েক দফা পিছিয়ে পরবর্তীতে ১৮ নভেম্বর কার্যকর হয়। এরপর ১৯ নভেম্বর বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিক ও শ্রমিক ঐক্য পরিষদ অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দেয়।[৩১] এ ধর্মঘটে ইলিয়াস কাঞ্চনকে ব্যানার টাঙিয়ে কিংবা কুশপুত্তলিকা তৈরি করে সেখানে জুতার মালা দেওয়া প্রভৃতি নানাভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অভিযোগ উঠে।[২৪]

চলচ্চিত্রের তালিকা[সম্পাদনা]

বছর চলচ্চিত্র চরিত্র পরিচালক টীকা
১৯৭৭ বসুন্ধরা জাহেদ সুভাষ দত্ত এই ছবিতে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন।
দয়া মায়া শওকত জামিল
১৯৭৮ ডুমুরের ফুল সুভাষ দত্ত
১৯৭৯ সিকান্দার শামীম নূর হোসেন বলাই
১৯৭৯ সুন্দরী কাঞ্চন আমজাদ হোসেন
১৯৮০ শেষ উত্তর রহমান আজিজুর রহমান
১৯৮১ কলমীলতা অলি শহীদুল হক খান
১৯৮২ নালিশ মমতাজ আলী
বড় বাড়ীর মেয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন আবদুস সামাদ খোকন
আমজাদ হোসেন
১৯৮৩ মোহনা অলি আলমগীর কবির
১৯৮৪ অভিযান রতন রাজ্জাক
চরম আঘাত সৈয়দ হারুন
১৯৮৫ তিন কন্যা শিবলি সাদিক
ইনসাফ মতিউর রহমান পানু
১৯৮৬ পরিণীতা শেখর রায় আলমগীর কবির বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা
বিষকন্যার প্রেম নূর হোসেন বলাই
তওবা আজহারুল ইসলাম খান
প্রতিরোধ ফজল আহমেদ বেনজির
১৯৮৭ দায়ী কে? ফারুক কাজী হায়াৎ
সহযাত্রী আজহারুল ইসলাম খান
১৯৮৮ ভেজা চোখ জীবন শিবলি সাদিক
আদিল মোতালেব হোসেন
হুশিয়ার ফজলে আহমেদ বেনজির
১৯৮৯ বেদের মেয়ে জোসনা রাজকুমার আনোয়ার তোজাম্মেল হক বকুল বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবসাসফল ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্র
সেই তুফান হাফিজ উদ্দিন
আত্মবিশ্বাস এম এম বিশ্বাস
আমার আদালত শরিফ শিল্পী চক্রবর্তী
এই নিয়ে সংসার হীরা নূর হোসেন বলাই
বিধাতা শেখ নজরুল ইসলাম
দুর্নাম শিবলি সাদিক
নিকাহ্ রহমান
বোনের মত বোন দারাশিকো
১৯৯০ শঙ্খ মালা তোজাম্মেল হক বকুল
ঘড় আমার ঘড় বেলাল আহমেদ
আপন ঘড় মোস্তফা আনোয়ার
১৯৯১ ন্যায় যুদ্ধ মনতাজুর রহমান আকবর
শ্বশুর বাড়ি আজিজুর রহমান
রাজার মেয়ে বেদেনি ফয়েজ চৌধুরী
স্ত্রীর পাওনা রবিন শেখ নজরুল ইসলাম
১৯৯২ অচেনা আকাশ আহমেদ শিবলি সাদিক
চাকর মনতাজুর রহমান আকবর
ত্যাগ রায়হান শিবলি সাদিক
গাড়িয়াল ভাই তোজাম্মেল হক বকুল
রাধা কৃষ্ণ মতিন রহমান
বেপরোয়া মিলন কবির আনোয়ার
১৯৯৩ মহৎ নূর হোসেন বলাই
ভয়ংকর সাত দিন নূর হোসেন বলাই
১৯৯৪ আঁখি মিলন মিলন মোস্তফা আনোয়ার
গোলাপী এখন ঢাকায় অলি আমজাদ হোসেন
১৯৯৪ আসামী গ্রেফতার আরজু কামারুজ্জামান
১৯৯৪ কমান্ডার বিপ্লব শহীদুল ইসলাম খোকন
১৯৯৪ সৎ মানুষ ওয়াকিল আহমেদ
১৯৯৫ আদরের সন্তান রাজু আমজাদ হোসেন
১৯৯৪ সিপাহী কাজী হায়াৎ চলচিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
অচিন দেশের রাজকুমার তোজাম্মেল হক বকুল চলচিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
১৯৯৫ বাঁচার লড়াই সৈয়দ হারুন
১৯৯৬ দুর্জয় মালেক আফসারী
১৯৯৬ গোলাগুলী সিদ্দিক জামাল নান্টু
১৯৯৬ বাঁশিওয়ালা তোজাম্মেল হক বকুল
১৯৯৬ সোহরাব রুস্তম সোহরাব মমতাজ আলী
১৯৯৬ স্বজন সোহানুর রহমান সোহান
১৯৯৭ আম্মা গাজী মাজহারুল আনোয়ার
১৯৯৭ গুন্ডা পুলিশ শওকত জামিল
১৯৯৭ মোনাফেক সাঈদুর রহমান সাঈদ
১৯৯৭ সুখের ঘরে দুখের আগুন গুলজার
১৯৯৭ অন্ধ ভালোবাসা মনতাজুর রহমান আকবর
১৯৯৮ অচল পয়সা রাজা (মহারাজা) সৈয়দ হারুন
বডিগার্ড আব্দুল্লাহ্ ফারুক চলচিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
গুপ্ত ঘাতক আজিজ আহমেদ বাবুল চলচিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
মেয়ের অধিকার সুভাষ সোম চলচিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
কালু গুন্ডা অশোক ঘোষ চলচিত্রের মুক্তির তারিখ পাওয়া যায়নি
১৯৯৯ মনে রেখ পৃথিবী বজলুর রাশেদ চৌধুরী
২০০০ পেশাদার খুনী শওকত জামিল
২০০১ চেয়ারম্যান মনতাজুর রহমান আকবর
২০০৩ ওরা সাহসী আবু সাঈদ খান
২০০৫ শাস্তি দুখী রাম রায় চাষী নজরুল ইসলাম বিজয়ী: জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা
২০০৬ বিদ্রোহী পদ্মা রহমত বাদল খন্দকার
নিরন্তর দবীরউদ্দিন আবু সাইয়ীদ
রাঙ্গা বাইদানী তোজাম্মেল হক বকুল
২০০৭ আমি বাঁচতে চাই রাজ্জাক
২০০৮ বাবা আমার বাবা ইলিয়াস কাঞ্চন
মায়ের স্বপ্ন ইলিয়াস কাঞ্চন
২০০৯ কে আমি শফিক আহমেদ ওয়াকিল আহমেদ
২০১০ সেই তুফান হাফিজ উদ্দিন
নিঝুম অরণ্যে' মিনহাজ মুশফিকুর রহমান গুলজার
যেখানে তুমি সেখানে আমি শওকত জামিল
২০১১ বন্ধু তুমি আমার নজরুল ইসলাম
২০১২ আই লাভ ইউ মুশফিকুর রহমান গুলজার
চারুলতা সাইফুল ইসলাম মান্‌নু
২০১৩ জটিল প্রেম শাহীন-সুমন
২০১৫ স্বর্গ থেকে নরক অরূপ রতন চৌধুরী
২০১৭ হঠাৎ দেখা অমিত শাহাদাৎ হোসেন বিদ্যুৎ
রেশমী মিত্র
২০১৮ বিজলী ডক্টর আলম ইফতেখার চৌধুরী
২০২২ ফিরে দেখা ঘোষিত হবে রোজিনা
২০২২ নেত্রী-দ্য লিডার ঘোষিত হবে অনন্ত জলিল [৩২]

১৯৭৭ ০১-১) বসুন্ধরা (ববিতা) - সুভাষ দত্ত - ৩০.১২.১৯৭৭

১৯৭৮ ০২-১) ডুমুরের ফুল (ববিতা) - সুভাষ দত্ত - ২৯.১২.১৯৭৮

১৯৭৯ ০৩-১) সুন্দরী (ববিতা) - আমজাদ হোসেন - ২১.১২.১৯৭৯

১৯৮০ ০৪-১) শেষ উত্তর (শাবানা) - আজিজুর রহমান বুলি - ১১.০৪.১৯৮০

১৯৮১ ০৫-১)ভালো মানুষ (ববিতা) - চাষী নজরুল ইসলাম - ১৩.০৩.১৯৮১ ০৬-২)সাক্ষী - আওকাত হোসেন - ১৮.১২.১৯৮১ ০৭-৩) কলমিলতা (সুচরিতা) - শহিদুল হক খান - ২৫.১২.১৯৮১

১৯৮২ ০৮-১) রাজা সাহেব (সুচরিতা) - খসরু নোমান - ০৮.০১.১৯৮২ ০৯-২) রেশমী চুড়ি (কাজরী) - শিবলি সাদিক - ১৫.০১.১৯৮২ ১০-৩) বড় বাড়ীর মেয়ে (কাজরী) - ২৩.০৭.১৯৮২ - ঈদুল ফিতর ১১-৪) নালিশ (সুচরিতা) - মমতাজ আলী - ১০.০৯.১৯৮২ ১২-৫) চাঁদ সুরুজ (নূতন) - বাবুল - ২৯.০৯.১৯৮২ - ঈদুল আযহা ১৩-৬) কাজল লতা (নূতন) - মোস্তফা আনোয়ার - ০২.১২.১৯৮২ ১৪-৭) মোহনা (অতিথি চরিত্র) - আলমগীর কবির - ৩১.১২.১৯৮২

১৯৮৩ ১৫-১) সিকান্দার (সুচরিতা) - নূর হোসেন বলাই - ১১.০৩.১৯৮৩ ১৬-২) আঁখি মিলন (সুচরিতা) - মোস্তফা আনোয়ার - ২৮.১০.১৯৮৩ ১৭-৩) অন্ধবধূ (অঞ্জনা) - সুভাষ সোম - ১১.১১.১৯৮৩

১৯৮৪ ১৮-১) বংশধর (রোজিনা) - আবদুস সামাদ খোকন - ০৩.০২.১৯৮৪ ১৯-২) অভিযান - রাজ্জাক - ০৬.০৪.১৯৮৪ ২০-৩)বউ কথা কও (অঞ্জনা) - টি আই চৌধুরী - ২৭.০৪.১৯৮৪ ২১-৪) নসীব (রোজিনা) - মমতাজ আলী - ১৮.০৫.১৯৮৪ ২২-৫)ষড়যন্ত্র (অঞ্জনা) - মোঃ আজহার - ১০.০৮.১৯৮৪ ২৩-৬) শাহীকানুন (জুলিয়া) - আবুল খায়ের বুলবুল - ২৮.০৯.১৯৮৪ ২৪-৭) জিপসী সর্দার (অঞ্জনা) - দারাশিকো - ২৬.১০.১৯৮৪

১৯৮৫ ২৫-১) রাধাকৃষ্ণ (রোজিনা) - মতিন রহমান - ০৪.০১.১৯৮৫ ২৬-২)প্রেম কাহিনী (দোয়েল) - দারাশিকো - ২৭.০৮.১৯৮৫ - ঈদুল আযহা ২৭-৩) অহিংসা (রানী) - স্বপন সাহা - ১৮.১০.১৯৮৫ ২৮-৪)মুজাহিদ (রোজিনা) - দেলোয়ার জাহান ঝন্টু - ২৫.১০.১৯৮৫ ২৯-৫) পরীস্থান (রানী) - মোঃ শাহজাহান আকন্দ - ২৫.১০.১৯৮৫ ৩০-৬)শমসের (রোজিনা) - আলমগীর কুমকুম - ২২.১১.১৯৮৫ ৩১-৭) তিনকন্যা (চম্পা) - শিবলি সাদিক - ২২.১১.১৯৮৫ ৩২-৮) ফুলকুমারী (রোজিনা) - আবুল খায়ের বুলবুল - ২৯.১১.১৯৮৫

১৯৮৬ ৩৩-১) ইনসাফ (সুচরিতা/রানী) - মতিউর রহমান পানু - ০৭.০২.১৯৮৬ ৩৪-২) তালুকদার (নূতন) - দিলীপ সোম - ১৪.০৩.১৯৮৬ ৩৫-৩) বাল্যশিক্ষা (সুচরিতা) - মোঃ শাহজাহান - ২৫.০৪.১৯৮৬ ৩৬-৪) বিষকন্যার প্রেম (অঞ্জনা) - নূর হোসেন বলাই - ০২.০৫.১৯৮৬ ৩৭-৫)তওবা (দোয়েল) - আজহারুল ইসলাম খান - ১০.০৬.১৯৮৬ - ঈদুল ফিতর ৩৮-৬)দাগী (রানী) - নূর হোসেন বলাই - ০১.০৮.১৯৮৬ ৩৯-৭)ডাকু ও দরবেশ (নিপা মোনালিসা) - সুভাষ সোম - ১৬.০৮.১৯৮৬ - ঈদুল আযহা ৪০-৮)ভাইবন্ধু (সুনেত্রা) - দারাশিকো - ০৫.০৯.১৯৮৬ ৪১-৯)পরিণীতা (অঞ্জনা) - আলমগীর কবির - ১০.০৯.১৯৮৬ ৪২-১০)নবাব (রোজিনা) - এম এম সরকর - ০৭.১১.১৯৮৬

১৯৮৭ ৪৩-১) প্রতিরোধ (অঞ্জনা) - ফজল আহমেদ বেনজীর - ০২.০১.১৯৮৭ ৪৪-২) আওয়াজ (নূতন) - আকবর কবির পিন্টু - ০২.০১.১৯৮৭ ৪৫-৩) স্বর্গ নরক (দিতি) - মতিন রহমান - ১৩.০২.১৯৮৭ ৪৬-৪) হাসি - সি বি জামান - ২০.০২.১৯৮৭ ৪৭-৫) মর্যাদা (অনজু/জুলিয়া) - এম এম সরকার - ২০.০৩.১৯৮৭ ৪৮-৬) সহযাত্রী (চম্পা) - আজহারুল ইসলাম খান - ২৮.০৮.১৯৮৭ ৪৯-৭) শাহী খানদান (রানী) - সিরাজুল মিজান - ১৮.০৯.১৯৮৭ ৫০-৮) নির্যাতন (রানী) - মতিউর রহমান পানু - ২৫.০৯.১৯৮৭ ৫১-৯)দায়ী কে ? (অনজু) - আফতাব খান টুলু - ২৫.০৯.১৯৮৭

১৯৮৮ ৫২-১) আদিল (নূতন) - মোতালেব হোসেন - ০৮.০১.১৯৮৮ ৫৩-২) নীতিবান (চম্পা) - শিবলি সাদিক - ০৫.০২.১৯৮৮ ৫৪-৩) হুশিয়ার (আল্পনা) - ফজল আহমেদ বেনজির - ১১.০৩.১৯৮৮ ৫৫-৪) ভেজা চোখ (চম্পা) - শিবলি সাদিক - ২৫.০৩.১৯৮৮ ৫৬-৫) সর্পরাণী (সুনেত্রা) - দারাশিকো - ০৩.০৬.১৯৮৮ ৫৭-৬) জবরদস্ত (রানী) - নাজমুল হুদা মিন্টু - ২৪.০৬.১৯৮৮ ৫৮-৭) আশ্রয় (সুচরিতা) - মোস্তফা আনোয়ার - ০৫.০৮.১৯৮৮ ৫৯-৮) সুখের সন্ধানে (নাসরিন/অরুণা বিশ্বাস) - শহীদুল হক খান - ২৮.১০.১৯৮৮ ৬০-৯)সালমা (রানী) - শেখ নজরুল ইসলাম - ১৮.১১.১৯৮৮ ৬১-৯)বউ শ্বাশুড়ী (রানী) - শেখ নজরুল ইসলাম - ৩০.১২.১৯৮৮

১৯৮৯ ৬২-১)জেল হাজত (দোয়েল) - শওকত জামিল - ০৬.০১.১৯৮৯ ৬৩-২) জীবন বাজী (চম্পা) - নূর হোসেন বলাই - ০৬.০১.১৯৮৯ ৬৪-৩)বিধাতা (সুচরিতা) - শেখ নজরুল ইসলাম - ২০.০১.১৯৮৯ ৬৫-৪) শিকার (পুনম) - এম এম সরকার - ২৭.০১.১৯৮৯ ৬৬-৫) গৌরব (সুনেত্রা) - বদরুল আজম - ০৩.০২.১৯৮৯ ৬৭-৬)অপরাধী (দিতি) - বশিরুল হক - ০৩.০৩.১৯৮৯ ৬৮-৭) নিষ্পত্তি (অনজু) - নূর হোসেন বলাই - ১৭.০৩.১৯৮৯ ৬৯-৮) দুর্নাম (অনজু) - শিবলি সাদিক - ২৪.০৩.১৯৮৯ ৭০। আইন আদালত (অনজু) - কাজী হায়াৎ - ৩১.০৩.১৯৮৯ ৭১-৯) বেদের মেয়ে জোছনা (অনজু) - তোজাম্মেল হক বকুল - ০৯.০৬.১৯৮৯ ৭২-১০) নিকাহ (সুচরিতা/দোয়েল) - রহমান - ০৯.০৬.১৯৮৯ ৭৩-১১)এক দুই তিন (নূতন) - এফ কবীর চৌধুরী - ১৪.০৭.১৯৮৯ - ঈদুল আযহা ৭৪-১২) ছেলে কার (চম্পা) - আজহারুল ইসলাম খান - ০৪.০৮.১৯৮৯ ৭৫-১৩) খুনী (দোয়েল) - কাজী সাচ্চু - ১১.০৮.১৯৮৯ ৭৬-১৪) সহধর্মিণী (দিতি/জিনাত) - সুভাষ দত্ত - ০৬.১০.১৯৮৯ ৭৭-১৫) শর্ত (অনজু) - গাজী মাজহারুল আনোয়ার - ০৬.১০.১৯৮৯ ৭৮-১৬) বোনের মত বোন (সুনেত্রা) - দারাশিকো - ২০.১০.১৯৮৯ ৭৯-১৭) প্রতারক (নূতন) - আবদুল লতিফ বাচ্চু - ২০.১০.১৯৮৯ ৮০-১৮) কসম (অনজু) - শেখ নজরুল ইসলাম - ০৩.১১.১৯৮৯

১৯৯০ ৮১-১) প্রেম প্রতিজ্ঞা (চম্পা) - কামারুজ্জামান - ০২.০৩.১৯৯০ ৮২-২) ঘর ভাঙা সংসার (সুচরিতা) - আজিজুর রহমান - ১৬.০৩.১৯৯০ ৮৩-৩)কৈফিয়ত (রোজিনা) - শাহ আলম কিরণ - ১৫.০৬.১৯৯০ ৮৪-৪) ঘর আমার ঘর (সুচরিতা) - বেলাল আহমেদ - ২২.০৬.১৯৯০ ৮৫-৫) স্বাধীন (দিতি) - গাজী মাজহারুল আনোয়ার - ০৪.০৭.১৯৯০ - ঈদুল আযহা ৮৬-৬) শঙ্খমালা (অনজু) - তোজাম্মেল হক বকুল - ০৪.০৭.১৯৯০ - ঈদুল আযহা ৮৭-৭)আদেশ (রানী) - এম এম সরকার - ২০.০৭.১৯৯০ ৮৮-৮) আপন ঘর (দিতি) - মোস্তফা আনোয়ার - ১০.০৮.১৯৯০ ৮৯-৯) কুসুমকলি (সুচরিতা) - সি বি জামান - ২৮.০৯.১৯৯০ ৯০-৯) রতন মালা (রোজিনা) - শামসুদ্দীন টগর - ২৮.০৯.১৯৯০ ৯১-১০) বিশ্বাস-অবিশ্বাস (চম্পা) - সোহানুর রহমান সোহান - ২৮.১২.১৯৯০

১৯৯১ ৯২-১) অকৃতজ্ঞ (দিতি) - শাহাদাত খান - ০৪.০১.১৯৯১ ৯৩-২)বাদশা ভাই (চম্পা) - দারাশিকো - ০৮.০২.১৯৯১ ৯৪-৩) রঙিন মালকাবানু (চম্পা) - কামারুজ্জামান - ১৭.০৪.১৯৯১ - ঈদুল ফিতর ৯৫-৪) শ্বশুরবাড়ি (ববিতা) - আজিজুর রহমান বুলি - ২৪.০৫.১৯৯১ ৯৬-৫) সম্মান (নূতন) - শিবলি সাদিক - ০৭.০৬.১৯৯১ ৯৭-৬) রাজার মেয়ে বেদেনী (অনজু) - ফয়েজ চৌধুরী - ২৪.০৬.১৯৯১ - ঈদুল আযহা ৯৮-৭)আয়না বিবির পালা (অনজু) - সৈয়দ সালাহউদ্দিন জাকী - ১৯.০৭.১৯৯১ ৯৯-৮) ন্যায়যুদ্ধ (সুচরিতা) - মনতাজুর রহমান আকবর - ১৩.০৯.১৯৯১ ১০০-৯)অচেনা (চম্পা) - শিবলি সাদিক - ২৭.০৯.১৯৯১ ১০১-১০) লটারি (চম্পা) - আব্দুল লতিফ বাচ্চু - ১১.১০.১৯৯১ ১০২-১১)স্ত্রীর পাওনা (দিতি) - শেখ নজরুল ইসলাম - ০১.১১.১৯৯১ ১০৩-১২) দিলরুবা (দিতি) - তোজাম্মেল হক বকুল - ২৯.১১.১৯৯১ ১০৪-১৩)বাপ বেটা ৪২০ (চম্পা) - আজিজুর রহমান - ১৩.১২.১৯৯১ ১০৫-১৪) দয়ামায়া (দিতি) - শওকত জামিল - ২৭.১২.১৯৯১

১০৬। মা মাটি দেশ (চম্পা) - শিবলি সাদিক - ০৩.০১.১৯৯২ ১০৭। দায়িত্ব (অনজু) - মোঃ মোতাহার উদ্দিন - ১৭.০১.১৯৯২ ১০৮। রঙ্গিলা (অনজু) - তোজাম্মেল হক বকুল - ০৫.০৪.১৯৯২ - ঈদুল ফিতর ১০৯। পরমা সুন্দরী (দিতি) - এফ কবীর চৌধুরী - ০৫.০৪.১৯৯২ - ঈদুল ফিতর ১১০। রাধাকৃষ্ণ (রোজিনা) - মতিন রহমান - ১৭.০৪.১৯৯২ (পূনঃনির্মিত) ১১১। প্রেম লড়াই (চম্পা) - এফ আই মানিক - ০৮.০৫.১৯৯২ ১১২। মাটির কসম (চম্পা) - কামারুজ্জামান - ১৫.০৫.১৯৯২ ১১৩। ঘরের সুখ (রানী) - নুরুল হক বাচ্চু - ১৫.০৫.১৯৯২ ১১৪। চাকর (দিতি) - মনতাজুর রহমান আকবর - ২৯.০৫.১৯৯২ ১১৫। বন্ধন (চম্পা) - বেলাল আহমেদ - ১২.০৬.১৯৯২ - ঈদুল আযহা ১১৬। মায়ের ইজ্জত (সুনেত্রা) - সুভাষ সোম - ২৬.০৬.১৯৯২ ১১৭। প্রেম যমুনা (অনজু/রিনা খান) - কাজী মোর্শেদ - ০৩.০৭.১৯৯২ ১১৮। রক্তের বদলা (অনজু) - জহিরুল হক - ৩১.০৭.১৯৯২ ১১৯। বেপরোয়া (দিতি) - কবীর আনোয়ার - ০৭.০৮.১৯৯২ ১২০। প্রেমের প্রতিদান (দিতি/সুচরিতা) - ফজল আহমেদ বেনজীর - ১৮.০৯.১৯৯২ ১২১। আমার আদালত (দোয়েল) - শিল্পী চক্রবর্তী - ২৫.০৯.১৯৯২ ১২২। দংশন (নূতন) - শিবলি সাদিক - ০২.১০.১৯৯২ ১২৩। এই নিয়ে সংসার (অনজু) - নূর হোসেন বলাই - ০৯.১০.১৯৯২ ১২৪। জন্মদাতা (চম্পা) - মোহম্মদ রফিকউজ্জামান - ৩০.১০.১৯৯২ ১২৫। বেনাম বাদশা (দিতি) - সোহানুর রহমান সোহান - ২৭.১১.১৯৯২ ১২৬। গাড়িয়াল ভাই (অনজু) - তোজাম্মেল হক বকুল - ২৫.১২.১৯৯২

১২৭। বিক্রম (অঞ্জনা) - আল মাসুদ - ০৮.০১.১৯৯৩ ১২৮। আত্মবিশ্বাস (দিতি) - এম এম সরকার - ১৫.০১.১৯৯৩ ১২৯। রূপের রাণী গানের রাজা (নূতন) - দেলোয়ার জাহান ঝন্টু - ২৯.০১.১৯৯৩ ১৩০। অচিন দেশের রাজকুমার (অনজু) - তোজাম্মেল হক বকুল - ২৯.০১.১৯৯৩ ১৩১। প্রেম সোহাগী (অনজু) - সত্য রন্জন রোমান্স - ০৫.০২.১৯৯৩ ১৩২। আবদার (চম্পা) - সুভাষ দত্ত - ১২.০২.১৯৯৩ ১৩৩। জনি ওস্তাদ (অনজু) - জহিরুল হক - ৩০.০৪.১৯৯৩ ১৩৪। খুনী আসামী (অনজু) - শিবলি সাদিক - ০২.০৬.১৯৯৩ - ঈদুল আযহা ১৩৫। ত্যাগ (চম্পা/অরুণা বিশ্বাস) - শিবলি সাদিক - ০২.০৭.১৯৯৩ ১৩৬। মহৎ (শাহনাজ) - নূর হোসেন বলাই - ৩০.০৭.১৯৯৩ ১৩৭। অন্তর জ্বালা (ববিতা) - আবিদ হাসান বাদল - ৩০.০৭.১৯৯৩ ১৩৮। শেষ উপহার (দিতি/ববিতা) - দিলীপ সোম - ২০.০৮.১৯৯৩ ১৩৯। নয়া লায়লা নয়া মজনু (চম্পা) - হোসেইন আনোয়ার - ২৯.১০.১৯৯৩ ১৪০। স্বার্থপর (দিতি) - সুভাষ সোম - ১২.১১.১৯৯৩ ১৪১। ভয়ঙ্কর সাতদিন (দিতি) - দিলীপ সোম - ০৩.১২.১৯৯৩

১৪২। মহা গ্যান্জাম (অরুণা বিশ্বাস) - আবুল হোসেন খোকন - ০৭.০১.১৯৯৪ ১৪৩। সিপাহী (চম্পা) - কাজী হায়াৎ - ১৪.০১.১৯৯৪ ১৪৪। চাঁদকুমারী চাষার ছেলে (জিনাত) - মতিন রহমান - ২১.০১.১৯৯৪ ১৪৫। আজকের শয়তান (চম্পা) - আজিজুর রহমান বুলি - ০৮.০৪.১৯৯৪ ১৪৬। দুঃখিনী বধূ ও শয়তান জাদুকর (অনজু) - সাঈদুর রহমান মুকুল - ১৫.০৪.১৯৯৪ ১৪৭। আতঙ্ক (চম্পা) - এম এম সরকার - ২৯.০৪.১৯৯৪ ১৪৮। হত্যা (দিতি) - এস আলম সাকী - ২২.০৫.১৯৯৪ - ঈদুল আযহা ১৪৯। সোহরাব রুস্তম (বনশ্রী) - মমতাজ আলী - ০১.০৭.১৯৯৪ ১৫০। সৎ মানুষ (দিতি) - ওয়াকিল আহমেদ - ২৯.০৭.১৯৯৪ ১৫১। অপরাজিত নায়ক (দিতি) - আলমগীর কুমকুম - ২৬.০৮.১৯৯৪ ১৫২। গোলাপি এখন ঢাকায় (চম্পা) - আমজাদ হোসেন - ৩০.০৯.১৯৯৪ ১৫৩। রূপনগরের রাজকন্যা (দিতি) - গাফফার খান - ৩০.০৯.১৯৯৪ ১৫৪। সবার উপরে মা (অরুণা বিশ্বাস) - ফারুক হোসেন - ০৭.১০.১৯৯৪ ১৫৫। আজকের বাদশা (অনজু) - দারাশিকো - ০৭.১০.১৯৯৪ ১৫৬। চরম আঘাত (দিতি) - সৈয়দ হারুন - ০৭.১০.১৯৯৪ ১৫৭। অবলম্বন (দিতি) - এম এম সরকার - ২৮.১০.১৯৯৪ ১৫৮। হাতকড়া (অরুণা বিশ্বাস) - আব্দুল লতিফ বাচ্চু - ২৫.১১.১৯৯৪ ১৫৯। আসামী গ্রেফতার (দিতি) - কামারুজ্জামান - ২৫.১১.১৯৯৪ ১৬০। কমান্ডার (সূবর্ণা মোস্তফা) - শহীদুল ইসলাম খোকন - ১৬.১২.১৯৯৪

১৬১। অগ্নি স্বাক্ষর (দিতি) - এম এম সরকার - ১৭.০৩.১৯৯৫ ১৬২। দয়াবান (অরুণা বিশ্বাস) - বাবর - ২৪.০৩.১৯৯৫ ১৬৩। পাষাণ (অনজু) - বাবুরাজ খান - ৩১.০৩.১৯৯৫ ১৬৪। ভাংচুর (মৌসুমী) - সিদ্দিক জামাল নান্টু - ১১.০৫.১৯৯৫ - ঈদুল আযহা ১৬৫। কুংফু কন্যা (রঞ্জিতা) - আজহারুল ইসলাম খান - ০৯.০৬.১৯৯৫ ১৬৬। প্রতিশোধের আগুন (চম্পা) - শাহ আলম কিরণ - ১৬.০৬.১৯৯৫ ১৬৭। আদরের সন্তান (মৌসুমী) - আমজাদ হোসেন - ১১.০৮.১৯৯৫ ১৬৮। শেষ রক্ষা (মৌসুমী) - শওকত জামিল - ২৫.০৮.১৯৯৫ ১৬৯। দুর্নীতিবাজ (চম্পা) - এম এ মালেক - ২৯.০৯.১৯৯৫ ১৭০। লালু সর্দার (অঞ্জনা) - আজিজুর রহমান বুলি - ২০.১০.১৯৯৫ ১৭১। কালপুরুষ (চম্পা/অরুণা বিশ্বাস) - ফিরোজ আল মামুন - ০৩.১১.১৯৯৫ ১৭২। নয়া তুফান (চম্পা) - ইকরাম বিজু - ০১.১২.১৯৯৫ ১৭৩। মহাযুদ্ধ (অনজু) - চাষী নজরুল ইসলাম - ২২.১২.১৯৯৫

১৭৪। স্বজন (মৌসুমী) - সোহানুর রহমান সোহান - ২১.০২.১৯৯৬ - ঈদুল ফিতর ১৭৫। বাঁশিওয়ালা (নূতন) - তোজাম্মেল হক বকুল - ২১.০২.১৯৯৬ - ঈদুল ফিতর ১৭৬। বিদ্রোহী কন্যা (শাহনাজ) - সোহানুর রহমান সোহান - ২৯.০৪.১৯৯৬ - ঈদুল আযহা ১৭৭। অজানা শত্রু (দিতি) - এম এম সরকার - ৩১.০৫.১৯৯৬ ১৭৮। আত্মত্যাগ (মৌসুমী) - সৈয়দ হারুন - ১৩.০৯.১৯৯৬ ১৭৯। বদসুরত (শাবনাজ) - শিবলি সাদিক - ১১.১০.১৯৯৬ ১৮০। স্নেহের প্রতিদান (দিতি) - আজিজ আহমেদ বাবুল - ২৫.১০.১৯৯৬ ১৮১। কালু গুন্ডা (নূতন) - অশোক ঘোষ - ১৫.১১.১৯৯৬ ১৮২। দুর্জয় (দিতি) - মালেক আফসারী - ০৬.১২.১৯৯৬

১৮৩। গোলাগুলি (মৌসুমী) - সিদ্দিক জামাল নান্টু - ০৯.০২.১৯৯৭ - ঈদুল ফিতর ১৮৪। শাস্তির বদলে শাস্তি (দিতি) - জিল্লুর রহমান ময়না - ০৪.০৪.১৯৯৭ ১৮৫। গুন্ডা পুলিশ (দিতি) - শওকত জামিল - ১৮.০৪.১৯৯৭ - ঈদুল আযহা ১৮৬। বডিগার্ড (চম্পা) - আব্দুল্লাহ ফারুক - ০২.০৫.১৯৯৭ ১৮৭। দরদী সন্তান (পপি) - শওকত জামিল - ২০.০৬.১৯৯৭ ১৮৮। আম্মা (দিতি) - গাজী মাজহারুল আনোয়ার - ১১.০৭.১৯৯৭ ১৮৯। মহান বন্ধু (অনজু) - মোহাম্মদ আসলাম - ১১.০৭.১৯৯৭ ১৯০। বাঁচার লড়াই (দিতি) - সৈয়দ হারুন - ০১.০৮.১৯৯৭ ১৯১। অন্ধ ভালোবাসা (মৌসুমী) - মনতাজুর রহমান আকবর - ১৫.০৮.১৯৯৭ ১৯২। ফাঁসি (সূবর্ণা মোস্তফা) - মোস্তফা আনোয়ার - ২৯.০৮.১৯৯৭ ১৯৩। আত্মপ্রকাশ (দিতি) - সেলিম আজম - ১৯.০৯.১৯৯৭ ১৯৪। বেঈমানী (দিতি) - সৈয়দ হারুন - ১৯.০৯.১৯৯৭ ১৯৫। সুখের ঘরে দুখের আগুন (দিতি/মৌসুমী) - মুশফিকুর রহমান গুলজার - ১০.১০.১৯৯৭ ১৯৬। একজন বিদ্রোহী (ববিতা) - নাসির খান - ২৪.১০.১৯৯৭ ১৯৭। মোনাফেক (শাহনাজ) - সাঈদুর রহমান সাঈদ - ৩১.১০.১৯৯৭ ১৯৮। সুন্দরী মিস বাংলাদেশ (রাকা) - ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলম - ১৪.১১.১৯৯৭ ১৯৯। ক্ষমা নেই (দিতি) - আবুল খায়ের বুলবুল - ২৮.১১.১৯৯৭

২০০। মৃত্যুর মুখে (মুনমুন) - মালেক আফসারী - ২৭.০২.১৯৯৮ ২০১। অচল পয়সা (দিতি) - সৈয়দ হারুন - ২৭.০২.১৯৯৮ ২০২। আমার দেশ আমার প্রেম (দিতি) - সোহানুর রহমান সোহান - ১৩.০৩.১৯৯৮ ২০৩। বিদ্রোহী সন্তান (রানী) - শাহ আলম কিরণ - ০৮.০৫.১৯৯৮ ২০৪। গুপ্ত ঘাতক (কাজল) - আজিজ আহমেদ বাবুল - ০৫.০৬.১৯৯৮ ২০৫। বাঘা আকবর (নূতন) - অশোক ঘোষ - ১২.০৬.১৯৯৮ ২০৬। ভাই (দিতি) - আজহারুল ইসলাম খান - ১৭.০৭.১৯৯৮ ২০৭। আমি এক অমানুষ (দিতি) - শাহ আলম কিরণ - ০৭.০৮.১৯৯৮ ২০৮। দুই রংবাজ (অনজু) - ইলতুৎমিস - ১৮.০৯.১৯৯৮ ২০৯। মেয়ের অধিকার (দিতি) - সুভাষ সোম - ০৯.১০.১৯৯৮ ২১০। বদলা নেব (দিতি) - বি এইচ নিশান - ১৩.১১.১৯৯৮ ২১১। রক্তের অধিকার (মৌসুমী) - শেখ জামাল - ২০.১১.১৯৯৮

২১২। রাজার ভাই বাদশা (মৌসুমী) - সিদ্দিক জামাল নান্টু - ২৬.০২.১৯৯৯ ২১৩। মৃত্যু কত ভয়ঙ্কর (চম্পা) - আজিজ আহমেদ বাবুল - ১২.০৩.১৯৯৯ ২১৪। স্পর্ধা (মুনমুন) - মোস্তাফিজুর রহমান বাবু - ০৭.০৫.১৯৯৯ ২১৫। বাহরাম বাদশা (দিতি) - এম এ কাসেম - ১৮.০৬.১৯৯৯ ২১৬। মুন্না মাস্তান (দিতি/মুনমুন) - সেলিম আজম - ০৯.০৭.১৯৯৯ ২১৭। ভণ্ড প্রেমিক (মৌসুমী) - নাজমুল হুদা মিন্টু - ১৬.০৭.১৯৯৯ ২১৮। জবর দখল (মুনমুন) - কাজী হায়াৎ - ৩০.০৭.১৯৯৯ ২১৯। শত্রু ধ্বংস (নূতন) - ইস্পাহানি আরিফ জাহান - ২০.০৮.১৯৯৯ ২২০। মনের মিলন (পপি) - শাহ আলম কিরণ - ২৪.০৯.১৯৯৯ ২২১। শিবাগুণ্ডা (মুনমুন) - আজিজ আহমেদ বাবুল - ২২.১০.১৯৯৯ ২২২। বাবার বাবা (কবিতা) - সালাহউদ্দিন - ০৫.১১.১৯৯৯ ২২৩। ভাই কেন আসামী (দিতি) - সৈয়দ শামসুল আলম - ০৩.১২.১৯৯৯

২২৪। জিদ্দি সন্তান (মুনমুন) - জিল্লুর রহমান ময়না - ০৯.০১.২০০০ - ঈদুল ফিতর ২২৫। বিদ্রোহী আসামী (দিতি) - মিলন চৌধুরী - ০৪.০২.২০০০ ২২৬। মনে রেখ পৃথিবী (মৌসুমী) - বজলুর রশিদ চৌধুরী - ১৪.০৪.২০০০ ২২৭। পেশাদার খুনী (রাকা) - শওকত জামিল - ২৮.০৭.২০০০ ২২৮। ভয়ঙ্কর নারী (শাহনাজ) - নূর মোহাম্মদ মনি - ২০.১০.২০০০

২২৯। চেয়ারম্যান (ঋতুপর্ণা/লাবনী) - মনতাজুর রহমান আকবর - ২০.০৭.২০০১ ২৩০। ইজ্জতের লড়াই (পপি) - সিদ্দিক জামাল নান্টু - ১৯.১০.২০০১

২৩১। ভালোবাসার শত্রু (মৌসুমী) - আজিজ আহমেদ বাবুল - ০৫.০৭.২০০২ ২৩২। শেষ অনুরোধ - হানিফ আহমেদ - ০১.১১.২০০২ ২৩৩। ডাইরেক্ট এ্যাকশন (মুনমুন) - ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলম - ২৭.১২.২০০২

২৩৪। ওরা সাহসী (পপি) - আবু সাইদ খান - ০৮.০৮.২০০৩

২৩৫। শাস্তি (চম্পা) - চাষী নজরুল ইসলাম - ১৮.০২.২০০৫

২৩৬। বিদ্রোহী পদ্মা (চম্পা) - বাদল খান্দকার - ১৪.০৪.২০০৬ ২৩৭। নিরন্তর (শাবনূর) - আবু সাঈদ - ২৮.০৭.২০০৬ ২৩৮। রাঙ্গা বাইদানী (কারিশমা) - তোজাম্মেল হক বকুল - ০১.১২.২০০৬

২৩৯। হাজী শরিয়তউল্লাহ - হাফিজ উদ্দিন - ০৪.০৫.২০০৭ ২৪০। ও আমার ছেলে (পপি) - সুভাষ দত্ত - ০৩.০৭.২০০৭ ২৪১। আমি বাঁচতে চাই (জনা) - রাজ্জাক - ৩০.১১.২০০৭

২৪২। বাবা আমার বাবা - ইলিয়াস কাঞ্চন - ১৫.০২.২০০৮ ২৪৩। পদ্মা আমার জীবন (দিতি) - নূর মোহাম্মদ মনি - ১৬.০৫.২০০৮ ২৪৪। মায়ের স্বপ্ন (পপি) - ইলিয়াস কাঞ্চন - ৩১.১০.২০০৮

২৪৫। কে আমি (বিশেষ চরিত্র) - ওয়াকিল আহমেদ - ০২.০১.২০০৯

২৪৬। সেই তুফান (পপি) - হাফিজ উদ্দিন - ১৯.০৩.২০১০ ২৪৭। নিঝুম অরণ্যে (চম্পা) - মুশফিকুর রহমান গুলজার - ১৬.০৪.২০১০ ২৪৮। যেখানে তুমি সেখানে আমি (সিমলা) - শওকত জামিল - ১১.০৬.২০১০

২৪৯। বন্ধু তুমি আমার (বিশেষ চরিত্র) - নজরুল ইসলাম - ০৭.১১.২০১১ - ঈদুল আযহা

২৫০। আই লাভ ইউ - মুশফিকুর রহমান গুলজার - ০৩.০২.২০১২

২৫১। জটিল প্রেম (চম্পা) - শাহিন সুমন - ১৭.০৫.২০১৩

২৫২। এপার ওপার - দেলোয়ার জাহান ঝন্টু - ০৪.১২.২০১৫ ২৫৩। স্বর্গ থেকে নরক - অরুপ রতন চৌধুরী - ২৫.১২.২০১৫

২৫৪। হঠাৎ দেখা (ইমপ্রেস) (দেবশ্রী) - রেশমি মিত্র - ৩১.০৩.২০১৭

২৫৫। বিজলী - ইফতেখার চৌধুরী - ৩০.০৩.২০১৮


পরিচালক[সম্পাদনা]

  • বাবা আমার বাবা (২০০৮)
  • মায়ের স্বপ্ন (২০১০)

পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]

বছর পুরস্কার বিভাগ কর্ম ফলাফল সূত্র
১৯৮৬ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পরিণীতা বিজয়ী যৌথভাবে [৩৩]
২০০৫ শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা শাস্তি বিজয়ী [৩৪]
২০১৮ একুশে পদক সমাজসেবা - বিজয়ী [৩৫]
২০১৮ টেলিভিশন রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ট্রাব) পুরস্কার বিশেষ সম্মাননা - বিজয়ী [৩৬]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ইদ্রিস আলী থেকে ইলিয়াস কাঞ্চন"প্রথম আলো। ২০১৯-১২-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২৫ 
  2. নাহিয়ান ইমন (২৪ ডিসেম্বর ২০১৫)। "শুভ জন্মদিন নন্দিত নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন"জাগো নিউজ। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  3. "সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন, সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান"প্রথম আলো। ২৯ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০২২ 
  4. "সিনেমার খবর নেই, সমিতি নিয়ে মাতামাতি"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২০ 
  5. "নিরাপদ সড়ক: ইলিয়াস কাঞ্চনের নি:সঙ্গ লড়াইয়ের গল্প"বিবিসি। ৩১ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  6. "ইলিয়াস কাঞ্চন ও হুমায়ূন ফরিদী এবার পাচ্ছেন একুশে পদক"দ্য ডেইলি সান। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  7. "চলচ্চিত্রের শক্তিমান অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন"দৈনিক আমাদের সময়। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৬ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  8. আলী, মাসুম (৯ আগস্ট ২০১৮)। "'ক্যারিয়ারের কথা ভাবিনি'"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৮ 
  9. ইলা মুৎসুদ্দী (৩ এপ্রিল ২০১৪)। "জনপ্রিয় নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন"দৈনিক আজাদী। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  10. "পাঁচ বছর পর চলচ্চিত্র নির্মাণে ইলিয়াস কাঞ্চন"দৈনিক নয়া দিগন্ত। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩০ নভেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  11. "আবারও পরিচালনায় ইলিয়াস কাঞ্চন"দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৬ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  12. "নায়ক হয়েই ফিরলেন ইলিয়াস কাঞ্চন"দৈনিক ভোরের কাগজ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৮ নভেম্বর ২০১৫। ৪ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  13. "ইলিয়াস কাঞ্চন-দেবশ্রীর হঠাৎ দেখা মুক্তি পাচ্ছে ৩১ মার্চ"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২৮ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৮ 
  14. "একুশে পদক পেলেন ২১ বিশিষ্ট নাগরিক"দ্য ডেইলি স্টার। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। 
  15. "'বিজলী'তে ইলিয়াস কাঞ্চন"প্রিয়.কম। ২৩ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৮ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  16. "১৩ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে ববির 'বিজলী'"চ্যানেল আই অনলাইন। ১৬ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৮ 
  17. "শিল্পী সমিতি নির্বাচনে কে কত ভোট পেলেন"দৈনিক ইত্তেফাক। ২৯ জানুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০২২ 
  18. "শিল্পী সমিতি: সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন, জায়েদ খানের হ্যাটট্রিক"bangla.bdnews24.com। ২৯ জানুয়ারি ২০২২। ২৯ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০২২ 
  19. "নিরাপদ সড়ক দিবস আজ"বাংলা ট্রিবিউন। ২২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  20. অভি মঈনুদ্দীন (১২ জুন ২০১২)। "একজন ইলিয়াস কাঞ্চন"দৈনিক যায় যায় দিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  21. মনজুর কাদের (১৩ নভেম্বর ২০১৩)। "অবসরে ইলিয়াস কাঞ্চন নিজেকে সময় দেন ছেলে সিনেমা দেখেন"প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  22. "ইলিয়াস কাঞ্চন চেয়ারম্যান, দীপেন মহাসচিব"দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  23. কামরুজ্জামান মিলু (২ মে ২০১৫)। "আবার ইলিয়াস কাঞ্চন"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ 
  24. "ইলিয়াস কাঞ্চনের পাশে শিল্পী সমাজ, ভক্তরা"প্রথম আলো। ২২ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  25. ""জীবন যখন শরৎচন্দ্রের উপন্যাসের মতই বিয়োগান্তক""বিবিসি বাংলা। ৩১ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  26. "২২ অক্টোবরকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস ঘোষণার দাবি"প্রথম আলো। ২ অক্টোবর ২০১২। ২০২০-০৯-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  27. "জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস আজ"কালের কণ্ঠ। ২২ অক্টোবর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  28. "আজ 'জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস'"একুশে টিভি। ২২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  29. সানজানা চৌধুরী (১ নভেম্বর ২০১৯)। "সড়ক নিরাপত্তা: নতুন সড়ক পরিবহন আইনে কী আছে, পক্ষে বিপক্ষে যতো কথা"বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  30. "হুমকি তো নতুন কিছু না: ইলিয়াস কাঞ্চন"প্রথম আলো। ৭ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  31. "সড়ক পরিবহন আইন: ট্রাক, কাভার্ডভ্যান মালিক-শ্রমিকেরা আগামীকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে"বিবিসি বাংলা। ১৯ নভেম্বর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৯ 
  32. "চার দেশের শিল্পী নিয়ে 'নেত্রী : দ্য লিডার' | দেশ রূপান্তর"Desh Rupantor। ২০২১-০৩-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০২ 
  33. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৮ 
  34. সারওয়াত, নাদিয়া (২৫ অক্টোবর ২০০৮)। "National Film Awards generate enthusiasm"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  35. "একুশে পদক পাচ্ছেন ইলিয়াস কাঞ্চন"জাগো নিউজ। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১৮ 
  36. "প্রদান করা হলো ট্রাব অ্যাওয়ার্ড- ২০১৭"দৈনিক ইত্তেফাক। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ১৫ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মে ২০২০ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]